somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিছুই বুঝলাম না

২৪ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রোজ নামচাঃ

বহুদিন লেখা লেখি করা হয় না এই প্লাট ফর্মে। প্রচুর কাজ, ব্যস্ততা, ব্লগিং এর উদ্দেশ্য বিধেয় -এ পরিবর্তন - নানাবিধ কারণ। আজকে বহুদিন পরে লিখতে বসে খেই হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। কি লিখি, কি না লিখি। তাই ভাবলাম, ব্লগিং যে মূল চরিত্র - অর্থাৎ যা-ইচ্ছে-তাই লেখবার স্বাধীনতা - সেই ভাবটা ধরে রেখেই লিখি। কিন্তু কি লিখব কিছুই বুঝলাম না।

সিনেমাঃ

ফেসবুকে আমি সিনেমাখোর নামে একটি গ্রুপের সদস্য। সেখানেও খুব অনিয়মিত। সাম্প্রতিক দেখা একটি হলিউডি ছবি নিয়ে লিখলাম তাও। জনি ডেপ, হেলেনা, ইভা গ্রিনের ডার্ক শ্যাডো। ৬০ এর দশকে এই নামে নাকি একটা টিভি সিরিজ ছিলো। পরিচালক টিম বার্টন ( জনির বন্ধু, হেলেনার প্রেমিক) সেই পটভূমিকাতে রেখেই সিনেমা তৈরী করেছেন।

মুলত এডোয়ার্ড সিজারহ্যান্ড ছবি থেকেই আমি জনির ভক্ত। ঠিক কোন ছবি থেকে হেলেনার ভক্ত হয়েছিলাম মনে পড়ছে না, তবে এই দুইজনকে সুইনি টড ছবিটাতে দেখে স্তম্ভিত হয়েছিলাম। জনির প্রতিভার কথা সর্বজনবিদিত, ও নিয়ে কথা না বাড়াই। হেলেনার কথাও হয়ত কম বেশি সবার জানা। মিশেল ফাইফার তো আরেক ইতিহাস। ইভা আমার কাছে অত পরিচিত না হলেও তার অভিনিত কিছু ছবি দেখে তাকে চেনার চেষ্টা করলাম। প্রতিভাময়ী এবং দারুণ সাহসী। আগের অনেক গুলো ছবিতেই ক্লোয়িকে খেয়াল করেছিলাম, দারুণ প্রমিসিং ইয়াং একটর।

কিন্তু, যে বিশাল আশা নিয়ে ছবি দেখতে বসা, তাতে বালি তো বালি, পুরা মলপাত হইলো। প্রতিভা এবং অভিনয় গুণের কারণে ছবিটা মাঝপথে বন্ধ করে দেইনি। কিছুটা বিস্ময় আর অবিশ্বাসও হয়ত ছিলো (জনির ছবি এত বাজে হয় কি করে!!!! নিশ্চয়ই এর পর দারুণ কিছু ঘটবে.। আর এক মিনিট-- আর দুই মিনিট), শেষ পর্যন্ত ভালো কিছুই ঘটলো না। জঘন্য কাহিনী। কোন চরিত্রই ঠিক মত ফুটে উঠলো না। খাপছাড়া। কোন চরিত্রের প্রতিই যথেষ্ট অনুভূতি তৈরী হয় না । মানে, না ভালোবাসা, না মায়া, না ঘৃণা, না ক্ষোভ , না রোমাঞ্চ। কেবল বিরক্তি - ছবিটার প্রতি। যে ছবির কাহিনী দর্শকের মনে কোন ইমোশন জাগায় না, সেইখানে মহারথী অভিনেতা অভিনেত্রী আর কি করবে? ফলে, যা কোন দিন কল্পনাও করিনি, তাই বাস্তবে ঘটলো। জনি ডেপের ছবি দেখে বিরক্ত হয়ে চিৎকার দিলাম- রাবিশ! টিম বার্টন বন্ধুত্ব- ভালোবাসার এমন অপব্যবহার করেছে- আর কাহিনী হয়েছে গার্বেজ। জনি-মিশেল-হেলেনার ছবি এমন হয় কি করে - কিছুই বুঝলাম না!

