ওয়াশিংটন পোষ্টে দেওয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের শেষ অংশ ছিল এমন- "But I don’t understand one thing: when the previous government used this Rapid Action Battalion against the political opponent, somehow nobody raised their voice at that time…but when we reduced terrorism, suddenly some quarter started blaming all this on law enforcing agencies who are helping us to curb the terrorism. I don’t understand why".
তার বক্তব্য পড়ে মনে হল -
বিপক্ষ দল করলে - রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানি আর নিপীড়ন করা হয়। আর নিজেরা করলে তা হয়ে যায়- সন্ত্রাস নির্মূল।
বাহ্! প্রধানমন্ত্রী বাহ্ ! অপূর্ব আপনার দর্শন, অসাধারণ চিন্তা-চেতনা। লিমনের পঙ্গুত্ব, সেনবাগে পুলিশের ভ্যান থেকে পুলিশ কর্তৃক মিলনকে হত্যার আদেশ এবং তার বর্বরোচিত হত্যাকান্ড, আমিন বাজারে ছয় কিশোরকে হত্যা করে আপনার সরকার কোন সন্ত্রাস নির্মূল করলো বলবেন কি? উদাহরণ আছে আরো অজস্র, কিন্তু সেসব শোনা অথবা দেখার মত অবস্থা কি আপনার আছে? আপনি তো আছেন এক অদৃশ্য বেষ্টনীর ভেতরে, যেখানে আমাদের অভিযোগ পৌছে না,। যেখানে মন্ত্রীদের ব্যর্থতা আর দুর্নীতির কথা পৌছে না, পৌছে কেবল বিরোধী দলের অতীত ব্যর্থতা আর আর বর্তমান ষঢ়যন্ত্র। শুনছি এখন নাকি আপনার সরকারের বিরুদ্ধে ষঢ়যন্ত্রে যোগ দিয়েছে বিশ্বব্যাংকও।
নিয়মিত সংস্কারের অভাবে সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হলে বলেন - বিরোধী দল কাজ করে নাই, তাই সড়কগুলোর এই বেহাল দশা। আপনার মন্ত্রীর দুর্নীতির জন্য বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতা বন্ধ হলে বলেন বিএনপি-জামাত এর ষঢ়যন্ত্র। একজন অনুপ চেটিয়াকে ভারতের হাতে তুলে দেবার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় কাজ করার সময় পায় আর আট জন বাঙালীর শিরোচ্ছেদ রোধ করার জন্য কোন পদক্ষেপ নিতে সময় পায় না।
ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা পুলিশের পাশে অস্ত্র নিয়ে ঘোরে আর নিরীহ নিরপরাধ মানুষদের অপরাধী সাজিয়ে ধরে পুলিশ-Rab.

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




