somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাসর বিভ্রম ... গল্প

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :







আজ সুচির বাসর রাত। নীলাভ আলোটা ছাড়া তার বাসর ঘরে ভাল লাগার মতো বা রোমাঞ্চকর আর কিছু নেই।সুচি চুপচাপ বসে আছে।তার মন ভাল নাকি মন খারাপ সে তা ঠিক বুঝে উঠতে পারছেনা ।হয়তো মন,ভাল আর মন্দের সমান্তরালে চলছে।ঠিক রেল লাইনের মতো।বিষয় টা মন্দ না।সুচি সেটা দারুন ভাবে উপভোগ করছে।কারণ সব কিছু মাত্রারিক্ত হলে সুখ,দুঃখ,চিন্তা,চেতনা লোপ পেয়ে যায়।আর এগুলো লোপ পেয়ে গেলে মানুষের মানসিক ভারসাম্যে অসামঞ্জস্যতা পরিলক্ষিত হয়।অথচ সুচির এগুলোর কিছুই হয়নি তারপরও সুচির সব কিছুর মাঝে নিজেকে কেমন যেন অস্বাভাবিক জন্তু মনে হচ্ছে।মনে হচ্ছে শূন্যের মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছে।সব কিছু অন্য রকম লাগছে।নিয়ম নীতির উল্টো পিঠের মতো।অনিয়মের মাত্রা গুলো আজ নিয়মের জায়গা দখল করেছে। কারন বিয়ের রাতে কেউ জামদানী শাড়ি পড়ে থাকেনা।জামদানী শাড়ি বিয়ের শাড়ি না।বিয়ের শাড়ি মানেই সচারাচর আমরা বেনারসি শাড়িকেই বুঝে থাকি।প্রতিটা মেয়ের স্বপ্ন বিয়ে,বাসর মানেই তো বেনারসি আর সুচি কিনা একটা জামদানী শাড়ি পড়ে বাসর ঘরে বউ সেজে বসে আছে।ভাবতেই অদ্ভুত লাগছে।

সুচির জীবনে ছোট একটা শখ জেগেছিল সেদিন থেকে যেদিন সে বিটিভি তে বিপাশা হায়াতের একটা নাটক দেখেছিল।সেখানে বিপাশা হায়াত বউ সেজেছিল।কি সুন্দর একটা বিয়ের ওড়নাতে ঘোমটা টেনে বসে ছিল।কি যে চমৎকার লাগছিল দেখতে।মনে হয়েছিল বউ সেজে সে পরিপূর্ণ তৃপ্ত একজন মানুষ।সেই থেকে সুচির মনেও এ শখ বাসা বেঁধেছিল যে বিয়ের বেনারসি যেমনই হোক না কেন বিয়ের ওড়নাটা যেন অনেক গর্জিয়াস এবং চমৎকার হয়।কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস,মানুষ যা ভাবে সেটা হয়না।কারণ আজ সুচির মাথায় একটা সাধারণ মানের বিয়ের ওড়নাও নেই।সে শাড়ির আঁচল টেনে ঘোমটা দিয়েছে।শাড়ীর আঁচলের ঘোমটা মাথায় ঠিক মতো থাকেও না।পড়ে পড়ে যায়।বউ সাজার প্রধান উপকরণ হল মাথায় টিকলি আর নাকের নথ,হাতে গোছা ভরা চুরি,খোঁপায় তাজা ফুলের থোকা,মেহেদির আলপনা আঁকা হাত,সানায়ের সুর কোন কিছুই নেই সুচির বিয়ে উপলক্ষে।তারপরও আজ সুচির বিয়ে,তার বাসর রাত।

