somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রধানমন্ত্রীর ডিগবাজিঃ ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ানোর কথা বলেছিলাম ৯৬ সালে !!

০৭ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ানোর কথা ’৯৬-তে বলেছিলাম, এবার বলিনি। তবে এবারের নির্বাচনের আগে ১৮ টাকা দরে চালের দাম নির্ধারণের কথা বলেছিলাম। তিনি আরও বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতায় গিয়েই জোট সরকার চালের দাম ১৬ টাকা থেকে ২০ টাকা নির্ধারণ করে। জোট সরকারের আমলে চালের দাম ৪৫ টাকা কেজি পৌঁছেছিল। প্রধানমন্ত্রী গতকাল সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট আয়োজিত বিনামূল্যে চিকিত্সাসেবা প্রদান অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত ব্যক্তিদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।
যদিও অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ’৯৬ সালে নয়, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই শেখ হাসিনা বিভিন্ন নির্বাচনী সমাবেশে ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারির নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন নির্বাচনী সভায় শেখ হাসিনা ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতির কথা বহুবার বলেছেন। জরুরি সরকারের হস্তক্ষেপের কারণে নির্বাচন ২ বছর পেছালেও ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানো নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত ছিল। তবে নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগ সরাসরি ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানোর বিষয়টি উল্লেখ করেনি। ১৮ টাকা কেজির কথাও বলা হয়নি। তবে বিভিন্ন জনসভা, লিফলেট ও মিছিলের স্লোগানে ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানো নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা সোচ্চার ছিলেন। ২০০১ সালে ক্ষমতায় গিয়েই জোট সরকার চালের দাম ১৬ টাকা থেকে ২০ টাকা নির্ধারণ করে এবং পরবর্তীতে জোট সরকারের আমলে চালের দাম কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল বলে প্রধানন্ত্রীর বক্তব্যের সত্যতাও মেলেনি। সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবির দেয়া তথ্য মতে ’৯৬ সালে মোটা চালের সর্বনিম্ন দর ১০ টাকা আর সর্বোচ্চ ১৫ টাকা ছিল। ’৯৭-তে সর্বনিম্ন দর ঠিক থাকলেও সর্বোচ্চ দর ২৪ টাকায় পৌঁছেছিল। টিসিবি বলছে, ২০০১ সালেও মোটা চাল বিক্রি হয়েছে ১৪ টাকা কেজিতে। বিএনপি ক্ষমতা ছাড়ার সময় ২০০৬ সালে সর্বনিম্ন দর ছিল ১৭ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৯ টাকা। ২০০৮ সালে জরুরি সরকারের সময় মোটা চালের সর্বনিম্ন দর ছিল ২৮ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৩৫ টাকা।
গতকালের টেলিকনফারেন্সে দেয়া বক্তব্য উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা বাসস ও আমাদের সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন চালের দাম নিয়ে বিএনপি-জামায়াত মিথ্যাচার করে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। মিথ্যা বলাই ওদের চরিত্র। আর ২০০১ সালে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ছাড়ার আগে চালের দাম ছিল ১০ টাকা। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের আগে বলেছিলাম ১০ টাকা কেজি দরে চাল খাওয়াব। ক্ষমতায় গিয়ে সে ওয়াদা রেখেছিলাম। বর্তমানে জনগণ যাতে ২২ টাকা কেজি দরে চাল কিনতে পারে সেজন্য কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষি উত্পাদন বৃদ্ধি এবং সে সুবিধা সৃষ্টির জন্য কৃষকদের সরাসরি ভর্তুকির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘোষণার পর টাঙ্গাইল ও জামালপুরের জনসভায় শেখ হাসিনা ১০ টাকা কেজিতে চাল খেতে নৌকায় ভোট দেয়ার আহ্বান জানান। ২০০৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথম আলো পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় ‘টাঙ্গাইল ও জামালপুরে শেখ হাসিনা...’ শিরোনামে ডাবল কলামে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, ‘টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী হাইস্কুলের জনসভায় তিনি ড. আবদুর রাজ্জাককে দলীয় প্রার্থী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন, জোট সরকারের দুর্নীতি ও দুঃশাসন থেকে মুক্তি এবং অর্থনৈতিক সফলতা অর্জনে নৌকায় ভোট দিন। তিনি স্লোগান দেন, নৌকা মার্কায় ভোট দেব, ১০ টাকা সের চাল খাব। ধানের শীষে ভোট দেব না ২০ টাকা সের চাল খাব না।’ একই দিনে জামালপুরের মাদারগঞ্জ বালিজুড়ী এফএম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মির্জা আজমের জন্য নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দেশকে বাঁচাতে হলে নৌকা ছাড়া উপায় নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে দেশে ১০০ ভাগ লোককে শিক্ষিত করা হবে। দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা হবে। চালের সের ১০ টাকা হবে, দেশ আবার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’
১৭ সেপ্টেম্বরের আমার দেশ পত্রিকার প্রথম পাতায় শিরোনাম ছিল ‘টাঙ্গাইল ও জামালপুরে শেখ হাসিনা : ২০ টাকার চাল ১০ টাকায় খেতে হলে নৌকায় ভোট দিন’। সেদিনের সবকটি জাতীয় দৈনিকে শেখ হাসিনার এ প্রতিশ্রুতির কথা প্রকাশিত হয়। টিভি চ্যানেলগুলোতেও একই খবর প্রচারিত হয়। এরপর অসংখ্য সমাবেশে শেখ হাসিনা এ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ‘নৌকা মার্কায় ভোট দেব, ১০ টাকা সের চাল খাব’—শেখ হাসিনার এ স্লোগান ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে সারাদেশের অলিতে-গলিতে উচ্চারিত হয়েছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মুখে। শুধু তাই নয়, গত বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে যখন মোটা চালের কেজি ৩৫/৪০ টাকায় গিয়ে পৌঁছায় তখন শেখ হাসিনা কারাগারে ছিলেন। ৩ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনাকে আদালতে নেয়া হয়। পরদিন আমার দেশ পত্রিকার লিড স্টোরির হাইলাইটসে শেখ হাসিনার বরাতে ছাপা হয়েছিল, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে দ্রব্যমূল্য অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা হবে। চালের দাম কমিয়ে ১২ থেকে ১৫ টাকায় আনা হবে।’
তবে শেখ হাসিনা মুক্ত হওয়ার পর ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ২৪ ডিসেম্বর বগুড়ার শেরপুর বাসস্ট্যান্ডের সমাবেশে ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানোর কথা বলেন। তিনি নৌকা মার্কাকে ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ার মার্কা বলে উল্লেখ করেন। তিনি সেখানকার প্রার্থী হাবিবুর রহমানকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন, ১০ টাকায় চাল খেতে হলে নৌকায় ভোট দিতে হবে। দেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে হলে নৌকায় ভোট দিতে হবে। ২৫ ডিসেম্বর দৈনিক জনকণ্ঠ, দৈনিক সংগ্রামসহ বিভিন্ন পত্রিকায় খবরটি প্রকাশিত হয়েছে।
শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য জিল্লুর রহমান কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর কমিউনিটি সেন্টারে ২ ডিসেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বলেন, তার দল ক্ষমতায় গেলে প্রতি কেজি চালের দাম কমিয়ে ১০ টাকা ও কাঁচামরিচের কেজি ৫ টাকা করা হবে। ৩ ডিসেম্বর দৈনিক নয়া দিগন্তসহ বিভিন্ন পত্রিকায় খবরটি প্রকাশিত হয়েছে। অন্যান্য নেতাকর্মীও একইভাবে ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানোর প্রচারণা চালিয়েছেন।
