তবলীগ জামাত বিভক্ত হয়েছে অনেক আগে - একবার মারামারিও হয়েছে - কিন্তু তৎকারীণ প্রশাসনের সক্রিয়তা একটা সমঝোতার ভিত্তিতে চলছিলো এতোদিন। কিন্তু এই অবৈধ দূর্বল সরকারের দূর্বলতার সুযোগে মামুনুল হক সাদপন্থীদের উপর চড়াও হয়েছে - এবং সরকারও মামুনুল হকের কথামতো চলছে - সাদপন্থীরা এখন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। মজার বিষয় হলো বড় বড় আলেমরা এই বিষয়ে নীরব।
সাদপন্থীদের অপরাধ কি - মাদ্রাসায় যাকাতের টাকার দেওয়া যাবে না আর ধর্মীয় কোন কাজ করে কোন অর্থগ্রহন করা যাবে এই ঘোষনাতো - এইটা কওমীদের পেটে লাথি মারার শামিল। মনে আছে কি না - করোনার লকডাউনের সময়ও কওমীরা কোরবানী চামড়া সংগ্রহের জন্যে তাদের মাদ্রাসার ছাত্রদের বিশেষ আনুমতি নিয়ে নামিয়েছিলো।
আর একটা কথা - যেইদিন থেকে মাদ্রাসার ছাত্রদের রাজনীতির মাঠে ব্যবহার শুরু হয়েছে - সেইদিন থেকেই মামুনুল হকরা গুরুত্বপূর্ন হয়ে উঠেছে। অবৈধ সরকারের ক্ষমতায় থাকার জন্যে এই শক্তিকে খুবই দরকার।
কওমীদের সাথে ইউনুসের একটা বিশেষ মিল আছে - এরা দুইদলই দারিদ্রতাকে পুঁজি করে - একদল কিন্তিতে আটকায় আরকেদল ধর্মের কথা বলে দরিদ্র শিশুদের আটকায়।
তবলীগ জামাতের মতো একটা আন্দোলনকে রাজনৈতিক সুবিধার জন্যে ধ্বংস করলো মামুনুল হকরা আর তার পিছনে আছে জামায়াতে পরিকল্পনা। কারন বাংলাদেশে এই পর্যন্ত জামায়াতের সবচেয়ে বড় বিরোধী ছিলো দেওবন্দীরা - এখন দেওবন্দীরা বিভক্ত - তার ফসল ভোগ করছে জামায়াত।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

