somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিজে বাঁচলে দিগম্বর মামার নাম । ( শেষ পর্ব প্লাস সব পর্ব )

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


------- ১ ----

- মামা চুরি চামারির কাজ আমাকে দিয়ে হবেনা । ( ইনি ক্লাস ফোর এ )
- আরে বেটা চুরি কোথায় দেখলি ? এটা হল প্রতিশোধ বুঝলি প্রতিশোধ । কত বড় সাহস ! আমার ভাইগ্নাকে অপমান করে ? ( ইনি ক্লাস সেভেন এ )
- না না , আমাকে কিসের অপমান করেছে ।
- চড় মেরে সব কটা দাঁত ফেলে দেব , তুই অপমানের বুঝিস কি ?
রিনা তোকে বরই দিয়ে তা আবার কেড়ে নেয় নি ?


পাশের বাড়ীর রিনাপুকে ঝনটূ মামা মনে মনে বড়ই ভালা পায়
। আমাকে দিয়ে রিনাপুর কাছে একটা লাভ লেটার পাঠিয়েছিলেন । আমাদের বাড়ী রিনাপুদের বাড়ী পাশাপাশি , যা প্রায় একই বাড়ীর মত । বিকালে সাইকেল রিং চালাতে চালাতে আপুদের বাড়ী গিয়ে হাজির হলাম । দেখলাম তিনি পুকুর ঘাঁটে বসে বসে বরই খাচ্ছেন । পাশে কলাপাতায় লবন আর গুড়ো মরিচের মিকচার ।
আমাকে দেখেই কাছে ডাকলেন , '' এই লিটু বরই খাবি ?
আমার উত্তরের প্রতিক্ষা না করেই আমার দিকে ৪/৫ টা বরই এগিয়ে ধরলেন । আমি সাইকেল রিঙটা ঘাঁটের সাথে ঠেশ দিয়ে রেখে বরই গুলি হাতে নিলাম । সেকেন্ড কয় পরেই হাফ পেন্টের কোমরে গুঁজে রাখা চিঠিখানা বের করে রিনাপুর হাতে দিলাম । এও বললাম , ঝনটূ মামা দিয়েছে ।
-- কোন ঝনটূ মামা ? ফেইল্লা ঝনটূ ? ঐযে বান্দরের মত চেহারা ?
-- হ্যাঁ বলার সাথে সাথেই ছাঁৎ করে চিঠিটা পায়ের নিচে দিয়ে ২/৩ টা লাথি মেরে ঝপাং করে আমার হাত থেকে বরই গুলি কেড়ে নিলেন ।
আর যদি কোন দিন এইসব চিঠি ফিঠি নিয়ে যাই তাহলে আমার ঠ্যাঙের কোন কোন ভৌগোলিক অবস্থানে বাড়ি দিয়ে ভাঙ্গবেন তারও এক ভয়াবহ বর্ণনা দিলেন ।

ভাঙ্গা পা নিয়ে ক্রাচে ভর দিয়ে জলিল চাচার মত হাঁটতে পারবো কিনা তার একটা মানসিক মহড়া দিতে দিতে আমি বাড়ীর দিকে পা বাড়ালাম ।

সব ঘটনা বিতং করে বলার পর ঝনটূ মামার এই প্রতিশোধস্পৃহা , যার ফাইনাল ধকল রিনাপুদের নিরীহ ডাব গাছের উপর দিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত ।

দুপুরে খাওয়ার পর আপুরা বিছানায় একটু গড়াগড়ি যায় । এই মোক্ষ সময়টাকেই অপারেশনের জন্য বেছে নিলেন দক্ষ সেনাপতি ঝনটূ মামা ।
পুকুর ঘাঁটের পাশের গাছটাই টার্গেট । ওটার ডাবের পানি নাকি গুড়ের পানির মত মিষ্টি ।
ডাবগুলি অত্যাধিক কচি , গাছ থেকে নিচে পড়লে ফেটে যেতে পারে , তাছাড়া পড়ার শব্দে কেউ টের পেয়ে যেতে পারে তাই গোটা চারেক ডাব লুঙ্গির কোঁচড়ে ভরে নামিয়ে আনার প্লান করে মামা তর তর করে গাছে উঠে গেলেন ।
কোঁচড়ে ডাব নিয়ে মামা সবে গাছের ওয়ান থার্ড নেমেছেন এমন সময় দেখি দু হাতে বরই নিয়ে রিনাপু ঘাঁটের দিকেই আসছেন । চক্ষের পলকে গাছের আড়ালে হিডেন ফাইল হয়ে গেলাম ।
মামাও দেখি মাঝ পথে হার্ড ব্রেক কষেছেন । তবে তিনার দুই পায়ের ঠকঠকানি দেখে বুঝলাম , পদদ্বয়ের নিয়ন্ত্রন এখন আর তাঁর হাতে নাই ।
পানির কাছাকাছি ঘাঁটে আসার পূর্বেই চোর দেখে মানুষ যেমন থমকে দাঁড়ায় তেমনি থমকে দাঁড়ালেন রিনাপু ।
তবে আমি নিশ্চিন্ত । কারন রিনাপু দাঁড়িয়ে তাকিয়ে আছেন পুকুরের দিকে । চোরের দিকে নয় ।( আসলে দিঘীর টলটলা জলে তিনি দেখছিলেন '' দীঘির জলে কার ছায়া গো '' যা পরে জেনেছিলাম )
তিন সেকেন্ডের ভিতর আপুর ভয়ার্ত চোখ গাছে ঠকঠকায়মান চোরের দিকে স্থির হল । চোর তাৎক্ষনিক পদযুগলের নিয়ন্ত্রন হারিয়ে শুধু হাত দিয়ে গাছের গলা জড়িয়ে ধরে রেখেছেন । গাছটা একটু বাঁকা হওয়ায় বেচারা ঘড়ির পেন্ডুলামের মত ঝুলছিলেন ।
আল্লার লিলা বুঝা বড় দায় । ডাবের ভারে লুঙ্গি বেটা বিদ্রোহ করে বসলো । ডাবের সাথে গলাগলি করে লুঙ্গি পুকুরে । ডাবের বিরহে নাকি লুঙ্গীর সাথে বিদ্রোহে হাত বেটারাও যোগ দেয়ায় নাঙ্গু বাবাও ঝপাৎ করে পানিতে ।
ওরে আল্লারে !!! !!!! বলে গগন বিদারী চিৎকার দিয়ে রিনাপু ছুটলেন বাড়ীর দিকে । উপরের সিঁড়িতে উঠা পর্যন্ত অবশ্য উনার তিন আছাড় হয়ে গিয়েছে ।
নিজে বাঁচলে মামার নাম । সুযোগ বুঝে ঝোপের আড়াল থেকে বেরিয়ে দিলাম দৌড় । নিরাপদ দুরত্যে গিয়ে পিছন ফিরে দেখি দিগম্বর মামাও প্রানপন দৌড়াচ্চেন । তবে পেটের বিঘত খানেক নিচে কি একটা যক্ষের ধন দুহাত দিয়ে ধরে রেখেছেন তা দূর থেকে ঠাওর করতে পারিনি ।

------- ২ -----

-- লিটু পেন্ট খোল , তাড়াতাড়ি পেন্ট খোল ।
মিশন ইম্পসিবল থেকে দুই বাড়ী উত্তরে দাদা হামিদার বাপের বাড়ী । সেই বাড়ীর পাশে অবশেষে দুই মাসতুতো ভাইয়ের ( রক্ত সম্পর্কে যাই হইনা কেন , আমরা পেশার প্রতি শ্রদ্ধা শীল ) পুনঃমিলন ঘটলো ।
মামা ( পেশাগত দায়িত্বে ফেল তাই আবারো মামা । ) সিম গাছের ঝোপের আড়ালে গিয়ে হাফাতে লাগলেন । মামার গায়ের রঙ শ্যামলা ( আমার নানুর মতে , আসলে আফ্রিকা )আমি তাজ্জব হয়ে দেখছিলাম , লুঙ্গি পরার সেন্টার পয়েন্ট থেকে হাঁটু পর্যন্ত মামার গায়ের রঙ একেবারে ফর্শা ফকফকা । মামাকে মাঝে মাঝে ছোট খালার ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি ক্রিমটা মুখে মাখতে দেখতাম ।
আমাদের দেশে বিবেক বেচা কিছু বুদ্ধিজীবী আছেন , যারা খান এদেশে ডেকুর ছাড়েন অন্য দেশে । ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি বেটাও মনে হয় বুদ্ধিজীবী , দেহের এই অংশে ঢেকুর তুলেছে ।
গুপ্তধনের উপর তখনো মামার হাত ছিল । জ্যোতিষীরা হাত দেখে অনেক কিছুই বলতে পারে , জ্যোতিষী না হয়েও হাতের অবস্থান দেখে সেখানে কি আছে বুঝতে আমার মোটেও অসুবিধা হয় নি । মামার ধমকে সম্বিৎ ফিরে পেলাম ।
--- জি মামা !
-- তোকে পেন্ট খুলতে বলছিনা ?
-- কেন মামা ? দিগম্বর র‍্যালি হবে নাকি ?
-- ফাজলামি করলে লাথি মেরে দাঁত ভেঙ্গে ফেলবো । শু--- বাচ্চা ।
-- মামা তুমি এখন বিরাট বিপদের মধ্যে আছ , এই কারনে মাথা কিছুটা আউলা । তোমার নিজের ইজ্জত গিয়েছে বলে তুমি লেজ কাটা শিয়ালের মত আচরণ করছো , তাছাড়া তুমি ভাল করেই জান আমার পেন্টের ভিতর তোমার এক ঠেঙও ঢুকবেনা ।
-- তাইলে এখন কি করা যায় ? বলতে বলতে মামা ইজ্জতের যথাসম্ভব হেফাজত কল্পে ঝোপের আড়ালে বসে পড়লেন ।
-- মামা চলো , হামিদার বাপের বাড়ীর ভিতর দিয়ে কর্ডন করে তোমাকে নিয়ে যাই ।
হামিদার বাপের এক নাতী নতুন বিয়ে করেছে , নতুন বউয়ের সাথে মামার খুব ভাব । খোশ গল্পাদি ছাড়াও রীতিমত বরই, কাঁচা তেঁতুল আদান প্রদান হয় । মামা রিস্ক নিতে চাইলেন না ।
--- ঠিক আছে মামা , আমি আগে গিয়ে দেখে আসি শেফালী মামী উঠানে নাকি ঘরে ।
আমার কথায় মামা খুশী হয়ে সায় দিলেন । হামিদার বাপের বাড়ীর দিকে সবে কদম বিশেক বাড়িয়েছি ,দেখি বুড়োটা এদিকেই আসছেন । তিনি চোখে ঝাপসা দেখেন , বউ মারা গেছেন অনেক আগে । ইদার্নিং ভীমরতিতে ধরেছে , বিয়ে করতে চান । কেউ বিয়ের কথা বললে শারীরিক সক্ষমতার প্রমাণ দিতে , সপ্তাহ খানেক লাঠি ছাড়া হাঁটেন । এ সপ্তাহে মনে হয় কেউ বিয়ের কথা বলেনি , তাই হাতে লাঠি । সালাম দিয়ে বললাম , দাদা কই যান ?
বললেন , গরু না কি একটা যেন এদিকে দৌড়ে গেল ? দেখি সিম গাছটা না আবার সাবাড় করে দিচ্ছে ।
বাঁধা দিয়ে কোন লাভ হবেনা ভেবে নারিকেল গাছের গোঁড়ায় দাঁড়িয়ে পড়লাম ।

----- ৩ ----

-- শিয়ালরে !! শিয়াল !!! তুউউউউউউউউউ তুউউউউ !!
মামা যে ঝোপে ভাইরাসের মত হাইড হয়ে আছেন , বুড়োটা সেখানে গিয়ে লাঠি দিয়ে ঘুতাঘুতি করছেন । একটা ঘুতা সম্ভবত মামার পিঠে লেগেছে । মামা কুই কুই কোঁক শব্দ করে একটু সরে বসলেন । আর তক্ষনি বুড়োর কর্কশ চিৎকার ।
তুতু ডাক শোনার সাথে সাথে বলশালী কুকুরটা হাজির হয়ে মামার সামনে । মামা ভয় পেয়ে উঠে দাঁড়ালেন । এই বয়সি কাউকে এই পোষাকে দেখে কুকুরটা মনে হয় অভ্যস্থ নয় । তাই কয়েক মুহূর্ত কি যেন চিন্তা করল সারমেয়টি , পরক্ষনেই কুকুরটা ''চিন্তার গুল্লি মারি'' বলেই প্যান্থারের মত মামাকে লক্ষ্য করে লাফ ।
ততোধিক ক্ষিপ্র গতিতে সরেই মামা উত্তর দিকে দিলেন দৌড় । সেকি দৌড় ! উসাইন বোল্ট এখন তৃতীয় পজিশনে ।
উত্তরে কিছু দূর গিয়ে মামা পশ্চিম দিকে মোড় নিলেন । ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই তিনি ইউ টার্ন নিয়ে আবার পিছন দিকে , কুকুরটা কি বুঝে দাঁড়িয়ে ঘেউ ঘেউ করছে ।
--কির পুতেরা গার্লস্কুল ছুটি দেয়ার আর সময় পায়নিরে !!!!! বলতে বলতে আমার সামনে । আমাকে দেখে মামা আলোর দিশা পেলেন ।
হাফাতে হাফাতে বললেন , লুঙ্গী দে --
--- লুঙ্গীতো আনিনি বলতে না বলতেই মামা আমাকে ঝেড়ে লাথি মারলেন ।
টার্গেট মিস ।যে তরিকায় মামা কুকুরের প্রাথমিক লম্প থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন সে তরিকা এস্তেমাল করে সরে গেলাম ।
ব্যাস পা ঢুকে গেল মান্দার কাঁটার ঝোপের ভিতর । পা চিরে রক্তারক্তি ।
ওরে আল্লারে ! গেচিরেএএএ বলে মামার চিৎকার আর মাটিতে গড়াগড়ি ।
যেখানে বাঘের ভয় ----। শেফালী মামী মনে হয় উঠানে ভেজা কাপড় মেলে দিচ্ছিলেন । চিৎকার শুনে কি হয়েছে ? কি হয়েছে ? বলতে বলতে দৌড়ে এলেন । আমি তাড়াতাড়ি মামার দেহের আপত্তিকর অংশ আড়াল করার মানসে মামার পাশে বসে পরলাম ।
লাভ হলো না ।
-- হায় ! হায় !! জনটু ভাই ল্যাংটা ক্যা ? ও আল্লা ! খাইছেরে ! কি সব হাবিজাবি বলতে বলতে ঊর্ধ্ব শ্বাসে ঘরের দিকে দৌড় । পায়ে শাড়ি পেঁচিয়ে এক আছাড় । মাটিতে তিনটা গড়াগড়ি দিয়ে আবার দৌড় ।
এই আছাড়টা মামার জন্য একটা সুসংবাদ নিয়ে এলো । মামি খেয়াল করেছেন কিনা জানিনা , আছাড় খেয়ে মামির ভেজা চুলে বাঁধা গামছাটা খুলে পড়ে গেল । দৌড়ে গিয়ে গামছাটা কুড়িয়ে নিলাম । মামার ইজ্জতের একটা ফয়সালা হলো ।

৩৩টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা বলতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×