ওরাও তো মানুষ। হায়রে মানবতা। এমন অসহায় দুঃখী মানুষগুলোর দুঃখের দিন কি কখনোই শেষ হবে না। আমি জানি সেদিন আনিতা তার বাবার সাথে স্কুলে যাবার সময় ইসরাইলি সেনার গুলিতে তিনি নিহত হন। অপর একটি বুলেট এসে বিদ্দ হয় আনিতার পায়ে। চিৎকার করে পরে যায় সে। এখন সে হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। আর তার মা মূর্ছা যাচ্ছে বারে বারে। আনিতার বন্ধুরা অপেক্ষায় আছে কেন আনিতা আসতে এতো দেরি হচ্ছে। আনিতা তার বাবার সাথে বিকেলে নতুন পেন্সিলবক্স কিনতে যাবার কথা ছিল। আনিতার স্বপ্নটুকু লেখা হল ইসরাইলি হায়েনার লাল রক্তে। সে যখন ভাবছে তার প্রিয় বাবা আর কখনো তাকে স্কুলে নিয়ে যাবে না তখন সে ঢুকরে কেঁদে উঠছে বারবার। কেন এমন হয়?
তারপর আনিতার বাবার মৃত্যুর প্রতিবাদে ফুসে উঠে জনতা। আবার প্রতিবাদী মিছিল আবার মিছিলে গুলিবর্ষণ। ওরা বললো সন্ত্রাসবাদ দমনে তাদের এ অভিযান। এবার মারা পড়লো আরো কিছু টগবগে যুবক। মিসাইল এসে পড়লো গাজার হাসপাতালেও। অনেক মানুষ তাতে আহত হল। অনেকের পা উড়ে গেল।
নিপিড়িত অসহায় মানুষের লাশের মিছিল কি কখনো থামবে না?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


