somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছবিতে মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি !

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তথ্য: গুগল মামা....

মুক্তাগাছার রাজবাড়ী বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন জমিদার বাড়ী। ময়মনসিংহ থেকে ১৬ কিলোমিটার পশ্চিমে ময়মনসিংহ টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জামালপুর মহাসড়কের সংযোগ স্থল থেকে ১ কিলোমিটার উত্তর পূর্বদিকে মুক্তাগাছার রাজবাড়ির অবস্থান।

জমিদার আচার্য চৌধুরী বংশ মুক্তাগাছা শহরের গোড়াপত্তন করেন । আচার্য চৌধুরী বংশ শহরের গোড়াপত্তন করে এখানেই বসতি স্থাপন করেন। আচার্য চৌধুরী বংশের প্রথম পুরুষ শ্রীকৃষ্ণ আচার্য চৌধুরী ছিলেন বগুড়ার বাসিন্দা। তিনি মুর্শিদাবাদের দরবারে রাজস্ব বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তিনি ছিলেন নবাবের খুবই আস্থাভাজন। নবাবের দরবারে রাজস্ব বিভাগে কর্মরত থাকা অবস্থায় ১১৩২ সালে তিনি সেই সময়ের আলাপসিং পরগণার বন্দোবস্ত নিয়েছিলেন। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, বর্তমানে মুক্তাগাছা শহরসহ মুক্তাগাছা উপজেলার বেশিরভাগই ছিল আলাপসিং পরগণার অর্ন্তভুক্ত। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর নানা কারণে শ্রীকৃষ্ণ আচার্য চৌধুরীর ৪ ছেলে বগুড়া থেকে আলাপসিং এসে বসবাসের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। শ্রীকৃষ্ণ আচার্য চৌধুরীর এই ৪ ছেলে হচ্ছে রামরাম, হররাম, বিষ্ণুরাম ও শিবরাম। বসতি স্থাপনের আগে তারা এ পরগণার বিভিন্ন স্থান ঘুরে ফিরে দেখেন এবং বর্তমান মুক্তাগাছা এলাকায় বসতি স্থাপনের জন্য মনস্থির করেন। সে সময়ে আলাপসিং পরগণায় খুব একটা জনবসতি ছিল না। চারদিকে ছিলো অরণ্য আর জলাভূমি। শ্রীকৃষ্ণ আচার্য্যের ৪ছেলে ব্রহ্মপূত্র নদের শাখা নদী আয়মানের তীরবর্তী স্থানে নৌকা ভিড়িয়ে ছিলেন।

মুক্তাগাছার জমিদারির মোট অংশ ১৬টি। ১৬ জন জমিদার এখানে শাসন করতেন। মুক্তাগাছা রাজবাড়িটির প্রবেশমুখে রয়েছে বিশাল ফটক। প্রায় ১০০ একর জায়গার ওপর নির্মিত এই রাজবাড়িটি প্রাচীন স্থাপনাশৈলীর অনন্য নিদর্শন।


কিভাবে যাবেনঃ- সকালের বাসে মুক্তাগাছা চলে যেতে পারেন । এছাড়া নিজস্ব গাড়িতে যেতে পারেন মুক্তাগাছা ।

কোথায় থাকবেনঃ- থাকার জন্য সবচাইতে ভাল হয় ১৬কিমি দূরের ময়মনসিংহ শহরের যে কোন হোটেল বা রেষ্ট হাউজ ।

কোথায় খাবেনঃ- মুক্তাগাছা বাজারে খাবারের অনেক গুলো দোকান আছে ।














অযত্ন আর অবহেলা সত্ত্বেও কালের সাক্ষী হিসেবে কোনোমতে টিকে ছিল মুক্তাগাছার রাজবাড়ী। জরাজীর্ণ এ অবস্থা থেকে এ রাজবাড়ীটিকে আসল চেহারায় ফিরিয়ে আনতে শুরু হয়েছে পূর্ণোদ্যমে সংস্কার কাজ। প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের অধীনে বছর খানেক যাবৎ সাজানো-গোছানো হচ্ছে পর্যটক তীর্থ এ রাজবাড়ী। এ সংস্কার কাজ শেষ হলে পুরনো আদলে আগের চেহারায় ফিরবে মণ্ডার উপজেলা হিসেবে পরিচিত এ রাজবাড়ীর জমিদারি জমানার স্মৃতি। ময়মনসিংহ জেলা সদর থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরবর্তী উপজেলার নাম মুক্তাগাছা। এ মুক্তাগাছায় ছিলেন ষোল হিস্যার জমিদার। ১৬ জন জমিদার মুক্তাগাছা অঞ্চল শাসন করতেন। মহারাজ সূর্যকান্ত আচার্য্য চৌধুরী ছিলেন এর মধ্যে অন্যতম। তারই দত্তক পুত্র মহারাজ শশীকান্ত আচার্য্য চৌধুরী। মুক্তাগাছার দর্শনীয় স্থানগুলোর এ রাজবাড়ীটি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।












