somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

=মেঘের কাছে রোদ্দুরের চিঠি-১২ (আজ শুধু গানের দিন এ লগনও গান শোনাবার)=

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আসসালামুআলাইকুম,
কেমন আছো? আল্লাহর রহমতে ভালোই আছো নিশ্চয়। ভালো থাকাই কাম্য।সকাল বিকাল ভালোই যাচ্ছে আল্লাহর রহমতে। হয়ত তুমি পাশে আছ বলে হা হা হা। সুরহারা পাখি আমি খুঁজে ফিরেছি সুর যেনো কত যুগ যুগ। বেতাল সুরে জীবন ছিল আমার দুর্বিসহ। জীবন চলার ছন্দ যদি কেটে কেটে যায় তবে তুমিই বল কিভাবে আমি কবিতা সাজাব হু! আচম্বিতে আবিস্কার করলাম তোমার মনের সুর আমার মনে মিশে হাল্কা মিষ্টি টুং টাং অনুরণ বেজেই যাচ্ছে। হরদম বেজে যাচ্ছে গান.....

আমার বেলা যে যায় সাঁঝ-বেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুর মেলাতে ।।
একতারাটির একটি তারে
গানের বেদন বইতে নারে,
তোমার সাথে বারে বারে
হার মেনেছি এই খেলাতে
তোমার সুরে সুরে সুরে মেলাতে ।।
এ তার বাঁধা কাছের সুরে,
ঐ বাঁশি যে বাজে দূরে । (রবি)

আচ্ছা তুমি কি গান শুনো- কি গান? বাংলা, ইংলিশ, হিন্দি। আমি সব ধরণের গানই পছন্দ করি। যে গানের সুর মন ছুঁয়ে যায় সেই গানগুলো মনগীটারে সুর তুলে সকাল সাঁঝে। মন খারাপ বা ভালো দুই অবস্থাতেই গান শুনে মজা পাই। যেমন মন খারাপ থাকলে গান শুনে সাথে গেয়ে উঠি ফাঁটা বাঁশে তখন দুঃসহ ক্ষণের কথা ভুলে যাই। মনে তখন উচ্ছ্বাসের ঢেঊ উঠে উথাল পাতাল। উফ কি যে ভালো লাগা মন চুয়ে চুয়ে গড়িয়ে পড়ে। ভালো লাগে, আমার খুব ভালো লাগে- আমি সব ভুলে যাই, হয়ে যাই দুঃখ স্মৃতিহারা। ইদানিং আরো বেশি শুনছি। গুনগুনিয়ে গাইছিও...

গানের মাঝে ডুবে হই গো
দুঃখ স্মৃতিহারা
উচ্ছ্বাস আমার উপছে পড়ে
সুখের গীতিধারা।

মনের সুখে গেয়ে উঠি
গুনগুনিয়ে গান যে
গানের মাঝে ডুবিয়ে দেই
কষ্টে ভরা প্রাণ যে।

সুরের ঢেউয়ে ভাসি ডুবি
আসে মুগ্ধ প্রহর
সুরের অনুরণে আমার
সুখি মনের শহর!

গানের ভেলা ভাসাই মনে
গানের জলে ভাসি
সুরে সুরে সুর মিলিয়ে
সকল দুঃখ নাশি!

মেঘ জানো, যখন একটা গান ভালো লাগে শুনতে সে গান আমি বারে বারে শুনি। তবে আফসোস কোন গানই পুরো মুখস্থ থাকে না কেমন লাগে বলতো। গান বাজার সাথে গাইলে তখন দেখি পুরো গানই পারি হা হা হা। স্মৃতিভোলা হ য ব র ল মানুষ আমি যেনো! আচ্ছা আমার তো এখন কোনো গানই ভালো লাগে না, রূপালী যুগের গানই বেশি শুনি অথবা রবি বাবুর গান অথবা নজরুলের গান, ছায়াছবির গান সেই আগেকার গানই ভালো লাগে। সেই সময়কার গান আজো মনে সুরের অনুরণন বেজে যায় এগুলো যেনো আত্মার গান, কী সুর, কী কথা আহা... যেমন ধরো-

আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল
বাতাসের আছে কিছু গন্ধ
রাত্রির গায়ে জ্বলে জোনাকি
তটিনীর বুকে মৃদু ছন্দ।।
আমার এ দু’হাত শুধু রিক্ত
আমার এ দু’চোখ জলে সিক্ত।
বুক ভরা নীরবতা নিয়ে অকারণ।

আ হা হা হা এই গান শুনলে মন্ত্রমুগ্ধ হতেই হয়। গানের কথাগুলো যতনা সুন্দর তত সুন্দর তার সুর... এ গান শুনলে ভেসে উঠে চোখে নীল আকাশ, জোনাক পোকা, রাত আর দীর্ঘশ্বাস তাই না মেঘ? কি জানি তোমার কেমন লাগে! আরেকটা গান মনে পড়ছে-

সন্ধ্যার ছায়া নামে, এলোমেলো হাওয়া
ভালো লাগে জীবনের এই গান গাওয়া।।
একটি দু’টি তারা জ্বলে আকাশের কোলে
ভীরু ভীরু চোখে কোন স্বপ্ন যে দোলে।
সাতরঙা সেই রঙে মন হলে ছাওয়া
এই মন কখনও কি যায় ফিরে পাওয়া।।
আঁধারের শেষে জানি আছে শুধু আলো
অচেনাকে চিনে নিতে তাই লাগে ভালো
সে চেনায় হয় যদি আরো কিছু পাওয়া
এ মনের সাধ্য কি আর পিছু ফিরে যাওয়া।।

কেমন দেখ গানের সাথে জীবন মিলে যায় আহা। মন্ত্রমুগ্ধ হতেই হয়। আবার যখন তোমার কথা মনে হয় তখন এই গানটার কথা মনে হয়-

কি যাদু করিলা পিরিতি শিখাইলা
থাকিতে পারিনা ঘরেতে প্রাণ সজনী
থাকিতে পারিনা ঘরেতে
কি মন্ত্র পড়িলা ভাবেতে মজাইলা
থাকিতে পারিনা ঘরেতে প্রাণ সজনী
থাকিতে পারিনা ঘরেতে।।
নয়ন জুড়াইলা পরান কাড়িলা।
মরমে বাজাইলা মধুর বাঁশী
পড়ে গো ডলিয়া হাসিয়া হাসিয়া।
তোমারি মুখেতে পূর্ণ শশী
কি কথা কহিয়া পাগলও বানাইলা

হা হা হা ভাবতাছ রোদ্দুর পাগল হুগেয়া হাহা হা.. কিন্তু আজ যে শুধু গান আর গান কারণ গত সকাল বিকাল কল্প রাজা তুমি মুগ্ধতা দিয়ে আমার দিন শুরু করে দিয়েছিলে মনে আছে বলেছিলাম কি! হা হা হা তবে এসব ভেবে ভয় যে পাই না তা নয় তখন এই গানটা মনে আওড়াই... দুঃখের গান -

যদি তুমি ভালোবাসো আমায়
শুধু এ কারণে পালাতে চাই,
তোমার যোগ্য আমি নই
তাই ভয় হয় যদি পেয়েও হারাই,
পালাতে চাই - তোমার কাছ থেকে আরও দুরে
পালাতে চাই-বাধতে চাই না তোমায় এ সুরে ...
জড়াতে আমায় কেন চাও-হৃদয় টা ভাঙ্গবে বলেই
স্বপ্ন দুচোখে তাকাও,-আগুন হয়ে পোড়াবে বলেই
দৃষ্টির আড়ালে তোমার-শুধু এ কারণেই থেকে যাই
পালাতে চাই-তোমার কাছ থেকে আরও দুরে
পালাতে চাই-বাধতে চাই না তোমায় এ সুরে ...
এতো সুখ সহ্য করার-ক্ষমতা সেতো নেই যে আমার
দু: খ ভয়ে কাটে রাত-ভালোলাগার নেই অধিকার
হিমেল অনলে তোমার- পোড়াতেই নিজেকে না চাই
পালাতে চাই-তোমার কাছ থেকে আরও দুরে
পালাতে চাই - বাধতে চাই না তোমায় এ সুরে
পালাতে চাই।

