somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রমজান, সংযম ও সহমর্মিতা

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পবিত্র মাস রমজান প্রতিটি রোজাদারের জন্য বিশেষ ফজিলতের মাস। খাওয়া-দাওয়া, কেনাকাটা থেকে শুরু করে প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংযমের শিক্ষা দেয় রমজান। রমজান মাসের বিশেষত্ব হচ্ছে, এ মাস সংযম, শুদ্ধতা, পরিচ্ছন্নতা ও সহমর্মিতার শিক্ষা দেয়।আল কুরআনে আছে, ‘হে বিশ্বাসীগণ! তোমাদের জন্যে রোজার বিধান দেয়া হল যেমনটি দেয়া হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকেও, যাতে তোমরা আত্ম সংযমের নীতি অবলম্বন করতে পার।’ রোজা স্রষ্টা প্রদত্ত অত্যন্ত কল্যাণকর এক ব্যবস্থা। যা খুবই বিজ্ঞানসম্মত, মানবতার জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ। রোজার মাধ্যমে মানুষের সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবনের দায়িত্ববোধ জাগ্রত হয়, আত্মিক পরিশোধন লাভ হয়, স্রষ্টা প্রদত্ত অসংখ্য নেয়ামতের শুকরিয়া জ্ঞাপন হয়।ধনীরা রমজানের সময় অভুক্ত থাকার মাধ্যমে দরিদ্রদের দারিদ্রাবস্থা ও ক্ষুধার তাড়না পরিপূর্ণরুপে অনুভব করতে পারে। এ কারণে তাদের মাঝে দরিদ্রদের প্রতি করুণার উদ্রেক হয়।

ইসলামী জীবন বিধানের পঞ্চ স্তম্ভের অন্যতম স্তম্ভ রোজা।রোজাকে আরবীতে বলে সাওম।সিয়াম শব্দটি সাওম শব্দের বহুবচন। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে, বিরত থাকা, আত্ম সংযম, নিবৃত থাকা, অবিরাম প্রচেষ্টা, কঠোর সাধনা, চুপ থাকা, রক্ষা করা, ছেড়ে দেয়া। পারিভাষিক সংজ্ঞায় আল্লামা জুরজানী (র) বলেন, নিয়্যাত সহকারে সুবহে সাদিক হতে মাগরিব পর্য,ন্ত যাবতীয় পানাহার ও যাবতীয় ইন্দ্রিয় তৃপ্তি থেকে বিরত থাকাই হল সাওম। আল্লামা জুহায়লী বলেন, ২য় হিজরির শাবান মাসের ১০তারিখে রোজা ফরজ করা হয়। রোজা ফরজ করার হিকমত হচ্ছে, ১. তাকওয়া অর্জিত হয় ২. আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য অর্জন করা যায় ৩. অফুরন্ত রহমত লাভ হয় ৪. জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৫. কুপ্রবৃত্তি দূর হয় ৬. অন্তর পরিশুদ্ধ হয় ৭. শয়তানের আক্রমণ প্রতিহত করার শক্তি অর্জিত হয় ৮. বিপদগ্রস্ত ও অভাবগ্রস্তদের সাহায্য সহযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়। ৯. অতীতের গুণাহর ক্ষমা পাওয়া যায়। ১০. শরীর ও মন সুস্থ ও সতেজ হয়।

