somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্লাসরুমে স্কুল শিক্ষার্থীদের মনোযোগ পর্নোভিডিওতে!!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শুধু ঘরে বা বাইরে নয় শ্রেনী কক্ষেও স্কুল শিক্ষার্থীরা ক্লাসে মনোযোগ না থাকলেও মনোযোগী হয়েছে মোবাইলের পর্ণ কালচারে। শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে আটককৃত অনেক মোবাইলে পাওয়া গেছে পর্ণ ভিডিওর ছড়াছড়ি। এসব শিক্ষার্থীর অধিকাংশই নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ঢাকার একটি স্কুলে আটককৃত পর্নোভিডিও ভরা ৭০ টি মোবাইলের সত্ত্বাধীকারীর বেশীর ভাগই ছাত্রী। বাথরুমের নাম করে সেখানে চার পাঁচজন একত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পর্নোভিডিও দেখার ঘটনাও ঘটছে অহরহ। এমন একটি সংবাদ উঠে এসেছে পত্রিকার পাতায়।

ঢাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ক্লাস নিচ্ছেন একজন শিক্ষক। আর পেছনে বসে নিচ দিকে তাকিয়ে আছেন বেশ ক’জন শিক্ষার্থী। বিষয়টি সন্দেহ হয় শিক্ষকের। তিনি কাছে গিয়ে দেখেন ওইসব শিক্ষার্থী মোবাইলে পর্নোভিডিও দেখছে । তারা ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। বিষয়টি জানানো হয় অধ্যক্ষকে। কৌশলে অনেকের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়। একে একে ৫৬ জন শিক্ষার্থীর মোবাইলে পাওয়া যায় পর্নোভিডিও।

একই ঘটনা ঘটেছে নীলক্ষেত হাইস্কুলে। সেখানে ৭০ জন শিক্ষার্থীর মোবাইলে পর্নোভিডিও পাওয়া যায়। পর্নোভিডিও পাওয়াদের মধ্যে বেশির ভাগই মেয়ে। ২৪ জন শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

ওইসব শিক্ষার্থীর মোবাইল আটক করেছে কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিক্ষার্থীদের ব্যবহৃত বেশির ভাগ মোবাইলই উচ্চ মূল্যের। রাজধানীর বেশির ভাগ স্কুলেই ক্লাস চলাকালীন মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ। ১৮ বছরেরর কম বয়সীদের কাছে মোবাইলের সিম বিক্রিও নিষিদ্ধ। কিন্তু ঢাবি ক্যাম্পাসে অবস্থিত স্কুলগুলোতে গত কয়েক মাসে প্রায় তিন শতাধিক মোবাইল আটক করা হয়েছে ক্লাসরুম থেকে। এসব শিক্ষার্থীর অধিকাংশই নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। এর মধ্যে অনেকেই ছাত্রী।

ঢাবি ক্যাম্পাসে অবস্থিত নীলক্ষেত হাইস্কুলে মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ। কিন্তু এক শিক্ষকের হিসাব মতে এখানকার শিক্ষার্থীদের প্রায় ৮৫ ভাগই মোবাইল ব্যবহার করে। বিভিন্ন সময় পর্নোছবি পাওয়ায় মোবাইল ফোন ভেঙেও ফেলা হয়েছে। তারপরও থেমে নেই। গত সপ্তাহে এই স্কুলে আটক হয়েছে প্রায় ৭০টির মতো মোবাইল ফোন। এসব ফোনের বেশির ভাগই মেমোরি কার্ড ভর্তি ছিল বিভিন্ন দেশী-বিদেশী পর্নোগ্রাফিতে। এর কারণ অনুসন্ধানে গঠিত হয়েছে তদন্ত কমিটি। তাদের ফলের আলোকে ব্যবস্থা নেবে স্কুলের শৃঙ্খলা কমিটি। তবে অতীতে এ ধরনের ব্যবস্থা নিতে গেলেও ব্যর্থ হয়েছে স্কুল প্রশাসন। নীলক্ষেত স্কুলের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, অভিভাবকদের অসচেতনতার ফলেই সন্তানরা এই কুপথে যাওয়ার সুযোগ পায়। তিনি বলেন, অতি দ্রুত এই সর্বনাশা পথ থেকে ছাত্রছাত্রীদের অক্ষত না রাখতে পারলে আগামী প্রজন্মকে চরম মূল্য দিতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এসব শিক্ষার্থীর যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা করবো।

