somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অফিসের গাড়ী (ধারাবাহিক)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১১ –হঠাৎ করেই বাড়িয়ে দেয়া ভালবাসার সময়
আজ সারাটা সময় গল্পে গল্পে আর রসালো আলোচনায় গাড়ীটা মাতিয়ে রাখলো আশফাক । আশফাক দেখতে বড়ই সুদর্শন , উজ্জ্বল শ্যাম গায়ের রঙ , একহারা লম্বা । বুদ্ধিমত্তা আর পরোপকারে তাঁর জুড়ী নেই । আর বিয়ে থা না করা মানুষেরা একটু গায়ে পড়েই পরের উপকার করে থাকে – আশফাক বিষয়ে এ মন্তব্যটি তাঁর বস আসাদের !

গাড়ী জ্যামে আটকালেই আশফাক মজার মজার চুটকির দেরাজ খোলে। আর এমন কোরে সে এসব চুটকী বলতে থাকে যেন হাসির কিছুই হয় নাই । সে নিজে একটুও হাসে না , কিন্তু গাড়ীর সবাই সেসব শুনে খিল খিল করে হাসতে থাকে । এমন প্রায়শঃ ঘটে । আজকে আশফাক প্রথমে লেখাপড়া নিয়ে একটা চুটকি বললো – একজন ছোট বাচ্চা ছেলেকে তাঁর লেখাপড়া বিষয়ক প্রশ্ন ! যেমন;
-এই বাবু তুমি কি পড় ?
-প্যান্ট পড়ি ।
-না , না কোথায় পড় ?
-কেন নাভির নীচে পড়ি ।

ওরে বাবা , এতই পারে আশফাক ! নীলা ঘরদোর আর বাবুদের দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে খিলখিল কোরে হাসতেই থাকে । ভাগ্যিস মালিহা ভাবী ছিলেন , নীলা মনে মনে বলে। না হোলে কি যে হোত এত হাসির। হাসতে পারা মহাভাগ্যের ব্যাপার বটে বিশেষতঃ চাকুরীজীবি মেয়েদের । প্রমীর অসুকটাকে কেন্দ্র করে সত্যিসত্যি তাঁর আর মালিহা ভাবীর মধ্যে যেন একটা জন্মের জন্মের সম্পর্কই তৈরী হয়েছে । তুমি বেঁচে থাকো অনেক অনেক কাল মালিহা ভাবী – নীলা মনে মনে বললো । প্রমী্র মিথ্যে মিথ্যি মা হয়েও তুমি জড়িয়ে রাখো আমার প্রমীকে এমনটা কোরেই চিরকাল।নীলা অনেক অনেক ঋণী মালিহার কাছে , বিশেষতঃ সেদিনের সেই ঘটনার পর থেকে। এখন থেকে নীলার গৃহের বন্ধ দুয়ার সদাই উন্মুক্ত মালিহা ভাবীর জন্য !

রেহানা হাসে কম । খুব হাসির কিছু না হলে তাঁকে হাসতে দেখা যায় না । এহেন রেহানাকেও আশফাকের চুটকী মৃদু হাসায় । আশফাক অনেকটা রেহানার বর আহাদের মতো । আহাদ বোধহয় আরও এক ডিগ্রী উপরে । অন্যকে সে যেমন হাসায় , নিজেও তেমনি হাসতে থাকে । রাগ নেই , ক্রোধ নেই –কেবলই হাসি ঠাট্টা আর হাসি । প্রথম প্রথম শ্বশুর বাড়ীর এতো হাসিখুশী হই-হুল্লোর দেখে রেহানার অবাকই লাগতো । ইদানীং সেসব সয়ে গ্যাছে তার । বেশ এনজয়ও করে সে এ বাড়ীর পুরো পরিবেশটা ।

