সমাজের অন্যান্য নিচুস্তরের মানুষের মতোই প্রতনিিয়ত শোষিত হচ্ছিলেন বিডিআর সদস্যরা। তঁাদের এ বিক্ষুব্ধ হওয়াটাই স্বভাবিক। উর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের দ্বারা প্রত্যেক দিন তঁারা পাচ্ছিলেন লাণ্ছনা, অনাদর আর অবহেলা। সেনা কর্মকর্তাদের স্ত্রী-সন্তানরাও কখনো শামিল হয়েছেন এ নিপীড়নে। সেনা কর্মকর্তাদের স্ত্রী-সন্তানদের গাড়ির ড্র্াইভার পর্যন্ত নিম্নস্তরের সিপাহী ও জওয়ানরা। এরা সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম শেষে প্রাপ্য সম্মানটুকুও পান না। এর বদলে মেলে দুর্গম জায়গায় বদলি, তুচ্ছতাচ্ছিল্য, সাসপেন্ডসহ বিভিন্ন ধরনের শারিরীক-মানসিক নির্যাতন চলে প্রতনিিয়ত। এদের অভাব-অভিযোগ শোনার কেউ নেই। নেই কোন ধরনের সহসোগিতা।
দীর্ঘদিন ধরে এভাবে থাকতে থাকতে তঁারা মাঝে-মধ্যে বিদ্রোহী হওয়াটা খুবই যুক্তিযুক্ত। কিন্তু একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না অধ্যাপক ড. হুমায়ুন আজাদ বলেছেন, "বাঙালী কখনো কখনো বিদ্রোহ করে, কখনো সফল হয়, কিন্তু সফল হলে মনে থাকে না সে কেন বিদ্রোহ করেছিল।"
৯০'এর দশকের শুরুতে এরকম এক বিদ্রোহ হয়েছিল। যা খুব সূক্ষ্ণভাবে দমন করা হয়। সেই বিদ্রোহের নেতারা পরবর্তীতে গুম হয়ে যান। এ িবেদ্রােহর েনতারা কতজন েবঁেচ থােকন এটাই েদখার িবষয়। আমােদর নজর রাখতে হবে কত িনর্মমভােব প্রিতশোষ েনয়া হয় এ িবেদ্রােহর।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




