আর কত আগুন দেখবো?
গত বুধবার মাউন্ট গাম্ভিয়ার গেলাম। ছোটবেলা আগ্নেয়গিরির কথা অনেক পড়েছি। কিভাবে লাভা নির্গত হয়, ভুমির কি অবস্থা হয়, সবই পড়েছি, কিন্তু চোখে দেখিনি। এই প্রথম ব্লু লেকে গিয়ে নিজের চোখে দেখে খুব ভালো লাগলো। আমার ফেসবুক প্রোফাইলে কিছু ছবি দিয়েছি। ইচ্ছ করলে দেখতে পারেন।
Click This Link
বাকিটুকু পড়ুন
শেষ পর্যন্ত ৪০ দিন অতিবাহিত হলো। যারা হস্তরেখা সম্পর্কিত আমার লেখা পড়েছেন, তারা নিশ্চয়ই আশা করছেন, জ্যোতিষির কথা ফললো কি না? আপনাদেরকে হতাশ করে জানাচ্ছি যে, কথাটা ফলেনি। আমি অবশ্য আমার স্ত্রীকেও বলেছিলাম, ফলবে না। ফেসবুকে অব্শ্য অনেকে মন্তব্য করেছেন যার সাথে আমিও একমত। জ্যোতিষির কথামত ৪০ দিন পর... বাকিটুকু পড়ুন
SELE AMAR MOSTO MANUS MOST OFFICER
MOSTO FLATE JAINA DEKA APAR OPER
NANAN ROKOM JINIS R ASBAB DAMI DAMI
SOB CHEYE KOMDAMI SILAM EKMATRO AMI
SELE AMAR, AMAR PROTI OGAT SONJOM
AMAR TIKANA TAI BRIDDASROM ... বাকিটুকু পড়ুন
বর্ডারটাউনে বাসা ছেড়ে এসেছি ২ মাস হলো। আমার মেয়ে লক্সটনের কিন্টারগার্ডেনে ভর্তি হয়ে খুব খুশি। এখানে টিচাররা অনেক বেশি যতœ নেন। এক কথায় সবকিছুই ওর ভালো লাগছিলো। আসলে পানির সাথে মানুষের ব্যবহারের কোথায় যেন একটা মিল আছে। বর্ডারটাউনে যেখানে লাইনের পানি অতিরিক্ত ক্লোরিনের জন্য খাওয়াই যায় না, সেখানে সবকিছু কেমন... বাকিটুকু পড়ুন
I HOPE THOSE WHO READ MY BANGLA BLOG, KNOW ABOUT MY TRAGEDY. I submitted a complain to feedbank department. The complain reference number 503122.
I have the following information of the TT
Investigation Reference number BCN 7089990
A)BENEFICIARY NAME:ROYAL HOMES LIMITED
B)ACCOUNT NUMBER DEBITED:G010004600093008 ... বাকিটুকু পড়ুন
নদী যখন সৈকতে
ভুমিকা
তখন ১৯৯২ সাল। মাদ্রাসা থেকে হঠাৎ করে স্কুলে এসে সপ্তম শ্রেণীতে এসে ভর্তি হয়েছি। চারিদিকে নতুন পরিবেশ। বেশ চমৎকার লাগছিলো। দেখতে দেখতে একটি বছর কেটে গেল ডিসেম্বরের ৯ তারিখে বার্ষিক পরীক্ষা শেষে স্কুলের কৃষ্ণচুড়া গাছের সামনে এসে দাড়ালাম। আমার বিগত এক বছরের এক ঘনিষ্ঠ (!) ক্লাসমিট আজ শহরে... বাকিটুকু পড়ুন
আমি এখনও বেঁচে আছি,
বুক ঝাঝরা করা একমুঠো যšণা নিয়ে,
ভোরের বাতাসে ঝরে পড়া কাঠাল পাতা
ক্লাšত সন্ধ্যায় খয়েরি ডানা মেলে শালিখের নীড়ে ফেরা
কোনকিছুই এখন আর আমাকে উদ্ধেলিত করে না।
এখনও গ্রীষ্মের অগ্নিফুলকি ঝরা লাল কৃষ্ণচড়া
বর্ষার আকুল করা গন্ধে মাতানো কদম্ব ফুল ... বাকিটুকু পড়ুন
