somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন -পর্ব - ১৫৭ -১৬০

০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৫৭/ অস্কারের বিচারক হচ্ছেন বাংলাদেশি নাফিস বিন জাফর



টানা দুইবার অস্কার জয়ের পর এবার এর বিচারক হচ্ছেন বাংলাদেশের নাফিস বিন জাফর। সিনেমার ‘নোবেল’ খ্যাত অ্যাকামেডি অ্যাওয়ার্ড বা অস্কার পুরস্কার প্রদানকারী অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস এর সদস্য হবার আমন্ত্রণ পেয়েছেন তিনি।

ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস বিভাগের অস্কারের জন্য ভোট-মূল্যায়নও দেবেন নাফিজ। নাফিজ বিন জাফর মূলত বাংলাদেশি সফটওয়্যার প্রকৌশলী। বাংলাদেশ হতে প্রথমবারের মতো এ সম্মান পেলেন তিনি। ২০১৭ সালে এতে অভিতাভ বচ্চন, আমির খান, সালমান খান, ইরফান খান, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাডুকোন, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনও আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন।

এবারে নতুনদের তালিকায় আমন্ত্রন পেয়েছেন নাফিজ বিন জাফর। বিভিন্ন বিভাগে ৫৭টি দেশের ৭৭৪ জন নতুন সদস্যের এই তালিকায় ওয়ান্ডার উইমেন খ্যাত গ্যাল গ্যাডেট হতে শুরু করে ৯৫ বছর বয়সী অভিনেত্রী বেটি হোয়াইট রয়েছেন। রয়েছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থ, ক্রিস উভান্স, ডোয়াইন জনসন-দ্য রক, ক্রিস প্যাট, আনা ফারিস এর মতো তারকারা।


নাফিস প্রথম বাংলাদেশি ব্যক্তি হিসেবে ২০০৭ সালে অস্কার পুরস্কার জেতেন। হলিউডের পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান- অ্যাট ওয়াার্ল্ডস অ্যান্ড চলচ্চিত্রে ফ্লুইড অ্যানিমেশনের জন্য সায়েন্টিফিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল বিভাগে ডিজিটাল ডোমেইন নামে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস ডেভেলপার কোম্পানির হয়ে দুই সহকর্মী ডাগ রোবেল ও রিয়ো সাকাগুচি সাথে নাফিস এ পুরস্কার জিতেছিলেন।

এর পর ‘২০১২’ মুভিতে প্রথম ড্রপ ড্রেসট্রাকশন টুলকিট ব্যবহারের জন্য অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড অব সায়েন্স ২০১৪ পুরস্কার পান তিনি। ওই ড্রপ ড্রেসট্রাকশন টুলকিটটি প্রথম ব্যবহার হয় ‘২০১২’ ছবিতে। এরপর ট্রান্সফরমারের প্রতিটি সিরিজ ও ২০১৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‘অগম্যান্ট’সহ ২০ টিরও বেশি ছবিতে এটি ব্যবহার করা হয়েছে। নাফিস ১৯৭৮ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন।



১৫৮/ অস্ট্রেলিয়ায় শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বাংলাদেশের সুমাইয়া




অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থী সুমাইয়া সুলতান ২০১৬ সালের শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়েছেন যিনি সেখানকার ম্যাকুয়ারি ইউনিভার্সিটিতে পড়ছেন।বিজ্ঞান ও প্রকৌশল প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখার জন্য সম্প্রতি সিডনি অপেরা হাউসে এক অনুষ্ঠানে ডিপার্টমেন্ট অফ প্রিমিয়ার অ্যান্ড কেবিনেটের সংস্থা ‘স্টাডি এনএসডব্লিউ’ তাকে এই সম্মানে ভূষিত করে।ম্যাকুয়ারি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে নারীদের সচেতনতা ও গুরুত্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘উইমেন ইন সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (ওয়াইজ)’ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা।

সুমাইয়াকে শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী নির্বাচনের কারণ হিসেবে আয়োজকদের পক্ষ থেকে বলা হয়, “শুধু শিক্ষাগত অর্জনের জন্য তাকে এই সন্মানে ভুষিত করা হয়নি, সমাজের মুল্যবোধে ইতিবাচক পরিবর্তনে তার অব্যাহত অবদানের জন্যই বিশেষভাবে তাকে এই সন্মানে ভুষিত করা হয়েছে।”ম্যাকুয়ারি ইউনিভার্সিটির ম্যানেজার (ক্যারিয়ার ও এমপ্লয়মেন্ট) জুলি ডোহার্টি সুমাইয়াকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেন।তিনি বলেন, “সুমাইয়া প্রকৃত অর্থেই একজন ব্যতিক্রমী শিক্ষার্থী, আমি এটা তার অ্যাকাডেমিক সাফল্যের জন্য বলছি না। বরং তার মধ্যে অন্যকে প্রভাবিত করার এবং ব্যতিক্রমী কিছু একটা করার অদম্য স্পৃহা রয়েছে।”

