আদম সৃষ্টি সম্পর্কে জনৈক ব্যক্তির একটি পোষ্ট এবং পক্ষে-বিপক্ষে কয়েকটি মন্তব্য যেখানে শেখার মত অনেক কিছু আছে:
**আমি সংক্ষেপে কথা বলতে ভালবাসি। সকালে আমার সকল মুসলিম ভাইদের প্রশ্ন করেছিলাম আদম আর ইভাকে কেনও আল্লাহ্ জান্নাত থেকে বের করে দিয়েছে? উত্তর এটাই, নিষিদ্ধ ফল খাওয়ার কারণে তাদের পায়খানার প্রয়োজন ছিল।কিন্তু জান্নাতে কোন পায়খানা করার প্রয়োজন নেই।এজন্যই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। এখন আমার কথা সূরাঃ বাকারাহ আয়াত ৩০ এ আল্লাহ্ আদমকে বানানোর আগে বলেছে, আমি পৃথিবীতে একজন প্রতিনিধি বানাতে যাচ্ছি। এখানে স্পষ্ট আদম পৃথিবীর জন্যই তৈরি হয়েছিলো। তারপর আয়াতে লেখা, ফেরেশতাগণ বলল, তুমি কি পৃথিবীতে এমন কাউকে সৃষ্টি করবে যে দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে? অথচ আমরা নিয়ত তোমার গুণকীর্তন করছি এবং তোমার পবিত্র সত্তাকে স্মরণ করছি। তিনি বললেন, নিঃসন্দেহে আমি জানি, যা তোমরা জানো না। এখানে আমার মন্তব্য, ফেরেস্তারা আবার ভালো ভবিষ্যৎও জানে ? যাইহোক তো আল্লাহ্ যখন আদমকে পৃথিবীর জন্যই বানালো তাহলে নিষিদ্ধ ফলের নাটকটা কেনও ? সবাই বলে তাকে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ায় জান্নাত থেকে বের করে দিয়েছে। আবার মুসলিম ভাইয়েরা আল্লাহ্ ছাড়া কাওকে সিজদা করে না তা গর্ভে বলে বেড়ায়। কিন্তু সূরা আল বাকারাহ আয়াত ১১ তে আল্লাহ্ বললেন, অতঃপর আমি ফেরেশতাদেরকে বলছি-আদমকে সেজদা করো তখন সবাই সেজদা করেছে। তো এখানে আল্লাহ্ বাতিত আল্লাহ্ আদমের কাছেও ফেরেশতাদের সিজদা করাচ্ছে এ ব্যাপারে মুসলিম ভাইয়েরা কি বলবেন ? সিজদাতুন শব্দের অর্থ মাথা জমিনে রাখা, আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে কপালকে ইবাদতের নিয়তে আল্লাহর উদ্দেশ্যে জমিনের উপর রাখা (তাফসীরে কবির, তাফসীরে জালালাইন শরীফ ও ফিকাহে আকবর দ্রষ্টব্য)।ইসলামী পরিভাষায় জমিনে মাথা ঠেকানোকে সেজদা বলে।কারণ ইসলাম ধর্মে নামাজ বা ইবাদতে এটাই সেজদার রূপ। ***
Emon Arefin Angkon কি হাস্যকর! মানুষ ফেরেশতাদের চেয়ে বেশি জ্ঞান রাখে এই কথা আল্লাহ্ ফেরেশতাদের বললেই পারতেন। সিজদা নামক কনফিউশন করার কোন দরকারই ছিল। আসলে এই সমস্ত জায়গা গুলোতেই এসে আল্লাহ্কে বেশি শিশুসুলভ মনে হয়, মনে হয় তিনি আমাদেরই মতন, আমাদেরই সৃষ্ট।
নীলিমা নাফিসা আদমকে সিজদা করার মানে এটা ছিল না, যে আদম কে প্রভু মান্য করা। আদমকে সেজদা করার মানে ছিল: আদম ফেরেশতাদের থেকেও বেশি জ্ঞান রাখে। আল্লাহ আদমকে জ্ঞান দ্বারাই সম্মানিত করছেন। তাছাড়া আদমকে সিজদা করাটা আল্লাহর হুকুম ছিল। আর আল্লাহর হুকুম তো পালন করতেই হবে।
Mohebul Islam Masud বেশী জ্ঞানী লোককে কম জ্ঞানী লোক প্রভু মান্য করলেও কি সিজদা করতে পারবে? নীলিমা নাফিসা মনগড়া কথা না বলাই ভালো
নীলিমা নাফিসা মানুষ ফেরেশতার চাইতেও শ্রেষ্ঠ, কারণ একজন ফেরেশতা শুধু এক বিষয়ের জ্ঞান রাকতে পারে, বৃষ্টির ফেরেশতা বৃষ্টি বন্টনের জ্ঞান রাখে, রিযিকের ফেরেশতা রিযিকের জ্ঞান রাখে মৃত্যূর ফেরেশতা মৃত্যূর জ্ঞান রাখে। কিন্তু মানুষ একসাথে অনেকগুলা বিষয়ের জ্ঞান রাখতে পারে। আপনি একসাথে রসায়ন পদার্থ জীব বিজ্ঞান, বাংলা, ইংরেজী,সাহিত্য মহাকাশবিজ্ঞান জৌতির্বিজ্ঞান সব ধরনের জ্ঞান রাখতে পারে ন মাথায়, কিন্তু ফেরেশতার পারে না। তাদের এই ক্ষমতা।নাই। চাইলে সুরা বাকারা র উনি যেই আয়াত বলচেন তার পরের আয়াত চেক করতে পারেন
