somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

আরিফ রুবেল
জীবন বৈচিত্রময়। জীবনের বিচিত্র সব গল্প বলতে পারাটা একটা গুন আর সবার সেই গুনটা থাকে না। গল্প বলার অদ্ভুত গুনটা অর্জনের জন্য সাধনার দরকার। যদিও সবার জীবন সাধনার অনুমতি দেয় না, তবুও সুযোগ পেলেই কেউ কেউ সাধনায় বসে যায়। আমিও সেই সব সাধকদের একজন হতে চাই।

নির্বাচনী ভাবনা ২০১৮ : কার দিকে পাল্লা ভারী ?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কামাল হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপি নির্বাচনে আসার ঘোষনা দেবার পর থেকেই মূলত আসন্ন নির্বাচন নিয়ে এক রকম আগ্রহবোধ করি। এর কারণ হচ্ছে আমি ভেবেছিলাম সম্ভবত বিএনপি বিশ দলকে বাদ দিয়ে কামাল হোসেনদের সাথে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে। যাই হোক শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। তবুও রাজনীতির মাঠ কিছুটা হলেও প্রাণ ফিরে পেয়েছে। এমনকি যে বাম সংগঠনগুলো গতবার বিএনপি ও বিশ দলের সাথে তাল মিলিয়ে নির্বাচন বর্জন করেছিল তারাও নবগঠিত ঐক্যফ্রন্টের পেছনে লাইন ধরে নির্বাচনে আসার ঘোষনা দিয়েছে। যাই হোক এর মধ্যে অনেক সংলাপ, নালিশ ইত্যাদি নাটকীয়তার পর আগামীকাল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমারও এই নির্বাচন নিয়ে ভাবনা আছে এবং সেই ভাবনা ব্লগ একাউন্ট থাকার সুবাদে আপনাদের সাথে শেয়ার করারও ইচ্ছা আছে। নিয়মিত না হলেও ধারাবাহিকভাবে নির্বাচনের এই ক'দিন আপনাদের সাথে আমার মনোভাব ভাগাভাগি করব। আশা করি ভালো না লাগলেও খারাপ লাগবে না।

এক

দেশের মূল রাজনৈতিক গোষ্ঠী দুই ভাগে ভাগ হয়ে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। তাদের সাথে যোগ হয়েছে অন্য অনেক রাজনৈতিক দল ও জোট। নীতি আদর্শ এখানে মূখ্য বিষয় নয়। এখানে ন্যূনতম ইস্যু হচ্ছে যেকোন মূল্যে ক্ষমতায় যাওয়া বা টিকে থাকা। গদির রাজনীতির এই মহাসংগ্রামে এক সময়কার তীব্র শত্রুও আজ আত্মার টুকরা হয়ে গলা জড়াজড়ি করে কৌশল আঁকছে। লুটেরা ধনিক রাজনীতির কালো এই দিকটা ক্রমশ পরিষ্কার হয়ে আসলেও আমাদের জনগণের যেন কিছুই করার নেই। কারণ এই দুই গোষ্ঠীর বাইরে যে বা যাদের তৃতীয় একটি শক্তি হিসেবে দাড়ানোর কথা ছিল তারাই নিজেদের পায়ের নিচের মাটি হারিয়ে এই দুই গোষ্ঠীর সাথেই একাত্ম হয়ে গেছে। অবশ্য একাত্ম হওয়া ছাড়া এদের সামনে আর কোন পথও হয়ত খোলা ছিল না।

আওয়ামী লীগ তার নেতৃত্বে চৌদ্দ দল নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করবে বলে ঠিক করেছে। এর বাইরে তাদের সাথে নির্বাচনী জোট হবার সম্ভাবনা আছে জাতীয় পার্টি এবং বিকল্প ধারার নেতৃত্বে রাজনৈতিক জোট যুক্তফ্রন্টের। যদিও আওয়ামী লীগ এখন পর্যন্ত ২৩১ আসনে তাদের দলীয় এক বা একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে তবুও এটাই যে শেষ কথা না তা ওবায়দুল কাদের গতকালের সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট বোঝা গেছে। আজ জাতীয় পার্টির সাথে বৈঠকে তাদেরকে ৪৫ - ৪৭টি আসন দেয়ার প্রতিশ্রুতির কথা শোনা গেছে (সংবাদপত্রভেদে)। ওদিকে তাদের যে মূল জোট এবং নতুনভাবে যুক্ত হতে চাওয়া যুক্তফ্রন্টের ব্যাপারে এখনও পর্যন্ত খোলাসা করেনি আওয়ামী লীগ। দলীয় প্রার্থীদের ব্যাপারেও কোন কিছুই যে শেষ হয়নি সেটাও পরিষ্কার। হয়ত এই প্রার্থী মনোনয়নের নাটক গড়াবে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ দিন পর্যন্ত।

