somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মাহমুদুল হক মিদুল
বোহেমিয়ান জীবনের প্রতি আকৃষ্ট হতে গেছি কঠিনভাবে ।নিজের অজান্তে যেন একটা নেশা পেয়ে বসেছে ।বোহেমিয়ানদের মত হেঁটে ঘুরে বেড়ানো ।হয়তো এটা অনেকের কাছে পাগলামীই বটে................................

কেনও দূরে থাকো শুধু আড়ালে রাখো............

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দৃশ্যপট একঃ
ল্যাপটপটা সামনে রেখে একদৃষ্টিতে একটিভ ফ্রেন্ডলিস্টটার দিকে তাকিয়ে আছে মৃদুল।আরিশা আজও আসেনি ফেসবুকে।মেয়েটা বড্ড বেশি অভিমানী আর জেদি।খুব ইমশনালও বটে,নিজের উপর কন্ট্রোল নেই।তা নাহলে এই সামান্য ব্যাপারটা নিয়ে এতো কষ্ট পাওয়ার কিছুই ছিলনা।মৃদুল ওর সাধ্যমত বুঝানোর চেষ্টা করেছে ওকে কিন্তু ও কিছুতেই মানতে চাইছে না।কিন্তু মৃদুলের আর কিছুই করার নাই ও আর কোন রিলেশনে জড়াতে চায়না নিজেকে।তাই এতো আগেই আরিশাকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে।যদিও খুব অল্পদিনের মধ্যেই মেয়েটাকে অনেক আপন ভাবতে শুরু করেছিল ও।কেমন যেন মায়া আছে মেয়েটার মধ্যে আর এই মায়াটাকেই বেশি ভয় পায় মৃদুল।তাইতো পালাতে চাইছে এই মায়াজাল থেকে,নাহ ও আসলে পালাতে চাইছে নিজের কাছ থেকেই।কে এই মেয়েটা?মাস চারেক আগেওতো ওরা কেউ কাওকে চিনতোনা।ফেসবুকে একটা অপরিচিত ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট একসেপ্ট তারপর হালকা পরিচিতি।কিন্তু সেই অপরিচিত মানুষটার সাথে কথা বলতে যেন একটু একটু ভালো লাগতে শুরু করল।তারপর কথায় কথায় কেটে যেতে লাগলো সারাদিন,কোন কোনদিন পেরিয়ে গেল মাঝরাতো,তবুও যেন কথা শেষ হয়েও হতোনা শেষ।সেই কথাগুলো জমিয়ে রাখা হতো পরেরদিনের জন্য।সবই ঠিক ছিল কিন্তু সম্পর্কটা যেন বন্ধুত্তের দোহাইয়ে বাধা থাকতে চাইছিলনা আর।আর তখনি যেন অতীতের তিক্ত অভিজ্ঞতাটুকুর ভয় গ্রাস করতে লাগলো মৃদুলকে।তাইতো আরিশার প্রতি গোড়ে উঠা ফিলিংসটাকে নেহায়েত ভাললাগা বলেই চালিয়ে দিতে চাইছিলো ও।কিন্তু পাগল মেয়েটা বাধ সাধল তাতে।এটা নাকি শুধু ভাললাগা নয়,ভালবাসাও।মৃদুল নাকি ওকে ভালবাসে কিন্তু স্বীকার করতে চায়না।এতকিছু বলার অধিকার মেয়েটা কখন পেলো ভেবে খুব অবাক হয়েছিলো ও।নাহ এই অধিকারটুকু মৃদুল নিজেই দিয়েছে,তবে নিজের অগোচরেই।আর ও ওতো কম অধিকার দেখায়নি আরিশার উপরে।আরিশার কত কিছুতেইতো অলিখিত এক অধিকার নিয়ে রাজত্ব করেছে নিজে।হুম আরিশার এই কষ্ট পাওয়ার পিছনে নিজের ভুমিকা অস্বীকার করার ক্ষমতা নেই মৃদুলের।মেয়েটা আজ ভালবাসা নামক যেই কষ্টটাতে ডুবে আছে তা মৃদুলের আশাকারাতেই একটু একটু করে জমা হয়েছে।কিন্তু মৃদুল ওটাকে আর বাড়াতে চায়না বলেইতো দূরে সরে যেতে বলেছে ওকে।আর আরিশাও অবশেষে ওকে বুঝাতে না পেরে দূরে সরে গিয়েছে।কিন্তু সমস্যা তাতে যে আরও বেড়ে যাবে বুঝতে পারেনি মৃদুল।গত সাতদিন ধরে মেয়েটার কোন খোজ নেই,না কোন ফোন,না কোন ম্যাসেজ।ফেসবুক একাউন্টটাও ডিএকটিভেট করে রেখেছে।মৃদুলের কিছুই ভালো লাগছে না আর,আরিশার সাথে কথা না বলে থাকাটা যে এতটা কষ্টের হবে কে জানতো!গত কয়দিনে না হয়েছে কোন কাজ না হয়েছে কোন পড়া।কি হয়েছে ওর?ও তো যা চেয়েছিলো আরিশা তাই করেছে,তবে কেনও ও আরিশা কে ওর চিন্তা ভাবনা থেকে সরাতে পারছেনা?ভালবেসে ফেলেনিতো মেয়েটাকে?নাহ ওকে ফোন না করে থাকা সম্ভব না মৃদুলের পক্ষে,কোনভাবেই সম্ভব না।

