সজীব বুঝতে পারল যারা বিরল সংগীত প্রতিভা, তাদের মঞ্চ এটি। সজীব বুঝল এটাই আবীরের সুযোগ, এটাই আবীরের লক্ষ্য। সজীব বাসায় গিয়ে আবীরকে ফোন দিল-
-হেলো আবির, কিরে কেমন আছিস?
-এইত দোস্ত ভাল, তোর খবর কি, ডাক্তার হচ্ছিস কবে? তা আমাকে ফ্রী সেবা দিবি তো?”
-ফাইজলামি রাখ, তোর জন্য একটা সুখবর আছে।
-কি?
-সামনে একটা রিয়েলিটি শো শুরু হবে। এটি হবে একটি প্রতিযোগিতা যেখানে তোদের মত প্রতিভা, যারা ভাল গান গাইতে পারে, কিন্তু প্লাটফর্ম পাচ্ছে না নিজের নৈপুণ্য প্রদর্শনের, তারা লড়বে। বিজয়ীদের জন্য আছে একটি মিউজিক প্রোডাক্টশন হাউসের সাথে ৩ বছরের ১ কোটি টাকার চুক্তি এবং আয়োজকদের পক্ষ হতে একটি গাড়ি। রেজিস্ট্রেশনের আর মাত্র ১ সপ্তাহ বাকি আছে। কবে করবি বল?
- সজীব আর কিছু বলবি?
- আরে! তোকে এত বড় একটা নিউজ দিলাম, আর তুই কিছু বললি না? আজিব চিড়িয়া তো তুই।
- দোস্ত, কাস্টমার দাড়িয়ে আছে, পরে কথা বলব। রাখি।
ফোনটা রেখে দিল আবীর। সজীবের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ল। কি ব্যাপার, আবীর এমন করল কেন? তাহলে আবীরের কি তার কথা বিশ্বাস করেনি। নাহ! আবীরের সাথে দেখা করতে হবে।
পরের দিন সকালে সজীব ঘুম থেকে উঠল। আজ সে ক্লাসে যাবে না। আজ তাকে সজীবের সাথে দেখা করতে হবে। তড়িঘড়ি করে নাস্তা করে সে রওনা দিল।.........(চলতে থাকবে)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




