somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)

২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ১০:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(পূর্ব প্রকাশনার পর )
তৃতীয় অধ্যায় / (দ্বিতীয় অংশ)

আমাদের বাড়ীটা অন্য বাড়ীর মতো নয় । খোলামেলা সবাই । একমাত্র ছোট ভাইটি এই তো সেদিন বিয়ে করে আলাদা বাসায় উঠে গেছে । জানাশোনার বিয়ে । জেসমিনের সাথে ওর মেলামেশা অনেকদিনের, খানিকটা লুকিয়ে খানিকটা জানান দিয়ে । প্রেমের জোয়ার নাকি বেশীদিন টেকেনা । বিয়ে হয়ে গেলে নাকি ভাটার টান ধরে । ওদের দেখে এই মূহুর্তে সে রকম আগাম কিছু ভাবা ঠিক নয় । এখোন তো জোয়ারেই ভাসছে দু’জনে । এ নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই । বাবারও কোনও সংষ্কার নেই, আমার ও । কেবল মা’কে নিয়ে একটু আধটু অসুবিধায় পড়তে হয় । বাঙালী ঘরে জন্ম তো, সব সংস্কার ছাড়তে পারেন না ।
‘পড়েছি তোর বাবার পাল্লায় । আগে জানলে তোর বাবার সাথে বিয়েতে রাজি ই হতাম না । আর তোরা ও হয়েছিস তেমনি । একটু রাখ-ঢাক থাকবেনা তোদের’ মা’য়ের একথা শুনতে শুনতে আমাদের কান পঁচে গেছে অনেককাল আগে । আড়ালে আবডালে মা’য়ের এই মাথাব্যথা কিভাবে সারানো যায় এনিয়ে আমরা দু’টি ভাইবোন অনেক গবেষনা করেছি আর প্রতিটি গবেষনার বিষয় নিয়ে হেসে কুটি কুটি হয়েছি । ‘কিরে তোরা হাসছিস যে বড়’ মায়ের এই বোকা বোকা প্রশ্ন আর চাহনি দেখে আবার আর একপ্রস্থ হেসে নেয়া গেছে ।
“মা, হাসি হলো গিয়ে স্বাস্থ্য ভালো রাখার লেটেস্ট থেরাপী । বই-পুস্তক ঘাটো না তো, জানবে কোত্থেকে ?” আমি আরো হা হা করে হাসতে হাসতে বলি আমার সরল মা’টিকে রাগিয়ে দেয়ার জন্যে ।
“তা হলে তোদের বাবাকে ঘরে বসে বসে হাসতে বলে দে । খামোকা সক্কালবেলা রাস্তাঘাটে দৌড়ানোর দরকার কি ?” মা মুখ ঝামটা মেরে সরে যান সামনে থেকে ।

আমার রাখ-ঢাক নেই । আমার ইচ্ছেগুলোরও সামাজিক ব্যাকরন মেনে চলার ধাত নেই । রাত গভীর, ঘুমুচ্ছে সারা পৃথিবী, ইচ্ছে করলো তো ফুল ভল্যুউমে রবীন্দ্রনাথের ঐ গানটা শুনি… “এই কথাটি মনে রেখ আমি যে গান গেয়ে ছিলেম….” । অথবা শীত-গ্রীষ্ণ যা ই হোক হয়তো কোনও গভীর রাতে ইচ্ছে হলো, স্নান করি । শাওয়ারের কল পুরোটা খুলে দিয়ে নগ্ন শরীরে দাঁড়িয়ে থাকি অনেকটা সময় । শরীরের কাঠামোয় জুড়ে থাকা হাত দুখানি দেখি, নিটোল । বুদ্ধদেব বসুর “একখানা হাত”এর কথা মনে পড়ে যায় । চোখ তখন শরমে লতানো দেহখানির দিকে দৃষ্টি মেলে । যেখানে যেমন থাকার আছে । কোমল জঙ্ঘার দু’ধারে স্নেহের পলিতে আদ্রতা মাখিয়ে পড়ে থাকা মোমের মতো উরু । মসৃন পেটের সমতল পেড়িয়ে ঈষৎ বাক নিয়ে উঠে যাওয়া স্বপ্নের পাহাড় যেন কুয়াশায় ঢাকা । উপত্যকার সুতীব্র ঢাল বেয়ে শাওয়ারের জলধারার ঝর্ণার মতো বয়ে যাওয়া দেখি । কান পাতলে ঝিরঝিরে শব্দও হয়তো শোনা যায় । মুগ্ধ হয়ে থাকি ।
শরীর….শরীর.. ।

