somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইয়াজুজ মাজুজ এর কিছু কথা

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সহীহ হাদীস থেকে জানা যায় তারা আদম (আঃ) এর বংশধর ছিলেন। প্রমাণ স্বরূপ সহীহ বুখারীর হাদীসটি উল্লেখযোগ্য। নবী (সাঃ) বলেন যে,রোজ হাশরে আল্লাহ্‌ তাআলা আদমকে বলবেন, হে আদম ! আদম বলবেন, আমি আপনার দরবারে উপস্থিত আছি। সমস্ত কল্যাণ আপনার হাতে । আল্লাহ্‌ বলবেন, জাহান্নামের বাহিনীকে আলাদা কর । আদম বলবেন, কারা জাহান্নামের অধিবাসী ? আল্লাহ্‌ বলবেন, প্রতি হাজারের মধ্যে নয়শত নিরানব্বই জন । সে সময় শিশু সন্তান বৃদ্ধ হয়ে যাবে, গর্ভবতী মহিলাদের গর্ভের সন্তান পড়ে যাবে এবং মানুষদেরকে আপনি মাতাল অবস্থায় দেখতে পাবেন। অথচ তারা মাতাল নয়। আল্লাহ্‌র শাস্তির ভয়াবহতা অবলোকন করার কারণেই তাদেরকে মাতালের মত দেখা যাবে। (সূরা হাজ্জঃ ২) সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহ্‌র রসূল! আমাদের মধ্যে সেই একজন কে ? তিনি বললেন, তোমরা সুসংবাদ গ্রহণ কর। কেননা তোমাদের মধ্য হতে একজন আর এক হাজারের অবশিষ্ট ইয়াজুজ মাজুজ হবে । অতঃপর তিনি বললেন, যার হাতে আমার প্রাণ, তার কসম। আমি আশা করি, তোমরা জান্নাতীদের চারভাগের এক ভাগ হবে। [আবূ সা’ঈদ (রাঃ) বলেন, আমরা এটা শুনে আল্লাহু আকবার বলে তাকবীর পাঠ করলাম। তারপর নবী (সাঃ) বললেন, আমি আশা করি, তোমরা সমস্ত জান্নাতবাসীর এক তৃতীয়াংশ হবে। আমরা এই সংবাদ শুনে আবার আল্লাহু আকবার বলে তাকবীর দিলাম। তিনি আবার বললেন, আমি আশা করি তোমরা সমস্ত জান্নাতীদের অর্ধেক হবে। এই কথা শুনে আমরা আবারও আল্লাহু আকবার বলে তাকবীর দিলাম। তিনি বললেন, তোমরা তো অন্যান্য মানুষের তুলনায় এমন, যেমন সাদা ষাঁড়ের দেহে কয়েকটি কাল পশম অথবা কালো ষাঁড়ের শরীরে কয়েকটি সাদা পশম । (সহীহ বুখারী, হাদীস সংখ্যা- ৩৩৪৮)
ইয়াজুজ মাজুজের আগমন
কুরআন এবং সহীহ হাদীসের বর্ণনা থেকে যা জানা যায় তাহলো কিয়ামতের পূর্বমুহূর্তে তারা মানব সমাজে চলে এসে ব্যাপক অশান্তি এবং বিপর্যয় সৃষ্টি করবে। রাসূল (সাঃ) বলেন, ইয়াজুজ মাজুজ প্রাচীরের ভিতর থেকে বের হওয়ার জন্য প্রতিদিন খনন কাজে লিপ্ত রয়েছে। খনন করতে করতে যখন তারা বের হওয়ার কাছাকাছি এসে যায় এবং সূর্যের আলো দেখতে পায় তখন তাদের নেতা বলেন, ফিরে চলে যাও, আগামীকাল এসে খনন কাজ শেষ করে সকাল সকাল বের হয়ে যাব। আল্লাহ্‌ তাআলা রাত্রিতে প্রাচীরকে আগের চেয়ে আরো শক্তভাবে বন্ধ করে দেন। প্রতিদিন এইভাবেই তাদের কাজ চলতে থাকে। অতঃপর আল্লাহ্‌ কর্তৃক নির্ধারিত মেয়াদ যখন শেষ হবে এবং তিনি তাদেরকে বের করতে চাইবেন তখন তারা খনন করবে এবং খনন করতে করতে যখন সূর্যের আলো দেখতে পাবে তখন তাদের নেতা বলবেঃ ফিরে চলে যাও। ইনশাআল্লাহ্‌ যদি আল্লাহ্‌ চান আগামীকাল এসে খনন কাজ শেষ করে সকাল সকাল বের হয়ে যাব। এবার তারা ইনশাআল্লাহ্‌ বলবে। অথচ এর আগে কখনও তা বলেনি। তাই পরের দিন এসে দেখবে যেভাবে রেখে গিয়েছিল সেভাবেই রয়ে গেছে। অতি সহজেই তা খনন করে মানব সমাজে বের হয়ে আসবে। তারা পৃথিবীর নদী নালার সমস্ত পানি পান করে ফেলবে। এমনকি তাদের প্রথম দল কোন একটি নদীর পাশে গিয়ে নদীর