সুচি বৌ সেজে বসে আছে কিন্তু হটাৎ করেই সে অনুভব করল তার কণ্ঠনালী শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে।আশে পাশে খোঁজ করেও পানি পেল না।সুচির মনে হয় গরমে তার শরীর পুড়ে যাচ্ছে।একটু পানি খেতে পারলে তার ভালো লাগত।জ্বর শুরু হল নাকি ?এখন তো জ্বরের মৌসুম না।কি আজব ব্যাপার!জ্বরেরও আবার মৌসুম থাকে নাকি।থাকেই তো,সব কিছুরই মৌসুম থাকে।বিয়েরও মৌসুম থাকে।এটা হয়তো বিয়ের মৌসুম না।সম্ভবত সে কারণেই সুচির বিয়েতে এতো বিড়ম্বনা।কিন্তু সুচি ভেবে পায় না এই অসময়ে তার জ্বর আসার কারন কি? জ্বর আসার আবার আলাদা কারণ থাকে নাকি?হয়তো থাকে।যেমন বৃষ্টির পানিতে ভিজলে ঠাণ্ডা লেগে জ্বর হতে পারে, বেশি গরমে ঘেমে ঘাম শরীরে শুকিয়ে গেলে জ্বর হতে পারে, কোন কারনে বেশি দুশ্চিন্তা বা ভয় পেলে জ্বর হতে পারে।এ রকম জ্বরের হাজারো কারণ থাকতে পারে। তাহলে আমার জ্বরের কারন কি, সুচি আবারও ভাবে! সম্ভবত বিয়ের ভয়েই জ্বরটা আসে?তাহলে বিয়ের ভয়, জ্বর হওয়ার কারণের সাথে আরও একটা কারণ যুক্ত হল।জ্বর আসার আর টাইম পেল না। বাসর ঘরেই আসতে হবে?কিন্তু পানির পিপাসা সুচির বেড়েই চলেছে।হাতের কাছে এক ফোঁটা পানিও নেই যে সে খাবে।বাসর ছেড়ে কি এখন তাকে পানির খোঁজে বের হতে হবে?

সুচির সকল ভাবনায় ছেদ পড়ে যায় ঘরের দরজা খোলার শব্দে।সম্ভবত সুচির স্বামী।সম্ভবত কেন? সুচির স্বামীই তো,যাকে আজ সে বিয়ে করেছে,সে দরজা খুলে ঘরে প্রবেশ করেছে।সুচি চুপচাপ বসে আছে।সে প্রাণপণ চেষ্টা করছে খাঁটি একজন বাঙ্গালী বউ হওয়ার জন্য চেষ্টা।সেক্ষেত্রে নতুন বউ হিসেবে তার বেশি কথা বলা ঠিক হবে না।একদম চুপচাপ থাকতে হবে।কিন্তু পানির পিপাসায় সুচির গলা ফেটে যাচ্ছে কেন?কেন রাজ্যের পানির তৃষ্ণা তার সারা শরীর জুড়ে?কেন চৈত্রের খরা তার বুকের জমিনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে?সব কিছু এতো খাঁ খাঁ লাগছে কেন?

তোমার ঘরটা অনেক সুন্দর গোছানো হলেও একটু বেশি ছোট,তবে তোমার একা থাকার জন্য যথেষ্ট কিন্তু দুজন থাকার জন্য সমস্যা।তার সদ্য বিয়ে করা স্বামীর কথায় খেয়াল হল,যে বাসর সুচির নিজের ঘরেই পালিত হচ্ছে।এতক্ষণ সেটা তার খেয়ালী ছিল না।নীল আলোয় ঘরটা কে কেমন অপরিচিত লাগছে তার নিজের কাছে।সে বুঝতে পারছে একটু একটু করে তার শরীরের তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে।তার চিন্তা চেতনা দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।মরার জ্বর আসার আর সময় পেল না।সুচি বিরক্ত হয়ে নিজে মনে প্রলাপ বকতে থাকে।

তার স্বামী আবার বলা শুরু করল ... আরবি লেখা খচিত ওয়ালমেটটা সুন্দর।পিতরঙ্গার মধ্যে সোনালি বর্ডার মানিয়েছে ভালো।নিশ্চয় তোমার পছন্দ,তাই না?সে সুচিকে জিজ্ঞাসা করলো,রুমে তোমার নিজের কোন ছবি নেই কেন?

> সুচি ছোট করে বলল, আছে তো।দরজার পেছনে।

...ওহো সরি খেয়াল করিনি।

... সবুজ ফতুয়ায় লাল ওড়না ম্যাচিং, লাভলি হয়েছে।খোঁপায় হলুদ ফুল।হাতে রোদচশমা উদাসী ভঙ্গিতে দূরে কিছু দেখছ, ছবিটা কিন্তু দারুন সুন্দর হয়েছে।তুমি আর তোমার পুরোটা প্রকৃতির সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে।মনে হচ্ছে তুমি নিজেই প্রকৃতির একটা অংশ।