এই শরীরকে নিয়ে আমার বড় ভয় । এই শরীর নিয়ে আর কতোদুর যেতে হবে আমায় ! কতোদুর ! শরীরের সাথে মনটাও যে ঘুড়ির মতো নিঃসীম আকাশে লাট খেতে থাকে । অদৃশ্য কাউকে ডেকে বলতে ইচ্ছে করে - দুরে কোথাও…দুরে…দুরে । আমাকে নিযে যেতে চাও, যাবো । যতোদুর নিযে যাবে, আমি যাবো । আমি বলবোনা, আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ । পথের অনেক চড়াই-উৎরাই থাকে, আমি জানি তাও । কি শেখাবে আমায় তুমি ? ফেলে যেতে চাও আধেক পথে, তাও নেবো মেনে । আরো অযুত মানব-মানবীর মতো আমিও তো এক পথভ্রান্ত । হাটছি সেই অনাদিকাল থেকে ধূসর পৃথিবীর পথে । এ পথের শেষ কোথায়, কোনখানে ?

নিজেকে আমি অনেক সময় ঠিক বুঝে উঠতে পারিনে । ভেতরের এক মানুষ বলে, এইদিকে; অন্যজন বলে- হেথা নয় হেথা নয় অন্য কোনখানে । আমি কি পথ হারিযেছি ! আমাকে যে পথের দিশা ঠিক রাখতে হবে ! কিন্তু আমার যে উপায় নেই ।
তাই দিনগুলো ভরে তুলতে হয় , সুতোর বুনটে বুনটে ভরে তুলতে হয় ফাঁক-ফোকরগুলি । রীফু করতে হয় জীবন । অথচ দিনগুলো ফুরিয়ে যেতে চায়না যেন । কেন ফুরোয় না ! রাতটা শুধু আমার জন্যে প্রতীক্ষায় থাকে কখোন ফিরে আসি তার কাছে । যে রাত চাঁদ দেখেনা কোনওদিন, লক্ষ্য যোজন পেড়িয়ে যে অন্ধকার রাত নক্ষত্র ছুঁয়ে ছুঁয়ে আসে আমি তার চোখে চোখ রাখি তখোন । নিকষ অন্ধকারে দুরে দৃষ্টি ছড়িয়ে দিলে মনে হয়,
“দুর হ্যায় কিনারা/
গহেরী নদীও কি ধারা /
টুটি তেরী নাইয়া/ মাঝি……………”
কেন যে মাঝেমাঝে মোনটা এমোন উদাস হয়ে পড়ে, ভারী হয়ে ওঠে চোখের কোন । এখোন এই ত্রিশের কাছাকাছি বয়সে এসে মনে হলো অনেকের মতো সুশান্তকেও হয়তো আমার ভুলে যাওয়া ভালো । এমোন নয় যে সুশান্ত দেখতে খারাপ বা তার অনেক দোষ । ওর মতো গুনধর যে আর কোনটি নেই কিম্বা ওর মতো গুছিয়ে কথা বলতে পারার ও যে কেউ নেই এটা ভাবাও হয়তো বোকামী । সে যে একজন অসাধারন পুরুষ, এমোনটি আর পাওয়া যাবেনা, তাও নয় । তাই সুশান্তকে ভুলে যাওয়াই ভালো । কিন্তু বলা যতো সহজ, করে ওঠা ততোটা নয় । আশ্চর্য্য, যতোই চেষ্টা করি ভুলে থাকার ততোই সে যেন আমার মনের ভেতরে ঢোকার জন্যে ছটফট করতে থাকে । তখন আমি এই সুন্দর সকাল, ঝকঝকে রোদ্দুরে ভরা দুপুরগুলি হাতে নিয়ে খেলতে থাকি । বেলা গড়িয়ে যায় রাতে, ভোলার বদলে আমি টুকরোটাকরা কথাগুলো, কাছের মুখগুলো নিয়ে আবার নতুন করে খেলা পেতে বসি ।

(চলবে..... অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন)

ধারাবাহিকতা রক্ষার খাতিরে আপনাদের সুবিধার জন্যে তৃতীয় অধ্যায় / (প্রথম অংশ) নীচে দিয়ে দিলুম ..