সমস্ত পানি পান করে শুকিয়ে ফেলবে। পরবর্তী দলটি সেখানে এসে কোন পানি দেখতে না পেয়ে বলবে ! এখানে তো এক সময় পানি ছিল ? তাদের ভয়ে লোকেরা নিজ নিজ সহায় সম্পদ নিয়ে অবরুদ্ধ শহর অথবা দুর্গের মধ্যে প্রবেশ করবে। ইয়াজুজ মাজুজের দল যখন পৃথিবীতে কোন মানুষ দেখতে পাবেনা তখন তাদের একজন বলবে যমিনের সকল অধিবাসীকে খতম করেছি। আকাশের অধিবাসীরা বাকী রয়েছে। এই বলে তারা আকাশের দিকে তীর নিক্ষেপ করবে। রক্ত মিশ্রিত হয়ে তীর ফেরত আসবে। তখন তারা বলবে যমিনের অধিবাসীকে পরাজিত করেছি এবং আকাশের অধিবাসী পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। অতঃপর আল্লাহ্‌ তাদের ঘাড়ে নাগাফ নামক এক শ্রেণীর পোঁকা প্রেরণ করবেন। তাতে এক সময়ে একটি প্রাণী মৃত্যু বরণ করার মতই তারা সকলেই হালাক হয়ে যাবে। নবী (সাঃ) বলেন, আল্লাহ্‌র শপথ! তাদের মরা দেহ এবং চর্বি ভক্ষণ করে যমিনের জীব জন্তু এবং কীটপতঙ্গ মোটা হয়ে যাবে এবং আল্লাহ্‌র শুকরিয়া আদায় করবে। (ইবনে মাজাহ্‌, হাদীস সংখ্যা- ৪০৮০)

তবে নির্দিষ্টভাবে তাদের আগমন ঘটবে ঈসা (আঃ) এর আগমন এবং দাজ্জালকে পরাজিত করার পর। নবী (সাঃ) বলেন, অতঃপর ঈসা (আঃ) এর নিকট এমন কিছু লোক আসবেন, যাদেরকে আল্লাহ্‌ তাআলা দাজ্জালের ফিতনা হতে হেফাযত করেছেন। তিনি তাদের চেহারায় হাত বুলাবেন এবং জান্নাতের মধ্যে তাদের উচ্চ মর্যাদা সম্পর্কে সংবাদ দিবেন। ঈসা (আঃ) যখন এই অবস্থায় থাকবেন তখন আল্লাহ্‌ তাআলা তাকে জানাবেন যে, আমি এমন একটি জাতি বের করেছি, যাদের সাথে মোকাবেলা করার ক্ষমতা কারো নেই। কাজেই আপনি আমার বান্দাদেরকে নিয়ে তুর পাহাড়ে উঠে যান। সে সময় আল্লাহ্‌ তাআলা ইয়াজুজ মাজুজের বাহিনী প্রেরণ করবেন। তারা প্রত্যেক উঁচু ভূমি থেকে বের হয়ে আসবে। তাদের প্রথম দলটি ফিলিস্তিনের তাবারীয়া জলাশয়ের সমস্ত পানি পান করে ফেলবে। তাদের শেষ দলটি সেখানে এসে কোন পানি না পেয়ে বলবেঃ এক সময় এখানে পানি ছিল। তারা আল্লাহ্‌র নবী এবং তার সাথীদেরকে অবরোধ করে রাখবে। ঈসা (আঃ) এবং তার সাথীগণ প্রচণ্ড খাদ্যাভাবে পড়বেন। এমনকি বর্তমানে তোমাদের কাছে একশত স্বর্ণ মুদ্রার চেয়ে তাদের কাছে একটি গরুর মাথা তখন বেশি প্রিয় হবে। আল্লাহ্‌র নবী ঈসা (আঃ) ও তার সাথীগণ এই ফিতনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আল্লাহ্‌র কাছে দুআ করবেন। আল্লাহ্‌ তাদের দুআ কবুল করে ইয়াজুজ মাজুজের ঘাড়ে নাগাফ নামক একশ্রেণীর পোকা প্রেরণ করবেন। তাতে এক সময়ে একটি প্রাণী মৃত্যু বরণ করার মতই তারা সকলেই হালাক হয়ে যাবে। অতঃপর আল্লাহ্‌র নবী ঈসা এবং তার সাহাবীগণ যমিনে নেমে এসে দেখবেন ইয়াজুজ মাজুজের মরা পচা লাশ এবং তাদের শরীরের চর্বিতে সমগ্র যমিন ভরপুর হয়ে গেছে। কোথাও অর্ধহাত জায়গাও খালি নেই। আল্লাহ্‌র নবী ঈসা (আঃ) তার সাথীগণ আল্লাহ্‌র কাছে আবার দুআ করবেন। আল্লাহ্‌ তাদের দুআ কবুল করে উটের গর্দানের মত লম্বা লম্বা একদল পাখি পাঠাবেন। আল্লাহ্‌র আদেশে পাখিগুলো তাদেরকে অন্যত্র নিক্ষেপ করে পৃথিবীকে পরিষ্কার করবে। অতঃপর আল্লাহ্‌ তাআলা প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন। আর তাতে পৃথিবী একেবারে আয়নার মত পরিষ্কার হয়ে যাবে। (সহীহ মুসলিম) বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ মূল হাদীসের যে অংশে ইয়াজুজ মাজুজ প্রসঙ্গ এসেছে শুধুমাত্র ততটুকুই উল্লেখিত হয়েছে।