এখানে দুটি বিষয় লক্ষণীয়, জরুরি সরকারের হস্তক্ষেপে নির্বাচন প্রায় ২ বছর পিছিয়ে গেলেও শেখ হাসিনা এ সময় ধরে ১০ টাকা কেজিতে চাল খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতি অব্যাহত রাখেন। জোট সরকার ক্ষমতায় থাকতে তিনি যখন এ প্রচারণা শুরুর করেন তখন চালের কেজি ছিল তার বক্তব্য অনুযায়ীই ২০ টাকা। যদিও বাস্তবে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাব অনুযায়ী ২০০৬ সালে মোটা চালের কেজি ছিল সর্বনিম্ন সাড়ে ১৬ টাকা। অথচ প্রধানমন্ত্রী এটাকে ৪৫ টাকা বলেছেন। জরুরি সরকারের সময়ে মোটা চালের কেজি ৩৫ টাকা পর্যন্ত পৌঁছলেও জরুরি সরকার ক্ষমতা ছাড়ার সময় চালের কেজি ২২ টাকায় নেমে আসে। কিন্তু মাঝখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চালের দাম বেশি বেড়ে যাওয়ায় তিনি অর্ধেক দামে চালসহ দ্রব্যমূল্য খাওয়ানোর কথা বলেন। এ কারণে জেলে থাকতে তিনি ১২ থেকে ১৫ টাকায় চাল খাওয়ানোর কথা বলেছিলেন। কিন্তু আবার চালের দাম কমতে শুরু করায় তিনি ও তার দলের নেতারা নির্বাচনের আগে ১০ টাকায় চাল খাওয়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন। নির্বাচনী প্রচার ও লিফলেটেও এটা স্থান পায়।
এবার আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার যখন দায়িত্ব নেয় তখন সবচেয়ে মোটা চাল ২২ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে বলে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও টিভি চ্যানেলে খবর প্রচারিত হয়। সেক্ষেত্রে তার দুই বছর আগের ঘোষণা অনুযায়ী ২০ টাকার চাল ১০ টাকা হলে, ২২ টাকার চাল ১১ টাকা হতেই পারে। যদিও নির্বাচনী প্রচারে ১০ টাকার কথাই বলা হয়েছে।
১০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রি নিয়ে নির্বাচনের আগে যখন আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছিল তখন প্রশ্ন ওঠে কৃষক কীভাবে পোষাবে। এত কম দামে চাল বিক্রি করতে হলে কৃষকের খরচ উঠবে না। তখনই প্রথমে শেখ হাসিনা বিভিন্ন জনসভায় ন্যায্যমূল্যে সার দেয়ার কথা বললেও একপর্যায়ে তিনি জনসভাগুলোতে বিনামূল্যে কৃষককে সার দেয়ার কথা বলতে শুরু করেন। এর প্রমাণ বিভিন্ন পত্রিকায় রয়েছে। প্রথম আলোর ১৮ ডিসেম্বর সংখ্যায় ‘কোটালীপাড়ার সেই মাঠে ভোট চাইলেন হাসিনা’ শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠার ডাবল কলাম খবরের ভেতরে দেখা যায়, ১৭ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার নিজ নির্বাচনী এলাকার জনসভায় শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে ‘...বয়স্কভাতা দ্বিগুণ করা হবে, তাদের চলাফেরা ফ্রি করে দেবে। কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে সার বিতরণ করা হবে।’
এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, আওয়ামী লীগ তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আসলেই ১০ টাকা কেজিতে চাল ও বিনামূল্যে কৃষকদের সার দেবে, নাকি এটা তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে লিখিতভাবে নেই, তাদের নেত্রী নির্বাচনী সমাবেশে বলেছেন—এসব তাদের প্রতিশ্রুতি নয় বলে এড়িয়ে যাবে?
আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা অতীতে ‘বিরোধী দলে গেলেও হরতাল করব না’ বলে সংসদ ও রাজপথে বারবার ঘোষণা দিয়েও ২০০১ সালের পর সে ঘোষণা বাস্তবায়ন না করে আওয়ামী লীগ একের পর এক হরতাল করেছে। এবারও মনে হচ্ছে ১০ টাকায় চাল ও বিনামূল্যে সার দেয়ার প্রতিশ্রুতিকে ‘বাত কা বাত’ হয়েই থাকবে।

সূত্র: আমার দেশ
১৬টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগ লিখেছি: কথাটার পরে ভাসছে ১১ বছর ১১ মাস... কথাটা

লিখেছেন আবু ছােলহ, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮

ব্লগ লিখেছি: কথাটার পরে ভাসছে ১১ বছর ১১ মাস... কথাটা

গুগল থেকে নেয়া ছবি।

সামুতে মাল্টি নিক নিয়ে অনেকেই কথা বলেন। অনেকের কাছে মাল্টি যন্ত্রণারও কারণ। শুধু যন্ত্রণা নয়, নরক যন্ত্রণাও... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×