somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অফিসের গাড়ী (চার)

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অতল জলের মেয়ে
তানজিলাকে আজ একটু অন্যরকম দেখাচ্ছে । বেশ অন্যমনস্ক , একটু ক্যামন যেন ভাবুক ভাবুক । এ যেন সেই পরিচিত হাসি খুশী মেয়েটি নয় ! অন্য কেউ । ফুল ফুল টাওয়েল জড়ানো চেয়ারটাতে একহারা গোলাপি শরীরটাকে এলিয়ে দিয়ে দুচোখের পাতা এক কোরে কি যেন ভাবছে সে অনেকক্ষণ ধরে ।অফিসে আসবার পর থেকে এ পর্যন্ত ভালো কোরে একটা কথাও বলেনি নীলার সাথে । যদিও এ কদিনেই নীলা অন্তপ্রাণ হয়েছে সে । তবুও !
নীলার চোখ এড়ালো না । কি হোল আজ তানজিলার ? শরীর খারাপ । মেয়েলি কোন অসুকবিশুক ?নাকি মন খারাপ । মন খারাপের দাওয়াই জানা আছে নীলার । কবিতা পড়তে খুব ভালবাসে তানজিলা। ভালবাসে শুনতেও । সেই বুদ্ধিটা কাজে লাগালে মন্দ কি ।
নীলা তানজিলার কানে মুখ রেখে বললো -বাস স্টপে দেখা হোল তিন মিনিট , অথচ তোমায় কাল স্বপ্নে বহুক্ষণ দেখেছি ছুরির মতো বিঁধে থাকতে সিন্ধু পারে –দিকচিহ্নহীন- বাহান্ন তীর্থের মতো এক শরীর ----।সুনীল । নীরার জন্য।
ব্যস কাজে লাগলো । নীলা আপু তুমি কিভাবে জানলে এই কবিতাটাই আমি মনে মনে খুঁজছিলাম । থামো –বোলে , ঘুম ঘুম দু চোখে বার কয়েক পানির ছিটা লাগিয়ে ঠিক আগের মতো করেই চিক্কন ঠোঁট মেলে আপন মনে হেসে উঠলো সে । হাসলো বটে কিন্তু ভেতরে ভেতরে সেই দুঃখটা যেন রয়েই গেল !
কি হয়েছে তোমার তানজিলা ? মন খারাপ না শরীর – নীলা বেশ উদ্বিগ্ন কণ্ঠেই জানতে চাইলো ।
কিছু না । নানা দুটোই ।
নীলা হেসে ফেললো । মানে ? আচ্ছা, পরের উত্তরটা যদি ঠিক ঠিক হয় তাহলে ম্যাডামকে বলে বাড়ী চলে যাও ।
তানজিলা মাথা নাড়ালো বেশ জোড়েশোরে । এর মানে না ছুটি নেবে না সে।
এর আগেও দু চারদিন অফিস চলার মাঝ পথে শরীর খারাপ বলে হঠাৎ কোরে ছুটি নিয়ে বাড়ী চলে গেছে সে। কোনদিন যেতে যেতে বসুন্ধরা শপিং মলের কাছে আসতেই তাঁর মনে হোয়েছে - টুকটাক কেনাকাটা কোরতে পারলে হয়তো মনটা ভালো হয়ে যাবে । আর হয়েছেও তাই। এ দোকান সে দোকান ঘুরে ঘুরে মনটাকে শেষমেশ কিছুটা বাগে আনতে পেরেছে সে। আসলে শরীর খারাপের চেয়ে তাঁর মনই তো খারাপ হয় বেশী । কিন্তু সে কথা তো বলা যায়না কাউকে ।আজও যেমন বলা হোলনা নীলা আপুকে ।
না বললেও নীলা বেশ বুঝতে পারে , কিছু একটা হয়েছে বটে তানজিলার । যদিও সে আগের মতোই প্রাণ খুলে হাসবার চেষ্টা করে, কিন্তু মাঝে মধ্যেই ফুটো বেলুনের মতো কেমন যেন চুপসে যায় । চুপচাপ বসে বসে গালে হাত দিয়ে এটা ওটা ভাবে । তা নীলার চোখ এড়ায় না ।
কি হয়েছে তানজিলার । নীলা বুঝতে চেষ্টা করে । আহা , যদি মেয়েটার মনের ভেতর উঁকি দেয়া যেত । কিন্তু তা তো আর সম্ভব নয় । তানজিলা নিজে মুখ ফুটে না বললে তাকে তো আর জোর করে কিছু জিঞ্জেস করা যায় না । তানজিলার কষ্ট দেখে নীলারও বেশ কষ্ট হয় ।
