নারীর পর্দা ফরজ । পুরুষদের জন্যও পর্দা নির্ধারণ করেছেন আল্লাহতালা।
কিন্তু পর্দা কে নিয়ে এখন ফ্যাসন হয়ে গেছে ।
ইসলামের অবমাননা করা হলে সেই ব্লগারের বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বরাবোরি এ কথা বলে আসছেন সরকার পক্ষ থেকে। কিন্তু প্রকাশ্যে অবোমানন্যা করা হলেও কনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়না সরকার থেকে ।
কিন্তু এখন যদি সরকার বিরোধি কোন কথা বলা হয় , সরকারি লোকজনের তখন ইকোতে বাধে ।
কিছু দিন আগে আর টিভির অনুষ্ঠানে মেয়েদের হিজাবে নিয়ে একটা সো হয়ে গেলো । প্রায় অর্ধ নগ্ন আবার হিজাব ও পড়ছে । ছবিতে দেখুন ।
এই সো তে কি ইসলামের লাঞ্ছিত করেনি ? হিজাব তো পর্দারই একটা অংশ , তাহলে এই দৃশ্যকি চোখে পরে নি? নাকি সরকার পক্ষ থেকে ইসলামী নিয়ম কানুনের অবহেলা ????
পাগড়ি পরে নামাজ পড়লে ৭০গুন
বেশি ছওয়াব ।
তাই বলে লুংগি খুলে মাথায়
বাধতে বলে নাই ।
মহামান্য
স্টাইলিস্ট হিজাবী আপারা,
সেলোয়ার কামিজ,
শাড়ি কেটে মাথায় হিজাব
দেয়ার দরকার নাই।
আগে বুক, পেট
ঢেকে তারপর মাথায় হিজাব
দেন। ফাইজলামী ছাড়েন।
মাতাল ভাবনাই ভাবছি সো কারো কারো মত ভিন্নো হতে পারে । ছোট খাটো বিষয় গুলোও কিন্তু অনেক বড় কিছু । ধন্যবাদ ।