আইন সব নাকি সবার জন্য সমান, তার উপর কিছুআইন থাকবে যা নারীদের জন্য।না সেটা তার শুধু মাতৃত্বের জন্য না,এর বাইরেও আছে।
যেমন ধরি,এখন কোথাও ইসলামী আইন চালু হইলো,প্রথমে এটা প্রত্যক্ষ হবে কি ভাবে? নারীরা সব হিজাব আর লম্বা সারা গা ঢাকা ড্রেস পড়বে।পুরুষের ড্রেসের কোন পরিবর্তন হবে না,আবার ধরেন এর উলটা টা হলো ,তখন??
কথাটা মনে হলো তুর্কি দেশের আইন দেখে।ওরা অনেক অনেক বছর ইসলামের যাতা কলে পড়ে নিজের শখ আহলাদ বিষর্জন দিতে দিতে যখন ক্লান্ত,তখন হলো এক রেভ্যুলুশন।সরকার, শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে প্রাত্যহিক জীবন যাপনে আমূল পরিবর্তন চলে আসলো।শিক্ষায় তারা অনেক এগিয়ে গিয়েছে তা বলতেই হয়।
এমনি একটা পরিবতর্নহলো ওখানে কোন সরকারী কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে হলে মেয়েরা হিজাব পড়তে পারবে না,শুধু কাজ না,ওখানে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রিরাও হিজাব বা বোরখা পরতে পারবে না।এমন কি কোন সেমিনার এ যোগ দিতে হলেও হিজাব খুলে যেতে হবে। এর বাইরে তুমি তোমার মতো পর্দা করতে পার।এখন কোন মেয়ে যদি একেধারে প্রচন্ড মেধাবী আর রিলিজিয়াস হয় তাকে তখন যে কোন একটা বেছে নিতে হবে। এমনি করে আমার এক বন্ধুর বোন তার কেরিয়ার বাদ দিয়ে পরকালের সুখকে মেনে নিয়েছেন,বাসায় বসে স্বামী আর সংসার নিয়েই জীবন যাপন করেন,যদিও তার শখ ছিল মাস্টারী করার।
কত মেধা ঘরে বসে ই শেষ হয়ে যাচ্ছে।তবে এখন অনেকে এটা নিয়ে কথা বলছেন, তবে তারা ও এই রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থার অন্য সব বিষয় নিয়ে খুশি তাই তেমন জোর কিছু করতে পারছেন না।
এই যুগের কেষ্ট দের সব সময় মাইর খাইতে হবে ই, সেটা বিভিন্ন নামে,কখনও ধর্মকখনও অধর্ম কখনও উদারতা,কখনও বা খুব আধুনিক গ্লাস সিলিং নামে
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০০৬ দুপুর ১:৩৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



