পৃথবিীতে আসার পর শিশু কান্নার মাধ্যমে তার অস্তিত্ত্বের জানান দেয়। এরপর সময় যায় পূর্নাঙ্গ মানুষের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ হয় তার মাঝে। মানব সন্তান হিসেবে মানব জাতির অন্তর্ভুক্ত সে। মানবীক কিছু বৈশিষ্ট্যের আলোকে সবাইকে মানুষ বলা যায়। কিন্তু গভীর ভাবে দেখতে গেলে? কত মত, কত পথ, কত কিছু বেরিয়ে আসবে তার কি কোন আদ্যপান্ত আছে? কত বিচিত্র মানুষ।
মানুষে মানুষে এই ভিন্নতা এমনি এমনি তৈরী হয় নি। এর পিছনে রয়েছে অত্যন্ত যৌক্তিক যুক্তি। বলিষ্ট কার্য কারন। বিশদভাবে আলোচনা করতে গেলে আসবে নৃ-তত্ত্ব, ইতিহাস, অর্থনীতি আরও কত কিছু। বাদ যাবে না কোন তত্ত্বই।
আধুনিক এ যুগে এসে আমরা কে কার থেকে কতটুকু আলাদা তা বলতে না পারলেও বুঝতে পারি। তাই চলাফেরা আচার ব্যবহার প্রভৃতিতে আমরা ভিন্ন করে তুলেছি একে অন্যের থেকে। বিভাজনের এই মাপকাঠিতে দেশ একটি বিশাল ধারনা। বিশ্বায়নের এ যুগে মানুষের বড় পরিচয় হয়ে উঠেছে দেশ কেন্দ্রিক।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩৯