প্রধান দুই দলের প্রধানকে ‘না’ বলার আহ্বান জানিয়ে ‘অজ্ঞাত’ নম্বর থেকে এসএমএস পাঠানো হচ্ছে, যা পাচ্ছেন অনেকেই।
এসএমএসে সংবিধানে দ্বিতীয় বারের মতো যেন কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে না পারে এমন সংশোধনী আনার দাবি জানানো হয়েছে।
রোববার ওই এসএমএস পাওয়া কয়েকজন জানিয়েছেন, এসএমএসে প্রেরণকারীর নম্বরের পরিবর্তে স্ক্রিনে ইংরেজিতে ‘নিউ লিডার’ দেখা যাচ্ছে।
আর টেক্সট এর জায়গায় লেখা আছে- “নট দ্য সেইম প্রাইম মিনিস্টার অ্যাগেইন অ্যান্ড অ্যাগেইন। নো মোর হাসিনা অ্যান্ড খালেদা। উই ওয়ান্ট নিউ লিডার। ম্যক্সিমাম টু টার্মস অ্যাজ পিএম- ল’ ইন কনস্টিটিউট।”
সব শেষে facebook/2terms ফেইসবুক পেইজ এর ঠিকানা দেয়া হয়েছে।
সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪২ হাজার ৩১১ জন পছন্দ করা এই ফেইসবুক ফ্যান পেইজে ঢুকে দেখা গেছে ২০১১ সালের ১০ এপ্রিল এটি তৈরি করা হয়েছে। পেইজে তাদের দাবির বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়, “আমাদের দাবি কি? কেহ ২ বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না’ ধারাটি সংবিধানে সংযোজিত হোক।”
ফ্যান পেইজটিতে এসএমএস প্রচারণার কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, “এসএমএস পাঠানো ব্যয়বহুল। তারপরও আমরা চাই আমাদের লক্ষ্য পূরণ করতে। যা যা করা লাগে সব আমরা করতে প্রস্তুত।”
যাদের এসএমএম পাঠানো প্রয়োজন তাদের নাম ও নম্বর পেইজের নির্দিষ্ট ঘরে পূরণ করতেও নির্দেশনা দেয়া আছে।
আলাদা একটি ঘরে পেপালে টাকা পাঠানোর আবেদন জানিয়ে বলা হয়, যেকোন আন্দোলনের জন্য অনেক টাকার দরকার হয়, এইটা আমরা সবাই জানি, আমাদের আন্দোলন আরো গতিশীল হতে হবে যদি আপনাদের কাছ থেকে কিছু আর্থিক সহযোগিতা পাই।”এসএমএসে সংবিধানে দ্বিতীয় বারের মতো যেন কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে না পারে এমন সংশোধনী আনার দাবি জানানো হয়েছে।
রোববার ওই এসএমএস পাওয়া কয়েকজন জানিয়েছেন, এসএমএসে প্রেরণকারীর নম্বরের পরিবর্তে স্ক্রিনে ইংরেজিতে ‘নিউ লিডার’ দেখা যাচ্ছে।
আর টেক্সট এর জায়গায় লেখা আছে- “নট দ্য সেইম প্রাইম মিনিস্টার অ্যাগেইন অ্যান্ড অ্যাগেইন। নো মোর হাসিনা অ্যান্ড খালেদা। উই ওয়ান্ট নিউ লিডার। ম্যক্সিমাম টু টার্মস অ্যাজ পিএম- ল’ ইন কনস্টিটিউট।”
সব শেষে facebook/2terms ফেইসবুক পেইজ এর ঠিকানা দেয়া হয়েছে।
সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪২ হাজার ৩১১ জন পছন্দ করা এই ফেইসবুক ফ্যান পেইজে ঢুকে দেখা গেছে ২০১১ সালের ১০ এপ্রিল এটি তৈরি করা হয়েছে। পেইজে তাদের দাবির বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়, “আমাদের দাবি কি? কেহ ২ বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না’ ধারাটি সংবিধানে সংযোজিত হোক।”
ফ্যান পেইজটিতে এসএমএস প্রচারণার কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, “এসএমএস পাঠানো ব্যয়বহুল। তারপরও আমরা চাই আমাদের লক্ষ্য পূরণ করতে। যা যা করা লাগে সব আমরা করতে প্রস্তুত।”
যাদের এসএমএম পাঠানো প্রয়োজন তাদের নাম ও নম্বর পেইজের নির্দিষ্ট ঘরে পূরণ করতেও নির্দেশনা দেয়া আছে।
আলাদা একটি ঘরে পেপালে টাকা পাঠানোর আবেদন জানিয়ে বলা হয়, যেকোন আন্দোলনের জন্য অনেক টাকার দরকার হয়, এইটা আমরা সবাই জানি, আমাদের আন্দোলন আরো গতিশীল হতে হবে যদি আপনাদের কাছ থেকে কিছু আর্থিক সহযোগিতা পাই।”
Click This Link