জঙ্গি তকমা লাগিয়ে মানুষ খুনের যে প্রবণতা বর্তমান আওয়ামী পুলিশ বাহিনী শুরু করেছে তার একটা বিহিত হওয়া দরকার।
সদ্য অবসরে যাওয়া একজন সেনা অফিসারকে হত্যা করেও জঙ্গি বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
যখন থানাপুলিশ, যে কারণেই হোক, হয়তো বাড়িওয়ালার সাথে যোগসাজশে,পয়সা খেয়ে, কারণ বাড়িওয়ালার সাথে মেজর অব: জাহিদের বেশ কয়েকবার বাদানুবাদ হয়েছে, তাকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হত্যা করে ফেলে, তখনও তারা জানতো না, তিনি একজন অবসর প্রাপ্ত মেজর। হত্যাকান্ড ঘটে যাওয়ার পরে তাকে জায়েজ করার জন্য, সহযোগী বিভিন্ন পুলিশ সংস্থার সংযুক্তি ঘটে। আহত দেখানো হয় তিনজনকে। ভর্তি হন ঢাকা মেডিকেলে।
কিন্তু নিহতের পরিচয় প্রকাশের সাথে সাথে তারা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতাল থেকে পালিয়ে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে আর প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি হন।
আবার এও হতে পারে গুলশান ঘটনায় সন্ত্রাসদমনে সফল সেনাবাহিনীকে কলুষিত করার জন্য এই ঘটনা সাজিয়েছে ঐ ঘটনায় চুনকালিযুক্ত পুলিশ র্যাব।
সেনা বাহিনীর উচিৎ হবে সম্পূর্ণ ঘটনা তদন্ত করা, মেজর জাহিদ সন্ত্রাসী কিনা খুঁজে বের করা এবং এই তিন পুলিশের ব্যান্ডেজ খুলে দেখা, সেখানে কোন গুলির চিহ্ন আছে কিনা।
♥বেশ কয়েকবছর আগে আমার হাজারীবাগ থানার অধীনে চর ওয়াশপুরে তিনজন মাদক ব্যবসায়ীকে থানা পুলিশ হত্যা করে। যথারীতি ক্রসফায়ারের ঘটনায় দেখানো হয় ওসি সাহেব গুলিবিদ্ধ, আহত। থানায় বসে সেই ওসির সাথে চা খেতে খেতে পত্রিকার খবরের কথা বললাম। জনাব ওসি সাহেব হেসে বললেন, এইতো আমি গুলিবিদ্ধ, দেখেন না আমি চা খাচ্ছি।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