প্রায় ১০০ একর জমির ওপর রাজ পরিবারের ৩টি বাড়ির অবস্থান। এক নম্বর বাড়িটি ছিল মহারাজ সূর্যকান্তের। সম্মুখভাগের একতলা ভবনটি বেশ উঁচু ও উপরিভাগে নানা কারুকার্যখচিত রয়েছে। লোহার পাত ও কাঠের পাটাতনের ওপর এর ছাদ নির্মিত। এর চারপাশে ব্যবহৃত লোহার পাতেও রয়েছে নানা নকশাখচিত। এ রাজবাড়ীর ঠিক মাঝখানে রয়েছে শ্বেতপাথরের স্বয়ংক্রিয় ঘূর্ণায়মান রঙ্গমঞ্চ, পাশেই নান্দনিক কারুকার্যখচিত রাজ রাজেশ্বরী মন্দির। পেছনে আছে রাজ কোষাগার, টিন ও কাঠের সুরম্য দ্বিতল রাজপ্রাসাদ। রাজবাড়ীর সম্মুখভাগের বিশাল লোহার ফটক পেরোতেই সুউচ্চ করিডর। এর একপাশে ছিল রাজ দরবার ও দ্বিতল কাচারিঘর। আরেক পাশে লাইব্রেরি। করিডরের দুই পাশে ছিল হাতির ৬টি মাথার ওপর শিকার করা বাঘের নমুনা। রাজবাড়ী লাগোয়া বিশাল পুকুর। মন্দির ও যুগল মন্দিরসহ সুন্দর স্থাপত্যশৈলীর এ বাড়িটি ঘুরে দেখলে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকতে হয়। জানা গেছে, সম্প্রতি প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে মুক্তাগাছার ঐতিহ্য এ রাজবাড়ীটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ রাজবাড়ীর মূল ভবনের মেরামত ও সংস্কার কাজের অংশ হিসেবে লাগানো হয়েছে রং। বাদ বাকি কাজও চলছে জোরেশোরে। মুক্তাগাছা রাজবাড়ীর রঙ্গমঞ্চের পাশেই রাজেশ্বরী মন্দির। দরজায় জোড়া সিংহ ও জোড়া ময়ূরসহ সিমেন্টের ওপর নানা কারুকার্য খচিত রয়েছে। এর সম্মুখভাগের সংস্কার কাজও শুরু হয়েছে। দামি টাইলসে সাজানো হচ্ছে মেঝে। রং ও কারুকার্যের সমন্বয়ে অতীতের আসল চেহারা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে। জানা গেছে, মুক্তাগাছার এ রাজবাড়ীটি দেখভাল করতে রয়েছে ৪ কর্মচারী। নান্দনিক স্থাপনাশৈলীর অনন্য নিদর্শন এ ঐতিহাসিক বাড়িটির ধ্বংসের প্রান্তসীমা থেকে রক্ষা করতে প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতর চালিয়ে যাচ্ছে তাদের কর্মযজ্ঞ। ইতিমধ্যেই কোটি টাকার সংস্কার কাজ সমাপ্ত করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের কাজও চলছে পুরোদমে। জমিদারদের জমিদারি বিলীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের বহু বিষয়সম্পত্তি ও কারুকার্যের বাসভবন, মন্দির, নাটমহল, সান বাঁধানো ঘাটসহ মূল্যবান স্থাপনাগুলো হয়ে পড়ে জীর্ণ মলিন। ক্ষয়ে ক্ষয়ে হয়েছে কঙ্কাল। ভবনের ইট, সুরকি, আস্তর ধসে পড়েছে। দেয়াল ছাড়াই শুধু খুঁটির ওপর দাঁড়িয়ে জানান দিচ্ছে তাদের অতীত অস্তিত্বের । কারুকার্য খচিত অট্টালিকাগুলোর মূল্যবান কাঠ, লোহা, পাথরসহ বিভিন্ন উপকরণ সুদূর চীন থেকে আনা হয়। আর তা গড়ার কারিগররাও ছিল সে দেশেরই। তাদের ফেলে যাওয়া কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি ভুয়া ও জাল কাগজপত্র প্রস্তুত করে প্রভাবশালীরা দখলে নিয়ে গেছে। তবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে নেওয়া হয়েছে জমিদারবাড়ীসহ রেখে যাওয়া অট্টালিকা, মন্দির ও তৎসংলগ্ন ভূমি। প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের উদ্যোগেই পুরাতন আদলের নির্মাণশৈলী ঠিক রেখে সংস্কার করা হচ্ছে এ জমিদারবাড়ীটি। সে ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ কাজ শেষ হলে দেশ-বিদেশের বহু পর্যটক জমিদারবাড়ী দর্শনে এসে বিমোহিত না হয়ে পারবেন না। সঠিক ব্যবস্থাপনা, সংস্কার ও সংরক্ষণ করা হলে মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ী হয়ে উঠতে পারে আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র ।