এদিকে আরও ভয়াবহ অবস্থা ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের। এ স্কুলেরও প্রায় ৮০ ভাগ শিক্ষার্থী ব্যবহার করে মাল্টিমিডিয়া মোবাইল। তাদের খবরও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জানে না অভিভাবকরা। গত দুই মাসে প্রায় ৫৬ জনের কাছে পাওয়া গেছে পর্নোগ্রাফিসহ মোবাইল ফোন। এর মধ্যে ২৪ জনের বিরুদ্ধে নেয়া হয়েছে ব্যবস্থা। তাদেরকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। কিন্তু একাধিক সূত্র মতে অনেক শিক্ষক এদের বহিষ্কারের পক্ষে থাকলেও কলেজের অধ্যক্ষ দ্বৈত ভূমিকা পালন করছেন। এসব শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ আগেও ছিল। সূত্র মতে, কলেজের অধ্যক্ষ অনেকের কাছ থেকেই বিশাল অংকের টাকা খেয়েছেন। এছাড়া অনেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক প্রভাবশালী। তিনি বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফলে তিনি ঝুঁকি নিয়ে তার পদ হারাতেও চাইছেন না। স্কুলের ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে এসব পর্নোভিডিও দেখে শিক্ষার্থীরা। বাথরুমের নাম করে সেখানে চার পাঁচজন একত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পর্নোভিডিও দেখে। গত কয়েকদিন আগে ফুলগাছের ঝোপের আড়ালে বসে এক শিক্ষার্থী পর্নোভিডিও দেখার সময় হাতেনাতে আটক
হয় এক শিক্ষকের কাছে। পরে তাকেও বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাছাড়া অনেক শিক্ষার্থীই ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় বসে পর্নোছবি দেখে। স্কুল চলাকালীন প্রতিদিনই দেখা যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসব স্কুলের ড্রেস গায়ে শিক্ষার্থীদের আড্ডা দিতে। অনেকেই শিক্ষক ও প্রক্টরিয়াল টিমের হাতে আটকও হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. এম আমজাদ আলী বলেন, দু-তিনজনের বহিষ্কারের কথা শুনেছি। তবে এসব কর্মের ব্যাপারে অভিভাবকের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবুল এহসান বলেন, আমি দু-একটি ঘটনা শুনেছি। তবে বহিষ্কারের খবর জানি না। এ বিষয়ে গতকাল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সেলিনা বানুর সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি
বলেন, আমার স্কুলে কি হবে না হবে সেটা আমি কারও কাছে বলতে বাধ্য নই। যদি কোন তথ্য দিতে হয় সেটা ভিসি-প্রক্টর দেবেন। আমার স্কুল সম্পর্কে কোন নিউজের প্রয়োজন নেই। পরে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এম আমজাদ আলী বলেন, এভাবে কথা বলা তার উচিত হয়নি। তথ্য ভুল হলে তিনি বললেই পারতেন। ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বললেন, আমি বিষয়টি দেখছি।
শুধু ঘরে বা বাইরে নয় শ্রেনী কক্ষেও স্কুল শিক্ষার্থীরা ক্লাসে মনোযোগ না থাকলেও মনোযোগী হয়েছে মোবাইলের পর্ণ কালচারে। শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে আটককৃত অনেক মোবাইলে পাওয়া গেছে পর্ণ ভিডিওর ছড়াছড়ি। এসব শিক্ষার্থীর অধিকাংশই নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ঢাকার একটি স্কুলে আটককৃত পর্নোভিডিও ভরা 70টি মোবাইলের সত্ত্বাধীকারীর বেশীর ভাগই ছাত্রী। বাথরুমের নাম করে সেখানে চার পাঁচজন একত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পর্নোভিডিও দেখার ঘটনাও ঘটছে অহরহ। এমন একটি সংবাদ উঠে এসেছে পত্রিকার পাতায়।
ঢাকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ক্লাস নিচ্ছেন একজন শিক্ষক। আর পেছনে বসে নিচ দিকে তাকিয়ে আছেন বেশ ক’জন শিক্ষার্থী। বিষয়টি সন্দেহ হয় শিক্ষকের। তিনি কাছে গিয়ে দেখেন ওইসব শিক্ষার্থী মোবাইলে পর্নোভিডিও দেখছে । তারা ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। বিষয়টি জানানো হয় অধ্যক্ষকে। কৌশলে অনেকের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়। একে একে ৫৬ জন শিক্ষার্থীর মোবাইলে পাওয়া যায় পর্নোভিডিও। একই ঘটনা ঘটেছে নীলক্ষেত হাইস্কুলে। সেখানে ৭০ জন শিক্ষার্থীর মোবাইলে পর্নোভিডিও পাওয়া যায়। পর্নোভিডিও পাওয়াদের মধ্যে বেশির ভাগই মেয়ে। ২৪ জন শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ওইসব শিক্ষার্থীর মোবাইল আটক করেছে কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিক্ষার্থীদের ব্যবহৃত বেশির ভাগ মোবাইলই উচ্চ মূল্যের। রাজধানীর বেশির ভাগ স্কুলেই ক্লাস চলাকালীন মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ। ১৮ বছরেরর কম বয়সীদের কাছে মোবাইলের সিম বিক্রিও নিষিদ্ধ। কিন্তু ঢাবি ক্যাম্পাসে অবস্থিত স্কুলগুলোতে গত কয়েক মাসে প্রায় তিন শতাধিক মোবাইল আটক করা হয়েছে ক্লাসরুম থেকে। এসব শিক্ষার্থীর অধিকাংশই নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। এর মধ্যে
অনেকেই ছাত্রী। ঢাবি ক্যাম্পাসে অবস্থিত নীলক্ষেত হাইস্কুলে মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ। কিন্তু এক শিক্ষকের হিসাব মতে এখানকার শিক্ষার্থীদের প্রায় ৮৫ ভাগই মোবাইল ব্যবহার করে। বিভিন্ন সময় পর্নোছবি পাওয়ায় মোবাইল ফোন ভেঙেও ফেলা হয়েছে। তারপরও থেমে নেই। গত সপ্তাহে এই স্কুলে আটক হয়েছে প্রায় ৭০টির মতো মোবাইল ফোন। এসব ফোনের বেশির ভাগই মেমোরি কার্ড ভর্তি ছিল বিভিন্ন দেশী-বিদেশী পর্নোগ্রাফিতে। এর কারণ অনুসন্ধানে গঠিত হয়েছে তদন্ত কমিটি। তাদের ফলের আলোকে ব্যবস্থা নেবে স্কুলের শৃঙ্খলা কমিটি। তবে অতীতে এ ধরনের ব্যবস্থা নিতে গেলেও ব্যর্থ হয়েছে স্কুল প্রশাসন। নীলক্ষেত স্কুলের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, অভিভাবকদের অসচেতনতার ফলেই সন্তানরা এই কুপথে যাওয়ার সুযোগ পায়। তিনি বলেন, অতি দ্রুত এই সর্বনাশা পথ থেকে ছাত্রছাত্রীদের অক্ষত না রাখতে পারলে আগামী প্রজন্মকে চরম মূল্য দিতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এসব শিক্ষার্থীর যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা করবো।

