somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ঔপন্যাসিক সাঃ উঃ জাঃ মোহাম্মদ মোর্শেদুল কুতুব চৌধুরী মজনু
রিমন শাহরিয়ার, সাবরিনা সোলতানা বৃষ্টি,প্রিয়াংকা তালুকদার ও নাহিদ সরওয়ার এর ব্লগ।সাবধানে পা ফেলুন।

তিনি বাংলার অহংকার-১

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাঃ উঃ জাঃ মোহাম্মদ মোর্শেদুল কুতুব চৌধুরী মজনু,(কন্ঠশিল্পী মজনু মোরশেদ চৌধুরী) পর্যটন নগরী কক্সবাজার জেলার সাগর কণ্যা দ্বীপ কুতুবদিয়া থানার পশ্চিম আলী আকবর ডেইল ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী বংশে ২১ শে এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী,নৃত্যশিল্পী,কথাশিল্পী,কন্ঠশিল্পী,প্রচ্ছদশিল্পী,ভাস্কর্যশিল্পী,গীতিকার, সুরকার, থিয়েটার অভিনেতা, মডেল ও মিউজিক ভিডিও নির্মার্তা। তিনি ৪/৫ বছর বয়স থেকে স্বেচ্ছায় স্বশিক্ষায় চিত্রাংকনে পারদর্শী হয়ে উঠেন । ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন প্রচন্ড মেধাবী । তাই শিক্ষকরা নার্সারী থেকে তাকে ১ম শ্রেণীতে না দিয়ে সরাসরি দ্বিতীয় শ্রেণীতে প্রমোশন দিয়ে দেন ও পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত প্রতিবারই প্রথম হয়ে উত্তীর্ণ হন। এরপর ১৯৯১ সালে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কুতুবদিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ট শ্রেণীতে ভর্তি হন ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম স্থান অধিকার করেন। একই বছর আরোও দুই বার চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে প্রথম স্থান অধিকার করেন। এভাবে দশম শ্রেণী পর্যন্ত প্রতিটা চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরষ্কার ছিল তার জন্য অবধারিত। ৬ষ্ট শ্রেণীতে তিনি স্কুলের স্কাউট দলে যোগ দেন। ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘুর্ণিঝড় উপলক্ষ্য স্কাউট কর্তৃক "জলোচ্ছাস" নামে যে নাটকটি মঞ্চায়িত হয় তাতে মাতৃহীন সন্তানের অভিনয় করেন এবং রিলিফ দিতে কোরিয়ান অধিবাসীদের ও আমেরিকান সৈন্যদের সাথে ইংরেজীতে কথা বলে তাদের অবাক ও মুগ্ধ করেন। ১৯৯২ সালে সপ্তম শ্রেণীতে উর্ত্তীণ হবার পর প্রখ্যাত বেতার শিল্পী বাঙ্গালীর কাছ থেকে গানের তালিম নেন। চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় পাশাপাশি "জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো" দেশাত্ববোধক গানটি গেয়ে জীবনের প্রথম গানের প্রতিযোগীতায় সতের জন প্রতিযোগীকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম পুরস্কার পান। এভাবে কন্ঠ শিল্পী হিসেবে তাঁর পথ চলা হয় শুরু। সারা বছর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেশাত্ববোধক , নজরুলগীতি, পল্লীগীতি ও ভান্ডারী গান গেয়ে সতেরটি পুরস্কার পান। পাশাপাশি কবিতা রচনার প্রতি ঝোঁকে