খবরটি ছিল পশু পাখির ওপর নির্দয় আচরন সংক্রান্ত। রপ্তানিকৃত পশুর প্রতি নির্দয় আচরণের প্রতিবাদে ইন্দোনেশিয়ায় পশু রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে অস্টোলিয় সরকার। দেশটির একটি বেসরকারী সং¯’ার বিডিও ফুটেজসহ এক অভিযোগ আমলে নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সে দেশের কৃষিমন্ত্রী জো লুডুইং।
'অ্যানিমেলস অস্ট্রেলিয়া' আন্দোলনের পরিচালক লিন হোয়াইটের ধারণ করা ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ইন্দোনেশিয়ার কিছু কিছু কসাইখানায় পশু জবাই করার আগে সেগুলোকে চাবুক দিয়ে বেদম পেটানো হ”েছ।
এখানে বোধ জ্ঞানসম্পন্ন মানুষের জন্য অনেক কিছু শিখার আছে।
তাহলে আমরা যারা বাংলাদেশে আছি আমরা কি কখনো বিদেশে আমাদের দেশের শ্রমিকদের ওপর নিযাতনের কথা স্মরণ করতে পারছি। আমরা তার কী প্রতিবাদ করেছিলাম। সরকার পতনের ডাক। আধাবেলা হরতাল। নাহ! আমরা নিরব থেকেছিলাম।
সীমান্তের কথা মনে পড়ে কারো। সেখানে বাংলাদেশী মেয়ে ফেলানির কি হয়েছিল। খেলা”ছলে ছোড়া গুলিতে প্রাণ যায় ফেলানির। তারপর লাশ সৎকার করা হয় সীমান্তের বেড়ায়। কি বিচার হয়েছে তার। মতাধর প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে আমরা প্রতিবাদ না হয় অভিমান করারও সাহস পায়নি। তবে কিভাবে আমরা নিজেদেরকে আত্মসম্মান বোধ সম্পন্ন একটি স্ককীয় জাতী হিসেবে পরিচয় দিব।
কথা গুলো কারো কাছে বাড়াবাড়ি মনে হতে পারে। কিš‘ আমি কি করব। আমার যে বলতে ই”েছ করে । তাই বলে ফেললাম । মাফ করবেন পাঠক।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