দৃশ্যপট দুইঃ
বাইরে কনকনে শীত।আরিশা হোস্টেলের ছাদে বসে আছে সেই সন্ধ্যা থেকেই,পাছে রুমমেট ওকে কাঁদতে দেখে ফেলে এই ভয়ে।একটা ভীতুর ডিম ছেলের জন্য এভাবে কাদতেছে ভেবেই খুব রাগ হচ্ছে নিজের উপর।ভালবাসে কিন্তু তা স্বীকার করতে চায়না যে ছেলে তার জন্য নিজেকে আর কতো কষ্ট দিবে ও?গত সাতদিনে কি একটাবার মৃদুল ওকে ফোন দিতে পারতোনা?ও জানে মৃদুল ঠিকই ওকে মিস করতেছে কিন্তু তবুও একটু কথা বলার সাহস নেই ছেলেটার।এত কিসের ভয় ওর?জীবনেতো ছোটখাটো কতো কিছুই ঘটে তাই বলেকি সেটাকে মনে রেখে পথ চলা থেমে থাকবে?এই একটা কথাই হাজারবার চেষ্টা করেও ও বুঝাতে পারেনি মৃদুলকে।বিন্দু নামের সেই প্রথম ভাললাগার মেয়েটা নাহয় মৃদুলের ভালবাসা নিয়ে খেলেছিল,মৃদুলও তাতে প্রচণ্ড কষ্টও পেয়েছিলো,তাই বলেকি এখন আর কাওকে ভালবাসতে মানা?আর ভালো যদি নাই বাসে তবে কেনও এতো অধিকার নিয়েছিল ছেলেটা?কেনও পরীক্ষার রাতেও পড়া ফেলে ছুটে আসতো ফেসবুকে শুধু আরিশার সাথে কথা বলবে বলে?কেনও বারবার সে বলে আরিশা তুমি সবকিছু স্বাভাবিক ভাবে মেনে নাও,নিজের কষ্ট আর বারিয়ো না,তোমার কষ্ট আমাকেও কষ্ট দেয়?আরিশাকে যদি সে ভালো নাই বাসে তবে কেনও সে নিজে কষ্ট পায়?এটা ভালবাসা নয়তো কি???ভালতো শুধু আরিশা বাসেনি,মৃদুলও বেসেছে,তা মৃদুল না বুঝলেও আরিশা ঠিকই বুঝে।কিন্তু নিজেকে আর ছোট করতে পারবেনা ও।মৃদুলকে ও মুক্তি দিয়েছে,আর কোনদিন যোগাযোগ করবেনা ওর সাথে,মৃদুলও যদি চায় তবুও আর ফিরবেনা ও।অনেক বেশি কষ্ট দিয়েছে ওকে ছেলেটা,ওকে ভেঙ্গে চুরে দিয়ে গেছে মৃদুল।আর কাওকে ভালবাসবেনা ও,কোনদিন না।ফোনটা হাতে নিয়ে মৃদুলের দেয়া আগের ম্যাসেজগুলো পড়তে থাকে আরিশা,কথায় যেন একটা ভালবাসার ছোঁয়া আছে প্রতিটা ম্যাসেজে।অবুঝের মত কাঁদতে থাকে আরিশা,নিজেকে থামাতে চায়না ও।আজকের পর থেকে ওর জীবনে মৃদুল বলে আর কেউ থাকবেনা,ভুলে যাবে ও সবকিছু,চলে যাবে ও মৃদুলের কাছ থেকে,ঠিক যেমনটা মৃদুল চায়।

