somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিরোধী দলের আন্দোলন দমনে সব সরকারের একই রীতি !.

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিরোধীদলের অবরোধ, ধর্মঘট, রাজধানীসহ সরকারি কার্যলয় ঘেরাও আন্দোলন দমনে প্রচলিত সরকারি রীতি পিছু ছাড়ছে না। অতিতের মতই সব সরকার একে পথে হাটছে। এবারও আন্দোলন প্রতিহত করতেই সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের নির্দেশেই পরিবহন মালিকরা সব রুরুটের যান চলাচল বন্ধ করে দেন। রাজধানীর সাথে সারাদেশের সড়ক ও নৌ পথের যোযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। রাজধানীসহ দেশজুড়ে নিরাপত্তার নামে শুরু গণগ্রেফতার। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব সময়ই এসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। যানবাহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয় নাশকতার আশঙ্কায় মালিকপক্ষ নিজেরাই ঢাকাগামী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন। অপর দিকে নাশকতা প্রতিরোধের নামে আন্দোলন দমনে সরকাররিভাবে বৈধ সকল পদক্ষেপ নেয়া হয়। মিছিল মিটিং ও সমাবেশে প্রশাসন দিয়ে হামলা চালানো হয়েছে। এভাবেই সরকার ও বিরোধী দল মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে পালন করেছে হরতাল, অবরোধ, ধর্মঘট। চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
১৯৯৫-৯৬ বা ২০০৬-০৭ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের শেষ সময় দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার দাবিতে আওয়ামীলীগ যে আন্দোলন শুরু করে তা প্রতিহত করতে তৎকালীন সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছিল। আন্দোলনকারীরা ঢাকাতে জমায়েত না হতে পারে এজন্য সড়ক ও নৌ-পরিবহনগুলোর মালিকদের চাপের মুখে রাখা হয়েছিল। দেশের বিভিন্ন জেলাগুলো থেকে সরকারিভাবে রাজধানীকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছিল। বিশেষ করে ২০০৬ সালে আওয়ামীলীগের অবরোধ কর্মসূচি দমন করতে সন্ত্রাস দমনের নামে হয়েছে দেশজুড়ে চালানো হয় যৌথবাহিনীর অভিযান। অসংখ্য মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে, গ্রেফতার করে জেলে পোরা হয়েছিল। নেতাকর্মীদের বাসায় তল্লাশী চলেছে একই কায়দায়। বিরোধীদলের আন্দোলন প্রতিহত করতে মিছিল মিটিং সমাবেশে পুলিশি হামলা চালানো হয়। এছাড়া আওয়ামীলীগ ৯৬ সালে ৯ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ঢাকা ঘেরাও করতে যে আন্দোলন শুরু করেছিল তা প্রতিহত করতে তৎকালীন সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী সক্রিয় হয়ে ওঠেছিল। সরকারী প্রশাসনের পাশাপাশি নেতাদের নির্দেশেই পরিবহন মালিকরা সব রুরুটের যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছিল। ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াতের জোট সরকার বিরোধীদলকে দুর্বল করতে বিচার বিভাগকে এড়িয়ে "অপারেশন ক্লিন হার্ট" পরিচালনা করে অর্ধশতাধিক মানুষকে হত্যা করে বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি দিয়েছিল। এরবাইরে সরকার দলী নেতাকর্মীরা বিরোধী দলের উপর প্রকাশ্যে হামলা চালিয়েছে। ২০০১এর ২০ জানুয়ারি ঢাকার পল্টন ময়দানে কমিউনিস্ট পার্টির সমাবেশে বোমা হামলা চালিয়েছিল সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। ভয়ংকর সেই বোমা বিস্ফোরণে নিহত হয়েছিলেন ৭ জন সাধারণ নেতা-কর্মী আর আহত হয়েছিলেন শতাধিক মানুষ। একই ভাবে ২০০১ সালে ২৬ সেপ্টেম্বর বাগেরহাটে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় সরকার থেকে সদ্য বিদায়ী দলের নেতাকর্মীরা বোমা-হামলা চালায়। এঘটনায় নিহত হন ৮ জন, গরুতর আহত হয়েছিলেন ২০। একই ভাবে মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা বাগেরহাটে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণার সময় পরিকল্পিতভাবে বোমা হামলা চালায়। এত ঘটনাস্থলেই নিহত হন ৮ জন। তবে এসব ঘটনার মধ্যে বড় ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করা হয় বঙ্গবন্ধূ এভিনিউয়ের গ্রেনেড হামলাকে। ২০০৪ সালে সরকারি মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে তৎকালিন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হানিসার উপর বোমা হামলা চালায়। ওই ঘটনায় নিহত হন ২৪ জন।