পবিত্র রমজানে, সবচেয়ে ধনী থেকে অতি ফকির পর্য ন্ত সকলের আত্মাই উপলব্ধি করে যে, সে নিজে মালিক নয় বরং অন্যের মালিকানাধীন, স্বাধীন নয় বরং অন্যের বান্দা। পানি পানের মত অতি সহজ ও সাধারণ কাজও অনুমতি ছাড়া করতে পারেনা।এভাবে রোজা আত্মাকে আলোকিত করে, স্বর্গীয় প্রেরণার উন্মেষ ঘটায়, অহংকার দূরীভূত করে। মহিমান্বিত ও মর্যািদাপূর্ণ ইবাদত রোজায় শারীরিক কল্যাণ কল্যাণ লাভ হয়। ডায়বেটিস, হার্ট ডিজীজ্, হাইপারটেনশন, গ্যাসট্রিক এসিডিটি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দেহে গড়ে ওঠে। রোজার মাধ্যমে মানসিক কল্যাণ হাসিল হয়। মনের মধ্যে স্বর্গীয় প্রশান্তি প্রবাহিত হয়।আধ্যাত্মিক কল্যাণ লাভ হয়। মহান আল্লাহর সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে ওঠে। রোজায় পরকালীন কল্যাণও আছে।রোজার কারণে দেহ ও মন স্রষ্টার সন্তুষ্টি পেতে উদগ্রীব হয়। খনিজ দ্রব্য উত্তোলন করেই কাজে লাগানো যায় না, আর্দ্র ভূমিতে ফসল উৎপন্ন হয়না। রোজা আমাদের মনকে স্রষ্টার সন্তুষ্টি পাবার উপযুক্ত হিসেবে তৈরী করে। সংযম ও সাধনার মাধ্যমেই আসে মুক্তি।

রোজা অতি গাফিল ও দাম্ভিকদেরকে স্বীয় অপারগতা, দুর্বলতা ও দারিদ্রতাকে উপলব্ধি করায়। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যা্স্ত পর্য ন্ত পানাহার থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে স্রষ্টার প্রতি গভীর ভালবাসার প্রকাশ ঘটে। নফস বা আত্মার মূল দাবি তিনটি।১. ক্ষুধার দাবি ২. যৌন আবেগ ৩. শান্তি ও বিশ্রাম। রোজার মাধ্যমে নফসকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন হয়।কম খাওয়া, কম কথা বলা, কম ঘুম- নফস নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার। কম খাওয়ার কল্যাণ হচ্ছে, এটা স্বাস্থ্যের জন্য অনুকূল এবং দীর্ঘ জীবন লাভে সহায়ক।হিপোক্রেটস বলেছিলেন,অসুস্থ দেহে যতই খাদ্য দেবে রোগ বালাই ততই বাড়তে থাকবে। কম খাওয়া মেদ কমাতে অধিক কার্যূকারী।স্বাস্থ্যের জন্যে খাদ্য নিয়ন্ত্রণ অধিক কার্যাকর।কম ও পরিমিত খাদ্যই সুস্থতার চাবিকাঠি।অধিক খাওয়ায় প্যারলাইসিস হয়, ডায়াবেটিসের সূত্রপাত হয়, ব্লাড প্রেসার বৃদ্ধি পায়, দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ দুর্বল হয়, তাড়াতাড়ি বার্ধক্য নেমে আসে, দেহ মোটা ও স্থুল হয়, পায়খানা প্রস্রাবের নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা কমে, হৃদপিন্ডকে বর্ধিত শক্তি ক্ষয় করতে হয়। রোজা শরীরের অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করে, বিপাক ক্রিয়া শক্তিশালী করে, করোনারী ধমনীকে চর্বিমুক্ত করে, জমে থাকা চর্বি দূর করে, রক্ত প্রবাহে বাধা দূর করে। রোজা হার্টের রোগীদের জন্য কল্যাণকর, শারীরিক রোগ প্রতিরোধে ঢালের মত, অস্বাভাবিক গ্যাসট্রিক এসিডিটি স্বাভাবিক পর্যাকয়ে আনে, পেপটিক আলসার থেকে রোগীকে পরিত্রাণ দেয়।

নফসের চাহিদার শেষ নেই। তাই নফসে আম্মারাহ থেকে নফসে মুতমাইন্নার পর্যায়য়ে নিজের নফসকে উন্নীত করতে হলে প্রশিক্ষণ, পরিশোধন ও নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা অর্জন করা জরুরী। রোজা যেমন নফসকে নিয়ন্ত্রণের মানসিক শক্তি জোগায় তেমনি শরীরের জন্যেও কল্যাণ বয়ে আনে। রোজা সুস্থ দেহ ও সুন্দর মনের মানুষ হিসাবে রোজাদার দেরকে প্রস্তুত করে।রোজার মাধ্যমে প্রবৃত্তির তাড়না নিয়ন্ত্রণ করার ব্যাপারে বিশেষ শক্তি অর্জিত হয়, আবেগ ও অনুভূতি উন্নত হয়। মানুষের পবিত্র অনুভূতি শক্তি জাগ্রত করার জন্য রোজা একটি প্রভাবশালী রুকন।এর মাধ্যমে শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক কল্যাণ অর্জিত হয়। রোজার তাৎক্ষণিক প্রভাব পরিস্থিতি পরিবর্তন করে।আত্মত্যাগের প্রবণতা তৈরি হয়।স্থায়ীভাবে পরের জন্যে ত্যাগ স্বীকারের মানসিকতা সৃষ্টি হওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আত্মত্যাগের মত বিরল গুণ রোজা মানুষের মধ্যে সৃষ্টি করে। রোজা সত্যবাদিতা শিক্ষা দেয়। মানুষকে সত্যনিষ্ঠ, ন্যায়পরায়ণ ও সংযত জীবন যাপনে অভ্যস্ত করে ক্রমান্বয়ে আলোর পথে ধাবিত করে।রোজা আদর্শনীতি এবং খোদাভীতি শিখায়।রোজা অহমিকাবোধ দমন করে। ক্রোধ, মানসিক উত্তেজনা, অনিয়ন্ত্রিত আবেগ এবং অশোভন ক্রিয়াকর্ম বহুলাংশে কমিয়ে দেয়। রোজার মাধ্যমে পারস্পরিক নৈকট্য এবং ভালবাসা সৃষ্টি হয়। রোজা পারস্পরিক নৈকট্যলাভের সেতুবন্ধন।রোজাদার দ্বিধাহীন চিত্তে দান করেন, মানুষকে সাহায্য করেন, সৎ পরামর্শ দেন-এসবের মাধ্যমে ইতিবাচক প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। উদারতার ফলে কার্পণ্যতা, সংকীর্ণতা ও শঠতা দূর হয়।

রোজা প্রার্থনা ও আত্মসমর্পনের স্বাদ এনে দেয়।এতে দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ লাভ হয়।রোজা অহমিকা দূর করে। আত্মপূজা ও আত্মপ্রীতি কমে যায়। হিংসা বিদ্বেষ ও অহংবোধ দূর হওয়ার ফলে মানুষের অপরাধ প্রবণতা কমে যায়।রোজা সময় সচেতনতা বাড়ায়, সময়ের সদ্ব্যবহার করতে শিখায়, জটিলতা দূর করে। জীবনকে সহজ, সরল ও গতিময় করে। এতে নফসের তারবিয়াহ তথা তাসাউফের চর্চা করাটা সহজ হয়। প্রকৃত নিয়মে রোজা রাখলে দুনিয়া ও আখেরাত দু’জাহানের কল্যাণই লাভ হয়।রোজা গণতন্ত্র শিকায়, মানবপ্রেম জাগ্রত করে। অন্যকে সম্মান করা এবং অপরের মতামতকে শ্রদ্ধা করার মনোভাব তৈরি হয়।রোজা ক্ষুধার্ত ও অসহায় মানুষের প্রতি সহানুভুতিশীল হতে এবং কোমল ব্যবহার করতে শিখায়। ফলে একজন মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন সামাজিক মানুষ হিসাবে নিজেকে পর হিতৈষী করে গড়ে তোলাটা সহজ হয়।রোজার মাধ্যমে রোজাদার এমনভাবে প্রশিক্ষণ লাভ করে যে তিনি স্রষ্টা ও সৃষ্টির কল্যাণে নিবেদিত হবার অফুরন্ত প্রাণশক্তি সম্পন্ন মানুষে পরিণত হন। স্রষ্টা যদি রাজি খুশি হয়ে যায় এর চেয়ে বেশি আনন্দের আর কিইবা আছে?

