শেষ পর্যন্ত ৪০ দিন অতিবাহিত হলো। যারা হস্তরেখা সম্পর্কিত আমার লেখা পড়েছেন, তারা নিশ্চয়ই আশা করছেন, জ্যোতিষির কথা ফললো কি না? আপনাদেরকে হতাশ করে জানাচ্ছি যে, কথাটা ফলেনি। আমি অবশ্য আমার স্ত্রীকেও বলেছিলাম, ফলবে না। ফেসবুকে অব্শ্য অনেকে মন্তব্য করেছেন যার সাথে আমিও একমত। জ্যোতিষির কথামত ৪০ দিন পর আমি কোন নতুন চাকুরী পাইনি। তবে আমি আমার চাকুরী নিয়ে প্রথম থেকেই সন্তুষ্ট। স্বামী-স্ত্রী মিলে যা রুজি করি তাতে থাকা খাওয়া বাদে ভালোই হাতে থাকে। আল্লাহর শুকুর যে আমরা ভালো আছি।
আরেকটা খবর, এ, এন, জেড ঐ ১০০০টাকাটা ঠিক সময়েই পাঠিয়ে ছিলো। কিন্তু বাংলাদেশের তথাকথিত ব্যাক্তিরা টাকা পেয়েও অস্বীকার করছিলেন। এখন যখন আন্তর্জাতিক ভাবে তদন্ত ও মামলার কথা শুনলেন, তখন ভালোয় ভালোয় স্বীকার করলেন।
এতগুলো সুখবর শুনে সবাই নিশ্চয় খুশি হয়েছেন। কিন্ত আমি গতকাল এস,ব, এসে বাংলাদেেশর আবহাওয়া পরিবর্তনবিষয়ক প্রামান্য চিত্র দেখে মোটেও খুশি হইনি। দ্রুত টাকা লাভের আশায় রিয়েলস্টেটগুলো ঢাকা শহরকে কিভাবে পানিতে ডুবানোর তালে আছে, তা দেখে কারও ভালো লাগবে না। আশা করি সরকার এদিকে সুনজর দিবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