এবার বিরোধী জোটের ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ ঘিরে দেশজুড়ে টানটান উত্তেজনা। এ কর্মসূচি সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি বিরোধী জোটের। ঠেকাতে মরিয়া সরকার ও সরকারি দল। দুই পক্ষের কঠোর অবস্থানে জনজীবনে ছড়িয়ে পড়েছে শঙ্কা আর উদ্বেগ। বিরোধী দলের কর্মসূচি ঠেকাতে গত শুক্রবার রাত থেকে কার্যত অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে সারা দেশে। বাস, লঞ্চ চলাচল অনেক স্থানে বন্ধ হয়ে যায় গত শুক্রবার রাতে। মহাসড়কে বসানো হয়েছে কড়া নজরদারি। স্থানে স্থানে যানবাহনে তল্লাশি চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। রাজধানী ও আশপাশের জেলায় চলছে গণগ্রেফতার। বাসা-বাড়ি, মেস ও আবাসিক হোটেলে চালানো হচ্ছে বিশেষ অভিযান। রাজধানীর আবাসিক হোটেলগুলোতে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিরোধী জোটের অবরোধের পর এবার সরকারিভাবে দেয়া অবরোধের কবলে পড়তে যাচ্ছে দেশ। সূত্রগুলো জানিয়েছে, গত শুক্রবার রাতে বরিশাল থেকে ঢাকামুখী বাস ও লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। চট্টগ্রামে বাসের টিকিট বিক্রি বন্ধ করে দেয়া হয়। চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর থেকে সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। যশোর থেকে বাস চললেও রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের টিকেট দেয়া হয়নি। রংপুর থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। রাজশাহী ও ঝিনাইদহ থেকে ঢাকাগামী সব ধরনের বাস চলাচল বন্ধ।
তবে এর আগে আওয়ামীলীগ শাসন আমলে বিএনপিসহ বিরোধী দলীয় জোটগুলোর আন্দোলন প্রতিহত করতে সরকারিভাবে অলিখিত উদ্যোগ থাকলে আন্দোলন দমনে সেগুলোর খুব একটা প্রয়োজন পরেনি। ২০০১ সালে নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন নিয়ে ভিন্নতর কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি না হওয়ায় বিরোধী দল বা জোটের কোন আন্দোলনের প্রয়োজন পড়েনি। সেকারনে বিরোধীদলীয় কার্যক্রম প্রতিহত করতে নির্বাচনের পূর্বে আওয়ামীলীগ সরকারকে বিরোধী দলের উপর খুব একটা দমন নিপীড়ন চালানোর প্রয়োজন পরেনি।
একইভাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদের সরকারের পতনে যে আন্দোলন শুর হয় সেখানেও সরকারি মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী এবং পুলিশকে ব্যবহার করা হয়। বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন প্রতিহত করতে পুরিশকে দিয়ে মিছিল সমাবেশে হামলা ও গুলি চালানো হয়। এরশাদ সরকার বিরোধীদলগুলোর আন্দোলন প্রতিহত করতে ১৯৮৩ সালের ১৪ ও ১৫ ফেব্রুয়ারী ঢাকার মিছিলে সরকারের অলিখিত নির্দেশে পুলিশ গুলি করে হত্যা করে হত্যা করে কাঞ্চন, জাফর, জয়নাল, আইয়ূুব, দিপালী ও ফারুকসহ ৬ জনকে। ১৫ ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মোজাম্মেল নিহত হন। ১৯৮৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী ঢাকায় হরতালের সমর্থনে মিছিল চলাকালে নিহত হয়েচেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র দেলোয়ার হোসেন ও ইব্রাহিম সেলিম। ১ মার্চ সেলিম ও ইব্রহিম হত্যার প্রতিবাদে সাত দল ও ১৫ দল হরতাল ডাকে। সেই হরতালে নিহত হন শ্রমিক তাজুল ইসলাম। একই বছর ২৭ সেপ্টেম্বরের হরতালে ঢাকার কালিগঞ্জে পুলিশের গুলিতে নিহত হন রাজনৈতিক নেতা ময়েজ উদ্দিন, স্বপন কুমার, নেত্রকোনার তিতাস ও আরেকজন নিহত হন। ওই দিনে ঢাকায় পুলিশের গুলিতে একজন রিকশাওয়ালা ও একজন ফুটপাতের দোকানদার নিহত হন। ২৪ নভেম্বর চুয়াাডাঙ্গায় ফজলুর রহমান নামে একজন নিহত হন। ২২ ডিসেম্বর রাজশাহীতে মিছিলে অংশ নেয়ায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের বাবুর্চি আশরাফ, ছাত্র শাজাহান সিরাজ ও পত্রিকার হকার আব্দুল আজিজ। ১৯৮৫ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিলে নিহত