তানজিলার মনে ইদানীং হাজারো ভাবনা । মা বাবা বিয়ের জন্য জোর চাপ দিচ্ছেন । কিন্তু সে বসে আছে শাহেদের অপেক্ষায়। অনেকদিন হয় জার্মানি গেছে সে এম এস করতে । কথা ছিল পড়া শেষে একবারে দেশে ফিরে ভালো একটা চাকরী খুঁজে নিয়ে তানজিলাকে বিয়ে করবে ! কিন্তু পড়া শেষ হবার পর এখন শাহেদ তার সেই সিন্ধান্তটা পাল্টিয়েছে । একটা আমেরিকান কোম্পানিতে খুব ভালো বেতনের চাকরী পেয়ে গেছে সে । বাড়ীতে মা বাবার কাছে টা্কাপয়সা পাঠানোও শুরু হোয়েছে । এখন বেশ একটা থিতু অবস্থায় দাঁড়িয়েছে শাহেদদের মধ্যবিত্ত পরিবার। নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে তাই এখন সে অন্যরকম ভাবছে । এটাই হয়তো স্বাভাবিক । কিন্তু শাহেদের এই অন্য রকম ভাবনা তানজিলাকে ভেতরে ভেতরে বেশ কাঁদাচ্ছে ।
শাহেদ তানজিলাকে চাকুরীটা ছেড়েছুড়ে দিয়ে তার কাছে চলে আসার জন্য তাগাদা দিচ্ছে বারে বার । কিন্তু তানজিলা্র মন তাতে কোনমতেই সায় দিচ্ছে না ! বাবা মাকে ফেলে রেখে স্বার্থপরের মতো বিভুই বিদেশে চলে যাওয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারে না সে।
গত রাতে স্ক্যাইপে দীর্ঘক্ষণ কথা হল শাহেদের সাথে ! আর তার বেশীর ভাগই তানজিলার চলে আসা সংক্রান্ত ।চলে আসা কি এতই সহজ । সে চলে গেলে মা বাবাকে দেখবে কে । যদি তার আর এক আধজন ভাইবোন থাকতো , তাহলে হয়তো না ভেবেও অনেক কিছু ভাবা যেত । কিন্ত সে একা আর তাকে ঘিরে বাবামার অনেক স্বপ্ন । তাদেরকে দুঃখ দিয়ে কোথাও চলে যেতে পারে না তানজিলা । কিন্তু শাহেদও কেমন যেন গোঁ ধরে বসে আছে তানজিলার কাছে নিজের ভালবাসার দাবী নিয়ে ।
শাহেদের শান্ত মুখটা দিনকে দিন আরও কেমন যেন গম্ভীর হয়ে উঠছে । কথা বলা যেন ইচ্ছে কোরেই কমিয়ে দিয়েছে সে । তানজিলার শেষ কথা যেন জানা হোয়ে গেছে তার । আর কি কথা !
তানজিলার কিছুই ভালো লাগে না । শাহেদের সাথে হেসে গেয়ে মনের কথা কোয়ে অনেকগুলো বছর কাটিয়েছে সে। কলেজে পড়ার সময় বুয়েটের খুব নামকরা ছাত্র শাহেদ তাঁকে ইলেকটিভ ম্যাথ শেখাতে আসতো । প্রথম প্রথম তানজিলাকে পড়ানোর পুরো সময় জুড়ে মা আশেপাশে উঁকি ঝুকি দিয়ে বেড়াতেন । তারপর শাহেদ নামের সুশ্রী সুন্দর ছেলেটির উপর আস্তা বেড়ে যাওয়াও মার সেই চৌকিদারীর ইতি ঘটেছিল । আর তাতে তানজিলা আর শাহেদ মনে মনে বেজায় খুশীই হয়েছিলো । বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় অতি স্বাভাবিকভাবেই তানজিলার স্বাধীনতা গিয়েছিল অনেকটা বেড়ে । শাহেদের সাথে এখানে ওখানে পাখীর মতো উড়ে বেড়াতে কোন নিষেধ নেই, মানা নেই । তবে বেশ অনেকদিন পরেই মা তার আর শাহেদের ব্যাপারটা জেনেছিলেন । আর তা জেনে খুশী বা অখুশী কোনটাই বোধকরি হননি তিনি । মা বোধহয় আগাম জানতেনই হঠাৎ কোরেই পালটিয়ে যাবে তাঁর মৎস্যকুমারীর ভালবাসার সময় !