নাটকঃ

আমি টিভি দেখা ছেড়ে দিয়েছি প্রায় ৮ বছর হলো। খবর দেখতাম আগে, এখন তাও দেখি না। মুভি দেখি কম্পিউটারে। ফলে, নাটকের সাথে তেমন সম্পর্ক নেই বললেই চলে। নাটকের স্বর্ণযুগে হলে গিয়ে গরম আর মশার কামড়ের ভিতরে বসে, মঞ্চ নাটক দেখেছি। আর এখন যা সব শুনি, তাতে বিছানায় শুয়ে এত আরাম এর ভিতরেও নাটক দেখার রুচি হয় না। স্বামীর অত্যাচারে একটা দেখতে বাধ্য হইলাম। (শিরি , লাইলি, রজকিনিরা কত আত্মত্যাগ করেছে, আমিও না হয় করলাম, প্রেম বলে কথা! কিন্তু কেন করলাম, কিছুই বুঝলাম না!)

তো, ঘটনা দাঁড়াইলো কিঞ্চিৎ নিম্নরুপঃ

নাটকের নাম - ভালোবাসবো বলে (আনলিমিটেড)

লেখক, নায়ক নায়িকা, পরিচালক কে জানি না- জানলে আর রাস্তায় পাইলে ছেড়া স্যান্ডেল দিয়ে পিটাব সিওর। X(

প্রথম ১০-১৫ মিনিট। কপোত কপোতি খালি মোবাইলে কথা বলে। প্যান প্যান করে কি বলে শুনিও না, বুঝিও না। খালি শুনলাম--
নায়িকাঃ কোথায় , কখন দেখা করতে হবে, আব্বিই বলে দিবেন। :D

( ওরে খাইসে! দেশ এত্ত আধুনিক হইলো কবে? মেয়ের ডেটিং এর ফিক্সচার আব্বা করে দেয় নাকি আজকাল? :-* :-* :-* পরে জামাই কইলো, আব্বি না , আপনি বলেছে। আইচ্ছা, মাইনা নিনু)

পরের দৃশ্যে নায়ক ক্লাস রুম এর আইল ধরে হাঁটে, একটা বই এর পাতা উল্টায় আর মুচকি মুচকি হাসে। সাদা সাদা ইউনিফর্ম পরা পোলাপান অজ্ঞান পার্টির শিকার এর মত মটকা মেরে বসে আছে। এই বয়সে পোংটা পোলারা কোন দিনও এমন চুপ করে বসে থাকতে পারে না। ভাবলাম, পরীক্ষা চলে? নাত! তাইলে কি সাদা পোশাকের র‍্যাব এর ভয়ে চুপ? মাদ্রাসা হইলেও না হয় মানা যাইত। সেখানে হুজুরের অবাধ্য হইলে ধরে ধরে সব ইয়ে মেরে দেয়। পরে জানা গেলো, নায়ক প্রাইমারী স্কুলের টিচার!!!!!!!!!! কিন্তু কিছু পড়ায় না, খালি হাসে। (কিছু পারে না মনে হয়) :P:P:P

পরের দৃশ্যে প্রাইমারী স্কুলের টিচার নায়ক নায়িকার সাথে ডেটিং এ গেলো নদীর পারে । প্রিমিও চালাইয়া। B-)B-)B-)

(এইবার আর পারলাম না। চেয়ার উলটায় পড়েই গেলাম। এই মিথ্যুক, শয়তান, প্রতারক প্রাইমারী চিটাররা আসলে প্রিমিও চালিয়ে প্রেম করে বেড়ায় আর সরকারের কাছে বেতন ভাতা নিয়ে ভণ্ড আন্দোলন করে। প্রাইমারীর টিচাররা তাইলে এখন অনেক ধনী!!!!! )

