আমাদের সবার প্রিয় জানা আপার একটা বক্তব্য দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। উনি বলেছেন, ''দ্বিমত হলেই হলো। নিজেদের স্বার্থ এবং সুবিধা মত যাকে-তাকে 'জামাত-শিবির', 'রাজাকার', 'নাস্তিক' কিংবা 'ধর্মীয় উগ্রপন্থী' ইত্যাদি বলে যে 'ট্যাগিং' এবং অপপ্রচারের সর্বনাশা খেলা চলে আসছে তার বিরূদ্ধে কই আমরা তো সম্মিলিত হইনি! সোচ্চার হইনি।'' জানা আপার কথাগুলো আমাদের ব্লগের ক্ষেত্রে বর্তমানে কতোটা প্রযোজ্য? আসেন, একটু খতিয়ে দেখি।
তবে আগেই বলে রাখি, আমার এই লেখাটা শুধুমাত্র ট্যাগিং নিয়ে নয়, বরং একজন আউলিয়া ব্লগারের দৈনন্দিন ব্লগীয় কার্যক্রমের বিশালত্ব নিয়ে; ট্যাগিং যার একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ। ''আউলিয়া'' ব্যাপারটা কি জানতে চাইলে আমার আগের পোষ্টটা পড়ে দেখতে পারেন। যাই হোক, যা বলছিলাম। দিন কয়েক আগে এক ব্লগার (নিকের উল্লেখ না করি) বলেছিলেন, এই আউলিয়া বিভিন্ন পোষ্টে গিয়ে গঠনমূলক মন্তব্য করে ব্লগারদের উৎসাহিত করেন, বিশেষ করে, নতুন ব্লগারদেরকে। শুনেই আমি পুরাদস্তুর একটা টাসকি খেলাম……..তৈলবাজির একটা সীমা তো থাকা উচিত, নাকি!! তেল কি আজকাল এতোই শস্তা, যে যেখানে-সেখানে মর্দন করতে হবে! নতুনদের উৎসাহ প্রদানের একটা উদাহরন দেই।
মাসউদুর রহমান রাজন……...একজন নতুন ব্লগার। মাত্র তিন সপ্তাহ উনার ব্লগীয় বয়স। একটা অনুবাদ পোষ্ট করেছেন। পোষ্টের শুরুতেই লেখা আছে, অনুবাদঃ মাসউদুর রহমান রাজন। যথারীতি পোষ্টে আউলিয়া সাব হাজির। কথোপকথন নিম্নরুপ,
আউলিয়াঃ আপনি অনুবাদ করেছেন? (বেকুবীর সূত্রপাত!)
রাজনঃ লেখার শুরুতেই মূল লেখকের নামের নিচে অনুবাদকের নাম দেয়া আছে, চাঁদ ভাই।
আউলিয়াঃ লেখক লিখেছেন, অনুবাদক অনুবাদ করেছেন, আমরা পড়তেছি; আপনি মাঝখানে কি করছেন? (হোয়াট!! হাসবো নাকি কাদবো, বুঝতে পারছি না!!!)
রাজনঃ অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন করেছেন গাজী ভাই। এমন প্রশ্ন ইতিহাসে এর আগে কেউ করেনি। এভাবেই সবার লেখার নিচে কমেন্ট করতে থাকেন। কমেন্ট করবেন আর গুনবেন এক লাখ হতে আর কত বাকি। আপনি সেকেন্ড হবেন। (চমৎকার প্রতি-উত্তর! হ্যাটস অফ!!!)
আউলিয়াঃ আমি কমেন্টে সেকেন্ড নই, আমি ফার্ষ্ট; কোন ব্লগার সামুতে বা অন্য ব্লগে, ৬ বছর ৪ মাসে ৮৫ হজার কমেন্ট করেননি; ভবিষ্যতেও পারবেন না। আমার প্রশ্ন হলো, অনুবাদ করা একটা বইয়ের থেকে কয়েক লাইন প্রকাশ করে আপনি কি শেক্সপিয়ার হতে চাচ্ছেন? (আজাইরা কামে সময়ের এমন নিদারুন অপচয় আর কারে দিয়া সম্ভব!!!)