পড়েন। ১৯৯৩ সালে অস্টম শ্রেণীতে উর্ত্তীণ হবার পর স্কুলের সাংস্কৃতিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। রচনা করেন 'শিক্ষার আলো" নাটক। শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্টানে নিজ পরিচালনায় নাটকটি মঞ্চায়িত করেন,যেটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে তিনি নিজেই অভিনয় করেন। সার বৎসরে পুরস্কারের সংখ্যা ১৩ টি। ১৯৯৪ সালে নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হবার পর অভিভাবকরা সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড হতে তাঁকে সরে আসার জন্য বার বার চাপ দেয়। তা স্বত্বেও সারা বছরে পনেরটি পুরস্কার পান। ১৯৯৫ সালে দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। পুরস্কারের সংখ্যা আবারো পনের। পুরস্কারের নতুন বিভাগ উপস্থিত বক্তৃতা, কবিতা আবৃত্তি ও রচনা লিখন। ১৯৯৬ সালে এসএসসিতে ফার্ষ্ট ক্লাস পান, ভর্তি হন ঐতিহ্যবাহী কক্সবাজার সরকারী কলেজে একাদশ বিজ্ঞানে। কলেজের দেয়ালিকায় তিনটি কবিতা স্থান পায়, কলেজের তৎকালীন জিএস কবিতা গুলোর ভুয়সী প্রশংসা করেন। ধীরে ধীরে ঝোকে পড়েন উপন্যাস রচনার প্রতি। 1997 সালের প্রথম দিকে প্রথম উপন্যাস “নিশি রাতের কান্না” রচনার কাজে হাত দেন। মাত্র কয়েক পাতা লেখার পর পরই উপন্যাসটি সহপাঠীদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কিছু কবিতা পেপারে প্রকাশিত হয়। ক্লাস ও প্রাইভেটের বিভিন্ন টেষ্টে সর্বোচ্চ মার্ক পেতে শুরু করায় তার কিছু ফ্রেন্ড তাকে ফিল্ম ও শ্যুটিং দেখার ক্ষেত্রে অভ্যস্থ করার জন্য কৌশলে কলেজ ফাঁকি দিয়ে হিমছড়ি “কে অপরাধী” ছবির শ্যুটিং স্পটে নিয়ে যায়। সেখানে বন্ধুদের অনুরোধে আড্ডারত খল নায়ক হুমায়ুন ফরিদী ও চিত্রনায়িকা শাবনুরের অদূরে দাঁড়িয়ে গোপনে তাদের থেকে লুকিয়ে হুমায়ুন ফরিদীর পোট্রেট আকার সময় চিত্রনায়িকা শাবনুরের চোখে ধরা পড়েন। শাবনুর তাকে ডেকে নিয়ে পোট্রেট দেখেন ও হুমায়ন ফরিদীকে দেখান। রোদে দাড়িয়ে আঁকতে তারঁ কষ্ট হচ্ছে দেখে হুমায়ুন ফরিদী তারঁ জন্যছাতাসহ একজন ছাতাবাহকের ব্যবস্থা করেন। সা: উ: জা : মো: মোশেদুল কুতুব চৌধুরী মজনুর সাথে শাবনুর ও ফরিদীকে কথা বলতে দেখে ও তার জন্য ফরিদীকে ছাতার ব্যবস্থা করতে দেখে ওমর সানীর সূটিং দেখা বাদ দিয়ে সা: উ: জা চৌধুরীর পেছনে শত শত লোক ভীড় জমাতে শুরু করে। তার পোট্রেটের অনেকাংশ তখনও বাকী। উপচে পড়া ভীড়ের সকলেও ফরিদীকে শিল্পী সা: উ: জা চৌধুরী কিভাবে আকছেন দেখতে ভীড়ের লোকজন ধীরে ধীরে সামনের দিকে এগোয়। ফলে শাবনুর-ফরিদীও সা: উ: জা: চৌধুরীর মধ্যবতী দুরত্ব ক্রমশ কমে আসতে শুরু করে। বাধ্য হয়ে ফরিদী ভিড় করা লোকদের বঁকাঝঁকা করে সা: উ: জা: চৌধুরীর চারপাশ হতে সরিয়ে দেন। একটু পর আবারো তারা সা: উ: জা: চৌধুরীর চারপাশে এসে জড়ো হয়। আবারো ফরিদী বকা দেন, শাবনুর সবাইকে অনুরোধ করেন। সবাই আবার পিছিয়ে যায়। এ ধরনের অনেকবার হবার পরে পোট্রেটের ছবিটা হয়ে উঠে জ্যান্ত হুমায়ুন ফরিদী। পোট্রেট দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে শাবনুর সা: উ: জা: চৌধুরীর মঙ্গল কামনা করে অটোগ্রাফ দেন আর হুমায়ুন ফরিদী উচ্ছসিত হয়ে একটানে একটি মানুষ একে অটোগ্রাফ দেন।