যাই হোক, প্রেম করতে দেখি ধান ক্ষেত না পাটক্ষেত কই গেছে। দেখেই বুক হিম হয়ে এলো। খবরের কাগজ পড়ে পড়ে " ক্ষেত " দেখলেই পোড়া মন "ইজ্জত" লুটে নেওয়ার আতমখে হা পা... কিন্তু নায়ককে তেমন ভীত দেখালো না। মনে হলো, হয়ত সেও রেডি হয়েই আছে - কখন বলবে- ওরে, ঘষেটি বেগম, তুই দেহ পাবি, মন পাবি কিন্তু প্রিমিও পাবি না -- ইত্যাদি ইত্যাদি। নায়িকা মনে হয় নিডো খায়, বেশ বলশালীনী। ;)

এরপর কাহিনী কই থেকে কি হইলো কিছুই বুঝা গেলো না খালি নায়িকার মোবাইল অফ। (চার্জ করতে ভুলে যেতেই পারে)। নায়ক ক্লাসে পড়ানো বাদ দিয়া এই নিয়া কান্দাকাটি। এরপর হঠাৎ একখান এস এম এস। গাড়ি চালাইতে চালাইতে নায়কের পঠন এবং উত্তেজিত হইয়া তারপর উরাধুরা এক্সিডেন্ট। :((:((

"গাড়ি চালানোর সময় মোবাইলে কথা বলা মারাত্মক অপরাধ"- জনস্বার্থে ব্র্যাক। :((

বেচারা পথচারী কে ছিলো বুঝা গেলো না। কেমনে কি হইলো তাও বুঝা গেলো না। কারণ নায়ক আগের মতই গাড়ি চালাচ্ছে। পিছনের সিটে একটা রক্তাক্ত বস্তা। (ভাবলাম, নিশ্চয়ই ইলিয়াস আলী--- এই তাহলে কাহিনী। নায়িকা নিশ্চয়ই নদীর পারে এবং ঐখানেই গুম করে দিবে-- ওয়াও B-)B-);)) বুদ্ধি হ্যাজ

কিন্তু না, ভুল পাসে বল লং অন দিয়ে চলে গেলো সীমানার বাইরে, নো বল। নায়ক তার কোন বন্ধুকে ফোনে বলে দিয়েছিলো আগেই, সেই বন্ধু উৎকণ্ঠিত এবং হাসপাতালের সামনে অপেক্ষমান। সাঁই করে প্রিমিও ঢুকলো। গাড়ির সামনে, পিছনে, পাশে কোথাও এক্সিডেন্টের বিন্দুমাত্র চিহ্ন নেই। নট ইভেন এ স্ক্র্যাচ!!!! ( নায়ক মনে হয় রজনীকান্তের জ্ঞাতী ভাই লাগে :D:D:D) অথচ নাটকে মরা সৈনিকের অভিনেতা ছেলেটি রক্ত , ছেড়া কাপড়ে এমনই লন্ড ভন্ড অবস্থা, অমন এক্সিডেন্টে গাড়িও চেপকে যাওয়ার কথা! :-*

এরপর শুরু হইলো সাস্পেন্স কমেডি। ছেলেটারে নায়ক আর বন্ধু মিলে এমন টানা হ্যাঁচড়া শুরু করলো যে এক্সিডেন্টে যদি নাও মরে থাকে, ঐখানেই অক্কা পাওয়ার কথা। :| ( দর্শকের জন্য সতর্কবানী- এক্সিডেন্টে আহত ব্যক্তিকে প্যারামেডিক ছাড়া কখনোই উল্টাপালটা নাড়াবেন না। হয়ত বেচে যেত, উলটা পালটা নাড়ানোর কারণে মরে যেতে পারে। যে কোন শিক্ষামূলক ভিডিও থেকে দেখে নিন, কিভাবে রোড এক্সিডেন্টে আহত ব্যক্তিকে ইমমোবালাইজ করতে হয়। ফার্স্ট এইড দিতে হয়)