কুরআন এবং সহীহ হাদীসে ইয়াজুজ মাজুজ
কুরআন মাজীদের সূরাহ আল-কাহ্‌ফে ইয়াজুজ মাজুজের বিবরণ এসেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন,
তারপর সে আরেক পথ ধরল। চলতে চলতে সে দুই পাহাড়ের মাঝে এসে পৌঁছল। সেখানে সে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেল। যারা কথাবার্তা কমই বুঝতে পারে। তারা বলল, হে যুলক্বারনায়ন! ইয়াজুজ মাজুজ পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করছে, অতএব আমরা কি আপনাকে কর দেব যে আপনি আমাদের ও তাদের মাঝে একটা বাঁধ নির্মাণ করে দেবেন ? সে বলল, আমাকে আমার প্রতিপালক যা দিয়েছেন তাই যথেষ্ট, কাজেই তোমরা আমাকে শক্তি শ্রম দিয়ে সাহায্য কর, আমি তোমাদের এবং তাদের মাঝে এক সুদৃঢ় প্রাচীর গড়ে দেব। আমার কাছে লোহার পাত এনে দাও। শেষ পর্যন্ত যখন সে দু’পাহাড়ের মাঝের ফাকা জায়গা পুরোপুরি ভরাট করে দিল সে বলল !তোমরা হাপরে দম দিতে থাক। শেষ পর্যন্ত যখন তা আগুনের মত লাল হয়ে গেল তখন সে বলল, আনো আমি এর উপর গলিত তামা ঢেলে দেব। এরপর তারা অর্থাৎ ইয়াজুজ মাজুজ তা অতিক্রম করতে পারবে না আর তা ভেদ করতেও পারবে না। সে বলল, এ আমার প্রতিপালকের করুণা যখন আমার প্রতিপালকের ওয়াদার নির্দিষ্ট সময় আসবে, তখন তিনি তাকে ধূলিসাৎ করে দেবেন আর আমার প্রতিপালকের ওয়াদা সত্য। আমি তাদেরকে সেদিন এমন অবস্থায় ছেড়ে দেব যে, তারা একদল আরেক দলের উপর তরঙ্গমালার মত পড়বে। আর শিঙ্গায় ফুক দেয়া হবে। অতঃপর আমরা সব মানুষকে একসঙ্গে একত্রিত করব। (সূরাহ আল-কাহ্‌ফঃ ৯২-৯৯)
কিয়ামতের পূর্বে পাহাড় ভেদ করে ইয়াজুজ মাজুজের আগমন সম্পর্কে আল্লাহ্‌ তাআলা অন্যত্র বলেন,এমনকি তখনও তারা ফিরে আসবে না যখন ইয়াজুজ ও মাজুজের জন্য প্রাচীর খুলে দেওয়া হবে আর তারা প্রতিটি পাহাড় কেটে ছুটে আসবে। সত্য ওয়াদার পূর্ণতার সময় ঘনিয়ে আসবে তখন আতঙ্কে কাফিরদের চক্ষু স্থির হয়ে যাবে। তখন তারা বলবে হায় আমরা তো এ ব্যাপারে উদাসীন ছিলাম, না আমরা ছিলাম অন্যায়কারী। (সূরাহ আল-আম্বিয়াঃ ৯৬-৯৭)
যায়নাব বিনতে জাহাশ (রাঃ) হতে বর্ণিত। একবার নবী (সাঃ) ভীত সন্ত্রস্ত অবস্থায় তার নিকট আসলেন এবং বলতে লাগলেন, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্‌। আরবের লোকদের জন্য সেই অনিষ্টের কারণে ধ্বংস অনিবার্য যা নিকটবর্তী হয়েছে। আজ ইয়াজুজ মাজুজের প্রাচীর এ পরিমাণ খুলে গেছে। এই কথা বলার সময় তিনি তার বৃদ্ধাঙ্গুলির অগ্রভাগকে তার সঙ্গের শাহাদাত আঙ্গুলের অগ্রভাগের সঙ্গে মিলিয়ে গোলাকার করে ছিদ্রের পরিমাণ দেখান। যায়নাব বিনতে জাহাশ (রাঃ) বলেন, তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ্‌র রসূল! আমাদের মধ্যে পুণ্যবান লোকজন থাকা সত্ত্বেও কি আমরা ধ্বংস হয়ে যাব ? তিনি বললেন, হ্যাঁ ! যখন পাপকাজ অতি মাত্রায় বেড়ে যাবে। (সহীহ বুখারী, হাদীস সংখ্যা- ৩৩৪৬)
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫১
১০টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×