বিশ্ব সভ্যতার এক লুকায়িত অজানা মহিমার ভাগিদারি হাত্তয়ার অপার বেদনার সহেযাদ্ধার প্রত্যয়ে আমরা হয়েছিলাম অনি:শেষ পথহারা ডানাঝাপটানো চিলের সৃদশ ,কোথায় গিয়ে এই অসমাপ্ত বিপ্লব শেষ হবে সেটা আমাদের জানা না থাকলেত্ত ,আমরা জানি আমাদের যেতে হবে সাজেক।
সাজেক বলতে পাহাড়ের শেষ কোণায়্। এখন শুনুন তার বয়ান ।পার্বত্য এলাকার বাঘাহাটের সাজেক ইউনিয়ন যার জন্মস্থানের চারপাশে রয়েছে ভারতের কথিত সেভেন সিস্টার ।
সাদা মনের মানুষের মত পাহাড়ী সাদা আকাশের রথি হাত্তয়ার জন্য চাঁদের গাড়ির খোলা চাঁদে করে সাজেকে যাত্তয়ার ইচ্ছাকে আমাদের দমানোর সাধ্য ছিল না ।
দিঘীনালা থেকে আমরা গেলাম বাঘাইহাটে ,সেখান থেকে আবার মাচালং,এটি হল সাজেক এর পূবর্বতীস্তর্ ।বধুবার ছাড়া সপ্তাহে এখান থেকে আর কোন চাদের গাড়ি ছাড়েনা।কিন্তু আমাদের আকুল বেদনার কারনে সেদিন আর বূধবার হয়ে উঠেনি। গাড়ির ড্রাইভার মহাশয়কে এখান থেকে সাজেক কত টাকা নাজরানা ত্তনাকে জিজ্ঞাস করলে মহাশয়ের ক্ষু্ধা মেটানোর দায়িত্ব আমাদের ।ঐতিহাসিক সীমাবদ্ধতার কারনে তাকে আমাদের উপবাস মহাশয়কে রাখা ছাড়া কোন উপায় ছিলনা কারন আমাদের অর্থনেতিক অবস্থা কেঙ্গোর সামিল।হাটা সভ্যতার পথ পাড়ি দেত্তয়ার বাসনায় শেষ যাত্রা শুরু করলাম্ । পথিমধ্যে আমােদর সাথে প্রতারনা করে প্রকৃতি বন্ধু করে বৃষ্টির সাথে। আমরা হয়েছিলাম কাক ভেজা। সাজেক ছূইছূই যখন তখন দিনের আলো আমাদের বেয়মানী করে রাত হয়ে যাই । সাজেকের সমস্ত অন্ধকার নেমে আসে প্রকৃতির কোমল বিছানায়।থাকব কেথায় তার ব্যবস্থা এখনো হয়নি ।মিতা নামে একপাড়াহী কন্যা আমাদের আশ্রয়ের যোগানদার । যার সাথে আমিতো দূরেথাক আমার জ্ঞাতিগোষ্টীর কোন জন্মে আলাপ ছিলনা । তাহর ভাষায় আমরা হইলাম তাহার বাহাদুর মেহমান ।
জুমের চাল আর পাহাড়ী অপরিচিত খাবারে আমাদের রাত কাঢা সরি ছিলাম পাহাড়ের মাচার উপর যাহা আমাদের জীবনে এক চরম মধূর পাত্তয়া ।
রাতে ঘুমার আগে বিষময় একাটা কথাশুনে রাতের ঘুম আর হয়নি সে মহামূল্যবান অমৃতমিশ্রিত বয়ান হইল রাতের অন্ধকারে লম্বা পা আসে তার অর্থ বিচ্ছিনতাবাদীরা (রাজনৈতিক বচনে)
রাতে কি হইল তা আগামীকাল্ দিন সকালে যাব কমলাং,যাত্তয়ার পথে বিপত্তি কারন জলপাইরংয়ের সন্ত্রাসী্কোন ভাবেই ক্যাম্পের ত্তপারে যাত্তয়া যাবেনা।যা হোক পরে সে পাথর সরানো গেল ।
অবশেষে আমাদের কমলাং,যাত্তয়ার রাস্তা হলো কিন্তূ ঝূকি বহনের ঝুকি আমাদের নিতে হলো । পরে আমরা পৌছালাম কমলাং। একটি পাথরের উপর এই গ্রাম।এখানে শুধূমাত্র পাংখৈা (কুকি)।সম্পূন্ন বিদেশি্ এদের জীবন আচরন। আরো অনেক কিছূ।
যাহোক আমরা ৩ দিন থেকে সাজেক হতে নিজ আবাসস্থের উদ্দেশ্যে রাত্তনা হলাম।
আবার চাঁদের গাড়ি
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