অপরদিকে জোট গঠন এবং নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষনা দিয়ে সেটাকে আন্দোলনের অংশ হিসেবে নিয়ে বিএনপি এবং বিশ দলকে এক রকম রাজনীতির কৃষ্ণ গহ্বর থেকে তুলে আনেন কামাল হোসেন। ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন এবং শেখ হাসিনার অধীনে কোন নির্বাচন নয় এই স্লোগান দেয়া বিশ দলও পরোক্ষভাবে কামাল হোসেনকে নেতা মেনেই নির্বাচনে আসার প্রস্তুতি নেয়। কিন্তু তাদের এই জোট যে কতটা অপরিপক্ব সেটা বোঝা যায় সরকারের সাথে তাদের সংলাপের সময়। একটা ফুটবল দল যেটা মূলত খ্যাপের খেলোয়ার নিয়ে দল গঠন করে খেলতে নেমেছে তাদের মধ্যে বোঝাপড়ার অভাব হলে যে অবস্থা হবে সেটাই পরীলক্ষিত হয় এই সংলাপে।

সংলাপের মতই তাদের সামনে হঠাত করেই চলে আসে নির্বাচনী তফসিল। যেটা তাদের বক্তব্য শুনলে বোঝা যায় কিছুটা হলেও অপ্রত্যাশিত ছিল। তারা হয়ত ভেবেছিল মার্চে নির্বাচন হবে। এর মধ্যে নিজেদের বোঝাপড়াটা সেরে নেয়া যাবে। কিন্তু বাধ সাধে নির্বাচন কমিশন। অনেক আবেদন নিবেদনের পর তারা (কমিশন) এক সপ্তাহ নির্বাচন পিছিয়েই ক্ষান্ত হয়।

এমতাবস্থায় দুই জোটই নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করে। এর মধ্যে অনেক ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশিদের সংঘর্ষে দুই কিশোর নিহত হয়েছে, বিএনপি অফিসের সামনে পুলিশের সাথে ব্যপক সংঘর্ষে জড়িয়েছে বিএনপি কর্মীরা, মনোনয়নপ্রত্যাশি এক বিএনপি নেতার লাশ পাওয়া গেছে বুড়িগঙ্গায়। সাজাপ্রাপ্ত আসামী তারেক রহমানের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার নেওয়া নিয়ে বিতর্ক হয়েছে মাঠে ঘাটে মিডিয়ায়। সব মিলিয়ে ঝিমিয়ে থাকা বাঙালী যেন প্রাণের ছোয়া পেয়েছে। চায়ের আড্ডা থেকে শুরু করে অফিস আদালত, গণপরিবহন থেকে মিডিয়া সবখানেই রাজনীতি নিয়ে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। শংকাও আছে দেশের পরিস্থিতি আবার ২০১৩-২০১৫ সালের সেই অস্থিতিশীল অবস্থার দিকে মোড় নেয় কি না সেটা নিয়ে।

দুই

আগামীকাল মনোনয়ন জমা দেবার শেষ দিন। আওয়ামী লীগ ২৩১ টি আসনে তাদের প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে। কিছু আসনে দ্বৈত প্রার্থী থাকলেও বেশির ভাগ আসনে একক প্রার্থী দিয়েছে। যদিও আওয়ামী লীগের ৪ হাজারের অধিক মনোনয়ন প্রত্যাশি দেখে অনেকেই মন্তব্য করেছিল হয়ত প্রার্থী ঘোষনার পরে ব্যপক একটা বিদ্রোহভাব দেখা যাবে। তবে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদ দিলে মনে হচ্ছে মোটামুটি এই যাত্রায় হয়ত আওয়ামী লীগ বেঁচে যাবে। জাতীয় পার্টির সাথে আওয়ামী লীগের রাজনীতিটা এবার নির্বাচনে কি হবে সেটা আসলে এখনই মন্তব্য করা যাচ্ছে না। জাতীয় পার্টি একদিকে বলছে তারা ২০০ আসনে প্রার্থী দেবে আবার আরেকদিকে বলছে তারা আওয়ামী লীগের সাথে মহাজোটগতভাবে আসন ভাগাভাগির ভিত্তিতে নির্বাচনে অংশ নেবে।