ঘরে ফিরে আহাদের মতো সেও আজকাল তাঁকে অফিসে ঘটে যাওয়া টুকরো দু চারটা ঘটনা খুলে বলে । শেয়ার করে । অবশ্য মতিয়র রহমান আর তাঁর বউ আজমেরীর তাঁকে নিয়ে কবিতা সবিতা বিষয়টা ব লি ব লি কোরে বলা হয়নি এ বাড়ীর কাউকে , এমনকি আহাদকেও না । কি দরকার , মিছেমিছি মতিয়র রহমানকে ছোট করা । কিন্তু বিশেষ অবাক করা কথা এই যে, রেহানাকে নিয়ে মতিয়র রহমানের বউয়ের সেইসব কবিতা লেখালেখির সন্দেহ নুতুন করে রেহানাকে কবি বানিয়েছে । চেষ্টা কবি আর কি ! লুকিয়ে লুকিয়ে রেহানা আজকাল কবিতা লেখার চেষ্টা করে। আর সেই কবিতার খাতাটা সে অফিসের ড্রয়ারে যক্ষের ধনের মতো চাবি এঁটে লুকিয়ে রাখে !

এবারে শুরু হোল আশফাকের দ্বিতীয় চুটকী আর তা পক্ষী সংএান্ত । সবাই কান খাড়া করে । যেমন ; প্রাইভেট টিউটর ছাত্রকে পাখী বিষয়ে লেখাপড়া করাচ্ছেন । নতুন নতুন পাখীর নাম জিজ্ঞেস করছেন !
শিক্ষক -বাবা , একটা পাখীর নাম বলতো ।
ছাত্র – কুকরা ।
শিক্ষক (মনে মনে)- হ্যাঁ দুই ডানা আছে মুরগীর , মুরগীকে পাখী বলা যায় বটে । তা বাবা আর একটা পাখীর নাম বল !
ছাত্র – বড় কুকরা ।
শিক্ষক (মনে মনে) - আচ্ছা চলে পাখীর মতই তো। তা বাবা আর একটা পাখীর নাম বলতো !
ছাত্র – বাচ্চা কুকরা ।
ওহ চলতেই থাকে ।গাড়ির সবাই আবার হো হো হি হি কোরে হেসে উঠে ! কিন্তু আশফাকের মুখে আগের মতোই হাসি নেই !যেমন ছিল , তেমনি করেই সে অচঞ্চল বসে থাকে তাঁর সিটে !

আজ রবিবার । আলমাসের মেয়ের স্কুল খোলা ।সে যদিও মীরপুর থাকে , তবুও মেয়ের কারণে তাঁকে হোম ইকনমিস্ক কলেজের গেট থেকে রোজ তুলতে হয় । মেয়েকে ওয়াই ডাবলু সি স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আলমাস হাইকোর্ট বরাবর হাঁটতে থাকে। প্রায়দিনই পথের নিয়ম কানুন পেড়িয়ে গাড়ীটা তাঁর কাছে পৌঁছুতে পৌঁছুতে ঘড়ির কাটা বখাটে ছোকরার মতো নিয়ম কানুন ভাঙ্গে । ছায়াবিহীন নিবান্ধন পথে একা হাঁটতে হাঁটতে কিংবা দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে আলমাসের পায়ে ঘুন পোকারা খেলা করে । ঘন নীল সাটের বুকে লুকানো ওর বিষণ্ণ মুখটা দেখা যায় অনেক অনেক দূর থেকে ।এসে গ্যাছে । সাদা রঙের মাইক্রোটা দূর থেকে নজরে এলেই আলমাস একটা নির্ভেজাল হাসি হাসে ।

সুতপার মুখ জুড়ে আজ কেবলি তাঁর নতুন বস নুসরাত আলীর গল্প । স্যার ক্যামন যেন ! আনমনা না আলাভোলো । না নিরামিশ । এসব বুঝতে নাকি বেশ বেগ পেতে হোচ্ছে সুতপার । সবাই এসব শুনেই গেল । কেবল আশফাক বললো - চালিয়ে যান । একদিন বাগে আসবেই আসবে । আশফাকের কথায় সুতপার ভারী রাগ হয় । ক্যামন যেন সৃষ্টি ছাড়া কথা বলে সে সব সময় । কেউ কিছু বলে না তাই । সুতপার ইচ্ছে করে আশফাকের বস আসাদ স্যারকে জড়িয়ে একটা জুতসই উত্তর দিতে । কিন্তু দেয় না । কি মনে কোরে চুপচাপই থাকে সে। কিসে থেকে কি হয় । এ গাড়ীর সবাই আবার আশফাকের মস্ত ফ্যান !