রাজনঃ আমি তো জানি শেক্সপিয়ার নাট্যকার ছিলেন আর সনেট লিখেছেন, তিনি তো অনুবাদক ছিলেন না। বইটা কি বাংলায় আগে অনুবাদ হইছে? আমার তো মনে হয় না। রেফারেন্স দিতে পারবেন? আর যদি হয়েও থাকে, আমি আবার করতেছি। এতে চুলকানির কী আছে? ( )
আর কমেন্ট করা তো কোন ক্রিয়েটিভ কাজ না, বেশিরভাগ সময়ই ইভ টিজিং বা আরেকজনের পিছনে আংগুল দেয়ার মত একটা কাজ। ফার্স্ট হইলে ক্রিয়েটিভ কোনকাজে হোন। ( )
আউলিয়াঃ আপনি ব্লগার নন, হয়তো রগকাটাদের সাথের লোক মনে হচ্ছে। (এই পর্যায়ে আমার কুমীরের খাজকাটা….খাজকাটা…..খাজকাটা গল্পটা মনে পড়লো!!)।
এভাবেই আমাদের আউলিয়া সাব একেবারে আউট অফ কনটেক্সট এ যে কাউকে জামাত-শিবির, রাজাকার, স্বাধীনতার বিপক্ষের লোক, রগকাটাদের লোক…….ইত্যাদি ট্যাগিং করে থাকেন। আর এভাবেই একজন নতুন ব্লগারকে উনি উৎসাহ দিয়ে থাকেন। উৎসাহ যোগানের কি অনুপম নিদর্শন! এসবের ফলে একজন নবীন সদস্য যদি উৎসাহ হারায়, তাহলে দায় কার? সহব্লগারবৃন্দ আর সামু কর্তৃপক্ষের কাছে আমার প্রশ্ন। বিশেষ করে কর্তৃপক্ষ যদি দয়া করে উত্তর দেন, খুবই বাধিত হই।
এবারে একজন পুরানো ব্লগারকে উনি কিভাবে উৎসাহ দিয়েছেন, সেটা বর্ণনা করি। একজন ব্লগার…...নাম না বলি। চমৎকার গল্প লেখেন। উনার একটা গল্পে আউলিয়া সাব কথা নাই, বার্তা নাই আৎকা মন্তব্য করলেন, ''শুরুটা দেখে মনে হয়, আপনার মগজের সেলগুলোতে কুকুরের কিছু ক্রোমোজম আছে''। এই মন্তব্যের মানে হলো, আউলিয়া সাব প্রকারান্তরে উনাকে কুকুরের বাচ্চা বলছেন!! যদিও প্রতিমন্তব্যে উক্ত ব্লগার নিশ্চিত করেছেন, উনার পিতা একজন homo sapiens! আমাদের কিছু ব্লগার আছেন, যাদেরকে খোলাসা করে না বললে উনারা কিছু বোঝেন না, অত্যন্ত শ্যালো চিন্তা-ভাবনার ব্লগার। দু'দিন আগেই এমন একজনের সাথে আমার কিন্চিৎ বাৎচিৎ করার সৌভাগ্য হয়েছিল, তবে ধৈর্য্য রাখতে পারি নাই বলে মাঝখানে রণে ভঙ্গ দিয়েছিলাম। তাদেরকে বলি, আবার বলবেন না যেন যে, আউলিয়া সাব তো উনাকে কুকুরের বাচ্চা বলেন নাই, আপনি কেন আগ বাড়িয়ে বলছেন? তাই শুধু এটাই বলি, আমরা ক্রোমোজম পাই আমাদের মা-বাবা'র কাছ থেকে। আরো খুলে বলতে হবে? এই হলো সবাইকে গায়ে পড়ে ব্লগিং শেখাতে আসা একজন আউলিয়া ব্লগারের ব্লগিংয়ের নমুনা!