পরদিন কক্সবাজার সরকারী কলেজে শাবনুর-ফরিদীর সাথে চৌধুরীর এ কাহিনী ছড়িয়ে পড়লে ‍মুহূর্তে তিনি ক্যাম্পাস হিরু বনে যান, পরিণত হন দর্শনীয় ব্যক্তিত্বে, চিত্রাংকনে তাঁর পাঁকা হাতের খবর সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। বন্ধুদের চক্রান্তের শিকার হয়ে স্যুটিং এ গিয়ে তিনি উল্টো লাভবান্বিত হন। এরপরে তাঁর ঐ সমস্ত ফ্রেন্ড তাঁকে চা, পাঁন ও সিগারেটে অভ্যন্ত করার অনেক চেষ্টা করে বিফল হয়, পাশাপাশি ক্লাসের ও প্রাইভেটের বিভিন্ন টেষ্টে 90% এর উপরে মার্কস পাওয়া তাঁর অব্যাহত থাকে। দ্বিতীয় বর্ষের শেষের দিকে অসুস্থতার কারণে কক্সবাজার সরকারী কলেজ হতে তিনি কুতুবদিয়া কলেজে ট্রান্সফার হয়ে চলে আসেন। ৯৮ সালের এইচ.এস.সি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেন। পরীক্ষা শেষে “ভালবাসা দু:স্বপ্ন”(আই.এস.বি.এন. প্রাপ্ত) নামের উপন্যাস রচনায় মনোনিবেশ করেন। তিন মাসের মধ্যে নব্বই শতাংশ কাজ শেষ করেন। ততদিনে রেজাল্টের দিন ঘনিয়ে আসে। কুতুবদিয়া কলেজের সকল পরীক্ষাথীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়ে সেন্টার ফাষ্ট হন। শিক্ষক মন্ডলীর রিকোয়েস্টে অভিভাবকরা তাকে উচ্চতর শিক্ষার জন্যে কোনো উন্নত কান্ট্রীতে পাঠাবার সিদ্ধান্ত নেন। অভিভাবকরা অনেক ভেবেচিন্তে পার্শ্ববতী কান্ট্রী ভারতে পড়াবার সিদ্ধান্ত নেন। সঠিক এজেন্সির মাধ্যমে ভারতের ভাল কোনো কলেজে ভর্তি করাবার পেছনে 1998 ও 1999 সাল নষ্ট হয়। ইত্যবসরে তিনি হস্তরেখাবিদ্যায় পারদর্শী হয়ে উঠেন। 2000 সালে ক্যালকাতার দক্ষিন গরিয়ার নেতাজী সুভাষ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ব্যাচেলর অব কম্পিউটার এ্যাপ্লিকেশন এ এ্যাডমিশন নেন। এ্যাডমিশন নেবার দুই মাস পর পিতাসহ ক্যালকাতায় গিয়ে " প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য মদ উন্মুক্ত" শুনে সেখানে তার পিতা তাকে পড়াতে রাজি না হওয়ায় দুজনে বাংলাদেশে ফিরে আসেন ও তাঁর অজ্ঞাতে তাঁর পিতা তাকে ঢাকা ন্যাশনাল ইউনিভার্তেটিতে বি.এসসি. ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি করান। তিনি তা গোপনে জানতে পেরে সেখানে পড়তে অ্স্বীকৃতি জানান। ইত্যবসরে গান রচনার প্রতি ঝোঁকে পড়েন ও কোন শিক্ষকের সহায়তা ছাড়া নিজ প্রচেষ্টায় অনেক পরিশ্রমের বিনিময়ে হারমোনিয়ামে গানের সুর উঠাতে পারদর্শী হয়ে উঠেন এবং স্বরচিত গান গুলোতে সুর দেন।
