ভারতীয়দের গর্বের টুর্নামেন্ট আইপিএলকে সফল করার জন্য বোর্ড থেকে শুরু করে দর্শক পর্যন্ত সকল স্তরে যে যার মতো পরিশ্রম করে। আমাদের দেশে এতো জমকালো আয়োজন করে লোকাল প্লেয়ারদের প্রোমোট করার জন্য বিসিবি কর্মকর্তারা বিপিএল আয়োজন করে হয়তো আফসোস করা শুরু করেছিলেন। কারণ, আমরা বিপিএল বর্জনের নামে আমাদের দেশের এই টুর্নামেন্টকে ফ্লপই করে দিচ্ছিলাম। থ্যাংকস অলমাইটি, চট্টগ্রামের মানুষ সে আশংকাকে ধুলোয় মিশিয়ে দিলো। বিশ্ববাসী আজ দেখলো, ২০-২০ ম্যাচ কাকে বলে।
বোর্ড কর্তারা ভারতীয়দের দিয়ে ওপেনিং সিরোমনি করিয়েছেন, টুর্নামেন্ট অর্গানাইজ করার জন্য ভারতীয় সংস্থাকে দায়িত্ব দিয়েছেন, এসবকে আমরা বিপিএল বর্জনের ইস্যূ বানিয়েছি। কিন্তু লাভটা কার হতো তাতে? সেই বেজন্মা ভারতীয়দের। নিজেদের প্লেয়ারদের অনুমতি দেয়নি খেলতে, সৌরভকে খেলাতে না পেরে এমনকি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর করতে চেয়েছিলো বিসিবি। হিন্দি কুত্তারা সেটারও অনুমতি দেয়নি দাদাকে। পাছে, বিপিএল জনপ্রিয়তায় আইপিএলকে ছাড়িয়ে যায়। আর আমরা বীর বাঙালিরা, ভারতীয়রা যা চাইছে, মাঠে না গিয়ে সেটাই পূরন করে দিচ্ছি। দর্শক শুন্য গ্যালারি বিপিএলকে অন্তসারশুন্য করে আইপিএলকে সর্বেসর্বা হতে সাহায্য করেছে।
আবার ধন্যবাদ চট্টগ্রামের মানুষকে। ফুল হাউস স্টেডিয়াম, অ্যাকশনে ভরা ম্যাচ এবং ২০-২০র জয়জয়কার।
চিটাগাং রকস!!!!!!!!!!!!!!!!!!