এই দু'টা উদাহরন থেকে আপনারা শিখতে পারলেন…….কিভাবে কথা নাই, বার্তা নাই একজনের পায়ে পাড়া দিয়ে আপনি ঝগড়া করবেন, কিভাবে ট্যাগিং করবেন এবং কিভাবে নতুন কিংবা পুরানো নির্বিশেষে সকল ব্লগারকে উৎসাহ প্রদান করবেন। লেখা বেশী বড় হয়ে যাচ্ছে দেখে আমি উদাহরন প্রদান দু'টাতেই সীমাবদ্ধ রাখলাম, তবে আমার সংগ্রহে কিন্তু প্রচুর স্ক্রীণশট আছে। কারো যদি এই উদাহরন দু'টা মাথার উপর দিয়ে যায় অথবা বিষয়গুলো বুঝতে অসুবিধা হয়, তাহলে আওয়াজ দিবেন। আমি আরো সরবরাহ করবো। তাছাড়া আমি নিশ্চিত, আরো ব্লগার আছেন, যাদের সংগ্রহও অনেক স্ফীত…….উনারাও সহযোগিতা করতে পারবেন নিঃসন্দেহে।
মনে করেন, ব্লগ কর্তৃপক্ষ কোন একটা নিক অনুমোদন দিয়েছেন, কারো একটা লেখা নির্বাচিত করেছেন কিংবা কারো ব্লগিংয়ের প্রশংসা করেছেন; তাতে এই আউলিয়ার কিছুই যায় আসে না। উনি নিক নিয়ে আজেবাজে কথা বলবেন, নির্বাচিতসহ যে কোনও লেখাকে গার্বেজ বলবেন, ব্লগারকে বালছাল ব্লগার বলবেন....….এভাবে প্রতিনিয়ত উনি ব্লগ কর্তৃপক্ষের কর্মের বিপরীতে চোপাবাজি চালিয়ে যাবেন। রাজনীতিতে বিরোধীদলের একটা 'ছায়া মন্ত্রী পরিষদ' থাকে। এই আউলিয়া হলেন এই ব্লগের 'ছায়া কর্তৃপক্ষ'। গায়ে না মানলে কি? মোড়ল তাকে হতেই হবে। এসব করলেই আপনি ওনার মতো ''ছেলেবিটি'' ব্লগার হতে পারবেন।
বিভিন্ন সময়ে উনি ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু, মা. হাসান, নীল আকাশ, করুনাধারা, জটিলভাই, ঢাবিয়ান, আমিসহ আরো অনেককে (সবার নাম নেয়া সম্ভব না বলে ক্ষমাপ্রার্থী) প্রতিনিয়ত বিরতীহীনভাবে ট্যাগিং করে যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। অন্যরা কে কি ভাবেন জানি না, তবে আমি এটাকে এতোদিন পাগল-ছাগলের প্রলাপ হিসাবেই নিয়েছিলাম। কিন্তু কয়েকদিন আগে একজন সন্মানীত রুচিশীল ব্লগারের একটা মন্তব্য পড়ে আকাশ থেকে পড়েছি…..একেবারেই অনাকাঙ্খিত, অনভিপ্রেত একটা মন্তব্য! চিন্তা করলাম, হিটলারের জমানায় জোসেফ গোয়েবলস যেভাবে প্রোপাগান্ডা চালাতো, ক্রমাগত বলে বলে একটা মিথ্যাকে সত্য বলে প্রতিষ্ঠিত করতো, এই আউলিয়া তো ক্রমাগত সেটাই করছে! যে সকল ব্লগার তার পোষ্ট পড়ে না, পড়লেও তার মতের বিপক্ষে কথা বলে, তৈল মর্দন করে না…...তাদেরকে বিভিন্নভাবে ছোট করা কিংবা ট্যাগিং করা এর নিত্যদিনের কাজ হয়ে দাড়িয়েছে। আর এই প্রোপাগান্ডার ফাদে যখন উক্ত সন্মানীত ব্লগারও পড়েছেন, তখন বিষয়টাকে আর হেলাফেলা করা বোধহয় উচিত হবে না।
