আসসালামুআলাইকুম মেরা ভাই ব্রাদার দোস্ত বুজুর্গ বন্ধুরা । আমি এখানে সম্পূর্ণ নতুন একজন । ভুলত্রুটি সব ক্ষমার চোখে দেখবেন । তো যাইহোক আমার আলোচনায় আসি ।
এই দেশটাতে শিক্ষিত লোকের অভাব নেই কিন্তু জ্ঞানী লোকের বহত্ অভাব আছে ।
আমার মতে শিক্ষা ব্যবসায়িক বস্তু । বিক্রেতা শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী হৈলো ভোক্তা । এখানে চাহিদা পূরণের যোগ্যতা অনুসারে পে করা হয় ।
জ্ঞান হৈলো অর্জনের জিনিষ । এটা অর্থ দ্বারা লভ্য নয় । কেহ কেহ হাজার হাজার টাকা ব্যয় করিয়া জ্ঞানার্জন করিতে পারেনা আবার কেহ এমনিতেই অর্জন করিতে পারে ।
আপনি ইচ্ছা করলে একটা কামলার কাছ থেকে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন আর ইচ্ছা না করলে আপনি হুমায়ন আহমেদের হিমুতেও কিছু খুজে পাবেননা ।
আপনারা গ্রামে এলে দেখতে পাবেন অনেক গরু বাছুড়সহ ছাড়া অবস্থায় মাঠে চড়ছে । এই জিনিষটাতে আপনার মাথা বেশি ঘাটবে না । সোজা একটা বিষয় , বাছুর নিয়ে গরু মাঠে চড়তেই পাড়ে , এতে ভাববার কি আছে !
এটাই আপনার ভুল ।
ভালো ভাবে ভাবেন । দেখেন একটা বাছুড় ছাড়া অবস্থায় আছে কিন্তু দুধ খাচ্ছেনা , খাচ্ছেনা এখন একটু পরেই খাবে । এটা কক্খোনোই খাবেনা ।
ভালো করে দেখুন গরুর ওলানে গবোর মাখানো । ওতে গরুর বাছুর মুখ দিবেইনা ।
রাস্তা দিয়ে হাটতেছেন দেখলেই একটা শালিক গোছল করছে ।
আরে ভাই পাগল হৈছেন নাকি ! শালিক পাখি গোছল করলে ওটা দেইখা আমি কি জ্ঞানার্জন করমু ।
ভাই , একটু ভালোভাবে দেখুন , গোছল করার সময়ও পাখিটা কত সতর্কভাবে চারপাশ দেখছে । ওর থেকে আপনিও সতর্কতা শিখে নেন । বহত্ জিনিষ আছে শেখার মতো ।
কবুতরের কাছ থেকে দায়িত্ব সচেতনতা শিখতে পারেন । এটা আপনি নিজে এক্সপ্লোর করে বের করে আমায় জানান
তো হুদাই অপ্রাসংগিক পেচাল পারলাম । শেষমেষ একটা ছোট বয়ান দেই , মানুষ শিক্ষাগ্রহন করে তার স্টাটাস বাড়ানোর জন্য , এবং তার মনোতুস্টি হয় জ্ঞানার্জনের মাধ্যমে ।
।ভূলত্রুটি ধরিয়ে দেয়া আপনার দায়িত্ব মনে করবো ।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৫