দৃশ্যপট তিনঃ
ফোনটা বেজে ওঠে আরিশার,মনে মনে এই ফোনটার অপেক্ষাতেই ছিল ও অজস্র অভিমান,রাগ আর ক্ষোভ নিয়ে।চোখ মুছে,কান্না কান্না ভাবটা দূর করে ফোনটা ধরে ও,মৃদুলের ফোন।
-ঘুমিয়ে পরেছিলে নাকি?ভীতু ভীতু কণ্ঠে প্রশ্ন করে মৃদুল।
-ফোন করেছেন কেনও?মৃদুলের উপর রাগটা খুব ভালই বুঝা যাচ্ছে ওর কথায়।
-এভাবে হঠাৎ করে কিছু না বলেই চলে গেলে যে!কিছুতো বলতে পারতে।
ছেলেটা এমন কেনও আর কি শুনতে চায় সে?আরিশাকে কষ্ট দিতে কি সুখ পায় সে?নিজের রাগটাকে আর কিছুতেই থামাতে পারেনা আরিশা।আজ এই ছেলেটাকে কিছু বলতেই হবে শেষবারের মত।
-কি পেয়েছেন আপনি?আমাকে কেনও বারবার কষ্ট দিচ্ছেন?আপনি কি আমাকে একটু শান্তিতে থাকতে দিবেন না?
মৃদুল জানে এর চেয়ে ভালো ব্যবহার ও আশা করেনা।তাই ঠাণ্ডা গলায় বলে,
-তুমি কি খুব বেশি রেগে আছো আরিশা?
-আপনি আমার সাথে মজা নিচ্ছেন তাইনা???
-না তা কেন হবে আরিশা?
-তাহলে?কেনও ফোন করেছেন আমাকে?আপনি যা চেয়েছিলেন তাইতো হয়েছে তাইনা?আমিতো আপনার কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছি তবে কেন আপনি আবারো ফোন করেছেন বলুন?আমাকে সব কিছু মনে করিয়ে দেবার জন্য?
মেয়েটা যে কাঁদছে তা পরিষ্কার বুঝতে পারছে মৃদুল।হাসিখুশি মেয়েটাকে যে ও অনেক বেশি কষ্ট দিয়ে ফেলেছে তা বুঝতে পেরে খুব খারাপ লাগছে।
-তোমার যা ইচ্ছে আমাকে বলো আরিশা,আমি একটুও রাগ করবোনা।আমি সত্তিই যা করেছি তোমার সাথে অন্যায় করেছি।
-আপনি কি চান বলুনতো?প্লিজ আমাকে আর কষ্ট দিবেন না।আমি সব ভুলে যেতে চাই,প্লিজ।
-আমি............আমি তোমাকে চাই আরিশা।একটু ইতস্তত হয়ে বলে মৃদুল।
নিজের কানে কেই যেন বিশ্বাস হচ্ছেনা আরিশার।ঠিক শুনেছেতো ও।
-দেখুন আপনার এসব হেয়ালিপনা ছাড়ুন।
-আরিশা I am sorry.তুমি যা চাও তাই হবে।বলতে পারো আত্মসমর্পণ করলাম।
-মানে কি?দেখুন আমাকে আর কনফিউসড করবেন না প্লিজ।
-আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি আরিশা।গত সাত দিনে খুব ভালই বুঝে গেছি যে তোমাকে ছাড়া আমার চলবেনা।তোমাকে কষ্ট দিয়ে নিজেই সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেয়েছি।তুমি অনেক রেগে আছো জানি তবুও নিজেকে আর সামলাতে পারলামনা আমি।
মুহূর্তের মধ্যে আরিশার সবটুকু রাগ যেন বিস্ময়ে পরিনত হল।সবকিছু কেমন যেন উল্টাপাল্টা লাগছে ওর।সত্তিই তাহলে ফিরে এসেছে মৃদুল।সত্তিই মৃদুল ওকে ভালবাসে?অদ্ভুত এক নিরবতায় আবিষ্ট হয়ে যায় ও,কিছুই বলতে পারছেনা যেন,কিন্তু ফোনের ওপারে আরেকজন ওর উত্তরের প্রতিক্ষায় অস্থির হয়ে আছে,যদিও জানে উত্তরটা কি হবে।
-কাল আবার বলবেনাতো দূরে সরে যেতে?আরিশার কথায় বহুদিনের জমিয়ে রাখা অভিমান।
-কক্ষনো না,তুমি চাইলেও না।প্রমিস।
মেয়েটা আপনি থেকে তুমি বলা শুরু করেছে।শুনতে খুব ভালো লাগছে মৃদুলের,কথায় একটা অলিখিত অধিকারের সুর আছে তাই।
-এই ছেলে...আজকের তারিখ কতো?আরিশার সেই চিরচেনা দুষ্টু হাসি শুনতে পেয়ে যেন নিশ্চিন্ত হয় মৃদুল।
-সাতাশে নভেম্বর।কেন?
-আজকের দিনটা যদি কখনো ভুলছো তাহলে তোমার খবর করবো আমি,বুঝছো?

নাহ এই দিনটা কোনদিনই ভুলবেনা মৃদুল,ভুলবেনা দুপ্রান্তে দাড়িয়ে থাকা দুজনের এই অপ্রত্যাশিত কিন্তু কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তটার কথা।সাতাশ নভেম্বর.......অতীতের সব অভিমান আর রাগের সমাপ্তি ঘটিয়ে,হাতে হাত ধরে,দুটি মানুষের একই পথে যাত্রা শুরুর দিন......কিভাবে ভুলবে এই দিনটাকে.............????? :|
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×