somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তসলিমা নাসরিন ফিরে আসুক তার জন্মভুমিতে

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত ২৫ আগস্ট ছিল এমন একজন মানুষের জন্মদিন যার নাম বাংলাদেশে মুখে আনা আনেক সাহসের কাজ আর লেখা কল্পনাতীত । তবে আমি আজ একটা সাহসের কাজ করছি । অবশ্য বেশ কয়েক বছর যাবৎ আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া কিছুটা হলেও এমন সাহসের কাজটা করছেন । তবে সবচেয়ে ভাল লাগলো দৈনিক আমাদের নতুন সময়ে তার জন্মদিন নিয়ে ছাপা কয়েকটা লেখা দেখে । তাই তারা ও কিন্ত কম সাহস দেখায় নি । এই জন্য অবশ্যই দৈনিক আমাদের নতুন সময় ধন্যবাদ প্রাপ্য ।আমি যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন লেখালেখির কারন দেশ থেকে নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন । লেখালেখির ও নিজের স্বাধীন মত প্রাকাশের কারনে মাতৃভুমি থেকে বিতারিত অনেকেই হয়েছেন এর আগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সময় কালে ও দেশ থেকে বিতারিত করা হয়েছিল কবি দাউদ হায়দার কে । মানুষ মানেই ভিন্নমত একেক মানুষের চিন্তা ধ্যান ধারনা ভিন্ন হবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু ভিন্ন মত প্রকাশের জন্য কাউকে হত্যা করা বা নির্বাসনে পাঠানো কত টুকু সভ্যতার লক্ষন সেটাই সব সময় প্রশ্ন থেকে যায় । তসলিমা নাসরিনের লেখায় ক্ষুব্ধ ছিল ইসলাম ধর্মীয় কিছু উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠি তাই তারা তার লেখার প্রতিবাদ লেখনির মাধ্যমে না করে হাতে তুলেনিয়েছিলেন রামদা আর আগুন । ১৯৮৬ সালে শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা নামক তাঁর প্রথম কবিতা সংকলন প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ এ নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে ও ১৯৯০ সালে আমার কিছু যায় আসে না কাব্যগ্রন্থগুলি প্রকাশিত হয়। এই সময় তসলিমা নাসরিন নাসরিন নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত সাপ্তাহিক খবরের কাগজ নারী অধিকার বিষয়ে লেখা শুরু করেন।তাঁর কাব্যগ্রন্থ ও সংবাদপত্রের কলামে নারীদের প্রতি মুসলিম উগ্র মৌলবাদীদের শোষণের কথা লেখায় ১৯৯০ সালে কিছু মুসলিম ধর্মীয় উগ্রবাদী সাপ্তাহিক খবরের কাগজ পত্রিকার অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।

বাংলাদেশের মুসলিমদের দ্বারা একটি সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা নিয়ে ১৯৯৩ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তসলিমা নাসরিনের পঞ্চম উপন্যাস লজ্জা প্রকাশিত হয় । এই উপন্যাসটি প্রকাশের পর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় মুসলিম মৌলবাদীরা তসলিমার ওপর শারীরিক ভাবে নিগ্রহ করে ও তাঁর এই উপন্যাস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবী জানায়। গ্রন্থমেলা কর্তৃপক্ষ তাঁকে মেলায় প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। এই বছর অক্টোবর মাসে কাউন্সিল অব ইসলামিক সোলজার্স নামক এক মৌলবাদী সংগঠন তাঁর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করে।এর ১৯৯৪ সালে দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার এক সাক্ষাৎকারে প্রকাশের পর থেকে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শরিক জামাত-ই-ইসলাম ও মওদুদীবাদে বিশ্বাসীরা সারা দেশে তসলিমা নাসরিনের ফাঁসির দাবিতে এক ভয়ংকর অবস্হা তৈরি করে সারা দেশে থেকে আহত তাদের তিন লাখ অনুসারি একযোগে ঢাকা শহরে নৈরাজ্যের জন্ম দেয় যেমনটি আমরা দেখেছি ২০১৩ সালের ৫ মে । এর পর সরকারের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করার অভিযোগে জামিন অযোগ্য মামলা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে পরবর্তী দুই মাসে লুকিয়ে থাকার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয় এবং তসলিমা বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।