মৎস্যকুমারী ! মায়ের দেয়া নাম । ছেলেবেলা থেকেই মা তানজিলাকে এ নামে ডাকতেই যেন বেশী পছন্দ করেন ।মৎস্যকন্যাকে কি আর ধরাছোঁয়া যায় ? মার গভীর আক্ষেপ- তানজিলাও যেন তাই । তোমার জলের মেয়ে, ও মেয়ের মনের তল পাওয়া ভার , মা বাবাকে শুনিয়ে শুনিয়ে প্রায়শঃ হেসে হেসে বলতেন । এখন আরও বেশী বেশী কোরে বলেন । এটা যে তাঁর উপর মার একরাশ অনুযোগে্র বহিঃপ্রকাশ তা বেশ ভালভাবেই বুঝতে পারে তানজিলা । আসলে মার সাথে ইদানীং কিছুই যেন মিলছেনা তার । তাঁর কারণ নিশ্চয় কোরেই শাহেদ ।
তানজিলার ছোট ফুফুর সেই চাচাতো ভাসুরের ছেলে- কি যেন নাম , হ্যাঁ আবির হাসান । সময় আর পেল না সে। ফুরিয়ে যাচ্ছে যেন সবকিছু । ভালো করেই জানে সে এখন তানজিলার অফিস যাওয়ার সময় । সারা পথ জুড়ে জ্যাম । ভ্যাপসা গরম চারপাশটা জুড়ে । ভাগ্যিস অফিসের গাড়ী নয় -নিজেদের গাড়ী , তবুও পথ যেন ফুঁড়োয় না । এরি মধ্যে একেবারেই সাত সকালেই সেই আবির হাসানের ফোন ।
মার সাথে শলাপরামর্শ কোরেই বোধকরি ছোট ফুফু গতকাল ছেলেটিকে তানজিলাদের বাড়ীতে বেড়াতে আসার নাম করে নিয়ে এসেছিলেন । তানজিলার বাবার মতোই নাকি এ ছেলেটির বাবাও একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী । বাইরে থেকে লেখাপড়া শেষ কোরে দেশে ফিরে আবির হাসান নাকি তাঁর বাবার ব্যবসার হাল ধরেছে । এহেন পাত্রকে তানজিলার বাবা মার পছন্দ না হয়ে যায় না । তবে সবকিছুই যে নির্ভর করছে তানজিলার হ্যাঁ কিংবা না এর উপরে ।
মেয়ের বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে । কম সময় তো গেল না । বছর দুই আগে লেখাপড়া চুকিয়ে বিসিএস দিয়ে সরকারি চাকুরী । হোক ভাল চাকুরী , হোক তা প্রথম শ্রেণীর – তারপরও বিয়ে তো করতে হবে নাকি । মা ফাঁক পেলেই গজ গজ করেন !
আবির হাসান আজ বেশ একটু সকাল সকাল বাড়ী ফিরতে অনুরোধ করেছে তানজিলাকে । হবু স্ত্রীকে সাথে কোরে লং ড্রাইভে যেতে চায় সে ।
তানজিলা বেশ বুঝতে পারছে নিশ্চয় কোরে এ ব্যাপারে ছোট ফুফুকে দিয়ে ছেলেটি মাবাবার মতও নিয়ে নিয়েছে। ভীষণ কনফিডেন্ট শোনাচ্ছিল আবির হাসান এর গলার স্বর । তা শুনে রাগ আর বিরক্তি ধাঁ কোরে এক লাফে বেড়ে গেল তানজিলার । আর এই আবির হাসান নামের একদিনের চেনাজানা ছেলেটি এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তানজিলা এখন তাঁর নিজস্ব প্রোপার্টি । এই দাবী দাবী ভাব নেয়া ওভার স্মার্ট পুরুষ মানুষগুলোকে মোটেও ভাল্লাগে না তানজিলার ।
এর পরপরই এল মার ফোন । শেষমেশ কি বললো তানজিলা তাই শুনবার প্রত্যাশায় । হাঁ না কিছুই বলেনি সে । তবে ?
তবে কি ?
তুমি যাবে না ? মার কণ্ঠে গভীর অনুযোগ । এত জেদ ভালো নয় । পড়ে পস্তাবে –বলতে বলতে ও পাশ থেকে ফোনের লাইনটা গেল চট কোরে কেটে।
মার কথায় তানজিলা মনে মনে ভাবে- সেকি সত্যিই জেদী , একরোখা । যার মতের সাথে মার মত কোন মতেই মিলছে না। মিলাতে গেলে ঘুরে ফিরে কোথা থেকে যেন আবার শাহেদ এসে সামনে দাঁড়ায় । এই মানুষটিই কি তাঁকে দিনকে দিন এতোটা পালটিয়ে দিচ্ছে ?
