১১ –হঠাৎ করেই বাড়িয়ে দেয়া ভালবাসার সময়

আজ সারাটা সময় গল্পে গল্পে আর রসালো আলোচনায় গাড়ীটা মাতিয়ে রাখলো আশফাক । আশফাক দেখতে বড়ই সুদর্শন , উজ্জ্বল শ্যাম গায়ের রঙ , একহারা লম্বা । বুদ্ধিমত্তা আর পরোপকারে তাঁর জুড়ী নেই । আর বিয়ে থা... বাকিটুকু পড়ুন

অফিসের গাড়ী (ধারাবাহিক) -দশ

তখন ?

জোহরা উম্মে হাসান



মিস বেগমকে নিয়ে অফিসে ভালোমন্দ –এ দু ‘ ধরণের কথাই প্রচলিত আছে । কথা মানে তাঁর সামনে বা পেছনে তাঁকে নিয়ে যেসব কথা হয় সেসব আর কি ! সে সব কথার মূল কথা হোল , তিনি আজও কেন অবিবাহিতা ,... বাকিটুকু পড়ুন

নয় – স্বজন



রাশেদকে বার কয়েক ফোন করলো নীলা । ধরছে না রাশেদ টেলিফোন । ঠিক সময় মতো কেউ ফোন না ধরলে মনে মনে খুবই বিরক্ত হয় নীলা আর চেহারাতেও তার প্রকাশ ফুটে ওঠে । নীলার বেডরুমের মাঝারী ড্রেসিং টেবিলের লুকিং গ্লাসটা এর নিয়ত সাক্ষী !



ঢাকায় এসে সংসার... বাকিটুকু পড়ুন

আট – সম্পর্ক
আফরিনের চেয়ারটা অনেকদিন হয় খালি । সেই যে দিন দুয়েকের জন্য সে সিএল নিয়ে বাড়ীতে গেল , এরপর থেকে তাঁর আর কোনো সাড়াশব্দ নেই । কি হোল বেচারীর ? আসমা মাহবুব বায়েজীদ আর তানজিলাকে আজই ডেকে জিজ্ঞেস করেছেন, আফরিনের কথা... বাকিটুকু পড়ুন

সাত –সে যে চলে গেল বলে গেল না



মতিয়র রহমান তাঁর পাগলাটে বউ আজমেরীকে নিয়ে সেই যে সেদিন চলে গেলেন তারপর থেকে রেহানার সংগে মতিয়র রহমানের আর দেখা হয়নি , কোন কথাতো নয়ই । কেননা সেই ঘটনার পর থেকে অফিসে আসার জন্য অন্য একটা রুটের... বাকিটুকু পড়ুন

অফিসের গাড়ী (ছয় )

পঞ্চাশ সিনড্রোম

জোহরা উম্মে হাসান



নুসরাত আলীর এখন বয়স পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই । এ বয়সেও ভারী টিপটপ আর কেতাদুরুস্ত সে। দারুন ম্যানলি । তাঁকে দেখলে মনে হবে তাঁর বয়স তাঁর বড় জোড় ৪০ কিংবা ৪২ । নিজের বয়স প্রায় ন দশ বছর... বাকিটুকু পড়ুন

পাঁচ –খেলা ভাঙার খেলা

অফিসে একজন সহকর্মীর সাথে আরেকজন সহকর্মীর খুব যে সখ্যতা থাকে তা নয় । তবে উপরে উপরে ভালোবাসার মুখোশটা পড়ে থাকতেই হয় । না হলে বিপদ বাড়ে , নিজের সন্মানটুকুও কোন এক ফাঁকে ক্ষুণ্ণ হয় !আসাদ সে কথা ভালভাবেই জানে ।... বাকিটুকু পড়ুন

অতল জলের মেয়ে

তানজিলাকে আজ একটু অন্যরকম দেখাচ্ছে । বেশ অন্যমনস্ক , একটু ক্যামন যেন ভাবুক ভাবুক । এ যেন সেই পরিচিত হাসি খুশী মেয়েটি নয় ! অন্য কেউ । ফুল ফুল টাওয়েল জড়ানো চেয়ারটাতে একহারা গোলাপি শরীরটাকে এলিয়ে দিয়ে দুচোখের পাতা এক কোরে কি যেন ভাবছে... বাকিটুকু পড়ুন