বৃহস্পতির ছোট উপগ্রহ ইউরোপায় আবাসন পরিকল্পনার প্রথম ধাপে শুরু হলো আরোও ব্যাপক তথ্য অনুসন্ধান। সেই বিগত শতাব্দীর আশির দশকে প্রথম যখন দুটি ভয়েজার পাঠানো হয়েছিলো, তখন তারা এ স¤পর্কে খুব অল্পই তথ্য দিয়েছিলো। পরবর্ততীতে নাসা কতৃক প্রেরিত গ্যালিলিও সন্ধানীযান ও ক্যাসিনি খুব একটা বেশি তথ্য দিতে পারেনি। তখনকার ধারণা অনুযায়ী... বাকিটুকু পড়ুন
বেশ কিছুদিন হল নিকি মহাশূন্যের পাওয়ার ষ্টেশন থেকে ফিরেছে। ইতিমধ্যে পৃথিবীতে বেশ কয়েকটি বছর পেরিয়ে গেছে। বেচে থাকার একাšত অবলম্বন, স্বপ্নীল আশা আজ কেমন জানি ধোঁকায় পরিণত হয়েছে। একসময় কলেজ জীবনের ব্যা¯ততার মাঝে যার ছবি যার নাম লিখে লিখে ভরে ফেলতো ডায়রীর পাতার পর পাতা, রাত জেগে যার... বাকিটুকু পড়ুন
টিলায় টিলায় সুশোভিত মনোরম শহর। নিভৃত এক কোণে লাল টিন সেটের লম্বাকৃতি ছাত্রাবাসগুলো জোৎস্নালোকিত িস্নগ্ধ রাত্রিতে যেন এক নতুন শোভা লাভ করেছে। প্রকৃতিকে এত কাছ থেকে দেখার সুযোগ কখনও বাবুর হয়নি। দুরের পাহাড়গুলোকে কেমন যেন নব-সাজে সজ্জিত জোৎস্নাস্নানে রত মনে হচেছ। আশ্চর্ষ! আজ বছরের উপর হলো বাবু এ... বাকিটুকু পড়ুন
আমি যখন ক্লাস টেনে পড়তাম (১৯৯৪) তখনকার কথা। ওসমানী মেডিকেলের ক্যান্সার বিভাগ থেকে আমাদের সবার প্রিয় জিয়া উদ্দিন স্যার পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন, অথচ কেন জানি মনে হচেছ এ দীর্ঘ সময়ে পৃথিবী একটুও এগিয়ে যায়নি। প্রতিদিন কত বিচিত্র আবিষ্কারের খবর আসছে সংবাদপত্রের বুক জুড়ে, ইন্টারনেটে কত নতুন ওয়েভ পেজ... বাকিটুকু পড়ুন
অষ্টেলিয়ায় আসার আগ পর্যন্ত আমি মনে করতাম যে ব্যাংক থেকে ব্যাংকে মানি ট্রান্সফার সবচেয়ে বেশি নিরাপদ। কিন্তু আমার সে ধারণার জন্য আমাকে মূল্য দিতে হয়েছে ১০২৫ অষ্টেলিয়ান ডলার যা আজকের রেটে (৬৫৫৯৯ টাকার সমান) । আমি গত ১৬ ই মার্চ ২০১০ এখানকার এ, এন, জেড ব্যাংকের টেলিগ্রাফিক ট্রান্সফারের মাধ্যমে সিলেটের... বাকিটুকু পড়ুন
অষ্টেলিয়া মহাদেশের বৃহত্তম নদী মারে-ডার্লিং রিভার। এর তীরেই একটি ছোট শহর লক্সটন। এ বছর এপ্রিলে আমি প্রথম এখানকার হাসপাতালে সাউথ অষ্টেলিয়ার কান্ট্রি হেলথ এস,এ- এর অধীনে একটা সরকারী চাকুরী পাই। আমার পরিবারকে বর্ডারটাউন নামের ছোট্ট এক শহরে রেখে আমি একা ২৪০ কি,মি, ড্রাইভ করে গিয়ে চাকুরীতে যোগদান করি। কিছুদিন পরই... বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশে বৃদ্ধাশ্রম কথাটা শুনলেই কেমন জানি মনে হয় মা-বাবাকে অবহেলা করা হচ্ছে। অষ্টেলিয়ায় এসে আমার এক নতুন অভিজ্ঞতা হলো। এখানে সবাই একে খুব ভালো চোখে দেখে। ডাক্তার, নার্সসহ সবাই নিজেদের মা-বাবাকে সেচ্ছায় এইজড কেয়ার নার্সিং হোমে পাঠায়। এবং সত্যিকার অর্থে সেবার মান খুবই ভালো। এখানে কিছু মুসলিমদের জন্যও ব্যবস্থা আছে।... বাকিটুকু পড়ুন