সুচি ভেবে পায় না, বাসর রাতে বউ রেখে ঘরের বর্ণনায় মেতে উঠার ইতিহাস এটাই হয়তো প্রথম হবে।ছোট খাট ২/১ টা বাসর রাতের গল্প সুচির শোনা আছে।সেগুলো কত রোম্যান্টিক হয় আর আমার বাসর রাতে লোক টা ঘর নিয়ে গবেষণা শুরু করে দিয়েছে। চরম বিরক্ত লাগে তার।সেই জন্যই মনে হয়,সুচির দুচোখ ভেঙ্গে ঘুম আসছে।আস্তে আস্তে মাথা ব্যথাও শুরু হচ্ছে।তার মাথা এতো ভারি ভারি লাগছে কেন?মনে হচ্ছে দ্বৈতসম দুটি হাত সুচির মাথার দুপাশ থেকে চেপে ধরছে।সে কিছুতেই মাথা নড়াতে পারছেনা।হঠাৎ করেই যেন চারপাশে ঝি ঝি পোকার ডাক বেড়ে গেল।ভালো করে সে কিছু শুনতেও পাচ্ছেনা।

সুচির স্বামী আবার বলা শুরু করল ... আচ্ছা, আজ তোমার বাসর রাত অথচ ফুল দিয়ে তোমার ঘর সাজানো নেই কেন?আজকের রাত টা তোমার জন্য হবে একটা ঐতিহাসিক রাত।আর ইতিহাস সব সময় জাঁকজমক পূর্ণ হওয়া উচিত।সবাই সেটাই চায়।তোমারও তেমনটাই হওয়া উচিৎ।

সুচিও ভাবে, সত্যি তো, আজ আমার বাসর রাত অথচ কেউ ফুল দিয়ে আমার ঘরটা একটু সাজিয়ে দেয়নি কেন!!ঘর সাজানোর মতো কেউ কি নেই?নাকি কেউ ইচ্ছে করেই সাজায়নি?নাকি সবার ইতিহাস জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও কোন ক্ষতি নেই।আমার বেলায় সব নিয়মের অনিয়ম হচ্ছে কেন? বাসর ঘরে আত্মীয় সজনরা কত কিছু ফলমূল রেখে যায় কিন্তু আমার ঘরে কেউ একটু পানিও রেখে যায়নি কেন?এখন আমার পানি খেতে খুব ইচ্ছা করছে।মনে হচ্ছে এক জগ পানি আমি এক নিঃশ্বাসে খেয়ে শেষ করে ফেলব।

... চল এক কাজ করি, আমরা নিজেরাই আমাদের বাসর ঘর সাজিয়ে ফেলি, সুচির স্বামী অনেক উৎসাহ নিয়ে কথাটা বলল।

এমন আজব কথা শুনে সুচি তো রীতিমতো অবাক।লোকটার মাথায় কোন সমস্যা আছে নাকি!মাথায় সমস্যা না থাকলে কেউ এমন কথা কেমনে বলে?সে এখন কি দিয়ে বাসর ঘর সাজাবে?ফুল নেই,সূচ সুতা নেই।তাছাড়া এতো রাত হয়ে গেছে এখন বাসর ঘর সাজানোর কি দরকার।রাত তো মাত্র আর কয়েক ঘণ্টা বাঁকি।আর বাসর রাত,বাসর ঘর মানে কি শুধু ফুল দিয়ে সাজানো ঘর?নাকি আরও অন্য কিছু?

... তুমি ভেবনা, ঘর সাজানোর সকল সামগ্রী বুদ্ধি করে আমি সঙ্গে করেই নিয়ে এসেছি।সব রেডি শুধু দুজন মিলে ফুলের মালা গুলো ঝুলিয়ে দেব।তবে মন খারাপের বিষয় হচ্ছে আমাদের বাসর ঘর কাগজের ফুলে সাজাতে হচ্ছে।কারণ তাজা ফুল লুকিয়ে আনা সম্ভব না।মানে ফুল লুকানো সম্ভব হলেও ফুলের সুবাস লুকানো সম্ভব হতো না।ফুলের গন্ধে সবাই বুঝে ফেলতো। তাই বুদ্ধি করে কাগজের ফুল নিয়ে এসেছি... সুচির স্বামী মিটি মিটি হাসছিল আর কথা গুলো বলছিল।

সুচিকে অবাক করে দিয়ে সে সত্যি সত্যি ব্যাগ থেকে কাগজের মালা বের করা শুরু করল। প্রথমে সুচির বিরক্ত লাগলেও এখন এটা ভেবে ভাল লাগছে যে অন্তত তাজা ফুলের না হলেও কাগজের ফুলে সাজানো তার একটা বাসর ঘর হবে,মন্দ কি?আজ তো আমার সব কিছুই উল্টাপাল্টা হচ্ছে।কোন কিছুই নিয়ম মাফিক হচ্ছে না।সুতরাং হোক না আরও কিছু উল্টাপাল্টা কাজ ... সুচি ভাবে।কিন্তু সুচির এতো ঘুম পাচ্ছে কেন?দুচোখে ভেঙ্গে তার ঘুম আসছে।জোর করেও সে তার দুচোখের পাতা খোলা রাখতে পারছেনা।কিন্তু আমি আরও কিছু উল্টাপাল্টা জিনিস দেখতে চাই ... সুচির অস্ফুট উচ্চারণ,আমার বাসর রাতে আর কি কি অনিয়ম হয় তা আমি শেষ পর্যন্ত দেখতে চাই।