কি ব্যাপার স্যার , আজকে মনে হোচ্ছে আপনার মুডটা ভালোই । রোদটোদ নাই নাকি স্যার, আশফাক আলমাসকে ঘাড় ঘুড়িয়ে জিজ্ঞেস করে । আলমাস উত্তর দেয়না । কেবল একটু হাসে । এমনিতেই সে খুব কম কথা বলে । কথা মুখ ফুটে বলার চেয়ে মুখ বন্ধ রাখতেই ভালো লাগে তাঁর ।আজ এমনিতেই তাঁর মুড ভালো নেই । দিনাজপুর থেকে গিন্নীর বাবার বাড়ীর একগাদা আত্নীয়সব্জন এসেছে স্কয়ারে ডাক্তার দেখাতে , একজনের সাথে আরও তিনজন । এমন ঘন ঘন মফস্বল থেকে আত্নীয় পরিজন আসলে কিইবা করবে সে । ঘন ঘন ট্যুর কিনবা পি এফ এর টাকা তোলা ছাড়া কোন গতি নেই । অথচ তাঁর নিজের ছোট্ট সংসার । একটা মোটে মেয়ে । এই দুপক্ষ থেকেই ডাক্তার দেখাতে হররোজ আত্নীয় পরিজনের আসা যাওয়া লেগেই আছে । লুবনার এসব নিয়ে মাথা ব্যথা নেই । সে বলে ঢাকায় থাকলে এসব সইতেই হবে । আর কিইবা করা । তোমার আর আমার আপনজনরাই তো আসছে । স্ত্রির কথায় আলমাসের রাগ আরও যায় বেড়ে । কিন্তু সে লুবনাকে জোরে শোরে কিছু বলতে পারে না । আর বেচারির কিইবা দোষ !

কার্জন হলটা হাতের ডান দিকটায় রেখে দর্পভরে এগিয়ে চলে মাইক্রোবাসটা । বেশ এসে গেছি , এসে গেছি একটা ভাব । বাঁধা যে সে পায় না তা নয় । কাতারে কাতারে গাড়ী । বাস , প্রাইভেট গাড়ী , অফিস গাড়ী , টেম্পো , রিক্সা আরও কত কি ! আছে পথ- চারীর ভিড় । গাছওয়ালা । বাহারী গাছের মেলা । পসরা দোকানী । অফিস যাত্রী । শিক্ষাথী । ফেরীওয়ালা । ভিখারী । হাই কোর্টের মাজার । পান আর ফুল ওয়ালী ! হাই কোর্টের মাজারে কত ফকির ঘোরে কজনা আসল ফকির ! আমাদের সময় গানটা খুব জনপ্রিয় ছিল ফস কোরে বলে ফেলে আলমাস। কে যেন গেয়েছিল গানটা ! ফিরোজ সাঁই , আজম খান নাকি ফকির আলমগির ? গাড়ীর কেঊই শুদ্ধ উত্তরটা দিতে পারলো না । ঢাকা শহরে গান শোনার মানুষ খুব কম কি ! নাহ , এখন সবাই নতুন মুখের গান শোনে কি ! শোনে না গান দেখে !

গানের কথা মনে হতেই রেহানার মাথায় কেন জানি কবিতার ভূত চেপে বসে। গান আর কবিতা দুই সখী যেন ! নতুন নতুন নানা শব্দমালা বুকের চারপাশটায় জমা হয়ে তাঁকে বারে বারে মতিয়র রহমানের কবিতার খাতার সেইসব কবিতার কথা মনে করিয়ে দেয় । আজমেরীর ? কার্জন হলটার আশপাশের !