রমজানে অনেকে যিকির, ফিকির আর শুকর বৃদ্ধি করে। ইবাদত বন্দেগীতে সময় ব্যয় করায় রুহের আধিপত্য বৃদ্ধি পায়, নফসের চেয়ে রুহ বেশি শক্তিশালী হয়।নাফসের খায়েশ ও জৈবিক তাড়না থেকে মানুষকে বিরত রাখার জন্যই রোজা। রোজার পূর্ণতা প্রাপ্তির জন্যে হারাম ও অর্থহীন কাজ থেকে নিজের অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে বিরত রাখা এবং অনুভূতিকে সাধনায় ব্যস্ত রাখা দরকার। যেমন- জিহ্বার রোজা হল- মিথ্যা, পরনিন্দা ও অশ্লীল কথাবার্তা থেকে বিরত রাখা। একই সাথে কুরআন তিলাওয়াত, আল্লাহর যিকির, তাসবীহ ও দরুদ-ইসতিগফারের মাধ্যমে জিহ্বাকে সদা ব্যস্ত রাখা। চোখের রোজা হল- খারাপ কিছু দেখা থেকে বিরত রেখে শিক্ষণীয় বিষয়গুলোতে দৃষ্টি নিবন্ধন করা। কানের রোজা হল- অশ্লীল কিছু শ্রবণ থেকে বিরত রেখে কুরআন ও সত্যকে শ্রবণ করানো।

রমজানে সিয়াম সাধনার মাধ্যমে মানুষের নাফস এক প্রকার সংযমে অভ্যস্ত হয়, অল্পতে তুষ্ট থেকে যিকির ও ইবাদতের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধিতে ব্যস্ত থাকে এবং আনুগত্যের শিক্ষা লাভ করে। ফলে রোজাদার ধৈরর্যখধারণ ও সহনশীলতা অর্জনের ক্ষমতা লাভ করে। এজন্যেই ক্ষুধার তাড়নায় পেটের কান্না সত্ত্বেও রোজাদারদের মাঝে আনন্দের নিষ্পাপ হাসি ফুঁটে উঠে।আত্ম সংযম, আত্ম নিয়ন্ত্রণ, আত্মশুদ্ধি, আধ্যাত্মিক উন্নতি সাধনে রোজা অনিবার্যর ও অপরিহার্যে ইবাদত। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে, পারস্পরিক সম্প্রীতি-সহানুভূতি ও সাম্য সৃষ্টিতে, নৈতিক ও দৈহিক শৃঙ্খলা বিধানে রোজার ভূমিকা খুবই তাৎপর্যদপূর্ণ। তাই আসুন আমরা রোজার প্রকৃত শিক্ষাকে নিজেদের বাস্তব জীবনে অনুশীলন করি। বিপদগ্রস্তকে সহায়তা করি, দু:খীদের পাশে দাঁড়াই, বঞ্চিত ও নির্যাজতিতদের মুখে হাসি ফুঁটাতে সচেষ্ট হই, নিজে ভোগের চেয়ে পরের জন্যে ত্যাগ স্বীকারকে গুরুত্ব দেই।নিজে সংযমী হই এবং পরের প্রতি উদারতা ও সহমর্মীতা পোষণ করি। সকল সংকীর্ণতা ও নীঁচুতার উর্ধ্বে ওঠে শান্তিময় আবাসের নিশ্চয়তা বিধানে সচেষ্ট হই।প্রেমময় সমাজ ও মানবিক বিশ্ব গড়ে তুলি।


২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রোএক্টিভিটি এবং কম্পাউন্ড ইফেক্ট: আমার গুরুত্বপূর্ণ দুইটি শিক্ষা

লিখেছেন মাহদী হাসান শিহাব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১



আমার গুরুত্বপূর্ন দুইটা লার্নিং শেয়ার করি। এই দুইটা টুল মাথায় রাখলে দৈনন্দিন কাজ করা অনেক সহজ হয়। টুল দুইটা কাজ করতে ও কাজ শেষ করতে ম্যাজিক হিসাবে কাজ করে।

এক.

স্টিফেন কোভের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

লিখেছেন সায়েমার ব্লগ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ
ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

১।
যৌন প্রাকৃতিক, জেন্ডার নয়।জেন্ডার মানুষের সৃষ্টি (social, cultural construction)। যৌনকে বিভিন্ন সমাজ বিভিন্ন সময়ে যেভাবে ডিল করে, তাঁকে ঘিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির ঝলক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি এবং মনের শান্তির খোঁজে

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০১



সরল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সংমিশ্রণে একটি ঘূর্ণায়মান পথ জুড়ে ঘুরে বেড়ানোর অবস্থানে আমি খুব শান্তি অনুভব করি। নদীর জল ছুঁয়ে পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে এক আন্তরিক সংযোগ অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×