
বন্ধ্যাত্বের সংজ্ঞা বলা হয়ে থাকে ১ বছর কোন গর্ভনিরোধক ব্যবহার ছাড়া যৌন মিলনের পরও যদি সন্তান লাভ না হয়ে থাকে।
শতকরা ৪০ ভাগ ক্ষেত্রে এর জন্য পুরুষ আর ৩৫ ভাগ ক্ষেত্রে নারী দায়ী হয়ে থাকে। পুরুষ বন্ধ্যাত্বের ফলে পরিবারে দেখা যায় অশান্তি, বহুবিবাহ, ডিভোর্স, এমনকি ঘটতে পারে আত্মহত্যাও।
বাংলাদেশে ধীরে ধীরে এই সমস্যাটি প্রকট আকার ধারণ করছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে বাংলাদেশে এর হার
প্রায় শতকরা ১৫ ভাগ যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। বর্তমানে বাংলাদেশে লক্ষাদিক নিঃসন্তান দম্পতি আছে এবং এই সমস্যা দিনে দিনে বাড়ছে।
সমাজে নারীদেরকে এর জন্য দায়ী করা হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর জন্য পুরুষ দায়ী। গবেষণায় দেখা যায় শতকরা প্রায় ৬০ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষের শারীরিক সমস্যার কারণে বন্ধ্যাত্ব সমস্যা হয়ে থাকে। সাধারণত পুরুষরা সম্পূর্ণ অথবা আংশিক বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ী হয়ে থাকেন। সাধারণত পুরুষের শারীরিক সমস্যা, ডায়বেটিস, বিষণ্ণতা, ধূমপান অথবা মদ্যপান, অতিরিক্ত গর্ভনিরোধকের ব্যবহার এরজন্য দায়ী। এছাড়া ৩৫ বছরের উপরে অধিকাংশ পুরুষই এই রোগের শিকার হন।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