যাই হোক, পরের দৃশ্যে নায়ক নায়িকার কাছে এসে গাড়ি থামালো। যথারীতি নদী বা খালের তীর। চারিদিকে ধুধু বালি আর কাশবন। রাস্তা কাচা। নায়িকা শাড়ি আর হিল পরে কিসে করে ঐখানে পৌঁছালো মালুম হইলো না। না রিকশা, না ভ্যান, না গাড়ি ( বাস ট্রেনের তো পথই নাই) :-*:-*:-*:-* না ঘোড়া, না হাতি , না গরু। গাধা অবশ্য একটা ছিলো, তবে সেইটা নিজেই প্রিমিও চালায়ে আসছে।

নায়ক সটান গাড়ি থেকে বের হয়ে হাপাতে হাপাতে নেমে এলো। ঘেমে নেয়ে পুরাই অস্থির অবস্থা। গাড়ি চালায়ে আসলে মানুষ এমন হাপায় কেন? এইটা কি ফ্লিন্টস্টনের গাড়ি? নিচে দিয়া পা দোউড়াতে হয়? আচ্ছা, হইতে পারে, এক্সিডেন্ট এবং নায়িকার এস এম এস এ উত্তেজিত হইয়া হাপাইতেছিলো। তাইলে শার্টে রক্ত কই? নায়ক পথচারী মাইরা, তারে রক্তাক্ত অবস্থায় আলু ভর্তা বানাইয়া, হাসপাতাল থেকে এই পর্যন্ত গাড়ি চালাইয়া চরম ঘামিয়া, হাপাইতেছে। কিন্তু তাহার শার্ট পাট ভাঙা ইস্ত্রি করা, গায়ে কোন রক্ত নাই এবং গাড়ি একেবারে কারিনা কাপুরের মতন চকচকে। :-*:-*:-/

যাই হোক, এত কান্ড কীর্তি করিয়া নায়িকাকে পাওয়া গেলো, কি সংবাদ? জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন। নায়িকা কয়ঃ সরি, তোমাকে ভালোবাসি, কিন্তু সম্পর্ক করতে পারব না। (কেনু, কেনু, কেনু?) রনি আমাকে বেক করেছে।

আস্তাগফেরুল্লাহ! দেশ কই গেলো? X(( এক্স বয়ফ্রেন্ড উত্তপ্ত করে ভেজেছে (বেক মানে তো তাই, তাই না?) , এইটা কারেন্ট বয়ফ্রেন্ডকে বলে ব্রেক আপ! এক্কেবারে ইয়ে মেয়ে তো!

জামাই আবার আমাকে ঝাড়লো । বেক না, বেগ করেছে। আমি তো :| মানে কি? কিসের বেগ? বেগ তো আসে, বেগ করে কেমনে?

বেগের চোটে নায়িকা হাটা দিলো। নায়ক ধড়াম করিয়া বনেটের উপরে পড়িয়া মাথায় হাত দিয়া বইসা রইলো। (বুঝেন না কেন? অকটেনের দাম কত? ) তবে, এই ধুধু বালু প্রান্তরে শাড়ি আর হিল পরিয়া সে বাড়ি যাইবে কি ভাবে তা নিয়া ভাবিত হইলাম না। বাংলাদেশের মেয়েরা আজকাল হেটে এভারেস্টে উঠে, নদীর পাড় তো কোন ছার!

নায়ক দেখি গাড়ির সামনে বসিয়া মুখ মন্ডল ম্যাসাজ করে। হয়ত অংক করিতেছিলো,
যখন নায়িকার উপরে রনি ভর ছিলো, তখন আমি ছিলাম না।
যখন আমার ভর যোগ হইলো , তখন রনি ভর বিয়োগ হইলো। কিন্তু, আবার কোন মদ্দাকর্ষণে (মরদ যুক্ত আকর্ষণ ) এ রনি ভর করিলো , তখন আমি বল প্রয়োগে বিয়োজিত হইলাম। ধরি, নায়িকা এইখানে ধ্রুব = ডি--- হোয়াই দিস ---- ডি------

নায়িকা কয়, ভুল বুঝো না।

আমি কই, ভুল তো পরে, কিছুই তো বুঝলাম না!!!!!!!!!!!!! :((:((:((:((:((


২৯টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×