১৯০৯-১৯১২ সালের রাশিয়ান সামাজ্যের মুসলমানদের ২০টি দুর্লভ ছবি
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
সার্গেই গরস্কি
১৯০৯ থেকে ১৯১২ সালের মাঝে সার্গেই প্রকুদিন-গরস্কি নামের একজন ফটোগ্রাফার রাশিয়ার জার নিকোলাস দ্বিতীয়ের সাহায্যে রাশিয়ান সাম্রাজ্য নিয়ে একটি ফটোগ্রাফিক সার্ভে করেন । তিনি একটি বিশেষায়িত ক্যামেরার সাহায্যে লাল, নীল ও সবুজ রঙয়ের তিনটি ফিল্টার ব্যবহার করে অতি দ্রুত একই ছবি তিনবার তোলেন । যার কারণে, তিনটি ছবির এক করে একটি প্রায় রঙ্গিন ছবি পাওয়া সম্ভব হয় । ছবিগুলো যখন তোলা হয়, তখন রাশিয়ান বিপ্লব বা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ কোনটিই শুরু হয়নি ।
তো আসুন দেখে নেয়া যাক, আজ থেকে একশ বছর আগে সেখানে মুসলমানদের জীবনযাত্রা কেমন ছিল.........
কাবাবের দোকানে দোকানী ইনি সম্ভবত আমলা ছিলেন
ফল-বিক্রেতা কাপড়ের সওদাগর বরফের মাঝে পাখি নিয়ে চলেছে বৃদ্ধ
ভিস্তিওয়ালা(পানি-বিক্রেতা)
সমরকন্দ(বর্তমানে উজবেকিস্তানে) মসজিদ প্রাঙ্গণে বসে থাকা একজন বালক যাযাবর কিরগিজ ঐতিহ্যবাহী পোষাক পরিহিতা কয়েকজন মহিলা বুখারার আমির আলিম খান(১৮৮০-১৯৪৪)
দাগেস্তানের একজন পুরুষ ও একজন মহিলা মহিলা পোজ দিচ্ছেন, পুরুষটির হাতে তলোয়ার শেকলে বাঁধা দুজন কয়েদী
সমরখন্দের একটি মসজিদে দুজন লোক জনৈকা পর্দানশীন উজবেক মহিলা সমরকন্দের পাহাড়ী এলাকায় একজন রাখালমক্তবে শিক্ষার্থীরা
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
লিখেছেন
শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত...
...বাকিটুকু পড়ুন দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ
মন খুশিতে দুলে দুলে উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০
তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না
সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন
তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।
সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব...
...বাকিটুকু পড়ুন