দারুন না গানটা, না শুনলে শুনতে পারো- এসব গান শুনলে মনে শান্তি আর বেশ ফুরফুরে লাগে। মৌসুমী ভৌমিকের একটা গান আছে এত্ত ভাল লাগে কি আর বলব, কি যেনো গানটা? মনে আছে কি তোমার এই মেঘ! সাগর, নীল, গাংচিল, বালি আহা কত কিছুই আছে। মনটা কবি কবি ভাব লাগে। আহারে যদি কবি হইতে পারতাম তবে একটা ঝুলা ব্যাগ কাঁধে নিয়ে প্রকৃতির সাথে মিশে যেতাম। প্রকৃতিতেই কত ছন্দ আছে মিশে। আল্লাহ আমাদের সুখে থাকার মুগ্ধ থাকার কত কিছুই দেখতে দিয়েছেন আর আমরা পাপী মানুষ কখনো সন্তুষ্ট হই না কিছুতেই, আফসোস বিরাট আফসোস। সে গানটা মনে আসছে শুনো তবে,

আমি শুনেছি সেদিন তুমি সাগরের ঢেউয়ে চেপে
নীলজল দিগন্ত ছুঁয়ে এসেছো
আমি শুনেছি সেদিন তুমি নোনা বালি তীর ধরে
বহু দূর বহু দূর হেটে এসেছ
আমি কখনো যাই নি জলে কখনো ভাসিনি নীলে
কখনো রাখিনি চোখ ডানা মেলা গাংচিলে
আবার যেদিন তুমি সমুদ্র স্নান -এ যাবে
আমাকে ও সাথে নিও নেবে তো আমায় বল
নেবে তো আমায়...

আমি সমুদ্র দেখিনি মেঘ! তুমি কি সমুদ্রের কাছাকাছি থাকো, নিয়ে যাবে আমায়- কি নিবে তো আমায় - আবার যেদিন তুমি সমুদ্র বিলাসে যাবে- আমাকেও সাথে নিয়ো-নেবেতো আমায়! আশা বিশ্বাস যাই না যাই তুমি সমুদ্র বিলাসে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানাবে কারণ তুমি আমার মেঘ। পৃথিবীতে এত এত দুঃখী মন যে কি আর বলব, আমিও দুঃখী মানুষ ছিলাম তুমি পাশে আছ এখন সুখ সুখ সময়। কি মজা এখন আমি এই গান গাই -

সখী, ভাবনা কাহারে বলে ।
সখী, যাতনা কাহারে বলে ।
তোমরা যে বল দিবস-রজনী 'ভালোবাসা' 'ভালোবাসা'-
সখী, ভালোবাসা কারে কয় ।
সে কি কেবলি যাতনাময় ।
সে কি কেবলি চোখের জল? সে কি কেবলি দুখের শ্বাস?
লোকে তবে করে কী সুখেরি তরে এমন দুখের আশ।
আমার চোখে তো সকলি শোভন,
সকলি নবীন, সকলি বিমল,
সুনীল আকাশ, শ্যামল কানন,
বিশদ জোছনা, কুসুম কোমল - সকলি আমারি মতো ।
তারা কেবলি হাসে, কেবলি গায়,
হাসিয়া খেলিয়া মরিতে চায়-
না জানে বেদন, না জানে রোদন, না জানে সাধের যাতনা যত।। (রবি)

অসাধারণ গান শুনলে মন প্রাণ জুড়িয়ে যায় আ হা হা হা হা... আচ্ছা তুমি কি আকাশ দেখো রাতের আকাশ, চাঁদ দেখো তারা দেখো - জোছনা ভালোবাস? হুম - আইয়ূব বাচ্চুর গানটা মনে আছে-

এক আকাশ তারা তুই একা গুনিস নে, গুনতে দিস তুই কিছু মোরে।

এক আকাশের তারা তুই একা গুনিস নে
গুনতে দিস তুই কিছু মোরে
ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে
একটু ভালোবাসতে দিস মোরে

পুরো জোছনা তুই একা পোহাস নে
সঙ্গে নিস তুই মোরে
ওরে সব ভালো তুই একা বাসিস নে
একটু ভালোবাসতে দিস মোরে।।