এদিকে আরও ভয়াবহ অবস্থা ঢাকা ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের। এ স্কুলেরও প্রায় ৮০ ভাগ শিক্ষার্থী ব্যবহার করে মাল্টিমিডিয়া মোবাইল। তাদের খবরও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জানে না অভিভাবকরা। গত দুই মাসে প্রায় ৫৬ জনের কাছে পাওয়া গেছে পর্নোগ্রাফিসহ মোবাইল ফোন। এর মধ্যে ২৪ জনের বিরুদ্ধে নেয়া হয়েছে ব্যবস্থা। তাদেরকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। কিন্তু একাধিক সূত্র মতে অনেক শিক্ষক এদের বহিষ্কারের পক্ষে থাকলেও কলেজের অধ্যক্ষ দ্বৈত ভূমিকা পালন করছেন। এসব শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ আগেও ছিল। সূত্র মতে, কলেজের অধ্যক্ষ অনেকের কাছ থেকেই বিশাল অংকের টাকা খেয়েছেন। এছাড়া অনেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক প্রভাবশালী। তিনি বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফলে তিনি ঝুঁকি নিয়ে তার পদ হারাতেও চাইছেন না। স্কুলের ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে এসব পর্নোভিডিও দেখে শিক্ষার্থীরা। বাথরুমের নাম করে সেখানে চার পাঁচজন একত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পর্নোভিডিও দেখে।

গত কয়েকদিন আগে ফুলগাছের ঝোপের আড়ালে বসে এক শিক্ষার্থী পর্নোভিডিও দেখার সময় হাতেনাতে আটক হয় এক শিক্ষকের কাছে। পরে তাকেও বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাছাড়া অনেক শিক্ষার্থীই ক্লাস ফাঁকি দিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় বসে পর্নোছবি দেখে।

স্কুল চলাকালীন প্রতিদিনই দেখা যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসব স্কুলের ড্রেস গায়ে শিক্ষার্থীদের আড্ডা দিতে। অনেকেই শিক্ষক ও প্রক্টরিয়াল টিমের হাতে আটকও হয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. এম আমজাদ আলী বলেন, দু-তিনজনের বহিষ্কারের কথা শুনেছি। তবে এসব কর্মের ব্যাপারে অভিভাবকের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবুল এহসান বলেন, আমি দু-একটি ঘটনা শুনেছি। তবে বহিষ্কারের খবর জানি না।

এ বিষয়ে গতকাল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সেলিনা বানুর সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, আমার স্কুলে কি হবে না হবে সেটা আমি কারও কাছে বলতে বাধ্য নই। যদি কোন তথ্য দিতে হয় সেটা ভিসি-প্রক্টর দেবেন। আমার স্কুল সম্পর্কে কোন নিউজের প্রয়োজন নেই। পরে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এম আমজাদ আলী বলেন, এভাবে কথা বলা তার উচিত হয়নি। তথ্য ভুল হলে তিনি বললেই পারতেন। ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বললেন, আমি বিষয়টি দেখছি।


সূত্রঃ এখানে
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৫০
১১টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×