ফুটপাতের উপর বসে গায়ে গায়ে রোদ্দুরের
নাকছাবি পোহাচেছ কজন ! টেরিকাট চুল
উড়ু উড়ু মনের উসকো খুসকো যুবকটি লেপটে আছে
ডোরা কাটা শাড়ি , নীল চুড়ি যুবতীটির গায় ! পাশে গোমড়া মুখো একজন,
শাশুড়িই হবে হয়তো , চারদিকে পান পিকছিটিয়ে চোখে মুখে জানান দিচেছ- আমাদেরও তো বয়স ছিলো
তা বোলে এতো আদিখ্যেতা ?

কয়েকটা চুনো পুঁটী রোদ কাঁথা গায়ে । বট পাতার নীচে সুখ সুখ রোদে থৈ থৈ নানান জাতের মুখ !
যে যার মতো মহা ব্যস্ত যেন !
রোদেরও তো আবার হিসেব আছে।কতোটা সময় সে দেবে পোহাবার ,
কতটা সময় ধান কাঁথা শুকোবার
কতটা সময় হেলা ফেলা করে কাটিয়ে দেয়ার আর কতটা সময় অভিসারের ...।

এখন সময় পোহাবার , হয়তো বা
অভিসারের ! ঝুড়ি বাদাম বুকে ফিঁকে ঠোঁট ছেলেটির মন আজ ভারী ।
ভীষণ ভারী ! য়ুনিভা বন্দ অকারনেই
বাদাম খোলার জলে ডুব দেবে কারা ?
ফুলের দোকানীরও একটুএকটু করে কষ্ট জমছে বুকে ! বুকের মধ্যে !

অতঃপর তাদের দেখা মিললো , জোড়ায় জোড়ায় বাঁধা
কপোত –কপোতী যেন !
লাল, নীল , সাদা , বেগুনী
হলুদ , সবুজ কত কত !
ওরা এসে চিলতে ফুটপাতের
বুক জুড়ে বসলো । হাসলো , খেললো –করলো যত হুটোপুটি ,খুনসুটি । বাদাম চিবলো
, কেউ ফুল পড়লো খোঁপায় , কেউবা রেখে দিলো সযত্নে বুক পকেটে !
রোদটা তখন হঠাৎ করেই ভালবাসার সময় দিলো বাড়িয়ে !

**সব চরিত্রই কাল্পনিক




সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০০
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

ছবি এআই জেনারেটেড।

ভিনদেশী আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সত্যের বজ্রনিনাদে সোচ্চার হওয়ার কারণেই খুন হতে হয়েছে দেশপ্রেমিক আবরার ফাহাদকে। সেদিন আবরারের রক্তে লাল হয়েছিল বুয়েটের পবিত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকারের বিয়াইন

লিখেছেন প্রামানিক, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

রাজাকারের বিয়াইন তিনি
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
ওদের সাথে দুস্তি করায়
যায় না রে সম্মান?

কিন্তু যদি মুক্তিযোদ্ধাও
বিপক্ষতে যায়
রাজাকারের ধুয়া তুলে
আচ্ছা পেটন খায়।

রাজাকাররা বিয়াই হলে
নয়তো তখন দুষি
মেয়ের শ্বশুর হওয়ার ফলে
মুক্তিযোদ্ধাও খুশি।

রচনা কালঃ ১৮-০৪-২০১৪ইং... ...বাকিটুকু পড়ুন

দাসত্বের শিকল ভাঙার স্বপ্ন দেখা এক ক্রান্তদর্শী ধূমকেতু ওসমান হাদী।

লিখেছেন মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল), ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশে যে ধরণের রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাহলো বিদেশী প্রভুরদের দাসত্ব বরণ করে রাজনৈতিক দলগুলোর রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দেশের মানুষের উপর প্রভুত্ব করা , আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×