কেমন লাগে এই গান তোমার। আমার খুবই ভাল লাগে। ত
এই গান শুনলে আমি যেনো আমাকে তোমার পাশে পাই। ধ্যত্তেরি চিঠি বড় হয়ে যাচ্ছে। ভাবছি এই চিঠিটি কয়েক পর্বে দিব। কি জানি তোমার কেমন লাগবে পড়তে। আমি তো লিখেই বেশ মজা পাচ্ছি আর পুরোনো দিনে ফিরে যাচ্ছি। প্লিজ জানিয়ো প্রথম পর্ব ভালো লেগেছে কিনা? তাহলে পরের পর্ব সাজাব। লিখতে সমস্যা নাই কিন্তু সময় আমাকে অবসর দেয় না সে তুমি জান। গানে গানে এই চিঠি লিখে আমি মুগ্ধ আর তোমাকেও মুগ্ধতার মোহে আচ্ছন্ন করতে চাই সে যদি তোমার মন আর আমার মন মিলে যায়। মন মিল্লে মেলা নাইলে একলাই ভালা তাই না?

আজ আসি আর তুমি ব্যস্তই থাক, চিঠিও পড়তে হবে না। ভালো থেকো আল্লাহ হাফেজ- রোদ্দুর।

পুনশ্চঃ ব্যস্ততার শীর্ষ শিখরে আরোহণ করলে শইল খারাপ হবে, একটু নিজের কথা ভাইবা নিয়ো। সুস্থ থাক, নিরাপদে থাকো দোয়া করি। ফি আমানিল্লাহ।

২৫/০৯/২০১৬

২০১৬ সালে চিঠির ভূত মাথায় চাপছিল... একশত তিন চিঠি লিখছিলাম কাল্পনিক। এখানে আজ ১২টা হলো।

পোস্টটি উৎসর্গ দুইজন গান প্রিয় মানুষ ০১। মিরডডল আর ০২। সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়া
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৪
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রকৌশলী এবং অসততা

লিখেছেন ফাহমিদা বারী, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৭


যখন নব্বইয়ের দশকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং পছন্দ করলাম পুরকৌশল, তখন পরিচিত অপরিচিত অনেকেই অনেকরকম জ্ঞান দিলেন। জানেন তো, বাঙালির ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারিতে পিএইচডি করা আছে। জেনারেল পিএইচডি। সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুসের উচিৎ ভারতকে আক্রমন করা , বিডিআর হত্যাকান্ডের জন্য

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭


ইউনুসের উচিৎ ভারতকে আক্রমন করা , বিডিআর হত্যাকান্ডের জন্য

পহেল গাঁয়ে পাকিস্থানি মদদে হত্যাকান্ডের জন্য ভারত পাকিস্থানে আক্রমন করে গুড়িয়ে দেয় , আফগানিস্থান তেহেরিক তালেবানদের মদদ দেওয়ার জন্য, পাকিস্থান... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভারতকে যাহা দিয়াছি, ভারত উহা সারা জীবন মনে রাখিবে… :) =p~

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫

আমি ভারতকে যাহা দিয়াছি, ভারত উহা সারা জীবন মনে রাখিবে… :) =p~

ছবি, এআই জেনারেটেড।

ইহা আর মানিয়া নেওয়া যাইতেছে না। একের পর এক মামলায় তাহাকে সাজা দেওয়া... ...বাকিটুকু পড়ুন

এমন রাজনীতি কে কবে দেখেছে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০


জেনজিরা আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের শাসনামল দেখেছে। মোটামুটি বীতশ্রদ্ধ তারা। হওয়াটাও স্বাভাবিক। এক দল আর কত? টানা ১৬ বছর এক জিনিস দেখতে কার ভালো লাগে? ভালো জিনিসও একসময় বিরক্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযুদ্ধের কবিতাঃ আমি বীরাঙ্গনা বলছি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫


এখনো রক্তের দাগ লেগে আছে আমার অত্যাচারিত সারা শরীরে।
এখনো চামড়া পোড়া কটু গন্ধের ক্ষতে মাছিরা বসে মাঝে মাঝে।

এখনো চামড়ার বেল্টের বিভৎস কারুকাজ খচিত দাগ
আমার তীব্র কষ্টের দিনগুলোর কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×