ঘুমাও, হে তরুনী ঘুমাও
চখু বন্ধ করে ; মন অন্ধ করে,
কর্ন দ্বয় বালিশ চেপে
ঘুমাও, হে তরুনী ঘুমাও।
কন্ঠ রুদ্ধ করে; দেহ খানী লুকিয়ে
হাত দুটি গুটিয়ে
ঘুমাও, হে তরুনী ঘুমাও।
তোমার নেই কোন দেশ,
নেই কোন সমাজ,
নেই কোন জাত,
তবুও তোমায় ছেড়ে একটি রাতও কাটেনা,
হিংস্র খুদার্থ সেই মানবের।
তুমি আজ অবহেলিত ,
কাল লানচিত ,
তার পর ধর্ষীত।
তবুও তোমার উপর অবিচার থামবেনা,
চলবে অবিরত।
বিদ্রহ রবী আড়াল হবে যখন গগনের ওপাশে,
বধীর শাখ গুলু উঠবে গগন চেপে।
অন্ধ রাতমনি পাহারা দিবে নিশব্দে।
নগ্ন দেহ খানী তোমার ,
চিরে খাবে মানব নামের পশু যাত।
প্রতিবাধ করতে চাইলে ,
কন্ঠ রুদ্ধ করে দিবে।
আপন মনের কথা মালিক ছাড়া,
পারবেনা কাউকে বলতে ঘৃনায়।
বিষাক্ত প্রতিটি রাত,
কাটবে নিয়মিত।
দেহ খানী হয়ে যাবে
চিন্ন ভিন্ন।
বলতে পারবেনা তবুও কার কাছে।
কোন এক যুগ পর,
যেনে যাবে প্রতিবেশী।
রাএীতে ভিড় জমাবে ওরা,
দরজার ওপাশে।
ভালোবাসা দিতে হবে উদার করে।
কুয়াশা কেটে গেলে ,
রোধেলা সকালে।
তাদেরী সরাগম হবে,
তোমারী সেই পরিচিত উঠানে।
ডাকবে সবার সম্মুখে,
লানচিত করবে তোমায়।
নগ্ন করে ধোররা মেরে,
পাথর চূড়ে মারবে সবাই।
নগ্ন দেহের সাথে পস্তর জড়িয়ে,
কাঁদবে সারা বেলা।
তবুও কেউ আসবেনা তোমার দিকে,
তৃষœা নিবারনের একটু জল নিয়ে।
ভাববে তখন তুমি,
দিয়েছি যাদের আমি।
হৃদয় উজাড় করে ঐশী ভালোবাসা,
তারাই আজ আমায় দিল এই লানচনা।
জির্ন জীবন নিয়ে কি হবে আর,
মৃত্যুই সর্ব উওম প্রন্থা।