somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মা, তোমার সন্তানের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত, আমরা শোকাহত। এই শোক প্রকাশের ভাষা আমাদের জানা নেই।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মা, তোমার সন্তানের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে দুঃখিত, আমরা শোকাহত। এই শোক প্রকাশের ভাষা আমাদের জানা নেই। আমরা দুঃখিত বলতে এসেছি।


এমন অনেক কথা বলে এসেছেন দেশের তথা সরকারের কর্তাব্যক্তি থেকে শুরু করে রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক, দলীয়, বিরোধী দলীয়, সাবেক বর্তমান সহ বিভিন্ন সংগঠন

এখন ১০-১২ বছরের শিশুরাও গাড়ি চালায়। লাইসেন্স, গাড়ির ফিটনেস যেন দরকারই নেই।


(ছবি সংগৃহীত)
দায়িত্বশীল এক মন্ত্রী যেভাবে হেসে হেসে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তা লজ্জাজনক। সরকারে থাকা মাননীয় মন্ত্রীদের বলতে চাই আপনারা গনপ্রজতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী, কোন রাজনৈতিক দলের মন্ত্রী নন কিংবা কোন সংগঠনের নন। এটা হিরক রাজার দেশ নয়। কথায় কথায় আপনারা বিভিন্ন আন্দলনের সময় বিভিন্ন দলের/সংগঠনের অনুপ্রবেশ দেখতে পান (ভাগ্যিস লাকী ইমরান নেই শাহবাগ তাদের খুব মিস করছে) সরকার কিংবা কোন রাষ্ট্রযন্ত্রের ভেতরে কোন ভিন্ন মতালম্বী/আদর্শের/চেতনার অনুপ্রবেশ ঘটলে সেটা শক্ত হাতে দমন করার দায়িত্বও সরকারের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী……..আপনী আপনার আশপাশে যে সকল টোটকা ডাক্তার আছেন তাদের মুখটা একটু কম খোলতে বলেন না হলে অন্দরে মাছি মশা ঢুকে যেতে পারে। ছাত্ররা যখন কোন এক মন্ত্রীর পদত্যাগের কথা বললেন মন্ত্রীও যোগাযোগ ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়ে আপনাকে চাপে রেখেছেন যাতে তাকে মন্ত্রীপরিষদ থেকে না সড়াতে পারেন। তাদের তো কিছু হবে না কৌশলটা আপনাকই অবলম্বন করতে হবে। মাঝখান থেকে তারা ফায়দা লোটার জন্য শ্রাবনের বর্ষায় ছাতাটাকে ঘুড়িয়ে ধরবে।


(ছবি সংগৃহীত)
ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবে ঝড় তোলা সেই ভিডিও একদিন হয়তো প্রথম পাতা থেকে চলে যাবে কিন্তু “আবদুল করিম ও দিয়া খানম ওরফে মীম” এর “বাবা মা”র মন থেকে কোন দিন এই ঝড় মুছে ফেলা যাবে না। দুটি নক্ষত্রের বিনিময়ে চল্লিশ লক্ষ টাকার সঞ্চয়পত্র কিছুই না। তবুও আশার আলোয় বুক বাধি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অতি দ্রুত পদক্ষেপের ফলে পরিবার দুটি সান্তনার বানী শুনতে পেয়েছেন। সঠিক বিচারের আশ্বাস পেয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আবেদন থাকবে উক্ত দুর্ঘটনায় (বর্বোরোচিত হামলা) আরো যারা আহত হয়েছেন তাদের সুচিকিৎস্যা প্রদানে সঠিক নির্দেশনা দেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×