তিন – চিলতে দুঃখটা

তিন তলার রেহানা যখন অফিসের গাড়ী থেকে নামে , তখন তাকে দু দণ্ড চেয়ে দেখতে হয় । খুব কাটা কাটা সুন্দরী সে নয় , তারপরও কেমন একটা অদ্ভুত মাদকতা ছড়িয়ে থাকে ওর গোটা অবয়ব জুড়ে । এ অফিসের লোকেরা যদি কোন মন হারানো দিনে সুন্দরী... বাকিটুকু পড়ুন

দুই -কমপ্লেন

চারজনে কি কাজ হয় । নীলার মা বলতেন , একে উসখুস , দুইয়ে খাস, তিনে গণ্ডগোল আর চারে হাট। এখানেও কি হবে ঠিক তেমনি ! চারজনে এক রুমে বসে কাজ করা যায় নাকি !

হেড অফিসে এই ভালোমত বসে কাজ করার অসুবিধাটুকু মেনে নিতে নীলার বেশ অসুবিধাই হচ্ছিল !... বাকিটুকু পড়ুন

এক -পরিযায়ী পাখী

নীলার আজ মন ভালো নেই । তাঁর বসের বদলীর অর্ডার এসেছে । নতুন যিনি আসছেন , তাঁর ব্যাপারে ভালোমন্দ অনেক কথাই শোনা যাচ্ছে । ভয়ানক বদমেজাজি নাকি তিনি ! কি যে হবে ! তাঁর সাথে চাকরি করতে পারবে তো সে । না পারলে তার পরিণতি নিশ্চয়ই শুভ নয়... বাকিটুকু পড়ুন

এমন তো হয়ই পথে ঘাটে , হাট বাজারে , মলে শপে, বদ্যি বাড়ী , অফিস করিডোরে কত চেনা অচেনা মানুষের সাথে দেখা । কোনসময় হয়তো কোন কোন মানুষের সাথে আপনাকে দাঁড়িয়ে বা বসে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা । ইচ্ছেও নয় অনিচ্ছাতেও নয় । কাজে । কাজ থাকলেই ঘটে কত... বাকিটুকু পড়ুন

কোনদিন তোমায় অম্লান দু চোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য হয়নি

খবরের কাগজে নয় , নয় টি ভি পর্দায় , কিংবা ফেসবুকেও

নয় ! নয় কবিতা লেখার কোন পাতায় !

তবুও অরবিন্দ আমি তোমায় দেখি ! দেখি অর্গল মনে !

কেমন তুমি ? নিশ্চয় কোন অযোগ্য রাজনীতিক নেতার মতো নয়

পরনে দুধ সাদা পাজামা পাঞ্জাবি আর চৌকস... বাকিটুকু পড়ুন

এ কেমন হৃদয় আমার , যুগপৎ

ক্ষণে ক্ষণে হারায় সুর ছন্দ, হারায় তাল লয় !

তুমি যদি বসে থাকো হৃদয় আশায় যেথাসেথা

সদা । থাকো বসে ,বসে থাকো । সত্যব্রত হেথা !

শীতের হলুদ পাতারা যদি মনে করে একদিন

আবার রাজনন্দিনী হবে ! অর্বাচীন ভাবনা যত !

হৃদয় যন্ত্রণা বেড়ে চলে , রসহীন শহর ঘুরে ঘুরে ... বাকিটুকু পড়ুন

কবি , আমাকে অমন চুপিসারে খুঁজতে হবে না তোমায়

বলতে হবে না মাধুকরী ভালবাসার কথা

দিতে হবে না সুদৃশ্য উপহার বনমালী

ফাগুনের গান, আগুনের আলপনা হার

অথবা অচিন পাখির নোলক !



আমার জন্য কিছুই রেখ না তুমি , ভেবোনা কিছুই ... বাকিটুকু পড়ুন