এখন জাতীয় পার্টি যদি ২০০ আসনে প্রার্থী দিয়েই ফেলে সেক্ষেত্রে নির্বাচনী ভোটের হিসাবে একটা জটিল খেলার সম্ভাবনা আছে। কারণ জাতীয় পার্টি মূলত সরকারের বি টিম হিসেবে সর্বজনস্বীকৃত। কাজেই একই আসনে আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টি স্ব স্ব প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে দাড়ালে বিএনপি তথা ধানের শীষই যে আখেরে লাভবান হবে সেটা পাগলেও বুঝবে। এবং এই আশংকা থেকেই কি না জানি না হয়ত আওয়ামী লীগ প্রায় অর্ধশত আসন দিয়ে জাতীয় পার্টিকে সন্তুষ্ট করতে চাইছে। হয়ত এরশাদ সাহেবকে শেষ পর্যন্ত এতেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। কারণ উনি ইদানিং অনেক বেশি সিএমএইচে যাচ্ছেন এবং ওনাকে নিয়ে সবাই বেশ কৌতুহলী হয়ে উঠেছেন।

জাতীয় ঐক্যপ্রক্রিয়ার উদ্যোক্তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বি চৌধুরী। যদিও রাজনৈতিক কূটচালে শেষ পর্যন্ত ওনার রাজনৈতিক ভবিষ্যতই আজ হুমকির মুখে। ভারসাম্যের রাজনীতির নামে অমূলক আসন ভাগাভাগির আবদারে ওনাদের অবস্থা আজ 'ছাল কুত্তা বাঘা নাম'। যদিও মুখে জামাত বিরোধীতার নাম দিয়ে ওনারা বলছেন ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করতে সাম্প্রদায়ীক রাজনীতি রুখতে জামাত সংশ্লিষ্ট কোন দলের সাথে তারা জোটবদ্ধ হবেন না অথচ যে সরকারের বিরুদ্ধে নানান রকমের অভিযোগ নিয়ে এই সরকারের পতনের জন্য আন্দোলন করলেন সেই সরকারের দুয়ারে ভিক্ষা চাইতে গেলেন, হতে চাইলেন ক্ষমতার অংশিদার। এরশাদের চাইতেও সুযোগসন্ধানী হিসেবে প্রমাণ হলেন বি চৌধুরী এবং তার সুপুত্র মাহি বি ওরফে প্লান বি (ফ্লপ)। ফ্লপ হলেও এই বি চৌধুরী এবং তার যুক্তফ্রন্ট হতে পারে সরকারের জন্য তুরুপের তাস। কিভাবে, আসছি সে কথায়।

তার আগে আসুন জেনে নেই বিএনপি ও তার দুই শরিক জোট ঐক্যফ্রন্ট ও বিশদলের ব্যাপারে। প্রথমেই আসি বিশদল নিয়ে। বিশদলে প্রধান শরিক জামাত। তাদের নিবন্ধন বাতিল হয়েছে। কাজেই তারা হয় বিএনপির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেবে অথবা স্বতন্ত্র হিসেবে। যেভাবেই আসুক তারা বিএনপির জোটসঙ্গী হিসেবে বিএনপির কাধে চড়েই আবার জাতীয় সংসদে আসার ছক কষে ফেলেছে তারা এবং সাফল্যের ব্যাপারে তারা আশাবাদী। এমনকি সেটা হতে পারে বিএনপি যদি শেষ মুহুর্তে নির্বাচনে অংশ নাও নেয় তারা হয়ত বিএনপির পদাঙ্ক অনুসরণ নাও করতে পারে। অসমর্থিত সূত্রে বিএনপির পক্ষ থেকে তাদেরকে ২৫টি আসনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এর বাইরে বিশ দলের অন্য সকল দল মিলে ১৭টি আসন এবং বিএনপি নিজে ২৪০টি আসনে নির্বাচন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এই ২৪০ আসনে তারা আবার ৮০০ জনের মত ব্যাক্তিকে মনোনয়ন দিয়েছে এবং বলছে এটাও তাদের রাজনৈতিক কৌশলের অংশ। যদিও এটা আমার কাছে ৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত দলীয় কোন্দল ঠেকানোর কৌশল ভিন্ন কিছুই মনে হচ্ছে না।

