somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এদেশের আউটসোর্সিং কর্মসংস্থান কি নিলকরদের আরেক পর্ব?

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তারা সরকারের কাজ করে; কিন্তু সরকারি কর্মচারী নয়। সরকার তাদের নিয়োগপত্র দেয় না। সরাসরি বেতনও দেয় না। তারা বেতন পায় সরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান থেকে। সরকারি সংস্থা থেকে পাওয়া টাকা আর কর্মচারীটিকে দেওয়া টাকার পার্থক্যই হলো আউটসোর্সিং কম্পানির মালিকের লাভ। এ কারণেই আউটসোর্সিং কম্পানির নিরন্তর চেষ্টা কর্মচারীটিকে ঠকানোর। এদেশের বহুল প্রচলীত ঘুষ ব্যবসার প্রচলীত রীতির পরিবর্তন ও নিম্নশ্রেণীর কর্মঠ জনবলকে শোষনের আরেকটি ধাপ সৃষ্টি।

আউটসোর্সিং কম্পানির চাকরির সরকারী কোনো বিধিবিধান নেই। যেকোনো সময় মালিকের অসন্তুষ্টির কারণে তাদের চাকরি চলে যায়। এ চাকরিতে বেতন বৃদ্ধি, টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড, পেনশন, বোনাস—এসবের কোনো সুযোগ নেই। বেকারত্বের এ দেশে অবিশ্বাস্য কম বেতনে আউটসোর্সিং করে সরকারিভাবে মধ্যস্বত্বভোগী সৃষ্টি করা হচ্ছে। এতে জনবল সরবরাহকারী ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বিশেষকরে কিছু সরকারী অফিসের কিছু কর্মকর্তা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয় আর চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে হয় অভিজ্ঞ বিভিন্ন শ্রেণীর দরিদ্র কর্মচারী।

আউটসোর্সিংয়ের পক্ষে সরকারের যুক্তি হচ্ছে খরচ কমানো। কর্মচারীদের প্রতিবছর বেতন বাড়াতে হয়। পাঁচ বছর পর পর দিতে হয় নতুন পে স্কেল। ৫৯ বছর বয়সে পাঠাতে হয় পিআরএলে। এর পর থেকে দিতে হয় পেনশন। সরকারি চাকরিজীবীর মৃত্যুর পরও এ পেনশন চলতে থাকে—যত দিন তাঁর স্ত্রী বেঁচে থাকেন। আউটসোর্সিংয়ে এসব ঝামেলা নেই। বছর বছর বেতন বাড়ে না। অবসরের পর পেনশন দিতে হয় না। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের আরো একটি কারণ, কর্মচারীদের ট্রেড ইউনিয়ন নিয়ন্ত্রণ। কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি, কাজের সুযোগ বাড়ানো, ভালো কাজের পরিবেশ সৃষ্টি—এসব ধারণা থেকে ট্রেড ইউনিয়নের জন্ম হলেও পরে এটি অব্যবস্থাপনা, বিশৃঙ্খলা, দুর্নীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সরকার কি শুধু খরচের কথাই চিন্তা করবে? শুধু খরচের কথা চিন্তা করলে দরিদ্র মানুষকে কেন ১০ টাকা কেজিতে চাল দেওয়া হচ্ছে? প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাসুবিধা নিশ্চিত করতে বিনা মূল্যে পাঠ্য বই দিচ্ছে। দরিদ্র মানুষকে চিকিত্সাসেবা দেওয়ার জন্য গ্রাম ও শহরে কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেছে। সাড়ে তিন কোটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিফিন দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। কয়েক কোটি যুবককে দক্ষ শ্রমশক্তিতে পরিণত করার জন্য বিশেষ ফান্ড তৈরি করছে।

শুধু খরচের কথা ভাবলে দরিদ্র মানুষের জীবনমান উন্নত হবে না। প্রতিরক্ষা, প্রশাসন, আইন, বিচারব্যবস্থা সম্পর্কিত রুটিন দায়িত্বের পাশাপাশি সামাজিক ও আর্থিক নিরাপত্তার কথা বলা হয়েছিল ক্ষমতাসীন দলের নির্বাচনী ইশতেহারে। সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী, বীমা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, বাসস্থানের পাশাপাশি প্রতিটি ঘরে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। একজনের বেতন দিয়ে দুজনকে চাকরি দেওয়ার মতো নামমাত্র চাকরি নয়। আউটসোর্সিং চাকরি নামের একটি দুষ্ট ক্ষত, যা ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে। আর এতে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রান্তিক মানুষ, সরকারি চাকরির সর্বনিম্ন বেতন স্তরে তাদের প্রবেশের পথ রুদ্ধ হচ্ছে।

