তিন থেকে চার দিন স্থায়ী ছিল আলোক সজ্জার। সন্ধ্যা হলেই মতিঝিল অপরূপা বউয়ের মত সেজে রঙিন আলোয় ঝলমলিয়ে উঠে। অফিসের বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকি অনেকক্ষন। খুব ভালো লাগার আবেশে জড়িয়ে যাই। সময়টাই অন্যরকম হয়ে উঠে। আমি একা দাঁড়িয়ে থাকি। এখানকার কেউ এত সুন্দর দৃশ্য দেখে থমকে যায় না। মুগ্ধতা কেবল আমাকেই জড়িয়ে রাখে। মুহুর্তেই ছবি করে নেই। অফিসের চারপাশেই আলোর বন্যা, একবার দাঁড়াই সামনেয়ারেকবার পিছনে। এখন ছবিগুলো না দিলে মোবাইলেই থেকে যাবে তাই রেখে দিলাম এখানেও। আপনাদের ভ্ল লাগলে আমারও ভালো লাগবে।
মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে তোলা। স্যামসং এস নাইন প্লাস।
২/
৩/
৪/
৫/
৬/
৭/
৮/
৯/
১০/
১১/
©কাজী ফাতেমা ছবি
বিশেষ কোনো দিবস এলে
সেজে উঠে ঢাকা
সন্ধ্যে হলেই ঢাকার বুকে
স্বপ্ন থাকে আঁকা।
বেনারসী শাড়ি পরে
ঢাকা যেনো বউ গো
তোমরা এসে ঢাকার সাথে
একটু কথা কও গো!
রঙবাহারী আলোর সজ্জায়
ঢাকা বসে থাকে
ঘোমটা খুলে নাও দেখে নাও
হাজার আলোর ফাঁকে!
আলোয় আলোয় ভরা ঢাকা
স্বপ্ন সুখের আবেশ
লাল সবুজের ঝিকমিকানি
এ আমার বাংলাদেশ।
আলোর ঝর্না ঢাকার বুকে
ঝরছে অবিরত
ডানা মেলে ওড়ছে আলো
প্রজাপতির মত।
রিক্সা চেপে ঘুরছে মানুষ
কোলে খোকাখুকি
চোখ ঘুরিয়ে ওরা সুখে
মারছে উঁকি ঝুঁকি!
যাচ্ছে গাড়ি হর্ণ বাজিয়ে
হাসছে আলোর ঢাকা
কে বলেছে এখানটাতে
উড়ে শুধু টাকা!
এখানেও স্বপ্ন ওড়ে
হাসে মানুষ সুখে,
একে অন্যের বন্ধুও হয়
বিপদ আপদ দুঃখে!
একতায় হাত ধরে মানুষ
এখানেও চলে
অন্যায় দেখলে এখানেও
মানুষ উঠে জ্বলে।
আলোর শহর ঢাকা আমার
আলোয় থাকুক সেজে
যখন তখন এখানে যাক
সুখের বাজনা বেজে!
বাংলাদেশের রাজধানী এই
রঙের ঢাকা শহর
স্বপ্ন ওড়ে আলোর ঢেউয়ে
সুখে মাখা প্রহর।
১২/
১৩/
১৪/
১৫/
১৬/
১৭/
১৮/
১৯/
২০/
২১/
২২/