2001 সালে ভারতের ব্যাঙ্গালোর ইউনিভার্সিটির অধীনে বি.এসসি. ইন কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হন। বি.এসসি. ফার্ষ্ট ইয়ারে ভর্তি হওয়া দেশী বিদেশী ছাত্র ছাত্রীদের বরণ করতে ইন্ডিয়ান কলেজ কতৃপক্ষ নবীন বরণ তথা " ওয়েলকাম পার্টি " র আয়োজন করেন, সেই ওয়েলকাম পাটিতে নবীনদের পক্ষ থেকে মধুর কন্ঠে বাংলা গান গেয়ে দেশী বিদেশী ছাত্র ছাত্রীদের নজর কাড়েন- উচ্চ প্রশংসিত হন ও রাতারাতি ক্যাম্পাস হিরু বনে যান। কলেজের সকলের কাছে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল হয়।
কিন্তু ইন্ডিয়ার প্রতিটা কলেজ ভার্সিটিতে উন্নত বিশ্বের সকল কলেজ ভার্সিটির মত রেগীং এর ভয়াবহতা ব্যাপক (জুনিয়র ছাত্রদের উপর স্বদেশী সিনিয়র ছাত্রদের অনৈতিক শারীরিক ও মানসিকর নির্যাতন, যা আইনের দৃষ্টিতে সর্ম্পূনভাবে নিষিদ্ধ তা--ই রাগিং)। তাই বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়ার কলেজ ভার্সিটিতে পড়তে আসা নবাগতরা আসার পরপরই স্বদেশী সিনিয়রদের কাছে শারীরিক বা মানসিক ভাবে নির্যাতিত হয়। কিন্তু পড়তে আসা সবাই ধনী পরিবারের সন্তান ও পড়ালেখায় মেধাবী ও বয়সে তরুন হওয়ায় এ অন্যায়কে বরদাস্ত করতে না পেরে অনেকে নিরুপায় হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিত কেউ বা দেশে পালিয়ে আসার ঝুঁকি নিত।
মিষ্টার চৌধুরীর ব্যাঁচের ১ম বর্ষের যারা সিনিয়রদের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত হয়েছে তারা পরের বর্ষে যারা একই কলেজে ভতি হতে আসবে তাদের উপর কিভাবে নির্যাতন করা হবে তার রুপরেখা তৈরী করে। মিষ্টার চৌধুরী তাতে দ্বিমত পোষন করে বলেন আমরা মানুষ, ভেড়া ছাগল নই। তাই ভেড়া ছাগলের মতো আমরা আমাদের পূর্ববর্তীদের (সিনিয়রদের) অনুসরণ করব না। নতুন যারা আসবে, তাদের কারো সাথে আমাদের শত্রুতামী নেই। ব্যাস, নিজের ব্যাঁচের সবাই চৌধুরীর বিপক্ষে চলে গেল, বলরো-তুমি সিনিয়রদের মাধ্রমে নির্যাতিত হও নি, তাই তোমার অবস্থান আমাদের বিপক্ষে। এরপরেও নিজের ব্যাঁচের সবাইকে অনেক বুঝিয়ে সুজিয়ে ঐক্যবদ্ধ করেন ও রাগিং সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন। সিনিয়র বা মোষ্ট সিনিয়রদের কেউ নবাগতদের উপর রাগিং করলে তার উপর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হবে হুমকি দেন।

মিষ্টার চৌধুরীর ব্যাঁচের ১ম বর্ষের যারা সিনিয়রদের মাধ্যমে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত হয়েছেন, তাঁরা পরের বর্ষে যারা একই কলেজে ভতি হতে আসবে তাদের উপর কিভাবে নির্যাতন করা হবে তার রুপরেখা তৈরী করেন। মিষ্টার চৌধুরী তাতে দ্বিমত পোষন করে বলেন আমরা মানুষ, ভেড়া ছাগল নই। তাই ভেড়া ছাগলের মতো আমরা আমাদের পূর্ববর্তীদের (সিনিয়রদের) অনুসরণ করব না। নতুন যারা আসবে, তাদের কারো সাথে আমাদের শত্রুতামী নেই কাজেই ,তাদের কাউকে আমরা নির্যাতন করবনা বরং হেল্প করব। ব্যাস, নিজের ব্যাঁচের সবাই চৌধুরী সাহেবের বিপক্ষে চলে গেলেন, বললেন-"তুমি সিনিয়রদের মাধ্যমে নির্যাতিত হও নি, হয়েছি আমরা, তাই তোমার অবস্থান আমাদের বিপক্ষে"।