আউটসোর্সিংয়ের চাকরির মাধ্যমে সমাজে স্থিতিশীলতা আসবে না। কারণ যিনি এ চাকরি করছেন তিনি জানেন এ চাকরি দিয়ে তাঁর জীবন চলবে না। জীবনে স্থিতিশীলতা আনতে তিনি আরো ভালো চাকরি খুঁজবেন। আউটসোর্সিংয়ের চাকরি দিয়ে দারিদ্র্য দূর হবে না। এই চাকরিতে যে বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে ভরণপোষণের দিক থেকে ছয়জনের সংসার চালানো কষ্টকর। এ প্রক্রিয়ার চাকরিতে নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব নয়। আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে কম বেতন, চাকরির অনিশ্চয়তা ও চাকরির অন্যান্য প্রতিকূল শর্তের কারণে এ পদ্ধতিতে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীরা সার্বক্ষণিকভাবে অভাব-অনটনের মধ্যে থাকেন। তাঁরা যেকোনো সময় চাকরি চলে যাওয়ার আতঙ্কে থাকেন। নিম্ন বেতন ও চাকরির অনিশ্চয়তার কারণে তাঁরা কাজে মনোযোগী হন না।

আউটসোর্সিং নীতিমালা ২০০৮ সালে প্রথম জারি করা হয় অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে। কিন্তু রুলস অব বিজনেস এবং অ্যালোকেশন অব বিজনেস অনুযায়ী এ নীতিমালা প্রণয়নের কাজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের। কারণ রুলস অব বিজনেসে বলা হয়েছে—কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানের অর্গানোগ্রাম, জনবল নিয়োগ, নিয়োগবিধি, চাকরিবিধি-সংক্রান্ত কাজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালরেয়র এখতিয়ারভুক্ত। ২০০৮ সালে নীতিমালা জারির আট বছর পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের এখন মনে হয়েছে, এ কাজটি তাদের নয়। তাই এবার আউটসোর্সিংয়ের খসড়া নীতিমালা করা হয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে।

গত ৩ জানুয়ারি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে সেবাগ্রহণের ইতিবাচক ও নেতিবাচক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে বলা হয়, বিভিন্ন উন্নত দেশে এ ধরনের কার্যক্রমে তালিকাভুক্ত কম্পানির মাধ্যমে জনবল সরবরাহ করা হয়। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য এর দায়-দায়িত্ব কম্পানিকেই বহন করতে হয়। আমাদের দেশে সুষ্ঠু আউটসোর্সিং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এ ধরনের কম্পানিকে লাইসেন্সিংয়ের আওতায় আনতে হবে। জনবলের আউটসোর্সিং কার্যক্রমটি শৃঙ্খলায় আনার জন্য স্বচ্ছ নীতিমালা এবং লাইসেন্সিংয়ের আওতায় এনে তালিকাভুক্ত কম্পানিগুলোর ডাটা বেইস তৈরি করতে হবে। যে কেউ যাতে নামমাত্র প্রতিষ্ঠান খুলে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে জনবল সরবরাহ করতে না পারে সে জন্য জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর রেগুলেশন ও রেজিস্ট্রেশন থাকা প্রয়োজন। কিন্তু কোন ধরণের আইন না থাকার ফলে এদেশের জনগণ প্রতিনিয়ত কোন এক কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের নিকট খোয়াতে হচ্ছে সর্বশ্ব। কিন্তু এ বিষয়টি নিয়ে সরকারী বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানই দায় নিতে রাজি নয়।
আউটসোর্সিং কিভাবে কাজ করে
সরকারি প্রতিষ্ঠান চুক্তি করে কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সাধারণত কোনো সরকারি অফিসে নির্দিষ্ট পদে দৈনিক, মাসিক বা বার্ষিক ভিত্তিতে প্রতিযোগিতামূলক দামে স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সেবা গ্রহণ করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় জনবল সরবরাহের জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তিতে সাড়া দিয়ে জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান তার প্রত্যাশিত বেতন উল্লেখ করে টেন্ডারে অংশ নেয়। সরকারি অফিসটি সর্বনিম্ন বেতন প্রস্তাবকারীকে জনবল সরবরাহের জন্য কার্যাদেশ দেয়। সরকারি সংস্থা জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে চুক্তিবদ্ধ টাকা পরিশোধ করে। এ ব্যবস্থায় তাঁরা সরকারের স্থায়ী কর্মচারী নন। এমনকি তাঁরা অস্থায়ী কর্মচারীও নন। কর্মচারীটি ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী। কাজ করেন অন্য কোনো সরকারি, আধাসরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে।

