somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৫বছরের জন্য যদি সামুর ব্লগারদের বাংলাদেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হতো বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরকেও ছাড়িয়ে যেত।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যেহেতু পোস্টের শিরোনাম সামুর ব্লগারদের নিয়ে তাই সামু ও সামুর ব্লগারদের সম্পর্কে কিছু কথা বলেই পোস্টটি শুরু করি।

যদি প্রশ্ন করা হয় বাংলাদেশের সেরা ব্লগ কোনটি তবে কোন সন্দেহ ছাড়া উত্তর হবে সামহোয়্যার ইন ব্লগ। এই ব্লগে এই পোস্টটি লেখা শুরু করার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১ লক্ষ ৬২ হাজার ২ শত ৪৪ জন ব্লগার রেজিস্ট্রেশন করা ছিলো আমি সামুর ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ৮৫৪ নাম্বার ব্লগার। সামুর সুচতুরডেডিকেটেড ব্লগাররা অনেক আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিলো সামুর ১ নাম্বার পজিশন বজায় রাখতে হলে ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই নিরপেক্ষ হতে হবে। যদিও আওয়ামীলীগ বলে সামু ছাগু ব্লগ আবার বি এন পি বলে সামু নাস্তিক ভাদা ব্লগ এর পরও সামুর সাধারণ ব্লগাররা নিজেদের সাহিত্য চর্চা বা নাগরিক সাংবাদিকতার নিরপেক্ষ প্লাটফর্ম হিসেবে সামুকেই সর্বপ্রথম নির্বাচন করেন।এই ব্লগের পরিচালক ব্লগারদের স্বাধীন মত প্রকাশে বাঁধা দনের বিরুদ্ধে সবসময় প্রতিবাদী ছিলেন।

২০১২ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারির পর থেকে বাংলা ব্লগ ও ব্লগার বাংলাদেশের সকল পেশার শ্রেনীর মানুষ এমনকি গ্রামে গঞ্জে পর্যন্ত পরিচিত হয়েছেন। নানা ভাবে আলোচিত হয়েছেন। তারা দেখিয়ে দিয়েছেন বিগত ৪৫ বছরে যা হয়নি তা ব্লগাররা একত্রিত হয়ে একটি নিরপেক্ষ উদ্যোগ নিয়ে খুব সহজেই করতে পারে। সামুর ব্লগারদের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিল রাজাকারের বিচার হবে। ২০১৩ সালে সে স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। সরকারের একটি বিষয় প্রশংসা করতেই হবে আর তা হলো রাজাকারের বিচারের ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার যথেষ্ট আন্তরিক ছিলো।অবশ্য এখানে জামায়াত ভিন্নমত পোষণ করে। তাদের বক্তব্য যুদ্ধাপরাধীর বিচার আওয়ামীলীগের একটি রাজনৈতিক মুলা। ও আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার অন্যতম প্রধান ইস্যু। আর এ ক্ষেত্রে তাদের অন্যতম প্রধান যুক্তি হলো সরকার যেখানে মুহূর্তের মধ্যে সংবিধান পরিবর্তন করে একদলীয় নির্বাচন করতে পারে , ৪ মিনিটে ঢাকা দুই ভাগ করতে পারে, ৫ ৭ ধারায় অনলাইনে মানুষের কণ্ঠরোধ করতে পারে, হেফাজত ইসলাম এর বিশাল গণজমায়েত কে মাত্র ২ ঘণ্টাই বাতাসে উড়িয়ে পারে, বিরোধী মতের ৩ টি চ্যানেল , ১ টি পত্রিকা ও ও জামাতের একটি ব্লগ বন্ধ করে দিতে পারে সেখানে জামায়াত কে নিষিদ্ধ করেনা কেন ? অবশ্যই এই প্রশ্নের জবাবে আওয়ামীলীগ নীরব থাকতে দেখা যায় এবং এই অভিযোগ এর বিরুদ্ধে তাদের গ্রহণযোগ্য কোন যুক্তিও নেই। তাই প্রথম দিকে বি এন পি এর ব্লগাররা শাহবাগ এর গণজাগরণ মঞ্চকে সমর্থন দিলেও পরে মঞ্চটি লীগ পরিচালিত একটি রাজনৈতিক কার্যক্রম হিসেবে চিহ্নিত করে সে আন্দোলন এর সাথে সহমত পোষণ করলেও মঞ্চে নেতৃত্বে থাকা চিহ্নিত আওয়ামীলীগ ও নাস্তিক ব্লগার দের কখনো সমর্থন করেনি।