আমার সাথে এই আউলিয়া এই ধরনের কার্যক্রম চালিয়ে আসছেন আমার ব্লগ জীবনের শুরু থেকেই। পাগল-ছাগলের প্রলাপ হিসাবেই এতোদিন গুরুত্ব দেই নাই। তাছাড়া আমার চামড়া কুমীরের মতো হওয়াতে বিষয়টা অনুভূত হতে সময় লেগেছে; তবে কথা হলো, হেলাফেলা অনেকে কিন্তু করেনও নাই। ঠিক এক বছর আগে ব্লগার নীল আকাশ এমনিভাবেই উনার কিছু কু-কীর্তি নিয়ে আলাপ করেছিলেন। সেখানে আমাদের প্রিয় মডারেটর সাহেবের বিরাট মন্তব্যের কিয়দংশ তুলে ধরছি, ''প্রিয় চাঁদগাজী ভাই, আমি অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি আপনি গত কয়েকদিনে চুড়ান্ত দায়িত্বজ্ঞানহীনের মত কাজ করেছেন। অযাচিতভাবে, অপ্রাসঙ্গিকভাবে ব্যক্তি আক্রমন করেছেন, ইচ্ছেমত ট্যাগ দিয়েছেন। এই ধরনের কাজ প্রথমবার কেউ করলে আমরা তাঁকে সাময়িকভাবে ব্যান করে সর্তক করি। আপনি একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিজেকে দাবী করেছেন, আমরা সেটা মেনে নিয়েছি, একজন সিনিয়র ব্লগার এবং যাদেরকে আপনি কম বেশি আক্রমন করছেন তাদের মধ্যে দুই একজন ছাড়া অধিকাংশই আপনাকে পছন্দ করেন এবং ব্লগের বাইরে আপনাকে নিয়ে কথাও বলেন, ঠাট্টা করেন। তাই আপনাকে বিভিন্ন সময়ে আমরা সল্প মেয়াদে বা দীর্ঘ মেয়াদে ব্যান করে সর্তক করার চেষ্টা করেছি। আপনিও দুঃখ প্রকাশ করেছেন, জানিয়েছেন চেষ্টা করবেন - কিন্তু কোন কারনে ব্যাপারটা হচ্ছে না।
নিয়ম সকলের জন্য সমান। শুধুমাত্র জাতীয় পর্যায়ে অবদান আছে, কোন বিশেষ মেধা আছে সেই হিসাবে হয়ত কেউ বাড়তি সুবিধা পেতে পারেন। তাই আমরা মনে করি - আপনাকে যথেষ্ট সুযোগ দেয়া হয়েছে। এরপর থেকে ব্লগ সংক্রান্ত যে কোন নীতিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগ পেলে তা পর্যালোচনা করে সামহোয়্যারইন ব্লগ টিম সর্বোচ্চ শাস্তিমুলক ব্যবস্থা গ্রহন করবে। আরো পরিষ্কার করে বললে - বর্তমান আইডিটি আপনাকে হারাতে হবে। আশা করি আপনি সর্তক হবেন।''
আর আমাদের আউলিয়া সাব বাণী দিয়েছিলেন, ''আমি এডমিন হিসেবে আপনার ভুমিকা ও বিচারবোধকে সম্মান করি; কোন ব্লগারকে টার্গেট করে এই ধরণের পোষ্ট দেয়া খুবই অন্যায়। আপনাকে ধন্যবাদ; আমি নিয়ম কানুন মেনে চলবো।
আপনারা সবাই জানেন, একটা বিশেষ প্রাণীর লাঙ্গুলকে একটা সরলরৈখিক চোঙ্গের মধ্যে যদি ঢুকিয়ে দেন, সেটা ততদিনই সোজা থাকবে, যতোদিন সেটা চোঙ্গের মধ্যে থাকবে। বের করলেই সেটা আবার বক্রাকৃতি ধারন করবে। অতীব হতাশার বিষয় হলো, এই ধরনের ''লাঙ্গুল চরিত্র-সম্পন্ন'' কিছু মানবও আছে। যারা ধাতানী খেলে কিছুদিন সোজা থাকে, তারপর আবার....………..!!! নয়তো মাত্র এক বছরের মাথায় আবার আমাকে এই ধরনের একটা লেখা লিখতে হলো কেন?
