বিলাপ-আলাপ তো শেষ। এবার কি?
আজকে দেখা গেল নাটকের নতুন মোড়। তবে ঘটনা যে ভাবে আগাচ্ছে তাতে লেখক ঠিক কয় ছিলিম টেনেছেন বোঝা যাচ্ছে না।
তবে এটা নিশ্চিত যে নির্বাচন হবে না। সিলেকশন তো হয়েই আছে। কিন্তু একটা লোক দেখানো মাগুরা বা ঢাকা-10 করার মতও পরিবেশ নাই।
সুতরাং, সামরিক শাসন। তবে সরাসরি তো আর সহ্য হবে না, তাই একটু ঘুরিয়ে কান ধরা হবে।
প্রথমে পরিবেশ, পরিস্থিতি যথা সম্ভব অবনতি ঘটাও, একটা জঘন্য অবস্থা তৈরী করো আর তারপর 'জরুরী অবস্থা' ঘোষণা করে........আধা সামরিক শাসন। এছাড়া আর পথই বা কই? লুট করা সম্পদ রক্ষা করতে হবে না?
নোবেল বিজয়ীরা সাধারনত , সাধারনের চেয়ে একটু বেশি বুদ্ধিমান হন। সুতরাং সরাসরি রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার মত বোকামী উনি করবেন না।
আল্লাহর মালরা তো একলা ক্ষমতা পাবে না, সুতরাং ভাড়ায় খাটবে। চিন্তা করছি, ফ্যানাটিক গেরিলা গ্রুপ গুলোকে সক্রিয় করা হবে কি হবে না!!! মতলবটা কি?
ধান বা নৌকা , কারোরই বেইল নাই এখন। রাজপুত্র তো সহজে ছাড়বে না.......তবে নৌকার ইচ্ছা নাই মনে হয়, ঘাটে ভিড়ার।
চিন্তা একটাই। মরণ ছাড়া গতি নাই। এমনিও মরবো, অমনিও মরবো। ভাবছি, প্রসেসটা কি হবে?
একবারে লিথাল ইঞ্জেকশন দিবে নাকি স্যালাইন ব্যাগে ভরে ফোটায় ফোটায় মারবে?
তবে এইটা নিশ্চিত যে খুব যত্ন করে " জরুরী অবস্থা " সৃষ্টি করা হচ্ছে।
প্যান্ডোরার বৈশিষ্ট্য হলো, বের হওয়ার পর, প্লেগ গুলো মুক্তিদাতার ও নিয়ন্ত্রনে থাকে না।
মঙ্গলা দিদি আর ঝোপকার তো সমস্যা নেই, জল ঘোলা করে, মারামারি - কাটাকাটি বাঁধিয়ে দিয়ে শান্তি রক্ষার নামে ভিতরে ঢুকে পড়বে!!!
এখন এই শান্তি রক্ষা বাহিনীই , একবার ঢুকলে যে আর কিছুতেই বের হয় না, এবং দেশের শাসন সরাসরি নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটার উদাহরনও তো সামনেই আছে।
খুব খিয়াল কইরা!!!
সামনে যাব, সামনে কি ভয়াল অন্ধকার!!!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