সুচির স্বামী ব্যাগ থেকে কিছু জট পাকানো কাগজ ফুলের মালা সুচির হাতে দিল জট খোলার জন্য।আর বাঁকি গুলো দিয়ে সে পুরো উদ্যমে বাসর ঘর সাজানো শুরু করল।সুতার জট খোলার থেকে তার স্বামীর ঘর সাজানো দেখার ইচ্ছা সুচির মধ্যে প্রবল হয়ে উঠলো।সুচি তার নোয়ানো মাথা উঁচু করে তার স্বামীকে দেখার চেষ্টা করলো।কিন্তু সুচি তাকে ঠিক মতো দেখতে পাচ্ছেনা। সব কিছু এমন অস্পষ্ট দেখতে লাগছে কেন?ঘরের নীলাভ আলোর কারণে তার পরে থাকা পাঞ্জাবীর রঙ্গটাও ঠিক মতো বোঝা যাচ্ছে না।সে কি ঘি রঙ্গের নাকি খয়েরী রঙ্গের পাঞ্জাবী পড়ে আছে বুঝতে পারছেনা।সুচি মনে মনে ভাবছিল,তাকে কি জিজ্ঞাসা করবে সে কি রঙ্গের পাঞ্জাবী পরে আছে।পরক্ষনেই সুচি তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করল।না, থাক।বাসর রাতে এটা করার মতো প্রশ্ন না।শেষে ভাববে আমি চোখে দেখতে পাই না।সে যেমন খুশি তেমন রঙ্গের পাঞ্জাবী পরুক তাতে আমার কি।আমি আমার বাসর রাতের শেষ পর্যন্ত দেখে যেতে পারলেই হল।

কিন্তু সুচির ভেতরে অস্থিরতা বেড়ে গেল।সব কিছু এমন ঝাপসা আর আলো আঁধারি লাগছে কেন?কেন ঘরের মধ্যে থোকা থোকা অন্ধকার ঘুরে বেড়াচ্ছে ?কেন নীল আর কাল অন্ধকার এমন ভূতুড়ে লাগছে?এটা হয়তো সুচির বিভ্রম।দুর্বল মস্তিষ্কের ভুল সংকেত।তীব্র পানির পিপাসায় হয়তো এমন লাগছে।

কিন্তু সুচির দুচোখ তাকে খুঁজে খুঁজে না পেয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়ছে।ভারী হয়ে উঠছে চোখের পাতা।সে চোখ খুলে সব কিছু পরিষ্কার দেখতে চায়,কিন্তু সে কিছুতেই দেখতে পারছেনা।সুচি হাত তুলে তার স্বামীকে ডাকার চেষ্টা করল।এতো চেষ্টা করেও কোনভাবেই সে তার হাত উপরে উঠাতে পারছেনা বা নড়াতে পারছেনা।কণ্ঠনালী রুদ্ধ,ঠোঁট বিড় বিড় করে অস্ফুট স্বরে কথা বলছে।কিন্তু লোকটা তার কথা কিছুই শুনতে পাচ্ছেনা।সে আপন মনে তার বাসর ঘর কাগজের ফুল দিয়ে সাজিয়ে যাচ্ছে।যেন কোন দিকেই তার ভ্রুক্ষেপ নেই।এখন তার একমাত্র কাজ বাসর ঘর সাজানো।

সাত সমুদ্র জল সুচির দুচোখ ভরে।চোখের কিনারায় আছড়ে পড়ছে ঢেউ।ভিজে যাচ্ছে তার কাগজের বাসর।জট পাকানো সুতা আরও জট পাকিয়ে যাচ্ছে।এ জট কোন ভাবেই খোলা সম্ভব না।তবু সুচির আপ্রাণ চেষ্টা অবিরত।কাঁদলে চলবে না।জয়ী সুচিকে হতেই হবে।যে করেই হোক এ জট সুচিকে খুলতেই হবে।বাসর ঘর সুচিকে সাজাতেই হবে।কারন আজ সুচির বাসর রাত।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
৩৩টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×