পৃথিবীতে এমন কিছু উল্লেখযোগ্য দুধের তৈরি মিষ্টি আছে যার কারণে ঐ দেশ এবং অঞ্চল বিখ্যাত । যেমন ভারতের দিল্লির লাড্ডু , আলমোড়ার বালামিঠাই , লাল মোহন, পশ্চিমঙ্গের রাজভোগ রয়্যাল, অমৃতকুম্ভ, রসমালঞ্চ , ছানার টোস্ট , পাকিস্তানের সোনা মিয়ার মিষ্টি , গোলাপজামুন , নেপাল ও শ্রীলংকার গোলাপ জাম ও লাল মোহন উল্লেখযোগ্য । তেমনি বাংলাদেশের সঙ্গে মিশে আছে মুক্তাগাছার গোপাল পালের মন্ডা , কুমিল্লার রসমালাই, পোড়াবাড়ির চমচম, বগুড়ার দই, নাটোরের কাঁচাগোল্লা ,নেত্রকোনার বালিশ। মুক্তাগাছার মণ্ডার নাম শোনেননি ভোজনরসিকদের মাঝে এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর ।











মণ্ডা নিয়ে একটি কিংবদন্তি রয়েছে । দুই শতাধিক বছর আগে মুক্তাগাছার প্রসিদ্ধ মন্ডার জনক গোপাল পাল এক রাতে স্বপ্নাদিষ্ট হলেন । শিয়রে দাঁড়িয়ে এক ঋষি তাকে আদেশ দিচ্ছেন মন্ডা মিষ্টি তৈরি কর । পরদির গোপাল ঋষির আদেশে চুল্লি খনন শুরু করলেন । দৈবাৎ উদয় হলেন সাধু । তিনি হাত বুলিয়ে দিলেন চুল্লিতে । শিখিয়ে দিলেন মণ্ডা তৈরির কলাকৌশল গোপালকে । দুধ ও চিনি দিয়ে তৈরি হলো মন্ডা । গোপাল তার নব উদ্ভাবিত মন্ডা পরিবেশন করলেন তৎকালীন মুক্তাগাছার জমিদার মহারাজা সূর্যকান্ত আচার্য চৌধুরীর রাজদরবারে ।
মন্ডা খেয়ে মহারাজা পেলেন পরম তৃপ্তি , আর বাহবা দিলেন গোপালকে । শুরু হলো মণ্ডার যাত্রা । গোপাল সম্বন্ধে জানা যায়, বাংলা ১২০৬ সালে তৎকালীন ভারতবর্ষের মুর্শিদাবাদে জন্মগ্রহণ করেন । নবাব সিরাজদৌলার মৃত্যুর পর গোপাল মাতৃভূমি রাজশাহীতে চলে আসেন । পরে বাংলা ১২৩০ সালে তিনি মুক্তাগাছায় বসত গড়েন । প্রথম মণ্ডা তৈরি হয় বাংলা ১২৩১ সালে ।
মণ্ডার মূল উপাদান দুধ ও চিনি । বর্তমানে ২০টির এক কেজি মন্ডা ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হয় । মণ্ডা তৈরির পর ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয় না। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় গরমের সময় ৩/৪ দিন ও শীতকালে ১০/১২ দিন ভালো থাকে ।
পাকিস্তানের ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান, ভারতের পশ্চিম বঙ্গের সাবেক মূখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধান কৃষ্ণ রায় , উপমহাদেশের প্রখ্যাত সারোদ বাদক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ,রাশিয়ার কমরেড স্ট্যালিন মন্ডা খেয়ে উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন । উল্লেখ্য যে, ময়মনসিংহ শহরে ও মুক্তাগাছার বেশ কিছু দোকানে মণ্ডা বিক্রি হয় । যা আসল মন্ডা নয় । আসল মন্ডা একমাত্র গোপাল পালের আদি মন্ডা হিসাবে পরিচিত যার কোন শাখা নেই।

















































































সর্বশেষ এডিট : ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
১০টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×