ব্লগারদের অসহযোগ আন্দোলন, ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত নাছোড় বান্দার মত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া এবং শেষ পর্যন্ত রায় নিয়ে বাড়ি ফেরা সব মিলিয়ে বাংলাদেশের আপামর জনতার কাছে ব্লগ ব্লগাররা বিশেষ ভাবে পরিচিত হয়ে বাংলা ব্লগকে সমৃদ্ধ করেছে।তাই অন্যান্য ব্লগের ব্লগারদের মতো আমরা সামুর ব্লগাররাও সরকারকে সাধুবাদ জানাই। ধন্যবাদ জানাই। মাননীয় সরকার আমরা সামুর ব্লগাররা আমাদের স্বপ্ন পূরণ করতে সাহায্য করার জন্য আপনার কাছে কৃতজ্ঞ। রাজাকারের ফাঁসির রায় কার্যকর করার পেছনে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে ব্লগাররা। ব্লগারদের এক হওয়া ছাড়া এটি কখনোই সম্ভব ছিলো না।

কিন্তু প্রিয় ব্লগার রাজাকারের বিচার ছাড়াও বাংলাদেশে বহু সমস্যা বিদ্যমান। একটি দেশের উন্নতি সে দেশটির অর্থনীতি , বহির্বিশ্বের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির উপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাংলাদেশের এই তিনটির অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় । বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত আমাদের অর্থনীতি , একমাত্র ভারত ছাড়া বহির্বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুব খারাপ। আর শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস এতই জঘন্য থেকে জঘন্যতম হচ্ছে যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে সাধারণ ছাত্র ছাত্রী শুধু নয় মানুষ গড়ার কারিগররাও অনিরাপদ

রাজাকারের ফাঁসির মত করে অন্যান্য সব গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যু গুলোতেও ব্লগারদের এক হওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন হলেও অন্য সমস্যা গুলোর ক্ষেত্রে সকল মতবাদের ব্লগাররা কখনো এক হয়ে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। তাই দেশের অন্যান্য সমস্যা গুলোর সমাধান এর জন্যও ব্লগারদের এক হয়ে প্রয়োজনে তীব্র গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলা দরকার বলে মনে করি।

আমাদের দেশের এই মুহূর্তে নাম্বার ১ সমস্যা ভারত। ১) সীমান্তে মানুষ হত্যা ২) বাংলাদেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র ৩) সুন্দর বনকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র ৪) টিপাই-মুখ বাধ দিয়ে বাংলাদেশকে মরুভূমি বানানোর ষড়যন্ত্র, ৫) বাংলাদেশের সিনেমা হল গুলোতে ভারতীয় সিনেমা প্রদর্শন করে বাংলা চলচ্চিত্রকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র ৬) বিনা করে ভারতীয় এয়ারটেল কোম্পানি সহ অন্যান্য কোম্পানির বাংলাদেশে ব্যবসা। সব লিখতে গেলে ১০০ ছাড়িয়ে যাবে।