শুদ্ধতম পরকীয়া (উপন্যাসিকা)
তৃতীয় অধ্যায় / (প্রথম অংশ )

।। পেয়ার কে লিয়ে, চারও পল্ কম নহী থে
কভী হম্ নহী থে, কভী তুম্ নহী থে ।।

কার কথা দিয়ে যে শুরু করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা । অনেকের কথা দিয়েই শুরু করা যায় । সুশান্তকে দিয়ে আরম্ভ করতে পারলে হয়তো ভালো হ’তো । কিন্তু তাহলে যে অনেক পেছন থেকে শুরু করতে হয় । সুশান্ত আমার কে, এ কথা তো উঠবেই । কেমন করেই বা ওর সাথে আমার দেখা আর তার থেকে পরিচয় এসব কথা ঘুরে ফিরে আসবেই । আমি যে আসলে গিয়েছিলাম ডাঃ ওয়াদুদ সাহেবের কাছে এ কথাও আমাকে বলতে হবে । তার’চে নিজের কথা দিয়েই শুরু করা নিরাপদ আর ভালো তো বটেই ।

আমি নভেরা । নভেরা কবির । কবির আমার বাবার নাম । নভেরা শব্দের ঠিক অর্থটি আমার জানা নেই । হাতের কাছে যে অভিধানগুলো আছে তাতে খুঁজে খুঁজে নভেরা শব্দটি পাইনি । কাছাকাছি যা পেয়েছি তার একটি “নবোঢ়া” অর্থাৎ নববধূ বা নতুন বৌ । আর একটি হলো “নভোরজঃ” মানে কুয়াশা । প্রথমটি হতে আমার বয়েই গেছে ! দ্বিতীয়টিই আমার পছন্দ । একটা অস্পষ্ট ভাব আছে তার, কুয়াশা বললেই একটা অস্পষ্টতা, একটা রহস্যময়তা বোঝায় যেন । এই অর্থটি আমার কাছে ভালোলাগার কারন কি, আমি নিজেই নিজের কাছে অস্পষ্ট, তাই ? এটা নিয়ে আমি অনেক ভেবেছি । কুলকিনারা পাইনি । তবে ধারে কাছের সবাই বলে আমাকে নাকি ঠিক বোঝা যায়না । কেন বলে বুঝিনা । দিব্যি সবার সাথে জম্পেশ করে মিশছি, আড্ডা দিচ্ছি, মুখ গোমড়া করে রাখিনি কখোনও । আমার প্রচুর বন্ধু । কারো সাথে বন্ধুত্ব বিলোতে আমি কার্পন্য করিনা । পৃথিবীর পথে পথে যেথায় যেটুকু আনন্দ ছড়ানো আছে আমি তা দু’হাত ভরে তুলি । ফাল্গুনে যেমন আমগাছ মুকলে মুকুলে ছেয়ে যায়, তারপর ধীরে ধীরে গর্ভবতী হয়ে নুয়ে পড়ে ভারে, আমিও তেমনি অজস্র আনন্দে ছেয়ে তুলি মনের আকাশ । সুখের গর্ভসঞ্চারে টৈ-টুম্বুর থাকি সারাক্ষন । রাতের নির্জনে একাকী নত হই গর্ভসঞ্চারের ভারে । তখোন একটু দুঃখও কি থাকে সেখানে । অনেক কথা একসাথে ভীড় করে আসে যা ভুলে যাওয়া দরকার । ঘটনাগুলো যে নোংরা বা বিচ্ছিরি ধরনের কিছু এমোনটা নয় । আবার তা এমোনও নয় যে ঠেলে সরিয়ে দিলেই সাফ হয়ে গেল জঞ্জাল । আমরা তো জীবনের অজস্র কথার অনেক কিছুই ভুলে যাই । সব কথা কি আমাদের মনে থাকে ! কিছু কিছু হয়তো থাকে যাদের তাড়াতে গেলেও আবার ঘুরে ফিরে চলে আসে না চাইতেও । কে জানে, আমার মনে কি থাকে ! তবে আমার যে একটা অসুখ আছে ! এরকম অসুখ যে আর কারো হয়না এমোন নয় । পঁচিশ বছর বয়সে এসে তাই আমার প্রথম মনে হয়েছিলো, অনেক কথাই আমার ভুলে যাওয়া উচিৎ ।
আমার বয়েস এখোন ত্রিশ ছুঁইছুঁই । এই যাহঃ, বয়েসের কথা বলে ফেললাম । মেয়েদের নাকি বয়েস বলতে নেই । আমার এক দুর সম্পর্কের ফুপু প্রায়ই নসিহৎ করতেন - “ এই মেয়ে, কাউকে তোর বয়স বলেছিস ? খবরদার কাউকে নিজের বয়স বলবিনা কখোনও ।”