একটা কথা পরিস্কার করি। অনেকেই এসব তথাকথিত ক্যাচাল পোষ্ট এড়িয়ে চলেন। গা বাচান, কিংবা উপদেশ দেন ব্লক করা বা ইগ্নোর করার। কিন্তু সব সময়ে এই প্র্যাক্টিস করা কি ঠিক? এতে করে অন্যায়কারী হয়তো আপনাকে কিছু করতে পারলো না, কিন্তু অন্য অনেকের পিছনে লেগে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করে। সবার সহ্য ক্ষমতা এক না। অনেকে ব্লগ ছেড়েই চলে যায়। কাজেই এদের প্রতিহত করা বা অন্ততঃ চেষ্টা করা সঠিক বলে মনে করি। শুধুমাত্র নিজের গা বাচানোও কিন্তু দিনশেষে একধরনের স্বার্থপরতা। অনেকে বিভিন্ন পোষ্টে ছাড়া ছাড়াভাবে হতাশা প্রকাশ করেন, কিন্তু এই ধরনের পোষ্টে তাদের টিকিটাও দেখা যায় না। এটাও একধরনের স্বার্থপরতা, নয় কি?
আমি আমার মাতা-পিতার বংশের মুক্তিযুদ্ধে অবদানের ফিরিস্তি দিব না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন আমার কার্যক্রমের বর্ননা নিজমুখে দেয়াও আমার কাছে বাহুল্য মনে হয়। সর্বশেষ আমার গত পোষ্টেও আউলিয়া সাব সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিকভাবে নিশ্চয়তা প্রদান করেছেন যে, আমি বাংলাদেশে শিবির করেছি, এখন ইংল্যান্ডেও শিবিরই করছি। তবে আমাকে এতোদিন ধরে জামাত-শিবির, স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি, পাকিদের পক্ষের লোক ইত্যাদি ইত্যাদি অভিধায় ভূষিত করার পেছনের কারন জানার অধিকার আমার অবশ্যই আছে। আমি জানি, সামু কর্তৃপক্ষ এ'ধরনের দেশ বিরোধী ব্যক্তিবিশেষের প্রতি আপোষহীণ। ফলে, আউলিয়া সাব যদি প্রমাণ করতে পারেন, আমাকে এতোদিন যা বলা হয়েছে আমি তাই, তাহলে কর্তৃপক্ষ আমাকে সুলেমানী ব্যানসহ যে কোনও শাস্তি দিতে পারেন, আমি মাথা পেতে নিব। অপরদিকে, উনি আমার বা আমাদের শিবিরত্বের প্রমাণ যদি না দিতে পারেন, তাহলে উনাকে এসব মিথ্যা অভিযোগে অভিযুক্ত করার জন্য, ফালতু ট্যাগিংয়ের জন্য মাফ চাইতে হবে।
ব্লগে আমরা সবাই সমান। আমার মনে হয়, যে কোনও ব্লগারকে ক্রমাগত যা তা বলার কোন বিশেষ ক্ষমতা বা অধিকার কারো থাকা উচিত না।
ফটো ক্রেডিটঃ গুগল।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৮