এর পর যদিও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তসলিমা নাসরিনের পক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন প্রতিবাদ হলে ও বাংলাদেশের মাটিতে তার পক্ষে কথা বলার সাহস কেউ দেখায় নি । কারন বাংলাদেশে মসুলিম ধর্মীয় কিছু উগ্রবাদী এতটাই ভয়ংকর ও বেপরোয়া যে তাদের মতের বাহিরে যে কাউকে ই তারা হত্যাকরতে প্রস্তুত হউক সে যতই ধার্মিক । তার সবচেয়ে বড় প্রমান দেশের খ্যাতনামা ধর্মীয় আলোচক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যা । যাই হউক এ বছর আমরা দেখলাম ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও রাজধানীর পরীবাগ সাংস্কৃতিক বিকাশ কেন্দ্রে তসলিমা পক্ষ তার জন্মদিনের কেক কেটে ও আলোচনার মাধ্যমে দিনটি পালন করেছে । সোস্যাল মিডিয়ায় ছিল তসলিমা নাসরিনের জন্মদিনের শুভেচ্ছার ছড়াছড়ি । মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবাই চায় অনেক সময় কারো কারো মতামত কোন ব্যক্তি গোষ্ঠি বর্ন বা ধর্মের বিপক্ষে যাওয়াটা অস্বাভাবিক নয় । এর জন্য প্রতিবাদ হতেই পারে তবে সেই সেই প্রতিবাদের ভাষা কখনো ই অসভ্য, হিংস্র হতে পারে না ।সভ্যতা শৃংখলা মেনে শৃংখলা শিখিয়ে ও যে আন্দোলন প্রতিবাদ করা যায় তা আমরা দেখেছি সদ্য শেষ হওয়া স্কুল কলেজের বাচ্চাদের নিরাপদ সড়কের দাবির আন্দোলন ।

আমাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাশীনরা কখনো ই তাদের ক্ষমতা হাত ছাড়া করতে চান না । তাই তারা সব সময়ই চান যে কোন মুল্যে বৃহৎ ভোট ব্যাংক হাতে রাখতে । বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম জনগোষ্ঠিকে খুশি রাখতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলই ই চান তাদের যে কোন দাবিকে যথাযথ মুল্যায়ন করতে । সে ক্ষেত্রে কোন ধর্মীয় সংখ্যালুদের স্বার্থের কিছুটা ক্ষতি হলে কার কি যায় আসে ? তসলিমা নাসরিন দেশান্তরি হয়ে ও কারো কাছে মাথা নত করেন নি তিনি আজো তার নীতিতে অটল । আর এই কারনেই হয়তো বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের তরুনদের একটি অংশ আজ তসলিমার ভক্তে পরিনত হয়েছে ।বাংলাদেশের হাজারো তরুন আজ তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় । হয়তো সে দিন বেশি দুরে নয় যেদিন বাংলাদেশের হাজারো তরুন রাজপথে মিছিল নিয়ে নামবে তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবি নিয়ে । তাই তসলিমা নাসরিনের এই জন্ম দিন উপলক্ষে সরকারে কাছে এমন টি ই দাবি করবো তসলিমা নাসরিন যেন আগামী জন্মদিন তার প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের মাটিতে উৎযাপন করতে পারে ।

গত ২৫ আগস্ট ছিল এমন একজন মানুষের জন্মদিন যার নাম বাংলাদেশে মুখে আনা আনেক সাহসের কাজ আর লেখা কল্পনাতীত । তবে আমি আজ একটা সাহসের কাজ করছি । অবশ্য বেশ কয়েক বছর যাবৎ আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া কিছুটা হলেও এমন সাহসের কাজটা করছেন । তবে সবচেয়ে ভাল লাগলো দৈনিক আমাদের নতুন সময়ে তার জন্মদিন নিয়ে ছাপা কয়েকটা লেখা দেখে । তাই তারা ও কিন্ত কম সাহস দেখায় নি । এই জন্য অবশ্যই দৈনিক আমাদের নতুন সময় ধন্যবাদ প্রাপ্য ।আমি যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন লেখালেখির কারন দেশ থেকে নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন । লেখালেখির ও নিজের স্বাধীন মত প্রাকাশের কারনে মাতৃভুমি থেকে বিতারিত অনেকেই হয়েছেন এর আগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সময় কালে ও দেশ থেকে বিতারিত করা হয়েছিল কবি দাউদ হায়দার কে । মানুষ মানেই ভিন্নমত একেক মানুষের চিন্তা ধ্যান ধারনা ভিন্ন হবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু ভিন্ন মত প্রকাশের জন্য কাউকে হত্যা করা বা নির্বাসনে পাঠানো কত টুকু সভ্যতার লক্ষন সেটাই সব সময় প্রশ্ন থেকে যায় । তসলিমা নাসরিনের লেখায় ক্ষুব্ধ ছিল ইসলাম ধর্মীয় কিছু উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠি তাই তারা তার লেখার প্রতিবাদ লেখনির মাধ্যমে না করে হাতে তুলেনিয়েছিলেন রামদা আর আগুন । ১৯৮৬ সালে শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা নামক তাঁর প্রথম কবিতা সংকলন প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ এ নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে ও ১৯৯০ সালে আমার কিছু যায় আসে না কাব্যগ্রন্থগুলি প্রকাশিত হয়। এই সময় তসলিমা নাসরিন নাসরিন নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত সাপ্তাহিক খবরের কাগজ নারী অধিকার বিষয়ে লেখা শুরু করেন।তাঁর কাব্যগ্রন্থ ও সংবাদপত্রের কলামে নারীদের প্রতি মুসলিম উগ্র মৌলবাদীদের শোষণের কথা লেখায় ১৯৯০ সালে কিছু মুসলিম ধর্মীয় উগ্রবাদী সাপ্তাহিক খবরের কাগজ পত্রিকার অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।