সুমাইয়ার বাড়ি ঢাকার দোহারে। তার বাবা আবু সুলতান ভূইয়া ব্যবসা করেন এবং মা মাকসুদা বেগম গৃহিণী।

সুত্র- এখানে


১৫৯/ সেরা উদ্ভাবকের তালিকায় বাংলাদেশি তরুণ



বিশ্বখ্যাত কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) জার্নাল টেকনোলজি রিভিউ ঘোষিত ২০১৬ সালে ৩৫ বছরের কম বয়সী সেরা ৩৫ জন উদ্ভাবকের সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন বাঙালি তরুণ এহসান হক। এর আগে এই সম্মাননা যাঁরা পেয়েছেন তাঁদের মধ্যে আছেন গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেজ, ফেসবুকের মার্ক জাকারবার্গ, আইম্যাক ও আইপ্যাডের ডিজাইনার জোনাথন আইভ, লিনাক্সের জনক লিনাস টরভাস, ইয়াহুর সহপ্রতিষ্ঠাতা জেরি ইয়াং, টুইটারের জ্যাক ডরসে প্রমুখ। বলা যায় এমআইটির এই তালিকার অনেকেই পরবর্তী সময়ে বিশ্বকে বদলে দেওয়ায় নেতৃত্ব দিয়েছেন।
বাঙালি এহসান হকের কাজ হলো মানুষের কথা ও শারীরিক ভাষার গাণিতিক মডেল বের করে সেটাকে কাজে লাগানো। এর মাধ্যমে তৈরি হবে এমন যন্ত্র, যা অটিজম বা ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্তদের আলাপচারিতায়, চাকরিপ্রার্থীদের সাক্ষাৎকারের প্রস্তুতিতে, এমনকি বিতার্কিক বা বক্তাদের তাঁদের বক্তৃতার ভুলগুলো সংশোধন করতে সহায়তা করবে। এরই মধ্যে বানানো হয়েছে একটি বিশেষ চশমা, যা বক্তৃতা দেওয়ার সময় বক্তাকে আরও সাবলীল হতে সাহায্য করে।
মানুষে মানুষে কথোপকথন বা আলাপচারিতা অনেকটা দ্বৈত নাচের মতো। আমরা একে অন্যের কথাবার্তা, আকার-ইঙ্গিত, ভাবভঙ্গি বুঝে কথার পিঠে কথা বলে আলাপচারিতাকে এগিয়ে নিয়ে যাই। যদিও আলাপচারিতার এই ‘মুদ্রা’ বা কৌশল কোথাও লেখা নেই, কেউ জানে না, কিন্তু সবাই (মানুষ) বোঝে।
আর এহসানের কাজ হলো আলাপচারিতার এই কৌশলগুলোকে কম্পিউটারের কাছে বোধগম্য করে তোলা। তাতে লাভ?
‘লাভ তো অনেক কিছু।’ এহসান বলেন, ‘যেমন ধরুন যাদের অটিজম বা এসপারগার সিনড্রম আছে, তাদের অনেকেই মানুষের সঙ্গে সহজভাবে কথা বলতে পারে না, বুঝতে পারে না অন্যের আবেগ | কথা বলা শুরু করলে কখন থামবে বুঝতে পারে না, তাদের কথায় অন্য কেউ বিরক্ত হচ্ছে নাকি আনন্দিত হচ্ছে, সেটাও বুঝতে পারে না। কারণ আলাপচারিতার শারীরিক ভাষাটা তাদের কাছে বোধগম্য নয়। এখন যদি এমন হতো যে সেই মানুষটির সঙ্গে আছে এমন যন্ত্র, যা বলে দেবে শ্রোতার মনোভাব। মানে শ্রোতার হাসি আসলেই আনন্দের না কাষ্ঠ হাসি। তাহলে এ ধরনের মানুষের যোগাযোগ সক্ষমতা অনেক বেড়ে যেত।’

এহসানের বানানো মাক (MACH-My Automated Conversation coacH) ও লিসা (LISSA-Live Interactive Social Skills Assistant) প্রোগ্রাম তাৎক্ষণিকভাবে বলে দিতে পারে একজন মানুষ কথার মধ্যে কতবার ‘এ্যা, আহহহ’ ইত্যাদি বলেছে। কথা বলার সময় তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গি স্বাভাবিক না আরোপিত। তার শব্দ প্রক্ষেপণ কী যথাযথ?

