০১। এই আকাশের ছবিটি আমার বড় বোনের বাড়ী থেকে নেয়া। শাকির মোহাম্মদ হুড়ারকোল, চুনারুঘাট । সামনেই পিচ পথের ডানে ট্রেন লাইন ছিল এক সময় ট্রেন চলতো বাল্লা ট্রেন। ট্রেন লাইন এখন পরিত্যক্ত।
মরু ভাইকে বলেছিলাম আকাশের ছবি পোস্ট করুম। সেই যে কইলাম আজ পর্যন্ত সময় পাই নাই। সময় আমায় এতটাই ব্যস্ত রেখেছে কারো গল্প পড়তেও পারছি মন্তব্যও করতে পারছি না। ভাল্লাগে না আর। এত প্রেসার নেয়াই যায় না। পিট ব্যথায় ভুগতেছি দুই সপ্তাহ ধরে। যেখানে এসেছি সেখা এক নাগাড়ে তিনটা পর্যন্ত বসে কাজ করতে হয়। তাছাড়া মানুষের প্যারা বড় প্যারা । এখন আর আগের মত আনন্দে কাজ করতে পারছি না। অফিসে আসতেই মন চায় না। এখানে এসে আরেক ঝামেলা ফটোশপ নাই। মেজাজ গরম হই যায়। আমড়ার নিয়ম কানুন।
এই আকাশগুলো চুনারুঘাট আর ময়মনসিংহ হতে বিভিন্ন সময়ে তোলা। আকাশ ভালোবাসি সুযোগ পেলেই আকাশের ছবি উঠাই । দেবরের মেয়ে আমার মোবাইল হাতে নিয়ে বলে বম্মা তোমার মোবাইলে আকাশ আর চা ছাড়া আর কারো ছবি না। আমি হাসি। আমি প্রকৃতির ছবি তুলতে ভালোবাসি । আগে নিজের সেলফি তুলতাম, এখন এসব ভালো লাগে না। কোথাও গেলে সবার ছবি আমি তুলে দেই । ছবির মাঝে আমি থাকি না। অনেকেই অনুরোধ করে ছবি তুলতে। তুললেই ঝামেলা । যে কেউ যে কোনভাবে নেটে ছেড়ে দেয়। যাই হোক প্যাঁচাল বাদ...... আকাশ দেখুন মন ভালো করুন। এই আকাশগুলোর সাথে চব্বিশ লাইনের একেকটি অকবিতা আছে কিন্তু দিতাম না।
০২। এটা ঢাকা জসীম উদ্দিন রোডের ঝিলকুঠির বাসার ছাদ থেকে তুলেছিলাম
০৩। এটা আমাদের বাড়ীর ডোবার পাড়ের ছবি। যে আমগাছটি দেখা যাচ্ছে সেটা এজমালি, দেখা যেত কাঁচা থাকতেই আম ভাগ বাটোয়ারা হয়ে যেত। এখানের জমিগুলোকে গাঙ বলা হয়। এক সময় নাকি গাঙ ছিল । এখনো ক্ষেতে বালি আর বালি।
০৪। আব্বার হাতে লাগানো পাটশাক আর বাড়ীর তালগাছ।
০৫। বাড়ীর পিছনের পিচ রাস্তা। এখানে দাঁড়ালে মন ভালো হয়ে যায়। চারিদিকে সবুজ আর সবুজ উপরে নীল সাদা মেঘ।
০৬। বড় বোনের বাড়ী থেকে আসার সময় সিএনজি থেকে তোলা ছবি। পরে দেখি ঘোড়াও ছবির ভিতর আছে
০৭। চুনারুঘাট চা বাগানের আকাশ। বৃষ্টির সিজনে গেলে এখানকার পরিবেশ সুন্দর থাকে।
০৮। এটা ময়মনসিংহের আকাশ। শ্বশুর বাড়ির ছোট পুকুর, গেলেই আমরা জাল দিয়ে মাছ ধরি।
০৯। এটা শ্বশুর বাড়ীর আকাশ
১০। এটা জসীম উদ্দিন রোড মতিঝিলের বাসার ছাদে তোলা। তুলসি আর আকাশ।