আমি মন থেকে গণতন্ত্র সাপোর্ট করি*না কারণ কেউ যদি আ*ল্লা*হ*র দ্বীন বাদ দিয়ে অন্য দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে তাদের জন্য সূ*রা আল ইমরানের ৮১ নাম্বার আয়াতে আ*ল্লা*হ প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন, তারা কি আ*ল্লা*হর দ্বীনের পরিবর্তে অন্য দিন তালাশ করছে?
দ্বীনকে শুধুমাত্র ধ*র্ম বলে আখ্যায়িত করে আমাদেরকে গণতন্ত্র গিলানো হয়েছে।
উইকিপিডিয়ার উপর আপনাদের আস্থা আছে তাই ওখানে দ্বীনকে কি বলা হচ্ছে দেখুন, 'দ্বীন , একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ই*স*লা*ম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে। একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ই*স*লা*মী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মু*স*লি*মের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে।'
আপনি দ্বীন নিয়ে বিতর্ক করতেই পারেন। হয়তো এটাকে কখনো গণতন্ত্রের পাশে বসাবেন নয়তো সমাজতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্রের । কিন্তু সূ*রা আশ সূ*রা*র ১৬ নং আ*য়া*তে আমাদের মালিক বলে দিয়েছেন, আ*ল্লা*হর দ্বীন মেনে নেওয়ার পর যারা সে সম্পর্কে বিতর্কে লিপ্ত হয় তাদের বিতর্ক আ*ল্লা*হর কাছে বাতিল এবং তাদের জন্য রয়েছে গজব এবং শাস্তি।
সূরা না*স*রের এক এবং দুই নং আয়াতে বেপারটা আরো পরিষ্কার করা হয়েছে । বলা হয়েছে, যখন বিজয় আসবে তখন দলে দলে লোক আ*ল্লা*হ*র দ্বীন কিংবা ইস*লা*মে প্রবেশ করবে। সেই বিজয় কি বলেন তো? ই*স*লা*মিক রাষ্ট্র। যেখানে কো*র*আ*নের অধীনে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হয়।
সূ*রা আল বা*কা*রা*র ১৯৩ নং আ*য়া*তে স্পষ্ট, তোমারা তাদের সাথে লড়াই করো সেই পর্যন্ত যতক্ষণ না দ্বীন প্রতিষ্ঠা হয় এবং ফেতনার অবসান হচ্ছে। কিন্তু তারা নিবৃত হলে হলে তাদের জবরদস্তি করা যাবে না।
দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজে কেউ আপনাকে বাঁধা দিলে আপনার তার সাথে প্রতিরোধ কিংবা যু*দ্ধ পর্যন্ত করার অধিকার রয়েছে যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা যুদ্ধ থামিয়ে দিচ্ছে। তারা ক্ষান্ত হলে আমাদেরও ক্ষান্ত হতে হবে। এটাই ইসলামের সৌন্দর্য।
তবে সূরা বাকারার ২৫৬ নং আ*য়া*তে ক্লিয়ারকাট করা হয়েছে, দ্বী*নে*র বেপারে কোন জবরদস্তি কিংবা বাধ্যবাধকতা নেই।
সবচেয়ে বড় কথা সূ*রা আল ই*ম*রা*নে*র ১৯ নং আ*য়া*তে আ*ল্লা*হ সুস্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন, নিঃসন্দেহে আ*ল্লা*হ*র নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বী*ন একমাত্র ই*স*লা*ম।
সেখানে গ*ণ*ত*ন্ত্র আউট অব সিলেবাস।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