মানুষের মুখাবয়ব পর্যালোচনা করে মানুষের অভিব্যক্তি নির্ণয় করার কাজটি কেমন করে হয়, সেটি ব্যাখ্যা করে এহসান বললেন, ‘মূল কথাটি সোজা, উদাহরণের মাধ্যমে শিক্ষা। যেমন মানুষের মুখটা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বলের মতো গোলাকার। কিন্তু তারপরও একটা অস্পষ্ট ছবিতে একজন মানুষের মুখ আর ফুটবল পাশাপাশি রাখলে আমরা খুব সহজেই বলে দিতে পারি কোনটা ফুটবল এবং কোনটা মানুষের মুখ। মানুষের পক্ষে এই কাজটা খুব সহজেই করে ফেলা সম্ভব, কারণ আমরা ছোটবেলা থেকে মানুষের মুখ দেখে অভ্যস্ত। ঠিক তেমনিভাবে মেশিনকে অনেকগুলো মানুষের মুখের ছবি উদাহরণ হিসেবে দেওয়া হলে আধুনিক গাণিতিক পরিভাষা ব্যবহার করে মেশিনের পক্ষেও মানুষের চেহারা শনাক্ত করা সম্ভব। তবে কাজটি মোটেই সোজা নয়।’

সহজ নয় বলেই তো কাজটি করার জন্য এমআইটির টিআর৩৫-এ নির্বাচিত হয়েছেন এহসান হক। ব্যবসায়ী বাবা এনামুল হক ও মা প্রয়াত সৈয়দা লুৎফে সাবার তিন সন্তানের একজন এহসান হক! পড়াশোনা ঢাকার উদয়ন স্কুল এবং পরে ঢাকা কলেজে। এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। ইউনিভার্সিটি অব মেমফিস থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর | ২০০৮ সাল থেকে এমআইটির বিখ্যাত মিডিয়া ল্যাবে কাজ করেন—মানুষের মুখাবয়ব ও কণ্ঠ বিশ্লেষণ করে যন্ত্রকে মানুষের আবেগ শনাক্ত করতে সাহায্য করা নিয়ে। ২০০৯ সালে ওয়াল্ট ডিজনির গবেষণাগারে প্রথম স্বয়ংক্রিয় রোবট—যা দেখতে, শুনতে এবং নিজের সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম—তৈরিতে সাহায্য করেছেন। ২০১০ সালে আইবিএম ওয়াটসন গবেষণাগারে তৈরি করেন বুদ্ধিমান বিজ্ঞাপন যন্ত্র, যা পথে চলতে থাকা মানুষের গতিবিধি, লিঙ্গ, বয়স, পরনের কাপড়ের রং ও ধরন বুঝে মানানসই বিজ্ঞাপন প্রচার করে! এরপর ২০১৩ সালে তৈরি করেন ‘মুড মিটার’, যা মানুষের চেহারা দেখে বলে দেয় রাগ না খুশি। ২০১৩ সালে এমআইটি থেকে পিএইচডি করার পর যোগ দেন ইউনিভার্সিটি অব রসেস্টারে। এখন সেখানে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করছেন।

স্ত্রী নাফিসা আলম এবং দুই ছেলে ওয়ালি (৫) ও আরিককে (৫ মাস) নিয়ে এহসানের সংসার।


১৬০/ যুক্তরাষ্ট্রে উইমেন অব কারেজ পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশী তরুণী শারমিন আখতার





বাল্য বিবাহে বাধ্য করতে পরিবারের প্রচেষ্টাকে রুখে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের উইমেন অব কারেজ পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশী তরুণী শারমিন আখতার। ২৯শে মার্চ ২০১৭ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে এক অনুষ্ঠানে ফার্ষ্ট লেডী মেলানিয়া ট্রাম্পের হাত থেকে পুরস্কার নেন শারমিন আখতার। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের রাজনীতি বিষয়ক আন্ডার সেক্রটারী থমাস শ্যানোন উপস্থিত ছিলেন।

সারা বিশ্বে শান্তি ন্যায় বিচার, মানবাধিকার, লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে কাজ করার স্বীকৃতি হিসাবে ১৩ জন নারীকে এবার এ পুরস্কার দেয়া হয়। পুরস্কার দেয়ার সময় বক্তব্যে মেলানিয়া ট্রাম্প বলেন এখানে যারা আমার সঙ্গে এই মঞ্চে রয়েছেন তাঁরা সবাই তাঁদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যে লড়েছেন; লড়েছেন অন্যের অধিকারের জন্যেও। তারা জেল জরিমানা এমনকি মৃত্যুর ঝুঁকি উপেক্ষা করে ন্যায়ের জন্যে যুদ্ধ করেছেন।

২০০৭ সাল থেকে এই উইমেন অব কারেজ পুরস্কার শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের ৬০টি দেশের ১০০ নারীকে এ পুরস্কার দেওয়া হল।

বাল্য বিবাহের বিপক্ষে অবস্থানকারী এই পুরস্কার পাওয়া বাংলাদেশের শারমিন আখতার রাজাপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী। লেখাপড়া শিখে সে আইনজীবি হতে চায়।

সুত্র- এখানে

প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন,পর্ব ১ হইতে ১৬০ এখানে।




সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৯
২২টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×