আর এখানেই আসছে বি চৌধুরীর যুক্তফ্রন্টের কথা। বিএনপির একাধিক আসনে অজনপ্রিয় এবং সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত নেতাদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছে এবং আশংকা আছে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা এখনই ঘোষনা করলে এদের অনেকেই বাদ পড়বে। দল পরিবর্তনের একটা হিরিক লেগে যাবে। যেমনটা কিছুটা হলেও দেখা গেছে আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে। মনোনয়নবঞ্চিত নেতাদের কয়েকজন মনোনয়ন পাবার আশায় গণফোরামে যোগ দিলেন তাদের দলের হয়ে মনোনয়ন দাখিল করলেন।

যাই হোক ফিরে আসি বি চৌধুরীর কথায়। বিএনপির এই দলছুট নেতারা যদি বিকল্পধারায় যোগ দেয় এবং বিএনপির ঘাটি হিসেবে পরিচিত আসনগুলোতে পৃথকভাবে নির্বাচন করে তাহলে স্বাভাবিকভাবে নির্বাচনে বিএনপি কিছুটা ব্যাকফুটে চলে যাবে। এর বাইরেও খেলা আছে। বিএনপির আরেক শরিক ঐক্যফ্রন্টের কামাল-মান্না-রব-কাদের সিদ্দীকিদের দেয়া হচ্ছে ১৮ আসন (অসমর্থিত সূত্র) এবং প্রথম আলোর মত জাতীয় পত্রিকাতেও আসন ভাগাভাগিতে তাদের মতানৈক্যের কথা এসেছে ফলাও করে। এখন আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঐক্যফ্রন্টের মনোনয়ন প্রত্যাশিরা স্ব স্ব দলের হয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করছে এবং আসন বন্টনে তারা আরো কিছু সময় নিতে চায়।

তিন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশী কূটনীতিকদের দৌড়ঝাপ বরাবরই দৃষ্টিকটূ হলেও আমাদের রাজনীতিবিদদের এক রকম অসহায় আত্মসমর্পন লক্ষ্য করা যায়। জ্বি হুজুর টাইপ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ভারত, চীন, রাশিয়া ও জাপান বাংলাদেশের নির্বাচনে সজাগ দৃষ্টি রাখবে। অবশ্যই তাদের পছন্দ অপছন্দ আছে এবং বাংলাদেশকে নিয়ে এদের নিজস্ব পরিকল্পনাও আছে। এরা সবাই চেষ্টা করবে এদের আস্থাশীল গোষ্ঠীকেই ক্ষমতায় নিয়ে আসতে। এর পেছনে বাংলাদেশের বিশাল বাজার, জাতীয় সম্পদ ও ভৌগলিক অবস্থান গুরুত্বপূর্ন কারন হিসেবে আছে। আওয়ামী লীগের প্রতি প্রতিবেশি ভারতের আস্থা আছে, আবার আওয়ামী লীগ চীনকেও সমঝে চলার চেষ্টা করে। যদিও ইউনুস ইস্যুর পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একটা দূরত্ব তার আছে কিন্তু আমার মনে হয় না কূটনৈতিক গোষ্ঠীর কাছে শেখ হাসিনার চাইতে ভালো অপশন আছে। তবে কামাল হোসেন তাদের এক পরীক্ষিত বন্ধু হিসেবে নাটকীয়ভাবে সামনে চলে আসতে পারেন এবং আসন ভাগাভাগির এই দোলাচলের সমাপ্তি ঐক্যফ্রন্ট-যুক্তফ্রন্ট যৌথ নির্বাচনের দিকে গড়ায় কি না সেটাই বা কে বলতে পারে ? হয়ত তৃতীয় শক্তি হিসেবে জামাত-জাতীয় পার্টির বাইরে আলোচনায় আসতে পারে এই গোষ্ঠী।

২৭শে নভেম্বর, ২০১৮
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×