যদি ব্লগাররা ক্ষমতায় থাকতো তাহলে এই সমস্যা গুলো তারা ৭ দিনে সমাধান করে ফেলতেন। কারণ জাতীয় ইস্যুতে আমরা সবসময় এক। কিছু দলকানা পাকিদের ভারতের দালালি করলেও অন্য সব ব্লগার জাতীয় স্বার্থ গুলোতে এক। সীমান্তে মানুষ হত্যার প্রতিবাদে ভারতীয় ওয়েবসাইট হ্যাক এর কথা নিশ্চয় আমরা ভুলে যাইনি। ভাদারা ছাড়া সবাই কী বোর্ড যোদ্ধাদের সমর্থন দিয়েছিলো কারণ সরকারের কাছে এদেশের মানুষের জীবনের চেয়েও ভারত বেশী প্রিয় হলেও ব্লগারদের কাছে ফেলানী সহ সীমান্তে নিহত প্রায় ১১০০ বাংলাদেশী বেশী প্রিয়। এখন প্রশ্ন হলো কি করে সমাধান করতেন? সহজ উত্তর আমরা প্রয়োজনে না খেয়ে থাকতাম অথবা আমার ভাই এর জীবন বাঁচানোর জন্য বা আমাদের গর্বের ক্রিকেটকে বাঁচানোর জন্য বেশি দামে অন্য দেশ থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতাম আর ভারতের সকল পণ্য ও চ্যানেল বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতাম। ভারতের সরকার কিন্তু আমাদের সরকারেরর মত নয়। তাদের কাছে সবার আগে দেশ। আর বাংলাদেশ যদি ভারতীয় পণ্য বর্জন করে তবে ভারতের কত বিলিয়ন কোটি টাকা ক্ষতি হবে তা বর্ণনা দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। ভারত আমাদের ক্রিকেটকে কখনো ভালো চোখে দেখেনি। সবসময় হিংসা করেছে। টিপাই মুখ বাঁধ দিয়ে আমার দেশকে মরুভূমি বানাতে চায়। রামপাল প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের গর্বের সুন্দরবনকে ধ্বংস করে দিতে চায়। ব্লগাররা ভারতকে স্পষ্ট ভাষা হুশিয়ার করে দিতেন আমাদের প্রতি নির্যাতন ও আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে তোমাদের নির্লজ্জ নাকটি গলানো বন্ধ করো। না হলে আমরা তোমাদের বর্জন করতে বাধ্য হবো।


মিডল ইস্টের বাংলাদেশী শ্রমিক নির্যাতন ও ভিসা সমস্যার সমাধানঃ বাংলাদেশ তার মোট জাতীয় আয়ের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আসে বিদেশে কর্মরত শ্রমিকদের মাধ্যমে।২০১২-১৩ অর্থবছরে আমাদের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ১০,৩৭৯,৮৬৭ কোটি টাকায়, যা ২০১১-১২ অর্থবছরে ছিল ৯,১৮১,৪১৪ কোটি টাকা (বৃদ্ধির হার ১৩.০৫ শতাংশ)। বেশির ভাগ শ্রমিক কাজ করে মিডল ইস্টে। সদ্য সমাপ্ত ২০১৩ সালে রেমিটেন্স এসেছে ১ হাজার ৩৮৩ কোটি ৮০ লাখ (১৩ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন) ডলার। । যার ৩ ভাগের ২ ভাগ এসেছে মিডল ইস্ট থেকে। অথচ সেই মিডল ইস্টের সাথে সরকারের সম্পর্ক অত্যন্ত খারাপ। আমাদের দেশে সৌদি ডিপ্লোম্যাটিক খুন হয় অথচ সরকার খুনিদের এখনো খুঁজে বের করতে পারেনি। দুবাই এর সাথে সম্পর্ক অত্যন্ত খারাপ। সবচেয়ে দুঃখের বিষয় হলো ইউ এ ই বাংলাদেশের ১০ লাখেরও বেশি শ্রমিক কাজ করে বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা রেমিটেন্স অর্জন করলেও লক্ষ লক্ষ পরিবারের দরিদ্রতা গোছলেও ওয়ার্ল্ড এক্সপো ২০২০ আয়োজনের জন্য বাংলাদেশ সরকার ভোট দিয়েছে রাশিয়াকে। জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন কাকে ভোট দেওয়া উচিত ছিলো আর সরকার কাকে ভোট দিয়েছে। অনেক দিন ধরে ইউ এ ই এর ভিসা বন্ধ। অথচ ভিসা খুলার ব্যাপারে সরকারের কোন মাথা ব্যথা নেই। তার উপর রাশিয়াকে ভোট দেওয়ার কারণে হুমকির মুখে বাংলাদেশের শ্রমবাজার।

