আগাছা যে শেষ পর্যন্ত খারাপ পথে নেয় সেইটা বারবার প্রমাণিত হচ্ছে । কিন্তু আগাছাগুলো নিজেরা তা দেখে না। তারা হয়ত ভালো চেয়েই, নিজের অযোগ্যতা ঢাকতে বৃক্ষের তুলনায় বেশি ফুরুৎ ফুরুৎ করে। তাদের ফুরুৎ ফুরুতের বাতাসে আসল অক্সিজেন থেকে বৃক্ষ বঞ্চিত হয়।
কম্পিউটটার এখনও গ্রামের অনেক মানুষ চোখেও দেখেনি। কম্পিউটারে কোন কাজের জন্য তাদের কয়েক মাইল হাটতে হয়, এটা বিরাট উত্তেজনার বিষয়ও। আবার বাংলাদেশে প্রতি বছর কয়েক হাজার কম্পিউটার গ্যাজুয়েট বের হয়। এরা কি বিজ্ঞানী?? এক শ্রেণীর পরগাছা সজীব ওয়াজেদ জয়কে কম্পিউটার বিজ্ঞানী হিসাবে প্রচার করছে নিজের ভেটকি মার্কা হাসির ব্যানারে, পোস্টারে, কথা, বক্তৃতায়। বাংলাদেশে নয় শুধূ সাধারণ পৃথিবীবাসীর কাছেই হ্যাকিং শব্দটা নতুন। এর ফল স্বরূপ জয় সাহেবের অবস্থান দেখুন:
হ্যাকিং এর মাধ্যমে টাকা চুরি = হাসিনার পোলা কম্পিউটার বিজ্ঞানী। হের পোলার কাম।
সব কিছু ডিজিটাইজেশন = ধুর, এগুলা দিয়া আমগো কি? আগেও ঘুষ দিতাম, খারাপ ব্যাবহার করতো এখনও করে। জয়ের কম্পিউটার ব্যাবসার লাভের জন্য এ সব। আর বিজ্ঞানীতো, সরকরী টাকায় নিজের আবিস্কার করতেছে। সেই না হয় প্রাইজ পাইবো আবিস্কারে। আমাগো কি?
ব্যাংক বুথ জালিয়াতি = এ গুলাতো কম্পিউটারের কাজ । হাসিনার পোলা
** আপ কামিং **
শফিক রেহমানের নথি = কিসের নথি মতি, হাসিনার পোলা বাপের মতো ট্যালেন্ট। কম্পিউটার বিজ্ঞানী। দেখ, কম্পিউটার হ্যাক ম্যাক করে এফ.বি.আইর ফাইল বানাইছে ।
কম্পিউটার বিজ্ঞানী। এগুলা তার হাতের ময়লা। বড় আবিস্কার আছে।
*** আমার ছেলে/ভাইস্তাও বা কেউ কম্পিউটার ইজ্ঞিনিয়ার। এগুলি কেমনে হয় কিছুটা বুঝে কিন্তু এত পোক্ত না। এগুলা পড়ছে কই আর হাসিনার পোলা পড়ছে কই? আর এরা নর্মাল অর্নাস/ইনজিনিয়ার, হাসিনার পোলাতো বিজ্ঞানী।
খালেদা পুত্র তারেকের বিদেশে উচ্চতর ( কত উচ্চ-সে নাম নাই) পড়াশুনা আর কত বছর চলবে?
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২১