বাংলাদেশের মুসলিমদের দ্বারা একটি সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা নিয়ে ১৯৯৩ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তসলিমা নাসরিনের পঞ্চম উপন্যাস লজ্জা প্রকাশিত হয় । এই উপন্যাসটি প্রকাশের পর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় মুসলিম মৌলবাদীরা তসলিমার ওপর শারীরিক ভাবে নিগ্রহ করে ও তাঁর এই উপন্যাস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবী জানায়। গ্রন্থমেলা কর্তৃপক্ষ তাঁকে মেলায় প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। এই বছর অক্টোবর মাসে কাউন্সিল অব ইসলামিক সোলজার্স নামক এক মৌলবাদী সংগঠন তাঁর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করে।এর ১৯৯৪ সালে দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার এক সাক্ষাৎকারে প্রকাশের পর থেকে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শরিক জামাত-ই-ইসলাম ও মওদুদীবাদে বিশ্বাসীরা সারা দেশে তসলিমা নাসরিনের ফাঁসির দাবিতে এক ভয়ংকর অবস্হা তৈরি করে সারা দেশে থেকে আহত তাদের তিন লাখ অনুসারি একযোগে ঢাকা শহরে নৈরাজ্যের জন্ম দেয় যেমনটি আমরা দেখেছি ২০১৩ সালের ৫ মে । এর পর সরকারের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করার অভিযোগে জামিন অযোগ্য মামলা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে পরবর্তী দুই মাসে লুকিয়ে থাকার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয় এবং তসলিমা বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।

এর পর যদিও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তসলিমা নাসরিনের পক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন প্রতিবাদ হলে ও বাংলাদেশের মাটিতে তার পক্ষে কথা বলার সাহস কেউ দেখায় নি । কারন বাংলাদেশে মসুলিম ধর্মীয় কিছু উগ্রবাদী এতটাই ভয়ংকর ও বেপরোয়া যে তাদের মতের বাহিরে যে কাউকে ই তারা হত্যাকরতে প্রস্তুত হউক সে যতই ধার্মিক । তার সবচেয়ে বড় প্রমান দেশের খ্যাতনামা ধর্মীয় আলোচক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যা । যাই হউক এ বছর আমরা দেখলাম ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও রাজধানীর পরীবাগ সাংস্কৃতিক বিকাশ কেন্দ্রে তসলিমা পক্ষ তার জন্মদিনের কেক কেটে ও আলোচনার মাধ্যমে দিনটি পালন করেছে । সোস্যাল মিডিয়ায় ছিল তসলিমা নাসরিনের জন্মদিনের শুভেচ্ছার ছড়াছড়ি । মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবাই চায় অনেক সময় কারো কারো মতামত কোন ব্যক্তি গোষ্ঠি বর্ন বা ধর্মের বিপক্ষে যাওয়াটা অস্বাভাবিক নয় । এর জন্য প্রতিবাদ হতেই পারে তবে সেই সেই প্রতিবাদের ভাষা কখনো ই অসভ্য, হিংস্র হতে পারে না ।সভ্যতা শৃংখলা মেনে শৃংখলা শিখিয়ে ও যে আন্দোলন প্রতিবাদ করা যায় তা আমরা দেখেছি সদ্য শেষ হওয়া স্কুল কলেজের বাচ্চাদের নিরাপদ সড়কের দাবির আন্দোলন ।

আমাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাশীনরা কখনো ই তাদের ক্ষমতা হাত ছাড়া করতে চান না । তাই তারা সব সময়ই চান যে কোন মুল্যে বৃহৎ ভোট ব্যাংক হাতে রাখতে । বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম জনগোষ্ঠিকে খুশি রাখতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলই ই চান তাদের যে কোন দাবিকে যথাযথ মুল্যায়ন করতে । সে ক্ষেত্রে কোন ধর্মীয় সংখ্যালুদের স্বার্থের কিছুটা ক্ষতি হলে কার কি যায় আসে ? তসলিমা নাসরিন দেশান্তরি হয়ে ও কারো কাছে মাথা নত করেন নি তিনি আজো তার নীতিতে অটল । আর এই কারনেই হয়তো বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের তরুনদের একটি অংশ আজ তসলিমার ভক্তে পরিনত হয়েছে ।বাংলাদেশের হাজারো তরুন আজ তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় । হয়তো সে দিন বেশি দুরে নয় যেদিন বাংলাদেশের হাজারো তরুন রাজপথে মিছিল নিয়ে নামবে তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবি নিয়ে । তাই তসলিমা নাসরিনের এই জন্ম দিন উপলক্ষে সরকারে কাছে এমন টি ই দাবি করবো তসলিমা নাসরিন যেন আগামী জন্মদিন তার প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের মাটিতে উৎযাপন করতে পারে ।

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৩৩
১১টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×