somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুক্তিযোদ্ধা “মক্তিযুদ্ধ মঞ্চ” ও ভিপি নুরের উপর হামলা

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুক্তিযুদ্ধ ও আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের একটি অহংকার ও গর্বের জায়গা। এই রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রে স্বাধীনতা কেউ ই আমাদের আপ্যায়ন করে মুখে তুলে দেয় নি। আমাদের অগ্রজদের আত্মত্যাগের ফসল ই আমাদের স্বাধীনতা আমাদের প্রান প্রিয় মাতৃভুমি আমাদের বাংলাদেশ। আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যারা যে ভাবেই আত্মত্যাগ করেছে আত্যাচার নির্যাতন সহ্য করে দেশকে স্বাধীন করে আমাদের জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্মদিয়ে গেছেন তারাই সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী আমাদের অহংকার তারাই আমাদের মাথার মুকুট। কিন্তু অত্যন্ত বেদনাদায়ক হলেও সত্যি আমাদের অহংকারের ঐ জায়গাটিকে রাজনৈতিক ভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য একেক দল ও গোষ্ঠী একেক ভাবে নিজেদের ইচ্ছে মত অপব্যবহার করে আসছে। স্বাধীনতার দীর্ঘ চার যুগ পরে ও আমাদের একটি সঠিক মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার জন্য আন্দোলন করতে হয় একটি স্বাধীনতা বিরোধীদের তালিকার জন্য আন্দোলন করতে হয়। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন কেন আমাদের স্বাধীনতার দীর্ঘ চার যুগ পরে ও এই আন্দোলন? উত্তরটা আগেই দিয়ে রেখেছি রাজনৈতিক স্বার্থ ও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার ই একটি ফর্মুলা। সাম্প্রতি অর্থাৎ বিজয়ের মাসে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে যা করা হয়েছে তা সত্যি আমাদের শুধু ব্যথিত ই করে আমাদের আতংকিত ও করেছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয় থেকে আমাদের দেশের ভিতরে থাকা আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধের বিরোধী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে যার মধ্যে দশ হাজারের বেশি মানুষের নাম আছে। কিন্তু ঐ তালিকা রীতিমত আমাদের মুক্তিযোদ্ধা তথা জাতির মান সম্মান ইজ্জতের উপর আঘাত বলেই আমি মনে করি। ঐ তালিকায় অনেক মুক্তিযুদ্ধা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকের নাম ই স্বাধীনতা বিরোধীদের তালিকায় উঠে এসেছে। যদির এই তালিকা নিয়ে মক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে ঠেলা ঠেলি চলছে। চলছে ষাট কোটি টাকা ও পেনড্রইভ বিতর্ক। সবচেয়ে বড় কথা এমন একটি তালিকা কোন বিচার বিবেচনা না করে শুধু মাত্র বহবা নেয়ার জন্য দায়িত্বজ্ঞান হীন ভাবেই প্রকাশবকরে সরকার। এর আগে আমরা অনেক চিহ্নিত স্বাধীনতা বিরোধীর নাম দেখেছি মুক্তিযোদ্ধার তালিকায়। অনেক সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সেজে চাকুরী বা চাকুরীতে পদোন্নতি নিয়েছেন। আবার একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে ও একজন সরকারী কর্মচারীর বাসার ব্যক্তিগত কাজ না করার জন্য চাকুরী হারাতে হয়েছে। ছেলে চাকুরীর জন্য অনুরোধ করতে গিয়ে আবার ঐ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাকে অপমানিত হয়ে ফিরে এসে বলতে হয়েছে তাকে যেন মরার পরে কোন রাষ্ট্রীয় মর্যাদা না দেয়া হয়। আর ঐ যন্ত্রনা নিয়েই তাকে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। প্রবাদের একটি কথা আছে “ বেঁচে থাকতে দেয় না দুধ ভাত মরলে দিবে গাই বাছুর “। জীবিত অবস্হায় যদি ঠিক ভাবে দুই মুঠো ভাত ই পেটে না যায় মরার পরের আর ঐ সবের কি দরকার। আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা কিন্তু কি পাবে কি পাবে না সেই চিন্তায় তারা কিন্তু জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন নি। তাদের স্বপ্ন ছিল একটি স্বাধীন গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র যেখানে প্রতিটি মানুষ স্বাধীনভাবে স্বাধীনচেতনায় বাঁচবে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মহানায়কেরা ১৯৭১ ই স্বার্থক হলেও পরবর্তীতে তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছি। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ স্বার্থক হয়েছিল চারটি মুলনীতি বা চেতনার উপর ভিত্তিকরে ই যা হলো গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষতা এবং জাতীয়তাবাদ। স্বাধীনতার চার যুগ পার হলে ও সেই চেতনার কোনটাই বাংলাদেশের সাধারন মানুষের ভাগ্যে জুটে নি । আজো শুধু মাত্র সরকারের কর্মকান্ডের সমালোচনা ই বলি আর বিরোধীতাই বলি যেটাই হউক না কেন এর জন্য ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের মত দেশের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠাবের ছাত্রসংসদের একজন নির্বাচিত ভিপিকে তার কার্যালয়ে ঢুকে হত্যার উদ্দেশ্যে কুকুরের মত পিটিয়ে রক্তাত করা হয়। অথচ এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররাই আমাদের ভাষা আন্দোলন গনঅভ্যুত্থান স্বাধীনতাযুদ্ধ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোনল সহ দেশের স্বার্থে নানান আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রনী ভুমিকা পালন করে আসছিল। ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুরের উপর নানান সময়ে হামলার কথা টানতেই চলে আসে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ প্রসংগ। নুরের উপর হামলাকারীরা ও সেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে অবমাননা করে আসছে। নুরের উপর হামলাকারীরা “ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ “ নামের তথাকথিত একটি সংগঠনের সদস্য। সারাদেশে সরকারী চাকুরীতে কোটাসংস্কারের আন্দোলন যখন তুংগে তখন ই ২০১৮ সালে ৪ অক্টোবর আত্মপ্রকাশ হয় তথাকিত এই সংগঠনটির যার আহ্বায়ক করা হয় ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আ ক ম জামালউদ্দিকে আর সদস্যসচিব করা হয় সাবেক নৌ- পরিবহন মন্ত্রী ও আওয়ামীলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খাঁনের ছেলে আসিবুর রহমান খাঁনকে। যদিও অধ্যাপক আ ক ম জামালউদ্দিনের পরিবারের কেউ মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না তার পর ও নাকি তার সম্মান স্বরুপ তাকে এই সংগঠনের এমন একটি পদে অলংকিত করা হয়। জন্মের কিছুদিন না যেতেই তথাকথিত “ মুক্তিযুদ্ধমঞ্চ “ নামের এই সংগঠনে ভাঙ্গন ধরে যার একটি অংশ পক্ষ নেয় দুর্নীতির দায়ে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক থেকে পদ হারানো ডাকসুর জিএস গোলাম রাব্বানীর। রাব্বানীর মদদেই নাকি তথাকথিত ঐ সংগঠনের একাংশের নেতারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নানান অপকর্ম চালাচ্ছে। এবং গত ২২ ডিসেম্বর ২০১৯ ডাকসুর ভিপি নুর সহ আরো ২৪ জন ছাত্রকে হত্যার উদ্দেশ্যে পিটিয়ে গুরুতর আহত করার মুলেও তারাই। এর পর ডাকসুর জিএস গোলাম রাব্বানী ভিপির নুরের আহত হওয়া নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছে তা কোন সুস্হ্য সাধারন মানুষের মুখে মানায় না আর কোন সাধারন মানুষ তা সহ্য ও করতে পারে না। নুরকে পিটিয়ে যখম করার পর গোলাম রাব্বানী সংবাদ মাধ্যমকে বলেন “ ভিপি নুরুল হক নুরকে আর ডাকসুতে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের জিএস গোলাম রাব্বানী । একই সঙ্গে 'নুর আহত হয়েছে নাকি নিহত হয়েছে, এটা ডাজ নট ম্যাটার'। স্বাভাবিক ভাবেই আমি একজন সাধারন মানুষ হিসেবে প্রশ্ন রাখতে পারি নুর কে ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে দেয়া বা না দেয়ার অধিকার রাব্বানীকে কে দিয়েছে? কারন নুর ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারন ছাত্রদের ভোটেই নির্বাচিত একজন ভিপি। আপমার প্রশ্ন গোলাম রাব্বানীকে যেই অভিযোগের ভিত্তিতে ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদকের পদ থেকে বাদদেয়া হয়েছে তার পর ও কি গোলাম রাব্বানীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রসংসদের জিএস পদের থাকার কোন নৈতিক অধিকার আছে? এমন কি মুক্ত বাতাসে ও কি ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ আছে? এত বড় দুর্নীতির অভিযোগ আসার পর ও রাব্বান্নীদের জন্য আইনের চোখ বন্ধ! ভিপি নুরের উপর হামলার মুল কানই হলো নুরের সরকারে মতের বিপক্ষে অবস্হান নেয়া। নুরের উপর হামলা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মুলচেতনার উপর হামলা। কারন নুর সরকারের বিপক্ষে অবস্হান নিয়ে নিজের মত প্রকাশের চেষ্টা করেছে মাত্র। আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা একটি ছিল গনতন্ত্র অর্থাৎ স্বাধীন মত প্রকাশ।
আগেই বলেছি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে অনেকেই রাজনৈতিক ও ক্ষমতার স্বার্থে ব্যবহার করে ব্যক্তি দল বা গোষ্ঠী কেন্দ্রিক করে ফেলেছে। ভুলে গেলে চলবেনা আমাদের মহান মুক্তিযু্দ্ধ কোন দল বা গোষ্ঠীর সম্পত্তি নয় এটা সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের আনন্দ উৎসাহ প্রেরনার মুল জায়গা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ সমগ্র দেশের মানুষের সম্পত্তি। তাই কারো ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলের জন্য মুক্তিযুদ্ধের নাম ভাঙ্গানো মুক্তিযুদ্ধের নাম ব্যবহার করে কোন সন্ত্রাসী কর্মকান্ড এটা বাংলাদেশের মানুষ কখনোই মেনে নিতে পারবে না। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ব্যবহার করে হাজারো ভুয়া সংগঠন রিক্সাদিয়ে রাস্তা ফুটপাত থেকে শুরু করে জমি মার্কেট দখল করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিল করে যাচ্ছে । রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বঙ্গবন্ধু কন্য ও মুক্তিযুদ্ধে নপতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকার পর ও মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আপমান অবহপলা ও অপব্যবহার তা কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। ডাকসুর ভিপি নুর সহ অন্যান ছাত্রদের উপর ডাকসু ভাবনে হামলাকারীদের দুইজনকে ইতোমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি সেই সাথে দবি ও জানাচ্ছি মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া ছাত্রলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে বা অপব্যবহার করে কেউ যেন দলীয় বা ব্যক্তি স্বার্থ হাসিল করতে না পারে।



৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×