হন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র রাউফুন বসুনিয়া। ১৯ মার্চ হরতাল চলাকালে এক কিশোরের মৃত্যু। ২২ এপ্রিল মিছিলে বোমা হামলায় একজন, ৯ অক্টোবর তেজগাঁও পলিটেকনিকে চারজন, ৩০ অক্টোবর ছাত্রনেতা তিতাস, ৩১ অক্টোবর ঢাকার মিরপুরে বিডিআরের গুলিতে ছাত্র স্বপন ও রমিজ নিহত হন। ৭ নভেম্বর আদমজী জুট মিলে ধর্মঘটে হামলায় ১৭ শ্রমিক এবং বিডিআরের গুলিতে তিন শ্রমিক নিহত হন। ১৯৮৬ সালের ৭ মে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পাঁচজন, ১৪ মে হরতালে আটজন, ১৫ অক্টোবর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রতিরোধ আন্দোলনে ১১ জন, ১০ নভেম্বর হরতাল চলাকালে ঢাকার কাঁটাবন এলাকায় সাহাদত নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়। ১৯৮৭ সালের ৯ই মার্চ এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল হক বাবলু, ২২ জুলাই জেলা পরিষদ বিল প্রতিরোধ ও স্কপের হরতালে তিনজন, ২৪ অক্টোবর শ্রমিক নেতা শামসুল আলম, ২৬ অক্টোবর সিরাজগঞ্জের লক্ষ্মীপুরে কৃষক জয়নাল, ১ নভেম্বর কৃষক নেতা হাফিজুর রহমান মোল্লা, ১১ নভেম্বর থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশের গুলিতে ছাত্রনেতা আবুল ফাত্তাহ, ছাত্র বাবলু, যুবনেতা টিটো, শেরপুরের আমিন বাজারে পুলিশের গুলিতে উমেছা খাতুন, গোলাম মোহাম্মদ আসলাম, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে খোকন ও দেশের বিভিন্ন স্থানে তিনজন, ৫ ডিসেম্বর কক্সবাজারের চকোরিয়ায় ছাত্রনেতা দৌলত খান নিহত হন। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামে মিছিলে গুলিবর্ষণে নিহত হন ২২ জন। তাঁরা হলেন ক্ষেতমজুর নেতা রমেশ বৈদ্য, হোটেল কর্মচারী জি কে চৌধুরী, ছাত্র মহিউদ্দিন শামীম, বদরুল, শেখ মোহাম্মদ, সাজ্জাদ হোসেন, মোহাম্মদ হোসেন ও আলবার্ট গোমেজ, আবদুল মান্নান, কাশেম, ডি কে দাস, কুদ্দুস, পংকজ বৈদ্য, চান মিঞা, হাসান, সমর দত্ত, পলাশ, সবুজ হোসেন, কামাল হোসেন, সাহাদাত হোসেন। ৩ মার্চ চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রতিরোধ আন্দোলনের সময় হামলায় ১৫ জনের মৃত্যু হয়। ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর সচিবালয়ে অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুলিশের গুলিতে ছাত্র জেহাদ ও মনোয়ার, হকার জাকির, ভিক্ষুক দুলাল, ১৩ অক্টোবর পুলিশের গুলিতে পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের ছাত্র মনিরুজ্জামান ও সাধন চন্দ্র শীল, ২৭ অক্টোবর হরতাল চলাকালে ঢাকার বাইরে দুজন, ১৪ নভেম্বর আদমজীতে ১১ জন, ২৬ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যাণয়ের চায়ের দোকানদার নিমাই, ২৭ নভেম্বর ডা. শামসুল আলম মিলন, ২৮ নভেম্বর মালিবাগ রেলপথ অবরোধে দুজন, ৩০ নভেম্বর রামপুরায় বিডিআরের গুলিতে একজন, ১ ডিসেম্বর মিরপুরে ছাত্র জাফর, ইটভাঙা শ্রমিক আব্দুল খালেক, মহিলা গার্মেন্টস কর্মী, নুরুল হুদাসহ সাতজন, আট মাসের শিশু ইমন, নীলক্ষেতে একজন, কাজীপাড়ায় দুজন এবং ডেমরা যাত্রাবাড়ীতে দুজন, চট্টগ্রামের কালুরঘাটে একজন, খুলনার খালিশপুরে মহাব্রজ, নারায়ণগঞ্জের মোল্লা পাড়ায় এক কিশোর, ৩ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম ও চাঁদপুরে পুলিশের গুলিতে দুজন, ২৭ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে ময়মনসিংহে দুজন, রাজশাহীতে দুজন, ধানমন্ডিতে একজন ও জিগাতলায় একজন নিহত হন। অবশেষে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর জনতার প্রতিবাদ, প্রতিরোধ আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের মুখে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নয় বছরের সরকারের পতন ঘটে।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রোড জ্যাম ইন ভিয়েতনাম

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



আমার ধারনা ছিল জটিল জ্যাম শুধু বাংলাদেশেই লাগে । কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল । ভিয়েতনামে এরকম জটিলতর জ্যাম নিত্য দিনের ঘটনা । ছবিটি খেয়াল করলে দেখবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×