আলোক সন্ধানী মুহম্মদ এইখানে কাহিনী ঠিক ভাবে মিলাতে পারেনি, মাইন্ড কইরেন না একশো ভাই।**আমি সংক্ষেপে কথা বলতে ভালবাসি। সকালে আমার সকল মুসলিম ভাইদের প্রশ্ন করেছিলাম আদম আর ইভাকে কেনও আল্লাহ্ জান্নাত থেকে বের করে দিয়েছে? উত্তর এটাই, নিষিদ্ধ ফল খাওয়ার কারণে তাদের পায়খানার প্রয়োজন ছিল।কিন্তু জান্নাতে কোন পায়খানা করার প্রয়োজন নেই।এজন্যই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। এখন আমার কথা সূরাঃ বাকারাহ আয়াত ৩০ এ আল্লাহ্ আদমকে বানানোর আগে বলেছে, আমি পৃথিবীতে একজন প্রতিনিধি বানাতে যাচ্ছি। এখানে স্পষ্ট আদম পৃথিবীর জন্যই তৈরি হয়েছিলো। তারপর আয়াতে লেখা, ফেরেশতাগণ বলল, তুমি কি পৃথিবীতে এমন কাউকে সৃষ্টি করবে যে দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে? অথচ আমরা নিয়ত তোমার গুণকীর্তন করছি এবং তোমার পবিত্র সত্তাকে স্মরণ করছি। তিনি বললেন, নিঃসন্দেহে আমি জানি, যা তোমরা জানো না। এখানে আমার মন্তব্য, ফেরেস্তারা আবার ভালো ভবিষ্যৎও জানে ? যাইহোক তো আল্লাহ্ যখন আদমকে পৃথিবীর জন্যই বানালো তাহলে নিষিদ্ধ ফলের নাটকটা কেনও ? সবাই বলে তাকে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ায় জান্নাত থেকে বের করে দিয়েছে। আবার মুসলিম ভাইয়েরা আল্লাহ্ ছাড়া কাওকে সিজদা করে না তা গর্ভে বলে বেড়ায়। কিন্তু সূরা আল বাকারাহ আয়াত ১১ তে আল্লাহ্ বললেন, অতঃপর আমি ফেরেশতাদেরকে বলছি-আদমকে সেজদা করো তখন সবাই সেজদা করেছে। তো এখানে আল্লাহ্ বাতিত আল্লাহ্ আদমের কাছেও ফেরেশতাদের সিজদা করাচ্ছে এ ব্যাপারে মুসলিম ভাইয়েরা কি বলবেন ? সিজদাতুন শব্দের অর্থ মাথা জমিনে রাখা, আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে কপালকে ইবাদতের নিয়তে আল্লাহর উদ্দেশ্যে জমিনের উপর রাখা (তাফসীরে কবির, তাফসীরে জালালাইন শরীফ ও ফিকাহে আকবর দ্রষ্টব্য)।ইসলামী পরিভাষায় জমিনে মাথা ঠেকানোকে সেজদা বলে।কারণ ইসলাম ধর্মে নামাজ বা ইবাদতে এটাই সেজদার রূপ। ***
Emon Arefin Angkon কি হাস্যকর! মানুষ ফেরেশতাদের চেয়ে বেশি জ্ঞান রাখে এই কথা আল্লাহ্ ফেরেশতাদের বললেই পারতেন। সিজদা নামক কনফিউশন করার কোন দরকারই ছিল। আসলে এই সমস্ত জায়গা গুলোতেই এসে আল্লাহ্কে বেশি শিশুসুলভ মনে হয়, মনে হয় তিনি আমাদেরই মতন, আমাদেরই সৃষ্ট।
নীলিমা নাফিসা আদমকে সিজদা করার মানে এটা ছিল না, যে আদম কে প্রভু মান্য করা। আদমকে সেজদা করার মানে ছিল: আদম ফেরেশতাদের থেকেও বেশি জ্ঞান রাখে। আল্লাহ আদমকে জ্ঞান দ্বারাই সম্মানিত করছেন। তাছাড়া আদমকে সিজদা করাটা আল্লাহর হুকুম ছিল। আর আল্লাহর হুকুম তো পালন করতেই হবে।
Mohebul Islam Masud বেশী জ্ঞানী লোককে কম জ্ঞানী লোক প্রভু মান্য করলেও কি সিজদা করতে পারবে? নীলিমা নাফিসা মনগড়া কথা না বলাই ভালো
নীলিমা নাফিসা মানুষ ফেরেশতার চাইতেও শ্রেষ্ঠ, কারণ একজন ফেরেশতা শুধু এক বিষয়ের জ্ঞান রাকতে পারে, বৃষ্টির ফেরেশতা বৃষ্টি বন্টনের জ্ঞান রাখে, রিযিকের ফেরেশতা রিযিকের জ্ঞান রাখে মৃত্যূর ফেরেশতা মৃত্যূর জ্ঞান রাখে। কিন্তু মানুষ একসাথে অনেকগুলা বিষয়ের জ্ঞান রাখতে পারে। আপনি একসাথে রসায়ন পদার্থ জীব বিজ্ঞান, বাংলা, ইংরেজী,সাহিত্য মহাকাশবিজ্ঞান জৌতির্বিজ্ঞান সব ধরনের জ্ঞান রাখতে পারে ন মাথায়, কিন্তু ফেরেশতার পারে না। তাদের এই ক্ষমতা।নাই। চাইলে সুরা বাকারা র উনি যেই আয়াত বলচেন তার পরের আয়াত চেক করতে পারেন
আলোক সন্ধানী মুহম্মদ এইখানে কাহিনী ঠিক ভাবে মিলাতে পারেনি, মাইন্ড কইরেন না একশো ভাই।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৯