না , আগের মতই থাকতে হবে । অফিসের কেউ যেন ঘুণাক্ষরেও টের না পায় তানজিলার মনের কথা । এখানে সে সত্যিই অন্যরকম থাকবে। একেবারে বাড়ীর উল্টোটা । দারুন হাসি খুশী । দারুন কথা পাগল । এমনই কি অন্যরকম সেজে থাকতে হয় কাজের পরিবেশে ? অফিসে ?
নীলা আপুকে খুব ভালো লাগে তানজিলার । ভয়ও লাগে । কেমন জানি মানুষের মন বুঝতে পারে সে । যদিও তানজিলা চুপ করে থাকলে জোর করে মন ভালো করার চেষ্টা করে না তবে মাঝে মধ্যে মনের কথা খুঁচিয়ে বের করতে চায় ।
তানজিলা সব বোঝে । কিন্তু সে কিছুই বলবে না । সে যে জলের মেয়ে । অতল জলের গহ্বর থেকে মনের কথা বের করা এত সহজ নয় ।
আজ আফরিন আপুর চেয়ার খালি । দু দিনের সি এল নিয়েছে সে । জ্বর । রুমটা ক্যামন ফাঁকা ফাঁকা লাগছে । আফরিন আপু যে সব কথায় এত ফোঁড়ন কাটেন , তবুও তাঁকে না দেখলে ভাল লাগে না তানজিলার । কি যে পচা স্বভাব তাঁর । সবার জন্য কেবল মায়া ।
মা বলেন , দুষ্টু লোকের জন্য এত মায়া থাকতে নেই ।
আচ্ছা , শাহেদ কি সত্যিই অন্য রকম হয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। সেলফিস । যে কেবল নিজেকে নিয়ে আর নিজের বাবামা ভাইবোনদের নিয়ে ভাবছে ! বেচারা । হয়তো ভাবতেই হবে তাকে । আর এই ভাবনাটাই খুব তাড়াতাড়ি হয়তো একটা স্থায়ী রুপ নেবে । শাহেদ বিদেশ বিভূঁই থেকে সময় কোরে একদিন দেশে ফিরে এসে মধ্যবিত্ত ঘরের কোন সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে কোরে সাথে নিয়ে যাবে । আর তানজিলা তা কেবলই চেয়ে চেয়ে দেখবে ।
বায়েজীদ স্যারকে আজ বড্ড আনমনা দেখাচ্ছে ।আফরিন আপু অফিসে এলে তবু একটু নড়ে চড়ে বসতে দেখা যায় তাঁকে ।না এলে , রাজ্যির অলসতা যেন ভর করে তাঁর মাঝে । কেবলই ঘরের উত্তর দিকের খোলা জানালাটা দিয়ে দূরের ছাতিম গাছটার দিকে একমনে চেয়ে থাকে সে । গাছের মাথায় সবুজ পাতার ফাঁকে অগুনতি টিয়া পাখীর আনাগোনা । বসে বসে সেসব পাখীদের খেলা দেখে বায়েজীদ আর আপন মনেই মাঝেমধ্যে লুকিয়ে হেসে উঠে । তারপর আড়চোখে এদিক ওদিক তাকায় । কেউ দেখে ফেললো নাকি এই ভয়ে ।
তানজিলার গলা উঁচিয়ে বলতে ইচ্ছে করে – স্যার ,আপনার লুকানো হাসি আমি কিন্তু ঠিকঠিক দেখে ফেলেছি । কিন্তু সে বলে না । আহা, মানুষটা একটু হাসছে হাসুক । বায়েজীদ স্যার মুখ ফুটে না বললেও, তানজিলা বেশ বুঝতে পারে এই মানুষটার মনেও তাঁর মতো অনেক দুঃখ জমা । তা না হলে কি আর কেউ সবসময় এতো গুরু গম্ভীর মুখে বসে থাকতে পারে ? ইস, যেন গ্রানাইট পাথর দিয়ে তৈরী মানুষটি । মাঝে মধ্যে ছোট্ট করে লুকানো সেই হাসিটা দেখে মনে হয় পাহাড়ের গায়ে চিলতে জলের আলতো ছোঁয়া । আর এখন সিগারেট খাওয়ার জন্য বাহিরের লম্বা করিডোরটা পেড়িয়ে টয়লেটের শেষটায় যে চিলতে বারান্দাটা আছে সেখানে যেয়ে আয়েশ করে সিগারের ধুয়া ছাড়বে সে - আর সেই সময়টা যে হয়ে গেছে তা ঘড়ি না দেখেই বেশ বুঝতে পারে তানজিলা।
আসলে তানজিলা আগে ভাগেই সব জানে । সব বোঝে । ঘরে আর বাহিরে সবারই মনের খবর যেন তাঁর জানা । জানবেই না কেন বা সে । সে যে অতল জলের মেয়ে !
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
১৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×