জনবল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামের সহজ সরল মেধাবী চাকুরী প্রত্যাশিদের মিথ্যা, বানোয়াট তথ্যদিয়ে নিয়ে আসে সহরে। সরকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য জনবল প্রত্যাশি হলে সরাসরি সরকারী চাকুরী বলে হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা। পরবর্তীতে দেখা যায় চাকুরী প্রত্যাশী ব্যাক্তি ২/১ বছরের জন্য ৩/৪ (ক্ষেত্র অনুযায়ী আরো বেসি হতে পারে) লক্ষাদিক টাকা ঘুষ বাবদ পরিশোধ করে সাভাবিক ৮ ঘন্টা কর্মের কাজে তুলনামূলক অনেক কম বেতনে অংশ গ্রহণ করে কোন ধরণের অতিরিক্ত পারিশ্রমিক ছাড়াই ১২/১৪ ঘন্টা কাজ করতে হয়। আবার বেতনের একটা নির্দিশ্ট অংশ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কেটে রাখে। কোন ধরণের প্রতিবাদ করার অবস্থান থাকেনা চাকুরী প্রত্যাশি ব্যক্তিটির। কর্মক্ষেত্রে চাকুরীকালীন সময়ে হতে হয় অমানবিক হেনস্তার স্বিকার। পূর্বে কোন ধরণের নোটিশ ব্যতিরেকে চাকুরী থেকে হঠাৎ অপসারনের ফলে ব্যক্তিটির জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। পরবর্তীতে সবকূল হারিয়ে পরিবার নিয়ে অমানবিক জীবন নেমে আসে চাকুরী প্রত্যাশী ব্যক্তির ভাগ্যে।

নতুন নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত : পদ শূন্য হলেই আউটসোর্সিং
মৃত্যু, অবসর, চাকরিচ্যুতি বা অন্য কোনো কারণে পদ শূন্য হলেই এসব পদে আউটসোর্সিং থেকে লোক নিয়োগ করা হবে। অর্থাত্ একবার পদটি শূন্য হলে তা আউটসোর্সিংয়ের চক্করে চলে যাবে। তা পূরণ হবে বেসরকারি জনবল দিয়ে—আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে। ১৬ থেকে ২০তম গ্রেডের স্থায়ী ও অস্থায়ী সব পদেই এভাবে জনবল নিয়োগ দেওয়ার বিধান করে ‘আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় সেবাগ্রহণ নীতিমালা, ২০১৭-এর খসড়া প্রণয়ন করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১৬ থেকে ২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা হচ্ছে সদ্য বিলুপ্ত চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। সাড়ে ১২ লাখ সরকারি কর্মচারীর মধ্যে তাদের সংখ্যা তিন লাখ ২৬ হাজার ৬২০টি। এর মধ্যে বর্তমানেই ৭০ হাজার ৪৮টি পদ শূন্য রয়েছে। আউটসোর্সিং নীতিমালা চূড়ান্ত হলে এসব শূন্য পদে দ্রুত এই অমানবিক চাকুরীতে নিয়োগ দেওয়া হবে সেই সহজ সরল বেধাবীদের।
নীতিমালায় কর্মচারীর কর্মঘণ্টার কোনো বিষয় নির্ধারণ করা হয়নি। কিন্তু কর্তৃপক্ষ নির্ধারিত কর্মঘণ্টাই কর্মচারীর কর্মঘণ্টা নির্ধারণ হবে। ফলে কর্তৃপক্ষের চাহিদা অনুযায়ী অতিরিক্ত সময় কাজ করলে চুক্তি অনুযায়ী অতিরিক্ত পারিশ্রমিক দেওয়া হবে। বাস্তবে যার প্রতিফলন লক্ষনীয় হওয়াটা অস্ভাবিক হিসেবেই দেখা যেতে পারে

[আমাদের মনে রাখতে হবে এই সিস্টেম উন্নত দেশে উচ্চ মূল্যের আউটসোর্সিং হলেও আমাদের দেশে শিক্ষিত/বেকার/দরিদ্র শ্রেনী শোষনের আরেকটি স্থর অথবা নতুন নীলকরদের আত্বপ্রকাশ।]

উৎসঃ ইউএনডিপির ওয়েবসাইট ও ২৫/০৪/২০১৭ তারিখে প্রকাশিত দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকা।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন পারাবার: শঠতা ও প্রতারণার উর্বর ভূমি

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪০


অনার্সের শেষ আর মাস্টার্সের শুরু। ভালুকা ডিগ্রি কলেজের উত্তর পার্শ্বে বাচ্চাদের যে স্কুলটা আছে (রোজ বাড কিন্ডারগার্টেন), সেখানে মাত্র যোগদান করেছি। ইংরেজি-ধর্ম ক্লাশ করাই। কয়েকদিনে বেশ পরিচিতি এসে গেল আমার।

স্কুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×