‍ " প্রতিশোধ নিতে হলে যারা তোমাদের উপর নির্যাতন করেছে, তাঁদের উপর নাও।যারা নিদোর্ষ, তাদের উপর নয়" এভাবে নিজের ব্যাঁচের সবাইকে অনেক বুঝিয়ে সুজিয়ে ঐক্যবদ্ধ করতে সক্ষম হন ও রাগিং সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন এবং সিনিয়র বা মোষ্ট সিনিয়রদের কেউ নবাগতদের উপর রেগিং করলে রেগীং কারীর উপর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হবে হুমকি দেন।

ফলে পরের বর্ষ হতে নবাগত বাংলাদেশীদের উপর সিনিয়র ও মোষ্ট সিনিয়দের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়। সেই থেকে আজ অবধি সে কলেজে বাংলাদেশী ছাত্ররা সুখে শান্তিতে পড়ালেখা করে আসছে, যা অতীতে কখনো সম্ভব হয়নি।
বিদেশে শিক্ষাঙ্গনে নবাগত স্বদেশীদের উপরে সিনিয়রদের সকল প্রকারের রাগিং বা নীরব সন্ত্রাস বন্ধের লক্ষ্যে 2013-2014 অর্থ বছরে নিজ পরিচালনায় তিনি নির্মাণ করতে যাচ্ছেন এ্যাকশানধর্মী পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি " শিক্ষাঙ্গনে রেগীং কেন?" [অভিনয়ে আগ্রহীরা যোগযোগ করুন 0088-01813830103 সবকটি চরিত্রে অভিনয়ের জন্য নায়ক নায়িকা খোঁজা হচ্ছে। ফরম ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন স্বপ্ন দেখুন আর হিরো হয়ে যান ){ ছবির প্রযোজক বা স্পন্সর হতে আগ্রহীরা যোগাযোগ করুন ০০৮৮-০১৮১৩৮৩০১০৩ নাম্বারে}
2003 সালে ব্যাঙ্গালোরে গুপ্ত ড্যান্স গ্রুপে যুক্ত হন ও সে গ্রুপের অন্যান্য নৃত্যশিল্পীদের সাথে বিভিন্ন কলেজের প্রোগ্রামে, পুজোর প্রোগ্রামে ও থার্টি ফাষ্ট নাইটের ড্যান্স প্রোগ্রামে অংশ নেন। এভাবে নৃত্যশিল্পী হিসাবে তার পথ চলা হয় শুরু। 2004 সালে " কর্ণাটক এ্যানুয়েল ড্যান্স ফেস্টিভল 2004" এর "ফ্যাশন শো"তে (সিনিয়র গ্রুপে) প্রথম পুরস্কার পান ও ব্রেক ড্যান্স কম্পিটিশানে দলীয়ভাবে দ্বিতীয় পুরস্কার পান এবং তার গ্রাজুয়েশান কমপ্লিট করেন। 2004 সালের শেষের দিকে ভিসা নিতে বাংলাদেশে আসেন ও দীর্ঘ সাত মাস বাংলাদেশ থাকার পর উচ্চ শিক্ষার্থে লন্ডন যাবার জন্য IELTS কোর্স করতে মার্চের দিকে ব্যাঙ্গালোর যান। গিয়ে জানতে পারেন- নারী সংক্রান্ত একটি ঝামেলার কারণে গুপ্ত ড্যান্স একাডেমীর কার্যক্রম দীঘদিন ধরে বন্ধ হয়ে আছে। তিনি তা পুর্নগঠনের চেষ্টা করে বুঝতে পারেন সবাইকে গ্রুপে রাখলে আবারো ঝামেলার সৃষ্ঠি হতে পারেতাই ইন্সপেরিয়াল ড্যান্স একাডেমীর আমন্ত্রনে সাড়া দিয়ে তাদের সাথে নিয়মিত নৃত্য প্রেকটিস করেন এবং "............................................................

[ এরপর দেখুন ( তিনি বাংলার অহংকার-2)
( নির্মানের কাজ চলছে) ]





সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
১১টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×