এখন কতো/কোন ধারার রাজনীতি চল্ছে?
এখানে ভিন্ন মুনির ভিন্ন মত থাকলেও একটা বিষয়ে সবাই একমত হবে যে, কেউই এই ধারার রাজনীতি কখোনোই চাই-না/চাইনি, আর কাম্যও নয়!
তবুও চলছে? ইতিহাস টেনে খুব একটা লাভ আছে বলে আমার মনে হ্য় না!
অবশ্য কখোনো কখোনো হয়তো একটা হালকা মানসিক সান্তনা পাওয়া যেতে পারে! তবে সেটাও মিলে যায়, যখন বাস্তব নিয়ে ভাবি।
যা-হোক, এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের করণীয় কি?
উপায় আমরা সবাই জানি! তবুও বলে দিচ্ছি, পরিস্হিতি বিবেচনায় হাত-পা গুটিয়ে, চোখ বন্ধ করে, কানে তুলা দিয়ে এই অসহ্য বাতাস গ্রহণ করা। আর এই অসহ্য বাতাসও-যে আমাদের-কে বাচিয়ে রাখবে-না, এ বিষয়েও আমরা আগে থেকেই জ্ঞান লাভ করেছি!
সব রকম ঝামেলা, ঝঝ্ঞা এড়িয়ে চলা সম্ভব হবে না কোনো-দিনই! আমাদেরকেই নিতে হবে সঠিক সিদ্ধান্তটি।
একটা ব্যাপারে আমরা সবাই নিশ্চিত হতে পারি, সেটা হলো সময়।
এখন সিদ্ধান্তটি কি হবে, সেটার উদ্দেশ্য কি হবে, কিভাবে নিতে হবে ইত্যাদি বিষয়-গুলো নিয়ে কিছু গবেষনা হতে হবে। এই সামগ্রীক বিশ্লেষণের দায়ভার নিতে হবে আমাদের গুণীজনদের, যারা কখোনোই তাদের চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটাতে পারেননি, কিংবা সাহস করেননি। আর করলেও হয়তো সেটা আমরা জানি-না।
একটা সুনির্দিষ্ট সুদীর্ঘ পথ-পরিক্রমা দরকার হবে, যেটা নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌছানোর জন্য পথ প্রদর্শকের মতো কাজ করবে। নীতি-নির্ধারকদের কাজ হবে ঐ পথ-পরিক্রমাটিকে সুবিন্যস্তভাবে সাজানো।
এখন, আমাদের মধ্যে কারা হবেন সেই মাথা সেটা খুজে বের করে তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করা একটা কষ্টকর ব্যাপারই বটে!
তবুও আপনি বসে থাকবেন নিরর্থক, স্বপ্ন দেখবেন ইস্ যদি এমন হতো!
চেষ্টা করবেন-না ঐ ইস্ কিভাবে হতো, আর চিন্তা করলেও সেটার জন্য অন্তত নিজেকে কখোনোই মনোনীত করবেন-না!
অথচ সবার আগে ভালো কিছু আপনিই আশা করছেন!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