- “বয়স বললে কি হয়, ফুপু ? মরে যাবো তাড়াতাড়ি ?”
- “তুই তো বড় ফুঁচকে মেয়ে । এতো কথায় তোর কাজ কি !” বলেছি “বলবিনা, বলবিনা – ব্যাস ।“
মেয়েরা নিজেদের বয়েস কেন বলতে চায়না, আমি বুঝিনা । আমার মধ্যে কোনও লুকোচুরি নেই । আমার ছোটখাটো আকারের মা’টি এজন্যে কেমন একটা ভয়ে ভয়ে থাকেন আমাকে নিয়ে । লোকে বলে আমার মায়ের মুখটি নাকি আমার মুখে বসানো । ভরন্ত মুখ, নাকের ছাঁদ গ্রীকদের মতো, ভুমধ্যসাগরের মতো নীল চোখ, নীচের ঠোটখানা খানিকটা ভারী হলেও মানিয়ে গেছে মুখের জমিনে । আমার তড়বড়ে স্বভাবের কারনে মা আমাকে তেমন পছন্দ করেন না । মেয়েরা থাকবে শান্ত শিষ্ট, এই তার ধারনা । ফলে আমি যা ই করি না কেন একটা দোষ ধরা পরবেই তার কাছে । তবে আমার একটা অসুখ আছে বলেই সম্ভবতঃ আমার বাবা আমার কোনকিছুতেই বাঁধ সাধেন না । বাবাকে আমি এজন্যে বেশী পছন্দ করি । শক্তসমর্থ শরীর তার, বয়েসের তুলনায় অনেক নবীন মনে হয় তাকে । শীলা যে ভদ্রলোকটির সাথে চুটিয়ে প্রেম প্রেম খেলা খেলছে অনেকটা তারই মতো । ওহ হো, শীলার কথা বলা হয়নি আপনাদের ।
শীলা আমার স্কুল জীবনের বন্ধু, বাসাও ছিলো একই পাড়াতে । সবচেয়ে কাছের । দু’টি ভিন্নবৃন্তের কুসুম হলেও, একপূজারীর হাতে একই থালায় আছি এখোন । হরিহর আত্মা । আমার হেন কিছু নেই যা শীলার অজানা । শীলারও কিছু বাকী নেই আমার জানার । তবে ইদানিং শীলাকে বুঝতে আমার খানিকটা কেমন কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে । আমি গেলেই আমার দিকে খুব ঘনঘন তাকিয়ে দেখছে । বাদ দেন, শীলার কথা থাক্ এখোন ।
বলছিলাম বাবার কথা, আর কি প্রসঙ্গ তুললাম । ঐ আমার আর এক দোষ । এক কথা বলতে গিয়ে আর এক কথা বলে ফেলা । আমার বাবা নিয়মিত জগিং করেন । না করে উপায় নেই, ডাক্তার বলেছেন যে । প্রশস্ত কপাল, জুলফিতে শুভ্রতার উঁকিঝুকি আছে, লনের ছাঁটা ঘাসের মতো সাদাকালোয় মেশানো দাঁড়ির কারনে মুখটা ভরাট দেখায় । কালো চোখ, সাদা জমিনে হালকা লাল লাল ছোপ । বয়সের কারন আর কোলেষ্টেরল । আমি মাঝে মাঝে তার মুখটির দিকে তাকিয়ে থাকি নির্বোধের মতো । কিছু একটা খুঁজতে চেষ্টা করি । যা দেখতে চাই তা পাইনা । বাবা আমাকে দেখলেই হাসি হাসি মুখ করে রাখেন । বলেন – কি রে মা, কিছু বলবি মনে হচ্ছে !
- নাহ, কি বলবো বাবা ।
- তাহলে ওমোন করে মুখের দিকে তাকিয়ে আছিস কেন ?
লজ্জা পেয়ে যাই । একথা কি বলা যায়, যা খুঁজছি বা যা তোমার মুখে থাকার কথা; তা নেই কেন ? অথচ আমার মা আবার অন্যরকম । কেমন ভাবে যে আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন সারাক্ষন । বয়স হয়ে যাচ্ছে অথচ বিয়ে হচ্ছেনা আমার, এই চিন্তা থেকে হয়তো । পৃথিবীর সব মা’য়েরাই বোধহয় আমার মায়ের মতো । ঘরে আইবুড়ো মেয়ে থাকলেই যতো রাজ্যের দুঃশ্চিন্তা মুখের মধ্যে ঝুলিয়ে বসে থাকেন, আবার তার উপর সে মেয়ের যদি কোনও না কোনও রোগ থাকে ।...............
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×