এছাড়াও পদ্মা সেতু ইস্যু নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক এর সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত খারাপ । দুর্নীতির অভিযোগে বিশ্বব্যাংক পদ্মাসেতু প্রকল্পে ১০২ কোটি টাকার ঋণচুক্তি বাতিলের পর জাইকা, এডিবি এবং আইডিবি তাদের ঋণচুক্তি বাতিল করেছে। ডঃ ইউনুছ ইস্যুতেও পশ্চিমাদের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক তেমন ভালো নয়। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচন নিয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক খারাপ। তারা নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠান নি। এগুলো বাংলাদেশের জন্য কখনো ভালো ফলাফল বয়ে আনবেনা।

শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস রোধঃ সম্প্রতি রাবির ছাত্রলীগ পুলিশের যৌথ হামলায় ন্যায্য দাবিতে আন্দোলনরত সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের আহত হয়ে হসপিটালে ভর্তি হওয়া এই কিছু দিন আগেও অনলাইনে হট নিউজ ছিলো। তাই শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস নিয়ে ও মেধাবীদের পশু হয়ে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের বার বার রক্তাক্ত দেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা।যে দেশের মেধা নেই সে দেশ কখনো উন্নতি করতে পারেনা। আর মেধার উন্নতির জন্য শিক্ষাঙ্গনের উন্নয়ন অনস্বীকার্য
এর আগেও বিসিএস সহ সকল সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিল এবং বিসিএসের ফল বাতিল করে পুনঃর্মূল্যায়নের দাবিতে নামা চাকরিপ্রার্থীদের মিছিলে দফায় দফায় হামলা করেছে পুলিশ এবং ছাত্রলীগ। বিসিএস পরীক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষে রাজধানীর শাহবাগ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিলো। সংঘর্ষে চারজন গুলিবিদ্ধসহ অর্ধশতাধিক ছাত্র-ছাত্রী আহত হয়েছিলেন। বিভিন্ন স্থান থেকে অন্তত ২০ জনকে আটক করেছে পুলিশ। শাহবাগ অবরোধ করতে ব্যর্থ হয়ে আন্দোলনকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল করেন। পরে মিছিলে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে তারা ভিসি বাসভবনসহ ক্যাম্পাসে ভাংচুর করেন। শিক্ষার্থীদের 'পিছু হটাতে' কয়েক রাউন্ড গুলি এবং কয়েকশ' রাউন্ড টিয়ার শেল ছোঁড়ে পুলিশ।

এভাবে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় সন্ত্রাসীদের অত্যাচারে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অতিষ্ঠ । কখনো বুয়েট কখনো কুয়েট কখনো শাবিপ্রবি কখনো চবি। কখনো রাবি কখনো জাবি। কোথায় নেই সন্ত্রাস? হাতে গোনা কয়েকটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া আর কয়টি প্রাইভেট ইউনি থেকে মেধাবী বের হয়? দেশের কতভাগ মানুষের সামর্থ্য আছে ছেলে মেয়েদের প্রাইভেট ইউনিতে পড়ানোর?

শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস আমাদের জাতীয় সমস্যা। তাই সন্ত্রাস রোধেও আমাদের একত্রিত হওয়া অত্যন্ত জরুরী।

যদি আজ বাংলাদেশ সরকার পরিচালনার দায়িত্ব ব্লগারদের দেওয়া হতো তাহলে তারা মিডল ইস্টের সাথে সম্পর্ক আরো ভালো করে অতিসত্বর যে সব দেশ গুলোর ভিসা বাংলাদেশীদের জন্য বন্ধ সেগুলো খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করে ২০২০ সালের মধ্যে রেমিটেন্স অন্তত আরও ১০ গুন বাড়াতেন। সাথে নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা না করে দেশের স্বার্থে ইউরোপ আমেরিকার সাথেও তারা সম্পর্ক জোরদার করা সহ বিশ্বের সব দেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতেন ।অর্থনৈতিক সমস্যা গুলোর সমাধান করতেন।
৫ বছরের জন্য ব্লগারদের বাংলাদেশের পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হোক। :P:P


সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
৪৫টি মন্তব্য ৪৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×